গতকাল মঙ্গলবার কয়েক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এর মধ্যে রাশিয়ার অ্যাক্সপোব্যাংক অন্যতম। এ বিষয়ে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্যভিত্তিক এইচএসবিসি ব্যাংক তার রুশ শাখাটি বিক্রি করে দিতে চাইছিল। আর এটির সম্ভাব্য ক্রেতা ছিল অ্যাক্সপোব্যাংক। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার ফলে রাশিয়া থেকে ব্যবসা গুটিয়ে ফেলতে এইচএসবিসি ব্যাংক জটিলতার মুখে পড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সর্বশেষ গতকাল চীন, তুরস্ক ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বিভিন্ন দেশের কয়েক শ ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। মূলত রাশিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা ফাঁকি দেওয়া ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানসহ দেশটির ব্যাংক এবং ধাতু ও খনির খাতকে টার্গেট করে এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ওয়াশিংটন।
২০২২ সালের জুন মাসে এইচএসবিসি ব্যাংক জানিয়েছিল, প্রতিষ্ঠানটি তার রাশিয়ান ইউনিটের ১০০ শতাংশ শেয়ার বেসরকারি মালিকানাধীন এক্সপোব্যাংকের কাছে বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যদিও তখন থেকেই বিদেশি সম্পদ বিক্রির ওপর একের পর এক নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে মস্কোও। এ অবস্থায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের অনুমোদন ছাড়া ব্যাংকগুলোর যেকোনো চুক্তি অসম্ভব হয়ে পড়ে।
মার্কিন ট্রেজারি বলেছে, রুশ ফেডারেশনের আর্থিক পরিষেবা খাত পরিচালনা করার জন্যই তারা অ্যাক্সপোব্যাংকের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছে। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে হামলার পর থেকে আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা থেকে রাশিয়াকে বিচ্ছিন্ন করে দিতে দেশটির আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে টার্গেট করা হচ্ছে।
এদিকে অ্যাক্সপোব্যাংক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মার্কিন নিষেধাজ্ঞা তাদের কার্যক্রমকে প্রভাবিত করতে পারবে না। ব্যাংকটির পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ক্লায়েন্টদের আরামদায়ক এবং সুবিধাজনক কাজের জন্য সব পদক্ষেপ নেওয়ার সময় আমাদের আছে।’ ভিসা এবং মাস্টারকার্ডসহ রাশিয়ায় ইস্যু করা তাদের সব কার্ড দিয়ে ক্লায়েন্টদের কাজ চালিয়ে যেতে কোনো সমস্যা হবে না বলেও জানিয়েছে ব্যাংকটি।
অ্যাক্সপোব্যাংকের ওপর নিষেধাজ্ঞা রাশিয়া থেকে এইচএসবিসি ব্যাংকের প্রস্থান পরিকল্পনাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে—এই বিষয়ে জানতে চাইলে মার্কিন ট্রেজারির পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য করা হয়নি। বিষয়টি নিয়ে এইচএসবিসি ব্যাংকের কাছ থেকেও কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
চলতি বছরের শুরুর দিকে এইচএসবিসি ব্যাংক জানিয়েছিল, প্রতিষ্ঠানটি তার রাশিয়ান ব্যবসার প্রত্যাশিত বিক্রয়ে প্রায় ৩০ কোটি ডলার লোকসান দিয়েছে। এ ছাড়া কোনো বিদেশি সম্পদ অর্ধেক দামে বিক্রি করার নীতিমালা আরোপ করেছে মস্কো। এর ফলে বিপুল লোকসান দিয়ে পশ্চিমা ব্যাংকগুলোর রাশিয়া থেকে বেরিয়ে যাওয়া কঠিন করে তুলেছে।
এমন পরিস্থিতির মধ্যে গত সেপ্টেম্বরে ইতালীয় ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান ইন্তেসা সানপাওলো পুতিনের অনুমোদন লাভ করলেও এইচএসবিসি ব্যাংক সবুজসংকেতের জন্য অপেক্ষা করছিল। এবার তাদের সম্ভাব্য ক্রেতা অ্যাক্সপোব্যাংক মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় পড়ায় এইচএসবিসির অপেক্ষা আরও দীর্ঘতর হতে পারে।
গতকাল মঙ্গলবার কয়েক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এর মধ্যে রাশিয়ার অ্যাক্সপোব্যাংক অন্যতম। এ বিষয়ে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্যভিত্তিক এইচএসবিসি ব্যাংক তার রুশ শাখাটি বিক্রি করে দিতে চাইছিল। আর এটির সম্ভাব্য ক্রেতা ছিল অ্যাক্সপোব্যাংক। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার ফলে রাশিয়া থেকে ব্যবসা গুটিয়ে ফেলতে এইচএসবিসি ব্যাংক জটিলতার মুখে পড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সর্বশেষ গতকাল চীন, তুরস্ক ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বিভিন্ন দেশের কয়েক শ ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। মূলত রাশিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা ফাঁকি দেওয়া ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানসহ দেশটির ব্যাংক এবং ধাতু ও খনির খাতকে টার্গেট করে এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ওয়াশিংটন।
