ইউরোপ হচ্ছে বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে দ্রুত উষ্ণ হওয়া মহাদেশ এবং এর তাপমাত্রা বিশ্বব্যাপী গড়ে প্রায় দ্বিগুণ হারে বাড়ছে। আজ সোমবার দুটি শীর্ষ জলবায়ু পর্যবেক্ষণ সংস্থার প্রকাশিত প্রতিবেদনে তথ্যটি দেওয়া হয়েছে। সে সঙ্গে এই প্রতিবেদনে মানব স্বাস্থ্য, হিমবাহ গলে যাওয়া এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের পরিণতি সম্পর্কেও সতর্ক করা হয়েছে।
জাতিসংঘের বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের জলবায়ু সংস্থা কোপার্নিকাস একটি যৌথ প্রতিবেদনে বলেছে যে, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব প্রশমিত করতে ইউরোপের উত্তরে বায়ু, সৌর এবং জলবিদ্যুতের মতো নবায়নযোগ্য সংস্থানগুলোর বিকাশের সুযোগ রয়েছে।
ইউরোপীয় স্টেট অব দ্য ক্লাইমেট রিপোর্ট অনুসারে, গত বছর ইউরোপের প্রয়োজনীয় বিদ্যুতের ৪৩ শতাংশই এসেছে পুনর্নবীকরণযোগ্য উৎসগুলো থেকে। এর আগের বছর ইউরোপে পুনর্নবীকরণযোগ্য উৎসগুলো থেকে এসেছিল ৩৬ শতাংশ বিদ্যুৎ। ইউরোপে টানা দ্বিতীয় বছরের মতো জীবাশ্ম জ্বালানির তুলনায় পুনর্নবীকরণযোগ্য উৎসগুলো থেকে বেশি শক্তি উৎপন্ন হয়েছে।
সাম্প্রতিক পাঁচ বছরের গড় দেখায় যে, প্রাক-শিল্প যুগের চেয়ে বিশ্বব্যাপী তাপমাত্রা যেখানে ১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি, সেখানে ইউরোপের তাপমাত্রা ২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি।
কোপার্নিকাসের উপ-প্রধান এলিজাবেথ হ্যামডুচ বলেন, আরও একটি বছর তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং জলবায়ুর চরম তীব্রতা দেখেছে ইউরোপ। এর মধ্যে রয়েছে—রেকর্ড তাপমাত্রা, দাবানল, তাপপ্রবাহ, হিমবাহের বরফ গলা এবং তুষারপাতের অভাব।
কোপার্নিকাসের প্রতিবেদন অনুসারে, টানা ১০ম বারের মতো সবচেয়ে গরম মাসের রেকর্ড করেছে মার্চ। ২০২৩ সালে ইউরোপ জুড়ে সমুদ্রপৃষ্ঠের গড় তাপমাত্রাও মহাদেশটির সর্বোচ্চ বার্ষিক তাপমাত্রা ছুঁয়েছে।
প্রতিবেদনে এ বছর মানুষের স্বাস্থ্যের ওপর উচ্চ তাপমাত্রার প্রভাবের বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে। উল্লেখ করা হয়েছে যে, ইউরোপজুড়ে তাপজনিত মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে। ঝড়, বন্যা ও দাবানলের কারণে গত বছর সরাসরি ১৫০ জনেরও বেশি প্রাণ হারিয়েছে। ২০২৩ সালে আবহাওয়া এবং জলবায়ু সম্পর্কিত অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ ১ হাজার ৩৪০ কোটি ইউরোরও বেশি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উচ্চ তাপমাত্রায় আল্পসসহ মহাদেশটির হিমবাহের বরফ গলেছে। গত দুই বছরে আল্পসের অবশিষ্ট হিমবাহের বরফ প্রায় ১০ শতাংশ কমেছে।
ইউরোপ হচ্ছে বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে দ্রুত উষ্ণ হওয়া মহাদেশ এবং এর তাপমাত্রা বিশ্বব্যাপী গড়ে প্রায় দ্বিগুণ হারে বাড়ছে। আজ সোমবার দুটি শীর্ষ জলবায়ু পর্যবেক্ষণ সংস্থার প্রকাশিত প্রতিবেদনে তথ্যটি দেওয়া হয়েছে। সে সঙ্গে এই প্রতিবেদনে মানব স্বাস্থ্য, হিমবাহ গলে যাওয়া এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের পরিণতি সম্পর্কেও সতর্ক করা হয়েছে।
