বিনোদন প্রতিবেদক
শুরু হচ্ছে সিসিমপুরের নতুন মৌসুম, সিজন-১৪। বন্ধু হালুম, টুকটুকি, ইকরি ও শিকু হাজির হচ্ছে নতুন ও মজার মজার সব গল্প নিয়ে। যা শিশুদের জন্য সমানুভূতি ও সমস্যা সমাধানে সহায়ক হবে। নতুন এই সিজনের শ্লোগান- তের পেরিয়ে চৌদ্দ এলো/এগিয়ে চলো, পেখম মেলো। ১৫ অক্টোবর, শুক্রবার থেকে সিজন-১৪ এর আনকোরা পর্বগুলো প্রচার হবে দুরন্ত টেলিভিশনের পর্দায়। পরবর্তীতে যা দেখা যাবে বিটিভি এবং মাছরাঙা টিভিতে।
সমানুভূতিকে মূলভাব ধরে সিসিমপুরের ১৪তম মৌসুমটি সাজানো হয়েছে মজার মজার সব গল্প দিয়ে। প্রতিটি পর্ব শুরু হবে সিসিমপুরের প্রিয় বন্ধু হালুম, টুকটুকি, ইকরি, শিকুদের নিয়ে। আর সাথে প্রতিবারের মতোই থাকছে গুণী ময়রা, আশা, গ্রোভার, রায়া, খুশি আর বাহাদুর। থাকবে ইকরির বর্ণ লেখার গল্পগুলো। প্রতিটি পর্বে ইকরি একটি করে বর্ণ লিখবে। সাউন্ড আর ভিজ্যুয়ালের মাধ্যমে খেলতে খেলতেই ইকরি শিখবে ও শেখাবে কীভাবে এক-একটি বর্ণ লিখতে হয়। আরও থাকবে উপস্থাপক শিকুর উপস্থাপনায় দারুণ কুইজ শো ‘শিকুর বলতে পারো’।
বন্ধু রায়াকে সঙ্গে নিয়ে ‘মুশকিল আসানকারী গ্রোভার’ দারুণ মজার সব গল্প শোনাবে। মুশকিল আসান করতে গিয়ে কীভাবে মুশকিল আরো বাড়িয়ে দেয় সে, আর শেষ পর্যন্ত কীভাবে উত্তরণ ঘটে সেই মুশকিল থেকে, তারই বর্ণনা থাকবে সেসব গল্পে।
১৪ অক্টোবর ভার্চুয়াল এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সিসিমপুর সিজন-১৪ উদ্বোধন করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাকির হোসেন। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ সায়েদুল ইসলাম, ইউএসএআইডি’র মিশন ডিরেক্টর ক্যাথরিন ডেভিস স্টিভেন্স, সিসেমি ওয়ার্কশপের প্রেসিডেন্ট শেরি ওয়েস্টিন, বিটিভি’র মহাপরিচালক সোহরাব হোসেন, মাছরাঙা টেলিভিশনের নির্বাহী পরিচালক অজয় কুমার কুন্ডু, দুরন্ত টেলিভিশনের পরিচালক অভিজিৎ চৌধুরী, এশিয়াটিকের ভাইস চেয়ারম্যান সারা যাকের, সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ শাহ আলম। সঙ্গে ছিল সিসিমপুরের বন্ধু খুশি, ইকরি, শিকু, টুকটুকি, হালুম, রায়া ও গ্রোভার। ইউএসএআইডি’র আর্থিক সহযোগিতায় নির্মিত ‘সিসিমপুর’ ২০০৫ সাল থেকে প্রাক-প্রাথমিক শিশু বিকাশ কার্যক্রমের আওতায় ‘সর্বত্র শিশুরা হয়ে উঠুক আরও সম্পন্ন, আরও সবল এবং আরও সদয়’ এই লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। সিসিমপুর অনুষ্ঠানটি সম্প্রচারে সহায়তা করছে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং বিদ্যালয়ভিত্তিক কার্যক্রমে সহায়তা করছে প্রথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
