নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তথ্যপ্রযুক্তি খাতে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। বিজয়ের ৫০ বছরে এসে এই অর্জনকে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছেন বিশেষজ্ঞরা। ইতিমধ্যে মহাকাশে বাংলাদেশের প্রথম স্যাটেলাইটসহ কয়েকটি বড় প্রাপ্তি বিশ্ববাসীর কাছে বাংলাদেশকে নিয়ে গেছে অনন্য উচ্চতায়। তা ছাড়া, ২০২০-২১ অর্থবছরে ১৩০ কোটি ডলারের সফটওয়্যার ও সেবাপণ্য রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ।
তথ্যপ্রযুক্তির অগ্রযাত্রা আর ইন্টারনেটের সহজলভ্যতার ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে দেশের অর্থনীতিতেও। প্রযুক্তির কল্যাণে ঘরে বসেই অনলাইনে কাজ করে বিদেশ থেকে অর্থোপার্জন করছেন দেশের অসংখ্য তরুণ-তরুণী। গত দুই দশকে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিশ্বজুড়ে এসেছে অভাবনীয় পরিবর্তন। মানুষ তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে দূরত্ব ও সময়কে জয় করছে। বিশ্বকে এনেছে হাতের মুঠোয়। ধীরে ধীরে জেগে উঠেছে বাংলাদেশও। এর মাধ্যমে বেড়েছে কর্মসংস্থান।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের পর বিধ্বস্ত বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনেকেই শঙ্কিত ছিলেন। কিন্তু স্বাধীনতার ৫০ বছর পর সেই দেশটি মাথাপিছু আয়ের দিক থেকে ভারতকেও ছাড়িয়ে গেছে। করোনা মহামারির মতো চরম দুঃসময়েও বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন বা ৪ হাজার ৮০০ কোটি ডলারে উন্নীত হয়েছে। দেশজুড়ে লকডাউন পরিস্থিতিতেও শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা থেমে যায়নি। তারা অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে ক্লাস করতে পেরেছে। একেবারে বন্ধ হয়ে যায়নি অফিস কার্যক্রম, স্বাস্থ্যসেবা কিংবা ব্যবসা-বাণিজ্য। এই বাস্তবতায় দেশকে এগিয়ে রাখায় সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে তথ্যপ্রযুক্তির অগ্রসরতা।
ইন্টারনেটের আবির্ভাবে তৃতীয় শিল্পবিপ্লবের পর তথ্যপ্রযুক্তির বাধাহীন ব্যবহার ও দ্রুত তথ্য স্থানান্তরের মাধ্যমে গোটা বিশ্বের জীবনপ্রবাহের গতি ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশ্লেষকদের আশা, ভবিষ্যতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার বাড়বে, যা কাজ করবে মানবসম্পদের বিকল্প হিসেবে। যেখানে উৎপাদনের জন্য মানুষকে যন্ত্র চালাতে হবে না, বরং যন্ত্র স্বয়ংক্রীয়ভাবে কাজ করবে এবং এর কাজ হবে আরও নিখুঁত ও নির্ভুল। চিকিৎসা, যোগাযোগ, প্রকাশনা ইত্যাদি ক্ষেত্রেও এর প্রভাব হবে অত্যন্ত জোরালো।
বাংলাদেশ সফটওয়্যার খাতের উদ্যোক্তাদের হাত ধরে নতুন দশকে নতুন প্রযুক্তি সম্ভাবনার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত হচ্ছে দেশের সফটওয়্যার খাতের প্রতিষ্ঠানগুলো। এরই মধ্যে দেশীয় অনেক অভিনব উদ্যোগ দেশের বাইরে সমাদৃত ও পুরস্কৃত হয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে শুধু শহরে নয়, সরকার জেলা-উপজেলা সদর ছাড়িয়ে প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলেও তথ্যপ্রযুক্তি সেবা পৌঁছে দিয়েছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সাবেক সভাপতি ও টেকনো হ্যাভেন কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী হাবিবুল্লাহ এম করিম বলেন, ‘বাংলাদেশের ৫০ বছরে আমরা অনেক দূর এগিয়েছি। গত ১০-১২ বছরের তুলনায়ও অর্জন অনেকখানি। সফটওয়্যার খাতে ২০ বছর আগে যেখানে আমাদের মাত্র ২২ মিলিয়ন ডলারের রপ্তানি বাজার ছিল, সেখানে স্থানীয় বাজার ছিল ১০-২০ মিলিয়ন ডলারের। এখন স্থানীয় এবং রপ্তানি বাজার মিলিয়ে আমাদের কয়েক বিলিয়ন ডলারের বাজার রয়েছে। সেই হিসাব করলে আমরা কয়েক হাজার গুণ এগিয়েছি।’
