ফেনী প্রতিনিধি
ফেনীতে বেশির ভাগ পরিবহনচালকেরই লাইসেন্স নেই। লাইসেন্স না থাকার অর্থ তাদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণও নেই। প্রশিক্ষণ ছাড়াই গাড়ি চালানোর কারণে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) ফেনীর হিসাব অনুযায়ী, ফেনীতে নিবন্ধিত মোটরসাইকেল ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার সংখ্যা ৩৫ হাজার ৫২১টি। এর বিপরীতে লাইসেন্সধারী চালকের সংখ্যা মাত্র আট হাজার ২১১ জন। অর্থাৎ লাইসেন্স ছাড়াই ফেনীর সড়ক-মহাসড়কে চালকের আসনে বসে আছেন ২৭ হাজার ৩১০ জন।
এসব পরিবহনে ফেনীতে মাত্র ২৩ ভাগ চালকের নিবন্ধন রয়েছে। বাকি ৭৭ ভাগ চালকের কোনো নিবন্ধন নেই। বিপুলসংখ্যক চালকের প্রয়োজনীয় দক্ষতার অভাব, ট্রাফিক আইন সম্পর্কে ধারণা না থাকা এবং অসচেতনতার কারণে দুর্ঘটনা ও হতাহতের সংখ্যা বাড়ছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। অবৈধ ৭৭ ভাগ পরিবহন চালককে নিবন্ধনের আওতায় আনতে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না বিআরটিএ।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ফেনীতে নিবন্ধিত মোটরসাইকেলের সংখ্যা ২৬ হাজার ৩২১টি। এসব মোটরসাইকেলের বৈধ চালকের সংখ্যা মাত্র ছয় হাজার ৯৫৬ জন। অর্থাৎ ১৯ হাজার ৩৬৫ জন চালকের অনুমোদন নেই। তবে সংখ্যাটি আরও কয়েক গুণ বেশি হবে।
কারণ হিসেবে মোটরসাইকেল মালিকেরা বলছেন, মোটরসাইকেলের সংখ্যা দিয়ে এর চালকের সংখ্যা নিরূপণ করা যায় না। কারণ কোনো পরিবারে যদি একটি মোটরসাইকেল থাকে, তাহলে ওই পরিবারের অন্য সদস্যরাও এটি ব্যবহার করেন। এমনও পরিবার আছে, যেখানে একটি মোটরসাইকেল একাধিক ব্যক্তি ব্যবহার করেন।
ফেনী বিআরটিএর তথ্য বলছে, জেলায় ৯ হাজার ২০০টি সিএনজিচালিত অটোরিকশার লাইসেন্স আছে। এর বিপরীতে মাত্র এক হাজার ২৫৫ জন চালকের লাইসেন্স রয়েছে। তবে এ পরিসংখ্যানের সঙ্গে মাঠ পর্যায়ের সংগৃহীত তথ্যে বড় ধরনের ফারাক রয়েছে।
সিএনজিচালিত অটোরিকশা মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের তথ্য বলছে, ফেনীতে কয়েক বছর ধরে সিএনজিচালিত অটোরিকশার লাইসেন্স দেওয়া হচ্ছে না। যে কারণে জেলায় কী পরিমাণ সিএনজিচালিত অটোরিকশা রয়েছে তার সঠিক পরিসংখ্যান বিআরটিএর কাছে নেই। প্রকৃতপক্ষে ফেনীর সড়ক-মহাসড়কে অন্তত ২০ হাজার সিএনজিচালিদ অটোরিকশা চলাচল করে। এসবের বেশির ভাগেরই লাইসেন্স নেই।
জেলা পরিবহন মালিক সমিতির সম্পাদক মোহাম্মদ আলী বলেন, পদে পদে ভোগান্তির কারণে চালকদের অনেকেই লাইসেন্স নিতে আগ্রহী হয় না।
অটোরিকশা শ্রমিকেরা বলছেন, লাইসেন্স করতে নানা হয়রানির শিকার হতে হয়। পাশাপাশি অনেক অর্থসহ প্রচুর সময় ব্যয় হয়। আবার গাড়ির লাইসেন্স না থাকলে চালকের লাইসেন্স তেমন কোনো কাজে আসে না। পুলিশ ধরলে টাকা দিতেই হয়।
জেলা বিআরটিএর নির্বাহী প্রকৌশলী পার্কন চৌধুরী বলেন, গাড়ির মালিকেরা নিজেদের সুবিধার জন্যই লাইসেন্স করতে চায় না। তবে প্রতি মাসে অভিযান চালিয়ে অবৈধদের আটক ও জরিমানা করা হচ্ছে।
ফেনী জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আহম্মদ নুর বলেন, ‘যাদের লাইসেন্স পাওয়া যায় না, তাদের বিরুদ্ধে ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া অব্যাহত আছে। এটি চলমান থাকবে।
