নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কেন্দ্রীয় ব্যাংক টাকার প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করে মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে রাখার কৌশল অবলম্বন করে। টাকার প্রবাহ বেড়ে গেলে বিভিন্ন উপকরণ ব্যবহার করে বাজার থেকে উদ্বৃত্ত অর্থ তুলে নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। সাধারণত বাণিজ্যিক ব্যাংকের আমানতের বিপরীতে তাদের (ব্যাংকগুলোর) বাধ্যতামূলক নগদ জমার হার (সিআরআর) বাড়িয়ে বাজার থেকে টাকা তুলে নেওয়া হয়।
মূল্যস্ফীতির চাপ কমাতে বাংলাদেশ ব্যাংক নগদ টাকার সংকটে পড়া বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে ডলার বিক্রি করে। এ লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক গত তিন মাসে তুলে নিয়েছে প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা। এতে বিভিন্ন ব্যাংকে নগদ টাকার প্রবাহে সংকট সৃষ্টি হয়েছে। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি ব্যাংক সংকটের কারণে বাংলাদেশ ব্যাংকের দ্বারস্থ হয়। এমন পরিস্থিতিতে নগদ টাকার সংকট ঠেকাতে বাজার থেকে টাকা উত্তোলন এক মাসের জন্য স্থগিত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ সিদ্ধান্ত ১ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর করা হয়েছে। তবে বাজার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে এ বিষয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, চলতি অর্থবছরের আগস্ট থেকে পণ্য আমদানি বেড়ে গিয়ে আমদানি ব্যয়ও বাড়ে। জুলাই-সেপ্টেম্বর অর্থাৎ তিন মাসে আমদানি ব্যয়ের প্রবৃদ্ধি ৪৮ শতাংশ লক্ষ করা গেছে, যা আগের বছর ছিল ঋণাত্মক সাড়ে ১১ শতাংশ। বিপরীতে গত জুলাই থেকে ধারাবাহিকভাবে কমেছে রেমিট্যান্স প্রবাহ। ফলে আমদানি ব্যয় বৃদ্ধি এবং রেমিট্যান্স প্রবাহ কমতে থাকায় বাজারে ডলারের সংকট বেড়ে যায়। এ সংকট ঠেকাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ থেকে সংকটে পড়া ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি করে।
করোনার কারণে গত প্রায় দুই বছর ধরে বিনিয়োগ চাহিদা কমে যায়। একই সঙ্গে বিদেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে রেমিট্যান্স দেশে আসে। এ সময় বিনিয়োগ চাহিদা কম থাকায় কমে যায় বৈদেশিক মুদ্রার ব্যবহারও। এতে প্রতিটি ব্যাংকের হাতে উদ্বৃত্ত পরিমাণ ডলার ছিল। তখন বাজারে ডলারের চাহিদা কম থাকায় বাংলাদেশ ব্যাংক বাজার থেকে ডলার কিনে নেয়। বাজারে প্রণোদনার আওতায় নগদ টাকাও সরবরাহ করা হয়। সব মিলে বাজারে প্রচুর পরিমাণ অর্থ উদ্বৃত্ত ছিল। যার ফলে ব্যাংকগুলা আমানত সংগ্রহে আগ্রহ কম দেখায়। এতে আমানত প্রবাহের গতিও মন্থর হয়ে পড়ে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র এবং নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, বিনিয়োগ চাহিদা কম থাকলে ব্যাংকের হাতে অর্থ উদ্বৃত্ত থাকে। সেই অর্থের ব্যবস্থাপনা ব্যয় কমাতে সহজ শর্তে বিনিয়োগ করা হয়। তখন মানুষের হাতে অর্থ চলে যায়। একই সঙ্গে পণ্য কেনার প্রতিযোগিতাও বেড়ে যায়। তখন মূল্যস্ফীতি বেড়ে যায়।
