আত্মসমর্পণ করতে অস্বীকৃতি এবং পালাতে গিয়ে গত সপ্তাহের শেষ দিকে উত্তরাঞ্চলীয় শান রাজ্যের কনকিয়ান এলাকায় মিয়ানমারের জান্তা সরকারের প্রায় ১০০ সেনা নিহত হয়েছে বলে দাবি করেছে একটি বিদ্রোহী বাহিনী। আজ সোমবার ‘মিয়ানমার নাও’ পত্রিকার বরাতে এই খবর জানা গেছে।
পত্রিকাটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শনিবার সেনাদের নিহতের বিষয়ে একটি বিবৃতি দেয় শাসকবিরোধী মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএএ)। বিবৃতিতে সংগঠনটি জানায়, নিহত সৈন্যরা ২৮০ জন সদস্য নিয়ে অভিযানরত একটি সেনাদলের অংশ ছিল। গত সপ্তাহে তারা স্বশাসিত কোকাং অঞ্চল থেকে পালিয়েছিল।
নিহত সেনাদের মধ্যে একজন কমান্ডারও আছেন বলে বিবৃতিতে বলা হয়েছে। বন্দী হওয়া এড়াতেই গত ২৭ অক্টোবর কনকিয়ান এলাকা থেকে তারা পালিয়েছিল। পরে ৩০ নভেম্বর দক্ষিণ কোকাং অঞ্চলের শি শান এলাকায় ২০ সেনাকে এবং পরের দিন একই এলাকায় কমপক্ষে ৭০ জনকে হত্যা করে এমএনডিএএ বাহিনী।
মিয়ানমার নাও-এর হাতে আসা এক ভিডিওতে দেখা গেছে, মিয়ানমারের সামরিক পোশাক পরা অসংখ্য সেনার মরদেহ রক্তে ভেসে যাচ্ছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এমএনডিএএ বাহিনীর পোস্ট করা বিভিন্ন ছবিতে দেখা গেছে, তারা বিপুল পরিমাণে অস্ত্র ও গোলাবারুদ জব্দ করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সেনা নিহত ঘটনার আগে গত ২৮ নভেম্বর এমএনডিএএ বাহিনীর কাছে মিয়ানমারের জান্তা বাহিনীর পুরো একটি ব্যাটালিয়ন আত্মসমর্পণ করেছিল। জবাবে বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রিত এলাকাটিতে বিমান হামলা পরিচালনা করে সেনাবাহিনী। যুদ্ধ অঞ্চল ছাড়াও বেসামরিক এলাকাগুলোতেও তারা হামলা চালায়। এতে ১ ডিসেম্বর নামখাম এলাকায় অন্তত একজন নিহত এবং আরও পাঁচজন আহত হয়।
এমএনডিএএ বাহিনীর অভিযোগ, বিমান হামলায় সরকারি বাহিনী রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করেছে। শুধু তা-ই নয়, রাত সাড়ে ৯টার দিকে নামখামের নাউং সান্ত ওয়ার্ডে ক্লাস্টার বোমাও ফেলেছে তারা।
গত মাসের শুরু থেকে নামখাম এলাকাটি নিয়ন্ত্রণ করছে এমএনডিএএ-এর সহযোগী টিএনএলএ বাহিনী। এর আগে এই এলাকায় সরকারি জান্তা বাহিনী একটি ঘাঁটি পরিচালনা করত।
টিএনএলএর তথ্য অনুসারে, গত অক্টোবরের শেষ দিকে তারা শাসকবিরোধী অভিযান শুরু করার পর থেকে জান্তাদের বিমান হামলা ও গুলিতে অন্তত ৬০ বেসামরিক লোক নিহত হয়েছে।
আত্মসমর্পণ করতে অস্বীকৃতি এবং পালাতে গিয়ে গত সপ্তাহের শেষ দিকে উত্তরাঞ্চলীয় শান রাজ্যের কনকিয়ান এলাকায় মিয়ানমারের জান্তা সরকারের প্রায় ১০০ সেনা নিহত হয়েছে বলে দাবি করেছে একটি বিদ্রোহী বাহিনী। আজ সোমবার ‘মিয়ানমার নাও’ পত্রিকার বরাতে এই খবর জানা গেছে।
পত্রিকাটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শনিবার সেনাদের নিহতের বিষয়ে একটি বিবৃতি দেয় শাসকবিরোধী মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএএ)। বিবৃতিতে সংগঠনটি জানায়, নিহত সৈন্যরা ২৮০ জন সদস্য নিয়ে অভিযানরত একটি সেনাদলের অংশ ছিল। গত সপ্তাহে তারা স্বশাসিত কোকাং অঞ্চল থেকে পালিয়েছিল।