তবে প্রত্যাশা আরও বেশি ছিল উল্লেখ করে হাবিবুল্লাহ করিম আরও বলেন, ‘আমরা চাই কীভাবে আইটি সেক্টরের পাইপলাইন আরও বড় করা যায়। সেটা করতে গেলে প্রথাগত যে আইটি ব্যবসা, সেটা দিয়ে সম্ভব নয়। এ জন্য ভবিষ্যৎমুখী পরিকল্পনা দরকার। এরই মধ্যে ব্লক চেইনকে ঘিরে কাজ হচ্ছে। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সকে ঘিরে হয়তো কাজ শুরু হবে। সামনের দিকের প্রযুক্তিগুলো নিয়ে পরিকল্পনা করতে পারলে গত ২০ বছরে আমরা যেটুকু অর্জন করেছি, তা আগামী ২০ বছরে আরও বেশি হবে। আমাদের পক্ষে অবশ্যই করা সম্ভব।’
ইন্টারন্যাশনাল ব্লক চেইন অলিম্পিয়াডের প্রসঙ্গ তুলে হাবিবুল্লাহ করিম বলেন, ‘কিছুদিন আগে আমরা এই অলিম্পিয়াড আয়োজন করে দেখলাম ১১টি দেশের মধ্যে আমরা রানার্সআপ পুরস্কার পেয়েছি। মোট ১১টি পুরস্কারের মধ্যে ৪টি পুরস্কারই বাংলাদেশ পেয়েছে। এটা প্রমাণ করে যে আমাদের যুবসমাজ এই দিকে অনেক ভালো ফল করতে পারছে। তাদের ওপরই আমাদের ভরসা করে এগোতে হবে এবং সঠিক দিকনির্দেশনাগুলো দিতে হবে। তাহলেই আমরা বড় অর্জন করতে পারব।’
তথ্যপ্রযুক্তি খাতের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুধু তথ্যপ্রযুক্তি পণ্য ও সেবা চালুর মধ্যেই সীমিত থাকবে না এই দশক। প্রতিনিয়তই নিত্যনতুন ও অধিকতর উন্নত প্রযুক্তি আসবে। পুরোনো পণ্য ও সেবাগুলোর জায়গায় হালনাগাদ পণ্য ও সেবা দ্রুত চালু হবে। অনলাইন কার্যক্রমে এখন যেভাবে নতুন নতুন ডিভাইস, কৌশল ও প্রবণতা ব্যাপক হারে চালু ও বিকশিত হচ্ছে, অদূর ভবিষ্যতে তা মানুষের জীবনধারাকে আমূল পাল্টে দেবে।
তথ্যপ্রযুক্তি খাতে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। বিজয়ের ৫০ বছরে এসে এই অর্জনকে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছেন বিশেষজ্ঞরা। ইতিমধ্যে মহাকাশে বাংলাদেশের প্রথম স্যাটেলাইটসহ কয়েকটি বড় প্রাপ্তি বিশ্ববাসীর কাছে বাংলাদেশকে নিয়ে গেছে অনন্য উচ্চতায়। তা ছাড়া, ২০২০-২১ অর্থবছরে ১৩০ কোটি ডলারের সফটওয়্যার ও সেবাপণ্য রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ।
তথ্যপ্রযুক্তির অগ্রযাত্রা আর ইন্টারনেটের সহজলভ্যতার ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে দেশের অর্থনীতিতেও। প্রযুক্তির কল্যাণে ঘরে বসেই অনলাইনে কাজ করে বিদেশ থেকে অর্থোপার্জন করছেন দেশের অসংখ্য তরুণ-তরুণী। গত দুই দশকে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিশ্বজুড়ে এসেছে অভাবনীয় পরিবর্তন। মানুষ তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে দূরত্ব ও সময়কে জয় করছে। বিশ্বকে এনেছে হাতের মুঠোয়। ধীরে ধীরে জেগে উঠেছে বাংলাদেশও। এর মাধ্যমে বেড়েছে কর্মসংস্থান।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের পর বিধ্বস্ত বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনেকেই শঙ্কিত ছিলেন। কিন্তু স্বাধীনতার ৫০ বছর পর সেই দেশটি মাথাপিছু আয়ের দিক থেকে ভারতকেও ছাড়িয়ে গেছে। করোনা মহামারির মতো চরম দুঃসময়েও বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন বা ৪ হাজার ৮০০ কোটি ডলারে উন্নীত হয়েছে। দেশজুড়ে লকডাউন পরিস্থিতিতেও শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা থেমে যায়নি। তারা অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে ক্লাস করতে পেরেছে। একেবারে বন্ধ হয়ে যায়নি অফিস কার্যক্রম, স্বাস্থ্যসেবা কিংবা ব্যবসা-বাণিজ্য। এই বাস্তবতায় দেশকে এগিয়ে রাখায় সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে তথ্যপ্রযুক্তির অগ্রসরতা।
