ইউরোপের বৃহত্তম লোনা পানির জলাশয় মান মেনোর। সম্প্রতি আকস্মিক ভাবে অসংখ্য মাছ মরে ভেসে ওঠে এ জলাশয়ের তিরে। স্পেন কর্তৃপক্ষ হিসাব করে জানিয়েছে, অন্তত পাঁচ টন বিভিন্ন প্রজাতির মরে গেছে। পরিবেশ রক্ষায় ওই জলাশয়ের আশপাশের জমিতে রাসায়নিক সার প্রয়োগ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
ঘটনাটি কর্তৃপক্ষের নজরে আসে গত সপ্তাহে। মুরিকার দক্ষিণ-পূর্ব এলাকায় ছোট মাছ ও চিংড়ি মরে ভেসে উঠতে থাকে। এ ছাড়া উপকূলীয় জলাশয় মার মেনোরের সৈকতেও মরা মাছ ভেসে আসতে দেখা যায়। এরপরই টনক নড়ে কর্তৃপক্ষের।
জনপ্রিয় পর্যটন এলাকা এটি। স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, জলাশয়ের পানি ঘোলা, সবুজ রং ধারণ করেছে এবং দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। এরপরই স্থানীয় কর্তৃপক্ষ আটটি সৈকত বন্ধ করে দেয়।
অভিযোগ করার এর এক সপ্তাহ বা তার কিছু বেশি সময় পরই ব্যাপক ভাবে মাছ ভেসে উঠতে থাকে। যদিও তখন অতটা ভয়াবহ আকার ধারণ করেনি। দ্রুতই পরিস্থিতি বিপজ্জনক রূপ ধারণ করে বলে জানান প্রকৃতি সংরক্ষণ সংগঠন আনসে-এর জীববিজ্ঞানী অ্যাঞ্জেল সালেন্ত।
তিনি বলেন, স্থানীয় কর্তৃপক্ষ পাঁচ টন মাছ মরে যাওয়ার একটা হিসাব দিয়েছে। প্রকৃত পরিমাণ এর চেয়ে ঢের বেশি হবে বলে দাবি করেন সালেন্ত। তিনি বলেন, আমরা ডুবুরি দিয়ে দেখেছি সমুদ্রের তলদেশেও প্রচুর মাছ মরে পড়ে আছে।
অবশ্য পাঁচ বছর ধরেই পরিবেশ ও বাস্তুতন্ত্র বিশেষজ্ঞরা এই জলাশয়ের পরিবেশ নিয়ে সতর্ক করে আসছিলেন। তাঁরা বলেছেন, মূলত কৃষি জমিতে ব্যাপকভাবে রাসায়নিক সার ব্যবহারের কারণে নাইট্রেট দূষণ হয়েছে। জলাশয়ের মাছ এক দশক ধরেই অক্সিজেন সংকটে ভুগছে। সেটি বোঝা যায় এখানে শৈবালের ব্যাপক বৃদ্ধি দেখেই।
জলাশয়টি স্পেনের ক্যাম্পো দে কার্তাগেনার পাশেই অবস্থিত। এই এলাকায় চার দশকে ব্যাপক ভাবে কৃষি উৎপাদন বেড়েছে। কৃষি কার্যক্রম প্রায় দশগুণ সম্প্রসারিত হয়েছে বলে সরকারি হিসাবেই জানা যায়। এখানে ৬০ হাজার হেক্টরে চাষাবাদ হয়। স্পেনের প্রধান সবজি ও ফল উৎপাদনের এলাকায় পরিণত হয়েছে এটি। এখানকার ফসলই উত্তর ইউরোপের সুপার মার্কেটগুলোতে যায়।
এ ছাড়া পার্শ্ববর্তী শহরগুলোতে সাম্প্রতিক সময়ে পর্যটন শিল্পের ব্যাপক প্রসার হয়েছে। সেখানে দুর্বল পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থার কারণেও জলাশয়টি হুমকির মুখে পড়েছে। পাশাপাশি এখানে খনির বর্জ্যও বড় মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
২০১৬ সালেই বাস্তু বিশেষজ্ঞেরা উদ্বেগ জানিয়েছিলেন। তখন মার মেনোর জলাশয়ের পানিতে অতিমাত্রায় শৈবাল জন্মানোর কারণে পানি সবুজ হয়ে যায় এবং সমুদ্রের তলদেশের ৮৫ শতাংশ উদ্ভিদ মরে যায়। ২০১৯ সালেও এই এলাকায় বিপুল পরিমাণ মাছ মরে সৈকতে ভেসে এসেছিল।
গতকাল বুধবার স্পেনের পরিবেশ মন্ত্রী তেরেসা রিবেরা স্থানীয় কর্মকর্তাদের অবহেলার অভিযোগ তোলেন। কৃষি জমিতে অনিয়ন্ত্রিত ভাবে রাসায়নিক সার ব্যবহারের কারণেই এই বিপর্যয় ঘটেছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
ইউরোপের বৃহত্তম লোনা পানির জলাশয় মান মেনোর। সম্প্রতি আকস্মিক ভাবে অসংখ্য মাছ মরে ভেসে ওঠে এ জলাশয়ের তিরে। স্পেন কর্তৃপক্ষ হিসাব করে জানিয়েছে, অন্তত পাঁচ টন বিভিন্ন প্রজাতির মরে গেছে। পরিবেশ রক্ষায় ওই জলাশয়ের আশপাশের জমিতে রাসায়নিক সার প্রয়োগ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
ঘটনাটি কর্তৃপক্ষের নজরে আসে গত সপ্তাহে। মুরিকার দক্ষিণ-পূর্ব এলাকায় ছোট মাছ ও চিংড়ি মরে ভেসে উঠতে থাকে। এ ছাড়া উপকূলীয় জলাশয় মার মেনোরের সৈকতেও মরা মাছ ভেসে আসতে দেখা যায়। এরপরই টনক নড়ে কর্তৃপক্ষের।