নিহত সেনাদের মধ্যে একজন কমান্ডারও আছেন বলে বিবৃতিতে বলা হয়েছে। বন্দী হওয়া এড়াতেই গত ২৭ অক্টোবর কনকিয়ান এলাকা থেকে তারা পালিয়েছিল। পরে ৩০ নভেম্বর দক্ষিণ কোকাং অঞ্চলের শি শান এলাকায় ২০ সেনাকে এবং পরের দিন একই এলাকায় কমপক্ষে ৭০ জনকে হত্যা করে এমএনডিএএ বাহিনী।
মিয়ানমার নাও-এর হাতে আসা এক ভিডিওতে দেখা গেছে, মিয়ানমারের সামরিক পোশাক পরা অসংখ্য সেনার মরদেহ রক্তে ভেসে যাচ্ছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এমএনডিএএ বাহিনীর পোস্ট করা বিভিন্ন ছবিতে দেখা গেছে, তারা বিপুল পরিমাণে অস্ত্র ও গোলাবারুদ জব্দ করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সেনা নিহত ঘটনার আগে গত ২৮ নভেম্বর এমএনডিএএ বাহিনীর কাছে মিয়ানমারের জান্তা বাহিনীর পুরো একটি ব্যাটালিয়ন আত্মসমর্পণ করেছিল। জবাবে বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রিত এলাকাটিতে বিমান হামলা পরিচালনা করে সেনাবাহিনী। যুদ্ধ অঞ্চল ছাড়াও বেসামরিক এলাকাগুলোতেও তারা হামলা চালায়। এতে ১ ডিসেম্বর নামখাম এলাকায় অন্তত একজন নিহত এবং আরও পাঁচজন আহত হয়।
এমএনডিএএ বাহিনীর অভিযোগ, বিমান হামলায় সরকারি বাহিনী রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করেছে। শুধু তা-ই নয়, রাত সাড়ে ৯টার দিকে নামখামের নাউং সান্ত ওয়ার্ডে ক্লাস্টার বোমাও ফেলেছে তারা।
গত মাসের শুরু থেকে নামখাম এলাকাটি নিয়ন্ত্রণ করছে এমএনডিএএ-এর সহযোগী টিএনএলএ বাহিনী। এর আগে এই এলাকায় সরকারি জান্তা বাহিনী একটি ঘাঁটি পরিচালনা করত।
টিএনএলএর তথ্য অনুসারে, গত অক্টোবরের শেষ দিকে তারা শাসকবিরোধী অভিযান শুরু করার পর থেকে জান্তাদের বিমান হামলা ও গুলিতে অন্তত ৬০ বেসামরিক লোক নিহত হয়েছে।
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি (বিএলএ) এবং এর প্রধান সহযোগী একটি গ্রুপকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেয়।
২২ দিন আগেজাতিসংঘের তিন-চতুর্থাংশ সদস্য দেশ এরই মধ্যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে বা শিগগিরই দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। আগামী সেপ্টেম্বরের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে (ইউএনজিএ) ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে সোমবার এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
২২ দিন আগেআরব নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে গত ৮ আগস্ট এক রায়ে আন্তর্জাতিক আদালত বলেছে যে, ভারতকে পাকিস্তানের জন্য সিন্ধু নদীর পশ্চিমাঞ্চলের নদীগুলোর পানি অবাধভাবে প্রবাহিত হতে দিতে হবে। আদালত স্পষ্টভাবে নির্দেশ দিয়েছে যে, ভারতের নতুন হাইড্রোপাওয়ার প্রকল্পসমূহ চুক্তির নির্ধারিত মানদণ্
২২ দিন আগেপাকিস্তান আবারও ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের হুমকি দিয়েছে। এবার পাকিস্তানের রাজনীতিবিদ বিলাওয়াল ভুট্টো ভারতকে সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি একতরফাভাবে স্থগিত করার বিষয়ে হুমকি দিয়েছেন। পাকিস্তানের সাবেক এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন, ভারত পাকিস্তানের ‘বড় ক্ষতি’ করেছে এবং প্রধানমন্ত্রী...
২২ দিন আগে