ফেনীতে বেশির ভাগ পরিবহনচালকেরই লাইসেন্স নেই। লাইসেন্স না থাকার অর্থ তাদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণও নেই। প্রশিক্ষণ ছাড়াই গাড়ি চালানোর কারণে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) ফেনীর হিসাব অনুযায়ী, ফেনীতে নিবন্ধিত মোটরসাইকেল ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার সংখ্যা ৩৫ হাজার ৫২১টি। এর বিপরীতে লাইসেন্সধারী চালকের সংখ্যা মাত্র আট হাজার ২১১ জন। অর্থাৎ লাইসেন্স ছাড়াই ফেনীর সড়ক-মহাসড়কে চালকের আসনে বসে আছেন ২৭ হাজার ৩১০ জন।
এসব পরিবহনে ফেনীতে মাত্র ২৩ ভাগ চালকের নিবন্ধন রয়েছে। বাকি ৭৭ ভাগ চালকের কোনো নিবন্ধন নেই। বিপুলসংখ্যক চালকের প্রয়োজনীয় দক্ষতার অভাব, ট্রাফিক আইন সম্পর্কে ধারণা না থাকা এবং অসচেতনতার কারণে দুর্ঘটনা ও হতাহতের সংখ্যা বাড়ছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। অবৈধ ৭৭ ভাগ পরিবহন চালককে নিবন্ধনের আওতায় আনতে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না বিআরটিএ।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ফেনীতে নিবন্ধিত মোটরসাইকেলের সংখ্যা ২৬ হাজার ৩২১টি। এসব মোটরসাইকেলের বৈধ চালকের সংখ্যা মাত্র ছয় হাজার ৯৫৬ জন। অর্থাৎ ১৯ হাজার ৩৬৫ জন চালকের অনুমোদন নেই। তবে সংখ্যাটি আরও কয়েক গুণ বেশি হবে।
কারণ হিসেবে মোটরসাইকেল মালিকেরা বলছেন, মোটরসাইকেলের সংখ্যা দিয়ে এর চালকের সংখ্যা নিরূপণ করা যায় না। কারণ কোনো পরিবারে যদি একটি মোটরসাইকেল থাকে, তাহলে ওই পরিবারের অন্য সদস্যরাও এটি ব্যবহার করেন। এমনও পরিবার আছে, যেখানে একটি মোটরসাইকেল একাধিক ব্যক্তি ব্যবহার করেন।
ফেনী বিআরটিএর তথ্য বলছে, জেলায় ৯ হাজার ২০০টি সিএনজিচালিত অটোরিকশার লাইসেন্স আছে। এর বিপরীতে মাত্র এক হাজার ২৫৫ জন চালকের লাইসেন্স রয়েছে। তবে এ পরিসংখ্যানের সঙ্গে মাঠ পর্যায়ের সংগৃহীত তথ্যে বড় ধরনের ফারাক রয়েছে।
সিএনজিচালিত অটোরিকশা মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের তথ্য বলছে, ফেনীতে কয়েক বছর ধরে সিএনজিচালিত অটোরিকশার লাইসেন্স দেওয়া হচ্ছে না। যে কারণে জেলায় কী পরিমাণ সিএনজিচালিত অটোরিকশা রয়েছে তার সঠিক পরিসংখ্যান বিআরটিএর কাছে নেই। প্রকৃতপক্ষে ফেনীর সড়ক-মহাসড়কে অন্তত ২০ হাজার সিএনজিচালিদ অটোরিকশা চলাচল করে। এসবের বেশির ভাগেরই লাইসেন্স নেই।
জেলা পরিবহন মালিক সমিতির সম্পাদক মোহাম্মদ আলী বলেন, পদে পদে ভোগান্তির কারণে চালকদের অনেকেই লাইসেন্স নিতে আগ্রহী হয় না।
অটোরিকশা শ্রমিকেরা বলছেন, লাইসেন্স করতে নানা হয়রানির শিকার হতে হয়। পাশাপাশি অনেক অর্থসহ প্রচুর সময় ব্যয় হয়। আবার গাড়ির লাইসেন্স না থাকলে চালকের লাইসেন্স তেমন কোনো কাজে আসে না। পুলিশ ধরলে টাকা দিতেই হয়।
জেলা বিআরটিএর নির্বাহী প্রকৌশলী পার্কন চৌধুরী বলেন, গাড়ির মালিকেরা নিজেদের সুবিধার জন্যই লাইসেন্স করতে চায় না। তবে প্রতি মাসে অভিযান চালিয়ে অবৈধদের আটক ও জরিমানা করা হচ্ছে।
ফেনী জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আহম্মদ নুর বলেন, ‘যাদের লাইসেন্স পাওয়া যায় না, তাদের বিরুদ্ধে ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া অব্যাহত আছে। এটি চলমান থাকবে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