ধারণাই শেষ পর্যন্ত সত্যি হলো। আজ মঙ্গলবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের কোপারনিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিস নিশ্চিত করেছে যে,১৮৫০ সালের পর থেকে এখন পর্যন্ত ২০২৩ সালই ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে উষ্ণতম বছর। তবে আবহাওয়া বিজ্ঞানীরা দাবি করছেন, গত বছরের গরমকেও ছাড়িয়ে যেতে পারে চলতি বছরটি।
এ বিষয়ে স্কাই নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে বিশ্বজুড়ে বায়ু পৃষ্ঠের গড় তাপমাত্রা ছিল ১৪.৯৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগের সবচেয়ে উষ্ণতম বছর ২০১৬ সাল থেকে যা প্রায় ০.১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি।
কোপারনিকাস-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রাক শিল্পযুগে অর্থাৎ যখন মানুষ জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার শুরু করেছিল—সেই সময়ের তুলনায় ২০২৩ সালে গড়ে প্রায় ১.৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বেশি ছিল।
এ বিষয়ে কোপারনিকাস-এর পরিচালক কার্লো বুওনটেম্পো বলেছেন, ‘আমাদের সভ্যতা যে জলবায়ুতে বিকশিত হয়েছে তার থেকে এখন কতটা দূরে আছি এটি তার একটি নাটকীয় সাক্ষ্য।’
তবে আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন, শিগগিরই এই রেকর্ড ভেঙে যেতে পারে। শুধু তাই নয়, তাঁদের মতে চলমান বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালেই ভেঙে যেতে পারে উষ্ণতম বছরের অতীত সব রেকর্ড। এ জন্য তাঁরা এল নিনো নাম চরমভাবাপন্ন আবহাওয়ার প্রসঙ্গ টেনেছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্যারিস চুক্তি অনুযায়ী প্রাক শিল্পযুগের চেয়ে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে আটকে রাখতে দেশগুলোর মধ্যে যে চুক্তি হয়েছে ২০২৩ সালে তার প্রায় কাছাকাছি চলে গিয়েছিল।
স্কাই নিউজকে আবহাওয়া বিশেষজ্ঞ প্রফেসর রিচার্ড বেটস বলেন, ‘জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানো এবং বন উজাড় করে বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাস তৈরি করে মানুষই এই গ্রহকে দ্রুত উত্তপ্ত করছে।’
বেটসের সহকর্মী নিক ডানস্টোন বলেছেন, ‘আমরা আশঙ্কা করছি, প্রশান্ত মহাসাগরে শক্তিশালী এল নিনো ২০২৪ সালের মধ্যে বৈশ্বিক তাপমাত্রার ওপর প্রভাব ফেলবে। এ জন্য ২০২৪ সালকে আমরা আরও একটি রেকর্ডভাঙা বছর হিসেবে পূর্বাভাস দিচ্ছি।’
ডানস্টোন জানান, প্রাক শিল্পযুগের চেয়ে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে আটকে রাখার যে চুক্তি হয়েছিল তা এই বছরই প্রথমবারের মতো ভেঙে যেতে পারে।
ধারণাই শেষ পর্যন্ত সত্যি হলো। আজ মঙ্গলবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের কোপারনিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিস নিশ্চিত করেছে যে,১৮৫০ সালের পর থেকে এখন পর্যন্ত ২০২৩ সালই ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে উষ্ণতম বছর। তবে আবহাওয়া বিজ্ঞানীরা দাবি করছেন, গত বছরের গরমকেও ছাড়িয়ে যেতে পারে চলতি বছরটি।
এ বিষয়ে স্কাই নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে বিশ্বজুড়ে বায়ু পৃষ্ঠের গড় তাপমাত্রা ছিল ১৪.৯৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগের সবচেয়ে উষ্ণতম বছর ২০১৬ সাল থেকে যা প্রায় ০.১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি।
কোপারনিকাস-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রাক শিল্পযুগে অর্থাৎ যখন মানুষ জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার শুরু করেছিল—সেই সময়ের তুলনায় ২০২৩ সালে গড়ে প্রায় ১.৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বেশি ছিল।
এ বিষয়ে কোপারনিকাস-এর পরিচালক কার্লো বুওনটেম্পো বলেছেন, ‘আমাদের সভ্যতা যে জলবায়ুতে বিকশিত হয়েছে তার থেকে এখন কতটা দূরে আছি এটি তার একটি নাটকীয় সাক্ষ্য।’
তবে আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন, শিগগিরই এই রেকর্ড ভেঙে যেতে পারে। শুধু তাই নয়, তাঁদের মতে চলমান বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালেই ভেঙে যেতে পারে উষ্ণতম বছরের অতীত সব রেকর্ড। এ জন্য তাঁরা এল নিনো নাম চরমভাবাপন্ন আবহাওয়ার প্রসঙ্গ টেনেছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্যারিস চুক্তি অনুযায়ী প্রাক শিল্পযুগের চেয়ে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে আটকে রাখতে দেশগুলোর মধ্যে যে চুক্তি হয়েছে ২০২৩ সালে তার প্রায় কাছাকাছি চলে গিয়েছিল।
স্কাই নিউজকে আবহাওয়া বিশেষজ্ঞ প্রফেসর রিচার্ড বেটস বলেন, ‘জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানো এবং বন উজাড় করে বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাস তৈরি করে মানুষই এই গ্রহকে দ্রুত উত্তপ্ত করছে।’
বেটসের সহকর্মী নিক ডানস্টোন বলেছেন, ‘আমরা আশঙ্কা করছি, প্রশান্ত মহাসাগরে শক্তিশালী এল নিনো ২০২৪ সালের মধ্যে বৈশ্বিক তাপমাত্রার ওপর প্রভাব ফেলবে। এ জন্য ২০২৪ সালকে আমরা আরও একটি রেকর্ডভাঙা বছর হিসেবে পূর্বাভাস দিচ্ছি।’
ডানস্টোন জানান, প্রাক শিল্পযুগের চেয়ে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে আটকে রাখার যে চুক্তি হয়েছিল তা এই বছরই প্রথমবারের মতো ভেঙে যেতে পারে।
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি (বিএলএ) এবং এর প্রধান সহযোগী একটি গ্রুপকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতিসংঘের তিন-চতুর্থাংশ সদস্য দেশ এরই মধ্যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে বা শিগগিরই দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। আগামী সেপ্টেম্বরের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে (ইউএনজিএ) ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে সোমবার এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
১২ আগস্ট ২০২৫আরব নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে গত ৮ আগস্ট এক রায়ে আন্তর্জাতিক আদালত বলেছে যে, ভারতকে পাকিস্তানের জন্য সিন্ধু নদীর পশ্চিমাঞ্চলের নদীগুলোর পানি অবাধভাবে প্রবাহিত হতে দিতে হবে। আদালত স্পষ্টভাবে নির্দেশ দিয়েছে যে, ভারতের নতুন হাইড্রোপাওয়ার প্রকল্পসমূহ চুক্তির নির্ধারিত মানদণ্
১২ আগস্ট ২০২৫পাকিস্তান আবারও ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের হুমকি দিয়েছে। এবার পাকিস্তানের রাজনীতিবিদ বিলাওয়াল ভুট্টো ভারতকে সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি একতরফাভাবে স্থগিত করার বিষয়ে হুমকি দিয়েছেন। পাকিস্তানের সাবেক এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন, ভারত পাকিস্তানের ‘বড় ক্ষতি’ করেছে এবং প্রধানমন্ত্রী...
১২ আগস্ট ২০২৫