সংগীত হলো মনের প্রশান্তি। চরম আবেগ প্রকাশের উত্তম মাধ্যম। কারও কারও কাছে সংগীত হলো জীবনের নানা চড়াই উতরাইয়ে বিশ্বস্ত সঙ্গী। বিজ্ঞানীরা বলছেন, সংগীত শুধু প্রশান্তিদায়কই নয়, বিশেষ ধরনের সংগীত থেরাপির কাজও করে। বিশেষ করে শিশু-কিশোরদের মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নয়নে মিউজিক থেরাপি বেশ কার্যকরী।
সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, শিশুদের আবেগীয় ও আচরণগত সমস্যার উন্নতিতে ড্রাম বাজাতে শেখানো বেশ কাজে দেয়। সামগ্রিকভাবে সংগীত মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। তবে এর মধ্যে সর্বোত্তম হলো ড্রাম বাজানো। কারণ এই সংগীত যন্ত্রটি বাজানো যেমন শ্রমসাধ্য। তেমনি এটি বাজাতে গেলে শরীরের অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গের একটি সমন্বয়-সমলয় দরকার হয়। সেই সঙ্গে ড্রামারকে বাইরের উদ্দীপকের প্রতি নিয়ন্ত্রিত প্রতিক্রিয়া যেমন—ব্যান্ডের বাকি বাজিয়েদের সঙ্গে তাল রক্ষা করতে হয়।
ব্রিটিশ সাময়িকী ইকোনমিস্ট টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্লেম বার্ক ড্রামিং প্রজেক্টের গবেষকেরা দেখিয়েছেন, আবেগীয় ও মানসিক সমস্যায় ভোগা শিশুদের ড্রাম শেখালে সাধারণভাবে তাদের প্রতিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হয়। তাদের কোনো কাজ দিলে তাতে আরও বেশি মনোনিবেশ করতে পারে এবং অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগে আরও দক্ষ হয়ে ওঠে। ব্লন্ডি’স ব্যান্ডের ড্রামার ক্লেম বার্ক এই সংস্থার অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা।
লন্ডনের কিংস কলেজের মেরি-স্টেফানি কাহার্টের নেতৃত্বে একটি দল এ নিয়ে আরও বিস্তর গবেষণা চালিয়েছে। যা প্রসিডিংস অব দ্য ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্সেস-এ প্রকাশিত হয়েছে। ড্রাম শেখানোর পর ওই বিশেষ শিশুদের যে উন্নতি সেটি তাদের স্নায়বিক পরিবর্তনে স্পষ্ট হয়েছে।
৩৬টি বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুর ওপর এই গবেষণা চালানো হয়। তাদের দুটি গ্রুপে ভাগ করা হয়। একটি গ্রুপকে আট সপ্তাহ ধরে ড্রাম শেখানো হয়। তাদের সপ্তাহে দুবার করে ড্রামের তালিম দেওয়া হয়। অন্য আরেকটি গ্রুপকে আলাদা রাখা হয়। তাদের ড্রাম শেখানো হয়নি। এই গবেষণার শুরুতে এবং শেষে প্রত্যেককে ফাংশনাল ম্যাগনেটিক-রেজোন্যান্স ইমেজিং (এফএমআরআই) মেশিনে ৪৫ মিনিটের জন্য স্থির থাকতে বলা হয় যেন তাদের মস্তিষ্কের স্নায়বিক তৎপরতার পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়।
গবেষণা শেষে দেখা যায়, যেসব শিশু ড্রাম শেখার গ্রুপে ছিল তাদের ব্যবহারে বেশ ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। তাদের মস্তিষ্কে এই পরিবর্তনের স্পষ্ট প্রভাব দেখা গেছে।
এফএমআরআই-এর স্ক্যানগুলোতে দেখা যায়, ড্রাম শেখার সময় তাদের মস্তিষ্কের অংশগুলোর মধ্যে সংযোগের কয়েকটি ক্লাস্টার শক্তিশালী হয়েছে। বিশেষ করে মনযোগ নিয়ন্ত্রণের দুটি অঞ্চল—রাইট ডরসোল্যাটারাল প্রিফ্রন্টাল কর্টেক্স ও রাইট ইনফারিওর ফ্রন্টাল জাইরাস—পরস্পরের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অংশগুলোর মধ্যে শক্তিশালী সংযোগ তৈরি করে। মস্তিষ্কের এই দুটি অংশ যথাক্রমে গভীর অন্তর্দৃষ্টি এবং অন্যের মুখভঙ্গির অর্থ উদ্ধারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
সংগীত হলো মনের প্রশান্তি। চরম আবেগ প্রকাশের উত্তম মাধ্যম। কারও কারও কাছে সংগীত হলো জীবনের নানা চড়াই উতরাইয়ে বিশ্বস্ত সঙ্গী। বিজ্ঞানীরা বলছেন, সংগীত শুধু প্রশান্তিদায়কই নয়, বিশেষ ধরনের সংগীত থেরাপির কাজও করে। বিশেষ করে শিশু-কিশোরদের মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নয়নে মিউজিক থেরাপি বেশ কার্যকরী।
সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, শিশুদের আবেগীয় ও আচরণগত সমস্যার উন্নতিতে ড্রাম বাজাতে শেখানো বেশ কাজে দেয়। সামগ্রিকভাবে সংগীত মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। তবে এর মধ্যে সর্বোত্তম হলো ড্রাম বাজানো। কারণ এই সংগীত যন্ত্রটি বাজানো যেমন শ্রমসাধ্য। তেমনি এটি বাজাতে গেলে শরীরের অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গের একটি সমন্বয়-সমলয় দরকার হয়। সেই সঙ্গে ড্রামারকে বাইরের উদ্দীপকের প্রতি নিয়ন্ত্রিত প্রতিক্রিয়া যেমন—ব্যান্ডের বাকি বাজিয়েদের সঙ্গে তাল রক্ষা করতে হয়।
ব্রিটিশ সাময়িকী ইকোনমিস্ট টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্লেম বার্ক ড্রামিং প্রজেক্টের গবেষকেরা দেখিয়েছেন, আবেগীয় ও মানসিক সমস্যায় ভোগা শিশুদের ড্রাম শেখালে সাধারণভাবে তাদের প্রতিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হয়। তাদের কোনো কাজ দিলে তাতে আরও বেশি মনোনিবেশ করতে পারে এবং অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগে আরও দক্ষ হয়ে ওঠে। ব্লন্ডি’স ব্যান্ডের ড্রামার ক্লেম বার্ক এই সংস্থার অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা।
লন্ডনের কিংস কলেজের মেরি-স্টেফানি কাহার্টের নেতৃত্বে একটি দল এ নিয়ে আরও বিস্তর গবেষণা চালিয়েছে। যা প্রসিডিংস অব দ্য ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্সেস-এ প্রকাশিত হয়েছে। ড্রাম শেখানোর পর ওই বিশেষ শিশুদের যে উন্নতি সেটি তাদের স্নায়বিক পরিবর্তনে স্পষ্ট হয়েছে।
৩৬টি বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুর ওপর এই গবেষণা চালানো হয়। তাদের দুটি গ্রুপে ভাগ করা হয়। একটি গ্রুপকে আট সপ্তাহ ধরে ড্রাম শেখানো হয়। তাদের সপ্তাহে দুবার করে ড্রামের তালিম দেওয়া হয়। অন্য আরেকটি গ্রুপকে আলাদা রাখা হয়। তাদের ড্রাম শেখানো হয়নি। এই গবেষণার শুরুতে এবং শেষে প্রত্যেককে ফাংশনাল ম্যাগনেটিক-রেজোন্যান্স ইমেজিং (এফএমআরআই) মেশিনে ৪৫ মিনিটের জন্য স্থির থাকতে বলা হয় যেন তাদের মস্তিষ্কের স্নায়বিক তৎপরতার পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়।
গবেষণা শেষে দেখা যায়, যেসব শিশু ড্রাম শেখার গ্রুপে ছিল তাদের ব্যবহারে বেশ ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। তাদের মস্তিষ্কে এই পরিবর্তনের স্পষ্ট প্রভাব দেখা গেছে।
এফএমআরআই-এর স্ক্যানগুলোতে দেখা যায়, ড্রাম শেখার সময় তাদের মস্তিষ্কের অংশগুলোর মধ্যে সংযোগের কয়েকটি ক্লাস্টার শক্তিশালী হয়েছে। বিশেষ করে মনযোগ নিয়ন্ত্রণের দুটি অঞ্চল—রাইট ডরসোল্যাটারাল প্রিফ্রন্টাল কর্টেক্স ও রাইট ইনফারিওর ফ্রন্টাল জাইরাস—পরস্পরের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অংশগুলোর মধ্যে শক্তিশালী সংযোগ তৈরি করে। মস্তিষ্কের এই দুটি অংশ যথাক্রমে গভীর অন্তর্দৃষ্টি এবং অন্যের মুখভঙ্গির অর্থ উদ্ধারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের অনুমোদিত করোনারি স্টেন্টের (হার্টের রিং) দাম আগামী ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশে গত এক দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। আর নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৪৩৪ জন ডেঙ্গু রোগী। ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা এ তথ্য আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
১১ আগস্ট ২০২৫ঘুমের সময় শ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়া বা অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া (ওএসএ) নামের সমস্যায় ভোগেন বিশ্বের বহু মানুষ। তবে নিয়মিত শঙ্খ বাজালে এ সমস্যা কমে যেতে পারে বলে দাবি করছেন গবেষকেরা।
১১ আগস্ট ২০২৫বিএনপিপন্থী চিকিৎসকদের সংগঠন ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ড্যাব) কাউন্সিলে সভাপতি, মহাসচিবসহ পূর্ণ প্যানেলে জয় পেয়েছেন হারুন-শাকিল প্যানেল। গতকাল শনিবার অনুষ্ঠিত নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শেষে মধ্যরাতে নির্বাচন কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে এ ফলাফল ঘোষণা করেন।
১০ আগস্ট ২০২৫