জনপ্রিয় পর্যটন এলাকা এটি। স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, জলাশয়ের পানি ঘোলা, সবুজ রং ধারণ করেছে এবং দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। এরপরই স্থানীয় কর্তৃপক্ষ আটটি সৈকত বন্ধ করে দেয়।
অভিযোগ করার এর এক সপ্তাহ বা তার কিছু বেশি সময় পরই ব্যাপক ভাবে মাছ ভেসে উঠতে থাকে। যদিও তখন অতটা ভয়াবহ আকার ধারণ করেনি। দ্রুতই পরিস্থিতি বিপজ্জনক রূপ ধারণ করে বলে জানান প্রকৃতি সংরক্ষণ সংগঠন আনসে-এর জীববিজ্ঞানী অ্যাঞ্জেল সালেন্ত।
তিনি বলেন, স্থানীয় কর্তৃপক্ষ পাঁচ টন মাছ মরে যাওয়ার একটা হিসাব দিয়েছে। প্রকৃত পরিমাণ এর চেয়ে ঢের বেশি হবে বলে দাবি করেন সালেন্ত। তিনি বলেন, আমরা ডুবুরি দিয়ে দেখেছি সমুদ্রের তলদেশেও প্রচুর মাছ মরে পড়ে আছে।
অবশ্য পাঁচ বছর ধরেই পরিবেশ ও বাস্তুতন্ত্র বিশেষজ্ঞরা এই জলাশয়ের পরিবেশ নিয়ে সতর্ক করে আসছিলেন। তাঁরা বলেছেন, মূলত কৃষি জমিতে ব্যাপকভাবে রাসায়নিক সার ব্যবহারের কারণে নাইট্রেট দূষণ হয়েছে। জলাশয়ের মাছ এক দশক ধরেই অক্সিজেন সংকটে ভুগছে। সেটি বোঝা যায় এখানে শৈবালের ব্যাপক বৃদ্ধি দেখেই।
জলাশয়টি স্পেনের ক্যাম্পো দে কার্তাগেনার পাশেই অবস্থিত। এই এলাকায় চার দশকে ব্যাপক ভাবে কৃষি উৎপাদন বেড়েছে। কৃষি কার্যক্রম প্রায় দশগুণ সম্প্রসারিত হয়েছে বলে সরকারি হিসাবেই জানা যায়। এখানে ৬০ হাজার হেক্টরে চাষাবাদ হয়। স্পেনের প্রধান সবজি ও ফল উৎপাদনের এলাকায় পরিণত হয়েছে এটি। এখানকার ফসলই উত্তর ইউরোপের সুপার মার্কেটগুলোতে যায়।
এ ছাড়া পার্শ্ববর্তী শহরগুলোতে সাম্প্রতিক সময়ে পর্যটন শিল্পের ব্যাপক প্রসার হয়েছে। সেখানে দুর্বল পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থার কারণেও জলাশয়টি হুমকির মুখে পড়েছে। পাশাপাশি এখানে খনির বর্জ্যও বড় মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
২০১৬ সালেই বাস্তু বিশেষজ্ঞেরা উদ্বেগ জানিয়েছিলেন। তখন মার মেনোর জলাশয়ের পানিতে অতিমাত্রায় শৈবাল জন্মানোর কারণে পানি সবুজ হয়ে যায় এবং সমুদ্রের তলদেশের ৮৫ শতাংশ উদ্ভিদ মরে যায়। ২০১৯ সালেও এই এলাকায় বিপুল পরিমাণ মাছ মরে সৈকতে ভেসে এসেছিল।
গতকাল বুধবার স্পেনের পরিবেশ মন্ত্রী তেরেসা রিবেরা স্থানীয় কর্মকর্তাদের অবহেলার অভিযোগ তোলেন। কৃষি জমিতে অনিয়ন্ত্রিত ভাবে রাসায়নিক সার ব্যবহারের কারণেই এই বিপর্যয় ঘটেছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
আজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ মেঘলা থাকলেও এ এলাকার আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকবে বলেই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ মঙ্গলবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী আজ মঙ্গলবারও ঢাকার বায়ুমান ৬০, যা সহনীয় পর্যায়ের বাতাসের নির্দেশক। আজ দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ৪৯। গতকাল সোমবার ৫৫ বায়ুমান নিয়ে ৬০তম স্থানে ছিল ঢাকা।
১২ আগস্ট ২০২৫আজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ মেঘলা থাকলেও এ এলাকর আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকবে বলেই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সোমবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১১ আগস্ট ২০২৫বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী আজ সোমবারও ঢাকার বায়ুমান ৫৫, যা সহনীয় পর্যায়ের বাতাসের নির্দেশক। আজ দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ৬০।
১১ আগস্ট ২০২৫