আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চলতি বছরের মধ্যে বিশ্ববাজারের খাদ্য আমদানির ব্যয় ১ লাখ ৭৫ হাজার কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাবে, যা ২০২০ সালের তুলনায় ১৪ গুণ বেশি। আর জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) আগের পূর্বাভাসের তুলনায় ১২ গুণ বেশি। গতকাল শুক্রবার প্রকাশিত এফএওর নতুন পূর্বাভাসে এসব তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।
এফএওর নতুন পূর্বাভাসে বলা হয়, করোনাকালে আন্তর্জাতিক বাজারে খাদ্য আমদানির দাম ‘উল্লেখযোগ্য হারে স্থিতিশীল’ ছিল। কিন্তু উৎপাদন ব্যয়সহ নানা কারণে খাদ্যশস্যের দাম সম্প্রতি দ্রুত বেড়েছে। শস্যের দামের পাশাপাশি পরিবহন ব্যয়ও বেড়েছে। আন্তর্জাতিক পরিবহন ব্যয় বা জাহাজের ভাড়া সম্প্রতি তিন গুণ বেড়েছে। ফলে দেশে দেশে খাদ্যশস্যের দাম দ্রুত বেড়েছে।
তথ্যমতে, ৫৩টি উন্নয়নশীল দেশের মানুষকে তাদের মোট আয়ের ৬০ শতাংশের বেশি খাদ্যশস্য, জ্বালানি বা ঘরবাড়া বাবদ ব্যয় করতে হয়। এসব দেশের প্রায় ৪০ শতাংশ নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যশস্য বিদেশ থেকে আসে। অনেক উন্নত দেশও বিভিন্ন ধরনের খাদ্যশস্য আমদানি করে। কিন্তু উন্নত দেশে বিভিন্ন ধরনের সামাজিক সুরক্ষা বা অন্য ব্যবস্থা থাকায় নাগরিকদের তেমন একটা সমস্যা হয় না। কিন্তু আন্তর্জাতিক বাজারে হঠাৎ দাম বাড়লে তা মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে পারে না গরিব দেশগুলোর সরকার। ফলে জনগণকেই চরম মূল্য দিতে হয়।
আমদানি ব্যয় বাড়লেও চলতি বছরে ভুট্টা, চালের ফলন ভালো হয়েছে। বিশেষত পশুপাখিকে খাওয়ানোর ভুট্টার ফলন প্রত্যাশার চেয়েও বেশি হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তা ছাড়া, করোনায় ভেঙে পড়া আন্তর্জাতিক সরবরাহ ব্যবস্থাও কিছুটা ঘুরে দাঁড়াতে পারে।
এফএওর প্রতিবেদন জানায়, তিন বছর টানা কমার পর চলতি মৌসুমে চিনির উৎপাদন ঘুরে দাঁড়াবে। তবে তা আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদা মেটানোর জন্য যথেষ্ট হবে না। অর্থাৎ আগামী বছরও চিনির দাম বাড়তি থাকবে।
করোনায় স্তিমিত হয়ে পড়ার পর চলতি বছর শেষ হওয়ার আগেই মাংসের আন্তর্জাতিক বাজার চাঙা হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে এফএও। চীনের খামার পুরোদমে চালু হওয়ায় আন্তর্জাতিক বাজারে শূকরের মাংসের ঘাটতি উল্লেখযোগ্য হারে কমবে। তবে এশিয়া ও ইউরোপের বাজারে পণ্যটির আমদানি আগের বছরের তুলনায় কমতে পারে।
আন্তর্জাতিক বাজারে দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্যের সরবরাহও বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। কারণ এশিয়া ও উত্তর আমেরিকার সব খামারের কার্যক্রম পুরোমাত্রায় শুরু হয়েছে। গত কয়েক মাসে পণ্যটির আমদানি শিথিল থাকলেও ভবিষ্যতে তা বাড়তে পারে।
এফএও ‘গ্লোবাল ইনপুট প্রাইস ইনডেক্স’ বা জিআইপিআই নামের একটি নতুন সূচক চালু করেছে। এটার মাধ্যমে খাদ্যপণ্য ও শস্য উৎপাদন ব্যয় যাচাই করে দেখা যাবে। বিশেষত, যেসব পণ্য বা শস্য উৎপাদনে জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার করা হয়, সেসব খাত যাচাই করা যাবে এ সূচকের মাধ্যমে। ফলে আন্তর্জাতিক খাদ্যনিরাপত্তাকে জীবাশ্ম জ্বালানি কীভাবে প্রভাবিত করে, তা জানা যাবে।
