নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের ঘটনা ক্রমেই বাড়ছে। বিশেষ করে এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত আর্দ্র মাসগুলোতে এই পরিস্থিতি মানুষের জন্য স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করছে। বিশেষ করে অন্তঃসত্ত্বা নারী, নবজাতক ও শিশুর ক্ষেত্রে উচ্চ তাপজনিত স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে। তীব্র তাপপ্রবাহে স্বাস্থ্যঝুঁকি মোকাবিলায় জাতীয় নীতিমালা বা গাইডলাইন প্রণয়ন করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
আজ রোববার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে এ নীতিমালা প্রকাশ করা হয়। অন্তঃসত্ত্বা নারী, শিশু ও ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে উচ্চ তাপজনিত স্বাস্থ্যঝুঁকি থেকে সুরক্ষা দিতে ইউনিসেফের সহায়তায় এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন করেছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
ইউনিসেফের প্রতিবেদন অনুযায়ী, তাপমাত্রা প্রতি ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়লে অপরিণত শিশু জন্মের ঝুঁকি ৫ শতাংশ বাড়ে। তাপপ্রবাহ না থাকা সময়ের তুলনায় তাপপ্রবাহের সময়ে এই হার ১৬ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে। তাপপ্রবাহ যত বেশি এবং যত তীব্র হবে ঝুঁকি তত বাড়বে। বাংলাদেশে অপরিণত শিশু জন্মের হার বিশ্বে সবচেয়ে বেশি। এই হার ১৬ দশমিক ২ শতাংশ।
ইউনিসেফের হিসেবে, ২০৫০ সাল নাগাদ বাংলাদেশের মোট শিশুর ৯৯ শতাংশ বা ৩ কোটি ৫৫ লাখ প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের সম্মুখীন হবে। এই সংখ্যা ২০২০ সালের তুলনায় উল্লেখযোগ্য মাত্রায় বেশি। ২০২০ সালে মাত্র ২৬ লাখ শিশু, যা দেশের মোট শিশুর ৫ শতাংশ, এই ধরনের ঝুঁকির সম্মুখীন হয়েছিল। বাংলাদেশের প্রতি ৩ শিশুর একজন বা প্রায় ২ কোটি শিশু প্রতিদিন জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। চলমান তাপপ্রবাহ, বন্যা, নদী ভাঙন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত পরিবেশগত অভিঘাতের মতো বিরূপ আবহাওয়াজনিত পরিস্থিতির শিকার হচ্ছে শিশুরা।
গাইড লাইন প্রকাশ অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন—স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশীদ আলম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর, ইউনিসেফ বাংলাদেশের ডেপুটি রিপ্রেজেনটেটিভ এমা ব্রিংহাম প্রমুখ।
দেশে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের ঘটনা ক্রমেই বাড়ছে। বিশেষ করে এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত আর্দ্র মাসগুলোতে এই পরিস্থিতি মানুষের জন্য স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করছে। বিশেষ করে অন্তঃসত্ত্বা নারী, নবজাতক ও শিশুর ক্ষেত্রে উচ্চ তাপজনিত স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে। তীব্র তাপপ্রবাহে স্বাস্থ্যঝুঁকি মোকাবিলায় জাতীয় নীতিমালা বা গাইডলাইন প্রণয়ন করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
আজ রোববার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে এ নীতিমালা প্রকাশ করা হয়। অন্তঃসত্ত্বা নারী, শিশু ও ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে উচ্চ তাপজনিত স্বাস্থ্যঝুঁকি থেকে সুরক্ষা দিতে ইউনিসেফের সহায়তায় এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন করেছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
ইউনিসেফের প্রতিবেদন অনুযায়ী, তাপমাত্রা প্রতি ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়লে অপরিণত শিশু জন্মের ঝুঁকি ৫ শতাংশ বাড়ে। তাপপ্রবাহ না থাকা সময়ের তুলনায় তাপপ্রবাহের সময়ে এই হার ১৬ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে। তাপপ্রবাহ যত বেশি এবং যত তীব্র হবে ঝুঁকি তত বাড়বে। বাংলাদেশে অপরিণত শিশু জন্মের হার বিশ্বে সবচেয়ে বেশি। এই হার ১৬ দশমিক ২ শতাংশ।
ইউনিসেফের হিসেবে, ২০৫০ সাল নাগাদ বাংলাদেশের মোট শিশুর ৯৯ শতাংশ বা ৩ কোটি ৫৫ লাখ প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের সম্মুখীন হবে। এই সংখ্যা ২০২০ সালের তুলনায় উল্লেখযোগ্য মাত্রায় বেশি। ২০২০ সালে মাত্র ২৬ লাখ শিশু, যা দেশের মোট শিশুর ৫ শতাংশ, এই ধরনের ঝুঁকির সম্মুখীন হয়েছিল। বাংলাদেশের প্রতি ৩ শিশুর একজন বা প্রায় ২ কোটি শিশু প্রতিদিন জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। চলমান তাপপ্রবাহ, বন্যা, নদী ভাঙন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত পরিবেশগত অভিঘাতের মতো বিরূপ আবহাওয়াজনিত পরিস্থিতির শিকার হচ্ছে শিশুরা।
গাইড লাইন প্রকাশ অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন—স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশীদ আলম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর, ইউনিসেফ বাংলাদেশের ডেপুটি রিপ্রেজেনটেটিভ এমা ব্রিংহাম প্রমুখ।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের অনুমোদিত করোনারি স্টেন্টের (হার্টের রিং) দাম আগামী ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
২০ দিন আগেবাংলাদেশে গত এক দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। আর নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৪৩৪ জন ডেঙ্গু রোগী। ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা এ তথ্য আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
২১ দিন আগেঘুমের সময় শ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়া বা অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া (ওএসএ) নামের সমস্যায় ভোগেন বিশ্বের বহু মানুষ। তবে নিয়মিত শঙ্খ বাজালে এ সমস্যা কমে যেতে পারে বলে দাবি করছেন গবেষকেরা।
২১ দিন আগেবিএনপিপন্থী চিকিৎসকদের সংগঠন ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ড্যাব) কাউন্সিলে সভাপতি, মহাসচিবসহ পূর্ণ প্যানেলে জয় পেয়েছেন হারুন-শাকিল প্যানেল। গতকাল শনিবার অনুষ্ঠিত নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শেষে মধ্যরাতে নির্বাচন কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে এ ফলাফল ঘোষণা করেন।
২২ দিন আগে