জাতিসংঘের বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের জলবায়ু সংস্থা কোপার্নিকাস একটি যৌথ প্রতিবেদনে বলেছে যে, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব প্রশমিত করতে ইউরোপের উত্তরে বায়ু, সৌর এবং জলবিদ্যুতের মতো নবায়নযোগ্য সংস্থানগুলোর বিকাশের সুযোগ রয়েছে।
ইউরোপীয় স্টেট অব দ্য ক্লাইমেট রিপোর্ট অনুসারে, গত বছর ইউরোপের প্রয়োজনীয় বিদ্যুতের ৪৩ শতাংশই এসেছে পুনর্নবীকরণযোগ্য উৎসগুলো থেকে। এর আগের বছর ইউরোপে পুনর্নবীকরণযোগ্য উৎসগুলো থেকে এসেছিল ৩৬ শতাংশ বিদ্যুৎ। ইউরোপে টানা দ্বিতীয় বছরের মতো জীবাশ্ম জ্বালানির তুলনায় পুনর্নবীকরণযোগ্য উৎসগুলো থেকে বেশি শক্তি উৎপন্ন হয়েছে।
সাম্প্রতিক পাঁচ বছরের গড় দেখায় যে, প্রাক-শিল্প যুগের চেয়ে বিশ্বব্যাপী তাপমাত্রা যেখানে ১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি, সেখানে ইউরোপের তাপমাত্রা ২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি।
কোপার্নিকাসের উপ-প্রধান এলিজাবেথ হ্যামডুচ বলেন, আরও একটি বছর তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং জলবায়ুর চরম তীব্রতা দেখেছে ইউরোপ। এর মধ্যে রয়েছে—রেকর্ড তাপমাত্রা, দাবানল, তাপপ্রবাহ, হিমবাহের বরফ গলা এবং তুষারপাতের অভাব।
কোপার্নিকাসের প্রতিবেদন অনুসারে, টানা ১০ম বারের মতো সবচেয়ে গরম মাসের রেকর্ড করেছে মার্চ। ২০২৩ সালে ইউরোপ জুড়ে সমুদ্রপৃষ্ঠের গড় তাপমাত্রাও মহাদেশটির সর্বোচ্চ বার্ষিক তাপমাত্রা ছুঁয়েছে।
প্রতিবেদনে এ বছর মানুষের স্বাস্থ্যের ওপর উচ্চ তাপমাত্রার প্রভাবের বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে। উল্লেখ করা হয়েছে যে, ইউরোপজুড়ে তাপজনিত মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে। ঝড়, বন্যা ও দাবানলের কারণে গত বছর সরাসরি ১৫০ জনেরও বেশি প্রাণ হারিয়েছে। ২০২৩ সালে আবহাওয়া এবং জলবায়ু সম্পর্কিত অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ ১ হাজার ৩৪০ কোটি ইউরোরও বেশি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উচ্চ তাপমাত্রায় আল্পসসহ মহাদেশটির হিমবাহের বরফ গলেছে। গত দুই বছরে আল্পসের অবশিষ্ট হিমবাহের বরফ প্রায় ১০ শতাংশ কমেছে।
আজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ মেঘলা থাকলেও এ এলাকার আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকবে বলেই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ মঙ্গলবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী আজ মঙ্গলবারও ঢাকার বায়ুমান ৬০, যা সহনীয় পর্যায়ের বাতাসের নির্দেশক। আজ দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ৪৯। গতকাল সোমবার ৫৫ বায়ুমান নিয়ে ৬০তম স্থানে ছিল ঢাকা।
১২ আগস্ট ২০২৫আজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ মেঘলা থাকলেও এ এলাকর আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকবে বলেই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সোমবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১১ আগস্ট ২০২৫বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী আজ সোমবারও ঢাকার বায়ুমান ৫৫, যা সহনীয় পর্যায়ের বাতাসের নির্দেশক। আজ দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ৬০।
১১ আগস্ট ২০২৫