সিরাজুল ইসলাম আরও বলেন, মূল্যস্ফীতি বাড়লে সাধারণ ভোক্তার দুর্ভোগ বেড়ে যায়। মূল্যস্ফীতি সহনীয় রাখতে তাই বাংলাদেশ ব্যাংক বাজার থেকে টাকা তুলে নিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার নীতি অনুসরণ করে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক টাকার প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করে মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে রাখার কৌশল অবলম্বন করে। টাকার প্রবাহ বেড়ে গেলে বিভিন্ন উপকরণ ব্যবহার করে বাজার থেকে উদ্বৃত্ত অর্থ তুলে নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। সাধারণত বাণিজ্যিক ব্যাংকের আমানতের বিপরীতে তাদের (ব্যাংকগুলোর) বাধ্যতামূলক নগদ জমার হার (সিআরআর) বাড়িয়ে বাজার থেকে টাকা তুলে নেওয়া হয়।
মূল্যস্ফীতির চাপ কমাতে বাংলাদেশ ব্যাংক নগদ টাকার সংকটে পড়া বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে ডলার বিক্রি করে। এ লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক গত তিন মাসে তুলে নিয়েছে প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা। এতে বিভিন্ন ব্যাংকে নগদ টাকার প্রবাহে সংকট সৃষ্টি হয়েছে। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি ব্যাংক সংকটের কারণে বাংলাদেশ ব্যাংকের দ্বারস্থ হয়। এমন পরিস্থিতিতে নগদ টাকার সংকট ঠেকাতে বাজার থেকে টাকা উত্তোলন এক মাসের জন্য স্থগিত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ সিদ্ধান্ত ১ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর করা হয়েছে। তবে বাজার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে এ বিষয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, চলতি অর্থবছরের আগস্ট থেকে পণ্য আমদানি বেড়ে গিয়ে আমদানি ব্যয়ও বাড়ে। জুলাই-সেপ্টেম্বর অর্থাৎ তিন মাসে আমদানি ব্যয়ের প্রবৃদ্ধি ৪৮ শতাংশ লক্ষ করা গেছে, যা আগের বছর ছিল ঋণাত্মক সাড়ে ১১ শতাংশ। বিপরীতে গত জুলাই থেকে ধারাবাহিকভাবে কমেছে রেমিট্যান্স প্রবাহ। ফলে আমদানি ব্যয় বৃদ্ধি এবং রেমিট্যান্স প্রবাহ কমতে থাকায় বাজারে ডলারের সংকট বেড়ে যায়। এ সংকট ঠেকাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ থেকে সংকটে পড়া ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি করে।
করোনার কারণে গত প্রায় দুই বছর ধরে বিনিয়োগ চাহিদা কমে যায়। একই সঙ্গে বিদেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে রেমিট্যান্স দেশে আসে। এ সময় বিনিয়োগ চাহিদা কম থাকায় কমে যায় বৈদেশিক মুদ্রার ব্যবহারও। এতে প্রতিটি ব্যাংকের হাতে উদ্বৃত্ত পরিমাণ ডলার ছিল। তখন বাজারে ডলারের চাহিদা কম থাকায় বাংলাদেশ ব্যাংক বাজার থেকে ডলার কিনে নেয়। বাজারে প্রণোদনার আওতায় নগদ টাকাও সরবরাহ করা হয়। সব মিলে বাজারে প্রচুর পরিমাণ অর্থ উদ্বৃত্ত ছিল। যার ফলে ব্যাংকগুলা আমানত সংগ্রহে আগ্রহ কম দেখায়। এতে আমানত প্রবাহের গতিও মন্থর হয়ে পড়ে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র এবং নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, বিনিয়োগ চাহিদা কম থাকলে ব্যাংকের হাতে অর্থ উদ্বৃত্ত থাকে। সেই অর্থের ব্যবস্থাপনা ব্যয় কমাতে সহজ শর্তে বিনিয়োগ করা হয়। তখন মানুষের হাতে অর্থ চলে যায়। একই সঙ্গে পণ্য কেনার প্রতিযোগিতাও বেড়ে যায়। তখন মূল্যস্ফীতি বেড়ে যায়।
সিরাজুল ইসলাম আরও বলেন, মূল্যস্ফীতি বাড়লে সাধারণ ভোক্তার দুর্ভোগ বেড়ে যায়। মূল্যস্ফীতি সহনীয় রাখতে তাই বাংলাদেশ ব্যাংক বাজার থেকে টাকা তুলে নিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার নীতি অনুসরণ করে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