২০২২ সালের জুন মাসে এইচএসবিসি ব্যাংক জানিয়েছিল, প্রতিষ্ঠানটি তার রাশিয়ান ইউনিটের ১০০ শতাংশ শেয়ার বেসরকারি মালিকানাধীন এক্সপোব্যাংকের কাছে বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যদিও তখন থেকেই বিদেশি সম্পদ বিক্রির ওপর একের পর এক নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে মস্কোও। এ অবস্থায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের অনুমোদন ছাড়া ব্যাংকগুলোর যেকোনো চুক্তি অসম্ভব হয়ে পড়ে।
মার্কিন ট্রেজারি বলেছে, রুশ ফেডারেশনের আর্থিক পরিষেবা খাত পরিচালনা করার জন্যই তারা অ্যাক্সপোব্যাংকের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছে। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে হামলার পর থেকে আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা থেকে রাশিয়াকে বিচ্ছিন্ন করে দিতে দেশটির আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে টার্গেট করা হচ্ছে।
এদিকে অ্যাক্সপোব্যাংক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মার্কিন নিষেধাজ্ঞা তাদের কার্যক্রমকে প্রভাবিত করতে পারবে না। ব্যাংকটির পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ক্লায়েন্টদের আরামদায়ক এবং সুবিধাজনক কাজের জন্য সব পদক্ষেপ নেওয়ার সময় আমাদের আছে।’ ভিসা এবং মাস্টারকার্ডসহ রাশিয়ায় ইস্যু করা তাদের সব কার্ড দিয়ে ক্লায়েন্টদের কাজ চালিয়ে যেতে কোনো সমস্যা হবে না বলেও জানিয়েছে ব্যাংকটি।
অ্যাক্সপোব্যাংকের ওপর নিষেধাজ্ঞা রাশিয়া থেকে এইচএসবিসি ব্যাংকের প্রস্থান পরিকল্পনাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে—এই বিষয়ে জানতে চাইলে মার্কিন ট্রেজারির পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য করা হয়নি। বিষয়টি নিয়ে এইচএসবিসি ব্যাংকের কাছ থেকেও কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
চলতি বছরের শুরুর দিকে এইচএসবিসি ব্যাংক জানিয়েছিল, প্রতিষ্ঠানটি তার রাশিয়ান ব্যবসার প্রত্যাশিত বিক্রয়ে প্রায় ৩০ কোটি ডলার লোকসান দিয়েছে। এ ছাড়া কোনো বিদেশি সম্পদ অর্ধেক দামে বিক্রি করার নীতিমালা আরোপ করেছে মস্কো। এর ফলে বিপুল লোকসান দিয়ে পশ্চিমা ব্যাংকগুলোর রাশিয়া থেকে বেরিয়ে যাওয়া কঠিন করে তুলেছে।
এমন পরিস্থিতির মধ্যে গত সেপ্টেম্বরে ইতালীয় ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান ইন্তেসা সানপাওলো পুতিনের অনুমোদন লাভ করলেও এইচএসবিসি ব্যাংক সবুজসংকেতের জন্য অপেক্ষা করছিল। এবার তাদের সম্ভাব্য ক্রেতা অ্যাক্সপোব্যাংক মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় পড়ায় এইচএসবিসির অপেক্ষা আরও দীর্ঘতর হতে পারে।
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি (বিএলএ) এবং এর প্রধান সহযোগী একটি গ্রুপকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতিসংঘের তিন-চতুর্থাংশ সদস্য দেশ এরই মধ্যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে বা শিগগিরই দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। আগামী সেপ্টেম্বরের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে (ইউএনজিএ) ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে সোমবার এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
১২ আগস্ট ২০২৫আরব নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে গত ৮ আগস্ট এক রায়ে আন্তর্জাতিক আদালত বলেছে যে, ভারতকে পাকিস্তানের জন্য সিন্ধু নদীর পশ্চিমাঞ্চলের নদীগুলোর পানি অবাধভাবে প্রবাহিত হতে দিতে হবে। আদালত স্পষ্টভাবে নির্দেশ দিয়েছে যে, ভারতের নতুন হাইড্রোপাওয়ার প্রকল্পসমূহ চুক্তির নির্ধারিত মানদণ্
১২ আগস্ট ২০২৫পাকিস্তান আবারও ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের হুমকি দিয়েছে। এবার পাকিস্তানের রাজনীতিবিদ বিলাওয়াল ভুট্টো ভারতকে সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি একতরফাভাবে স্থগিত করার বিষয়ে হুমকি দিয়েছেন। পাকিস্তানের সাবেক এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন, ভারত পাকিস্তানের ‘বড় ক্ষতি’ করেছে এবং প্রধানমন্ত্রী...
১২ আগস্ট ২০২৫