চলতি বছরের মধ্যে বিশ্ববাজারের খাদ্য আমদানির ব্যয় ১ লাখ ৭৫ হাজার কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাবে, যা ২০২০ সালের তুলনায় ১৪ গুণ বেশি। আর জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) আগের পূর্বাভাসের তুলনায় ১২ গুণ বেশি। গতকাল শুক্রবার প্রকাশিত এফএওর নতুন পূর্বাভাসে এসব তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।
এফএওর নতুন পূর্বাভাসে বলা হয়, করোনাকালে আন্তর্জাতিক বাজারে খাদ্য আমদানির দাম ‘উল্লেখযোগ্য হারে স্থিতিশীল’ ছিল। কিন্তু উৎপাদন ব্যয়সহ নানা কারণে খাদ্যশস্যের দাম সম্প্রতি দ্রুত বেড়েছে। শস্যের দামের পাশাপাশি পরিবহন ব্যয়ও বেড়েছে। আন্তর্জাতিক পরিবহন ব্যয় বা জাহাজের ভাড়া সম্প্রতি তিন গুণ বেড়েছে। ফলে দেশে দেশে খাদ্যশস্যের দাম দ্রুত বেড়েছে।
তথ্যমতে, ৫৩টি উন্নয়নশীল দেশের মানুষকে তাদের মোট আয়ের ৬০ শতাংশের বেশি খাদ্যশস্য, জ্বালানি বা ঘরবাড়া বাবদ ব্যয় করতে হয়। এসব দেশের প্রায় ৪০ শতাংশ নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যশস্য বিদেশ থেকে আসে। অনেক উন্নত দেশও বিভিন্ন ধরনের খাদ্যশস্য আমদানি করে। কিন্তু উন্নত দেশে বিভিন্ন ধরনের সামাজিক সুরক্ষা বা অন্য ব্যবস্থা থাকায় নাগরিকদের তেমন একটা সমস্যা হয় না। কিন্তু আন্তর্জাতিক বাজারে হঠাৎ দাম বাড়লে তা মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে পারে না গরিব দেশগুলোর সরকার। ফলে জনগণকেই চরম মূল্য দিতে হয়।
আমদানি ব্যয় বাড়লেও চলতি বছরে ভুট্টা, চালের ফলন ভালো হয়েছে। বিশেষত পশুপাখিকে খাওয়ানোর ভুট্টার ফলন প্রত্যাশার চেয়েও বেশি হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তা ছাড়া, করোনায় ভেঙে পড়া আন্তর্জাতিক সরবরাহ ব্যবস্থাও কিছুটা ঘুরে দাঁড়াতে পারে।
এফএওর প্রতিবেদন জানায়, তিন বছর টানা কমার পর চলতি মৌসুমে চিনির উৎপাদন ঘুরে দাঁড়াবে। তবে তা আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদা মেটানোর জন্য যথেষ্ট হবে না। অর্থাৎ আগামী বছরও চিনির দাম বাড়তি থাকবে।
করোনায় স্তিমিত হয়ে পড়ার পর চলতি বছর শেষ হওয়ার আগেই মাংসের আন্তর্জাতিক বাজার চাঙা হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে এফএও। চীনের খামার পুরোদমে চালু হওয়ায় আন্তর্জাতিক বাজারে শূকরের মাংসের ঘাটতি উল্লেখযোগ্য হারে কমবে। তবে এশিয়া ও ইউরোপের বাজারে পণ্যটির আমদানি আগের বছরের তুলনায় কমতে পারে।
আন্তর্জাতিক বাজারে দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্যের সরবরাহও বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। কারণ এশিয়া ও উত্তর আমেরিকার সব খামারের কার্যক্রম পুরোমাত্রায় শুরু হয়েছে। গত কয়েক মাসে পণ্যটির আমদানি শিথিল থাকলেও ভবিষ্যতে তা বাড়তে পারে।
এফএও ‘গ্লোবাল ইনপুট প্রাইস ইনডেক্স’ বা জিআইপিআই নামের একটি নতুন সূচক চালু করেছে। এটার মাধ্যমে খাদ্যপণ্য ও শস্য উৎপাদন ব্যয় যাচাই করে দেখা যাবে। বিশেষত, যেসব পণ্য বা শস্য উৎপাদনে জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার করা হয়, সেসব খাত যাচাই করা যাবে এ সূচকের মাধ্যমে। ফলে আন্তর্জাতিক খাদ্যনিরাপত্তাকে জীবাশ্ম জ্বালানি কীভাবে প্রভাবিত করে, তা জানা যাবে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