ইন্টারনেটের আবির্ভাবে তৃতীয় শিল্পবিপ্লবের পর তথ্যপ্রযুক্তির বাধাহীন ব্যবহার ও দ্রুত তথ্য স্থানান্তরের মাধ্যমে গোটা বিশ্বের জীবনপ্রবাহের গতি ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশ্লেষকদের আশা, ভবিষ্যতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার বাড়বে, যা কাজ করবে মানবসম্পদের বিকল্প হিসেবে। যেখানে উৎপাদনের জন্য মানুষকে যন্ত্র চালাতে হবে না, বরং যন্ত্র স্বয়ংক্রীয়ভাবে কাজ করবে এবং এর কাজ হবে আরও নিখুঁত ও নির্ভুল। চিকিৎসা, যোগাযোগ, প্রকাশনা ইত্যাদি ক্ষেত্রেও এর প্রভাব হবে অত্যন্ত জোরালো।
বাংলাদেশ সফটওয়্যার খাতের উদ্যোক্তাদের হাত ধরে নতুন দশকে নতুন প্রযুক্তি সম্ভাবনার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত হচ্ছে দেশের সফটওয়্যার খাতের প্রতিষ্ঠানগুলো। এরই মধ্যে দেশীয় অনেক অভিনব উদ্যোগ দেশের বাইরে সমাদৃত ও পুরস্কৃত হয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে শুধু শহরে নয়, সরকার জেলা-উপজেলা সদর ছাড়িয়ে প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলেও তথ্যপ্রযুক্তি সেবা পৌঁছে দিয়েছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সাবেক সভাপতি ও টেকনো হ্যাভেন কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী হাবিবুল্লাহ এম করিম বলেন, ‘বাংলাদেশের ৫০ বছরে আমরা অনেক দূর এগিয়েছি। গত ১০-১২ বছরের তুলনায়ও অর্জন অনেকখানি। সফটওয়্যার খাতে ২০ বছর আগে যেখানে আমাদের মাত্র ২২ মিলিয়ন ডলারের রপ্তানি বাজার ছিল, সেখানে স্থানীয় বাজার ছিল ১০-২০ মিলিয়ন ডলারের। এখন স্থানীয় এবং রপ্তানি বাজার মিলিয়ে আমাদের কয়েক বিলিয়ন ডলারের বাজার রয়েছে। সেই হিসাব করলে আমরা কয়েক হাজার গুণ এগিয়েছি।’
তবে প্রত্যাশা আরও বেশি ছিল উল্লেখ করে হাবিবুল্লাহ করিম আরও বলেন, ‘আমরা চাই কীভাবে আইটি সেক্টরের পাইপলাইন আরও বড় করা যায়। সেটা করতে গেলে প্রথাগত যে আইটি ব্যবসা, সেটা দিয়ে সম্ভব নয়। এ জন্য ভবিষ্যৎমুখী পরিকল্পনা দরকার। এরই মধ্যে ব্লক চেইনকে ঘিরে কাজ হচ্ছে। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সকে ঘিরে হয়তো কাজ শুরু হবে। সামনের দিকের প্রযুক্তিগুলো নিয়ে পরিকল্পনা করতে পারলে গত ২০ বছরে আমরা যেটুকু অর্জন করেছি, তা আগামী ২০ বছরে আরও বেশি হবে। আমাদের পক্ষে অবশ্যই করা সম্ভব।’
ইন্টারন্যাশনাল ব্লক চেইন অলিম্পিয়াডের প্রসঙ্গ তুলে হাবিবুল্লাহ করিম বলেন, ‘কিছুদিন আগে আমরা এই অলিম্পিয়াড আয়োজন করে দেখলাম ১১টি দেশের মধ্যে আমরা রানার্সআপ পুরস্কার পেয়েছি। মোট ১১টি পুরস্কারের মধ্যে ৪টি পুরস্কারই বাংলাদেশ পেয়েছে। এটা প্রমাণ করে যে আমাদের যুবসমাজ এই দিকে অনেক ভালো ফল করতে পারছে। তাদের ওপরই আমাদের ভরসা করে এগোতে হবে এবং সঠিক দিকনির্দেশনাগুলো দিতে হবে। তাহলেই আমরা বড় অর্জন করতে পারব।’
তথ্যপ্রযুক্তি খাতের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুধু তথ্যপ্রযুক্তি পণ্য ও সেবা চালুর মধ্যেই সীমিত থাকবে না এই দশক। প্রতিনিয়তই নিত্যনতুন ও অধিকতর উন্নত প্রযুক্তি আসবে। পুরোনো পণ্য ও সেবাগুলোর জায়গায় হালনাগাদ পণ্য ও সেবা দ্রুত চালু হবে। অনলাইন কার্যক্রমে এখন যেভাবে নতুন নতুন ডিভাইস, কৌশল ও প্রবণতা ব্যাপক হারে চালু ও বিকশিত হচ্ছে, অদূর ভবিষ্যতে তা মানুষের জীবনধারাকে আমূল পাল্টে দেবে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