নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর পাইকারি এবং খুচরা বাজারে দেশি ও চীনা রসুনের দামে দেখা গেছে বিস্তর ব্যবধান। দেশি রসুনের তুলনায় প্রতি কেজি চীনা রসুন বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা বেশি দামে, যা শতকরা ৪৩৩ শতাংশ বেশি।
পুরান ঢাকার শ্যামবাজারের ব্যবসায়ী ঝুটন চন্দ্র সাহা জানান, তাঁদের বাজারে প্রতি কেজি দেশি রসুন বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকা এবং চীনা রসুন ১৩০ টাকা।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)-এর হিসাব অনুযায়ী, গত শনিবার রাজধানীর খুচরা বাজারগুলোয় প্রতি কেজি দেশি রসুন বিক্রি হয়েছে ৩৫-৬০ টাকা, যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৪০-৮০ টাকা। ১ মাস আগেও একই দামে বিক্রি হয়েছে। অর্থাৎ ১ মাসের ব্যবধানে দাম কমেছে ২০ দশমিক ৮৩ শতাংশ। আর গত রোববার প্রতি কেজি চীনা রসুন বিক্রি হয়েছে ১২০-১৪০ টাকা, যা ১ সপ্তাহ আগে ছিল ১১০-১৩০ টাকা। ১ মাস আগে ছিল ১১০-১২০ টাকা। অর্থাৎ ১ মাসের ব্যবধানে কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে ১৩ দশমিক ০৫ শতাংশ।
টিসিবির তথ্য বলছে, বাজারে দেশি রসুনের দাম কমে এলেও চীনা রসুনের দাম বাড়ছে। এর কারণ হিসেবে একাধিক ব্যবসায়ী জানান, চীনা রসুন দ্রুত ছিলে ফেলা যায়। আর হোটেল রেস্তোরাঁয় চীনা রসুন বেশি ব্যবহার হওয়ায় এর চাহিদা বেশি। এ জন্য দামও বেশি।
উৎপাদনকারী, আমদানিকারক ও পাইকারি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দেশে মোট চাহিদার ৬০ ভাগের বেশি রসুন উৎপাদন হয়েছিল।
উৎপাদন মৌসুমে দামও ভালো ছিল। অনেকে দাম পাওয়ার আশায় মজুতও করেছিলেন। কিন্তু মৌসুমের শেষে দাম না বেড়ে উল্টো কমেছে। এ জন্য লোকসান গুনতে হচ্ছে তাঁদের।
এ বিষয়ে শ্যামবাজারের রসুন আমদানিকারক হাফিজুর রহমান জানান, সহজে ছিলে ফেলা যায়—শুধু এ কারণেই অনেক পরিবারে চীনা রসুনের চাহিদা বেশি। দাম যা-ই হোক, তারা চীনা রসুনই কিনবে। তবে লোকসান হওয়ায় অনেকেই চীনা রসুন আমদানি করেননি। দু-তিনজন আমদানি করলেও চাহিদা থাকায় তাঁরা দাম বাড়িয়ে বিক্রি করছেন।
রাজধানীর পাইকারি এবং খুচরা বাজারে দেশি ও চীনা রসুনের দামে দেখা গেছে বিস্তর ব্যবধান। দেশি রসুনের তুলনায় প্রতি কেজি চীনা রসুন বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা বেশি দামে, যা শতকরা ৪৩৩ শতাংশ বেশি।
পুরান ঢাকার শ্যামবাজারের ব্যবসায়ী ঝুটন চন্দ্র সাহা জানান, তাঁদের বাজারে প্রতি কেজি দেশি রসুন বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকা এবং চীনা রসুন ১৩০ টাকা।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)-এর হিসাব অনুযায়ী, গত শনিবার রাজধানীর খুচরা বাজারগুলোয় প্রতি কেজি দেশি রসুন বিক্রি হয়েছে ৩৫-৬০ টাকা, যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৪০-৮০ টাকা। ১ মাস আগেও একই দামে বিক্রি হয়েছে। অর্থাৎ ১ মাসের ব্যবধানে দাম কমেছে ২০ দশমিক ৮৩ শতাংশ। আর গত রোববার প্রতি কেজি চীনা রসুন বিক্রি হয়েছে ১২০-১৪০ টাকা, যা ১ সপ্তাহ আগে ছিল ১১০-১৩০ টাকা। ১ মাস আগে ছিল ১১০-১২০ টাকা। অর্থাৎ ১ মাসের ব্যবধানে কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে ১৩ দশমিক ০৫ শতাংশ।
টিসিবির তথ্য বলছে, বাজারে দেশি রসুনের দাম কমে এলেও চীনা রসুনের দাম বাড়ছে। এর কারণ হিসেবে একাধিক ব্যবসায়ী জানান, চীনা রসুন দ্রুত ছিলে ফেলা যায়। আর হোটেল রেস্তোরাঁয় চীনা রসুন বেশি ব্যবহার হওয়ায় এর চাহিদা বেশি। এ জন্য দামও বেশি।
উৎপাদনকারী, আমদানিকারক ও পাইকারি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দেশে মোট চাহিদার ৬০ ভাগের বেশি রসুন উৎপাদন হয়েছিল।
উৎপাদন মৌসুমে দামও ভালো ছিল। অনেকে দাম পাওয়ার আশায় মজুতও করেছিলেন। কিন্তু মৌসুমের শেষে দাম না বেড়ে উল্টো কমেছে। এ জন্য লোকসান গুনতে হচ্ছে তাঁদের।
এ বিষয়ে শ্যামবাজারের রসুন আমদানিকারক হাফিজুর রহমান জানান, সহজে ছিলে ফেলা যায়—শুধু এ কারণেই অনেক পরিবারে চীনা রসুনের চাহিদা বেশি। দাম যা-ই হোক, তারা চীনা রসুনই কিনবে। তবে লোকসান হওয়ায় অনেকেই চীনা রসুন আমদানি করেননি। দু-তিনজন আমদানি করলেও চাহিদা থাকায় তাঁরা দাম বাড়িয়ে বিক্রি করছেন।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