‘সিসেমি ওয়ার্কশপ’ একটি অলাভজনক শিক্ষামূলক সংগঠন যার পেছনে রয়েছে ‘সিসেমি স্ট্রিট’ নামের অনুষ্ঠান যা টেলিভিশনকে শক্তিশালী শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে ১৯৬৯ সাল থেকে কাজ করে যাচ্ছে। সংস্থাটি ১৫০টিরও বেশি দেশে শিশুদের জন্য বিভিন্ন মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক শিক্ষা ও জনসেবামূলক কর্মসূচি বা প্রকল্প চালু রেখেছে। এই সকল উদ্যোগ বা প্রকল্প বিভিন্ন অঞ্চল বা জনগোষ্ঠীর চাহিদার সাথে সঙ্গতি রেখে গবেষণার মাধ্যমে তৈরি করা হয়।
বাংলাদেশি শিশুদের শিক্ষাগ্রহণকে আনন্দদায়ক ও উপভোগ্য করার লক্ষ্যে ২০০৫ সাল থেকে টেলিভিশন অনুষ্ঠানটি সম্প্রচারিত হচ্ছে।
শুরু হচ্ছে সিসিমপুরের নতুন মৌসুম, সিজন-১৪। বন্ধু হালুম, টুকটুকি, ইকরি ও শিকু হাজির হচ্ছে নতুন ও মজার মজার সব গল্প নিয়ে। যা শিশুদের জন্য সমানুভূতি ও সমস্যা সমাধানে সহায়ক হবে। নতুন এই সিজনের শ্লোগান- তের পেরিয়ে চৌদ্দ এলো/এগিয়ে চলো, পেখম মেলো। ১৫ অক্টোবর, শুক্রবার থেকে সিজন-১৪ এর আনকোরা পর্বগুলো প্রচার হবে দুরন্ত টেলিভিশনের পর্দায়। পরবর্তীতে যা দেখা যাবে বিটিভি এবং মাছরাঙা টিভিতে।
সমানুভূতিকে মূলভাব ধরে সিসিমপুরের ১৪তম মৌসুমটি সাজানো হয়েছে মজার মজার সব গল্প দিয়ে। প্রতিটি পর্ব শুরু হবে সিসিমপুরের প্রিয় বন্ধু হালুম, টুকটুকি, ইকরি, শিকুদের নিয়ে। আর সাথে প্রতিবারের মতোই থাকছে গুণী ময়রা, আশা, গ্রোভার, রায়া, খুশি আর বাহাদুর। থাকবে ইকরির বর্ণ লেখার গল্পগুলো। প্রতিটি পর্বে ইকরি একটি করে বর্ণ লিখবে। সাউন্ড আর ভিজ্যুয়ালের মাধ্যমে খেলতে খেলতেই ইকরি শিখবে ও শেখাবে কীভাবে এক-একটি বর্ণ লিখতে হয়। আরও থাকবে উপস্থাপক শিকুর উপস্থাপনায় দারুণ কুইজ শো ‘শিকুর বলতে পারো’।
বন্ধু রায়াকে সঙ্গে নিয়ে ‘মুশকিল আসানকারী গ্রোভার’ দারুণ মজার সব গল্প শোনাবে। মুশকিল আসান করতে গিয়ে কীভাবে মুশকিল আরো বাড়িয়ে দেয় সে, আর শেষ পর্যন্ত কীভাবে উত্তরণ ঘটে সেই মুশকিল থেকে, তারই বর্ণনা থাকবে সেসব গল্পে।
১৪ অক্টোবর ভার্চুয়াল এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সিসিমপুর সিজন-১৪ উদ্বোধন করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাকির হোসেন। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ সায়েদুল ইসলাম, ইউএসএআইডি’র মিশন ডিরেক্টর ক্যাথরিন ডেভিস স্টিভেন্স, সিসেমি ওয়ার্কশপের প্রেসিডেন্ট শেরি ওয়েস্টিন, বিটিভি’র মহাপরিচালক সোহরাব হোসেন, মাছরাঙা টেলিভিশনের নির্বাহী পরিচালক অজয় কুমার কুন্ডু, দুরন্ত টেলিভিশনের পরিচালক অভিজিৎ চৌধুরী, এশিয়াটিকের ভাইস চেয়ারম্যান সারা যাকের, সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ শাহ আলম। সঙ্গে ছিল সিসিমপুরের বন্ধু খুশি, ইকরি, শিকু, টুকটুকি, হালুম, রায়া ও গ্রোভার। ইউএসএআইডি’র আর্থিক সহযোগিতায় নির্মিত ‘সিসিমপুর’ ২০০৫ সাল থেকে প্রাক-প্রাথমিক শিশু বিকাশ কার্যক্রমের আওতায় ‘সর্বত্র শিশুরা হয়ে উঠুক আরও সম্পন্ন, আরও সবল এবং আরও সদয়’ এই লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। সিসিমপুর অনুষ্ঠানটি সম্প্রচারে সহায়তা করছে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং বিদ্যালয়ভিত্তিক কার্যক্রমে সহায়তা করছে প্রথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
‘সিসেমি ওয়ার্কশপ’ একটি অলাভজনক শিক্ষামূলক সংগঠন যার পেছনে রয়েছে ‘সিসেমি স্ট্রিট’ নামের অনুষ্ঠান যা টেলিভিশনকে শক্তিশালী শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে ১৯৬৯ সাল থেকে কাজ করে যাচ্ছে। সংস্থাটি ১৫০টিরও বেশি দেশে শিশুদের জন্য বিভিন্ন মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক শিক্ষা ও জনসেবামূলক কর্মসূচি বা প্রকল্প চালু রেখেছে। এই সকল উদ্যোগ বা প্রকল্প বিভিন্ন অঞ্চল বা জনগোষ্ঠীর চাহিদার সাথে সঙ্গতি রেখে গবেষণার মাধ্যমে তৈরি করা হয়।
বাংলাদেশি শিশুদের শিক্ষাগ্রহণকে আনন্দদায়ক ও উপভোগ্য করার লক্ষ্যে ২০০৫ সাল থেকে টেলিভিশন অনুষ্ঠানটি সম্প্রচারিত হচ্ছে।
ভৌতিক গল্পের প্রতি আলাদা টান রয়েছে অর্থহীন ব্যান্ডের সাইদুস সালেহীন সুমন ও ক্রিপটিক ফেইটের শাকিব চৌধুরীর। দুই বন্ধু মিলে দেখেছেন অনেক হরর সিনেমা। ভৌতিক গল্পের সন্ধানে ছুটে গেছেন দেশের বিভিন্ন জায়গায়।
১২ আগস্ট ২০২৫আবুল হায়াত ও দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হয়েছে নাটক ‘বেলা ও বিকেল’। এতে তাঁরা দুজন অভিনয় করেছেন নামভূমিকায়। আবুল হায়াত অভিনয় করেছেন বিকেল চরিত্রে এবং দিলারা জামান বেলার ভূমিকায়।
১২ আগস্ট ২০২৫তাহসান খান ও রাফিয়াত রশিদ মিথিলার একমাত্র কন্যা আইরা তেহরীম খান। মা-বাবার মতো আইরাও নাম লেখালেন শোবিজে। শুরু হলো বিজ্ঞাপন দিয়ে। প্রথম কাজে আইরা সঙ্গে পেয়েছে মা মিথিলাকে। গত শনিবার প্রকাশ্যে এসেছে বিজ্ঞাপনটি।
১২ আগস্ট ২০২৫১৮ আগস্ট নাট্যাচার্য সেলিম আল দীনের ৭৬তম জন্মজয়ন্তী। এ উপলক্ষে চার দিনব্যাপী নাট্যোৎসবের আয়োজন করেছে ঢাকা থিয়েটার। ১৫ আগস্ট থেকে বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে শুরু হবে উৎসব, চলবে ১৮ আগস্ট পর্যন্ত। উৎসবে প্রদর্শিত হবে সেলিম আল দীনের দুটি নাটক ‘দেয়াল’ ও ‘নিমজ্জন’।
১২ আগস্ট ২০২৫