ভারতীয় টিভি সিরিয়ালে বহুদিন ধরে যে গল্প দেখানো হচ্ছে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তার প্রধান উপাদান— সাংসারিক টানাপোড়েন। বউ-শাশুড়ি বা ননদ-ভাবির নেতিবাচক সম্পর্ক, কথায় কথায় কুটকাচালি— এসবই সিরিয়ালের টিআরপি বাড়ানোর ক্ষেত্রে মুখ্য ভূমিকা রাখে। এ নিয়ে অতীতে সমালোচনা কম হয়নি। যদিও বেশকিছু সিরিয়াল এমন গল্পের ঘেরাটোপ থেকে বেরিয়ে এসেছে, কিন্তু ঘুরেফিরে এমন গল্পই দেখানো হয় বেশিরভাগ সিরিয়ালে।
তবে এবার বোধহয় দৃশ্যপটে বদল আসতে চলেছে। সিরিয়ালে বন্ধ হচ্ছে নেতিবাচক নারী চরিত্র দেখানোর প্রবণতা। এ বিষয়ে গত ১ নভেম্বর নোটিশ এসেছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের আন্ডার সেক্রেটারি সোনিকা খট্টরের কাছ থেকে। বদল আসতে চলেছে ১৯৯৪ সালের ভারতীয় কেবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক আইনে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়, সিরিয়ালে খলনায়িকা চরিত্র আর দেখানো হবে না। এতে নারী এবং সমাজের কাছে নেতিবাচক বার্তা যাচ্ছে। আর এ কারণেই বিষয়টির বিরুদ্ধে সরব হয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার।
সত্যিই যদি তাই হয়, যদি সিরিয়াল থেকে উবে যায় খলনায়িকার চরিত্র, তাতে কি সিরিয়ালের জনপ্রিয়তায় কোনো প্রভাব পড়বে? কারণ দর্শক যেমন ইতিবাচক চরিত্রগুলো পছন্দ করেন, তুলনায় তাদের কাছে ভীষণ জনপ্রিয় নেতিবাচক চরিত্রগুলোও। এ বিষয়টি নিয়ে সংবাদমাধ্যমটি কথা বলেছে কলকাতার টিভি সিরিয়ালের কয়েকজন অভিনয়শিল্পী ও প্রযোজকের সঙ্গে। এ তালিকায় আছেন স্বাগতা মুখোপাধ্যায়, স্নেহাশিস চক্রবর্তী ও অম্বরীশ ভট্টাচার্য।
স্বাগতা মুখোপাধ্যায়, যিনি এখন অভিনয় করছেন জি বাংলার ‘সর্বজয়া’ সিরিয়ালের নেতিবাচক চরিত্রে, তাঁর যুক্তি— এ সমাজে বাস্তবেই এমন চরিত্র আছে অনেক। তাহলে সিরিয়ালের চরিত্ররা কী দোষ করলো!
প্রযোজক ও পরিচালক স্নেহাশিষ চক্রবর্তীর মতে, সিরিয়ালে শুধু ইতিবাচক চরিত্র দেখালে গল্প আকর্ষণ হারাবে।
তবে খলনায়িকা চরিত্রকে সিরিয়ালে অতটা জরুরী মনে করছেন না অভিনেতা অম্বরীশ ভট্টাচার্য। তাঁর যুক্তি— শুধু চরিত্রের ভালো দিক দেখিয়ে যদি সিরিয়াল তৈরি করা যায়, এবং সেটি যদি সবার জন্য মঙ্গলজনক হয়, তাহলে সেটাই করা উচিত।
ভারতীয় টিভি সিরিয়ালে বহুদিন ধরে যে গল্প দেখানো হচ্ছে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তার প্রধান উপাদান— সাংসারিক টানাপোড়েন। বউ-শাশুড়ি বা ননদ-ভাবির নেতিবাচক সম্পর্ক, কথায় কথায় কুটকাচালি— এসবই সিরিয়ালের টিআরপি বাড়ানোর ক্ষেত্রে মুখ্য ভূমিকা রাখে। এ নিয়ে অতীতে সমালোচনা কম হয়নি। যদিও বেশকিছু সিরিয়াল এমন গল্পের ঘেরাটোপ থেকে বেরিয়ে এসেছে, কিন্তু ঘুরেফিরে এমন গল্পই দেখানো হয় বেশিরভাগ সিরিয়ালে।
তবে এবার বোধহয় দৃশ্যপটে বদল আসতে চলেছে। সিরিয়ালে বন্ধ হচ্ছে নেতিবাচক নারী চরিত্র দেখানোর প্রবণতা। এ বিষয়ে গত ১ নভেম্বর নোটিশ এসেছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের আন্ডার সেক্রেটারি সোনিকা খট্টরের কাছ থেকে। বদল আসতে চলেছে ১৯৯৪ সালের ভারতীয় কেবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক আইনে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়, সিরিয়ালে খলনায়িকা চরিত্র আর দেখানো হবে না। এতে নারী এবং সমাজের কাছে নেতিবাচক বার্তা যাচ্ছে। আর এ কারণেই বিষয়টির বিরুদ্ধে সরব হয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার।
সত্যিই যদি তাই হয়, যদি সিরিয়াল থেকে উবে যায় খলনায়িকার চরিত্র, তাতে কি সিরিয়ালের জনপ্রিয়তায় কোনো প্রভাব পড়বে? কারণ দর্শক যেমন ইতিবাচক চরিত্রগুলো পছন্দ করেন, তুলনায় তাদের কাছে ভীষণ জনপ্রিয় নেতিবাচক চরিত্রগুলোও। এ বিষয়টি নিয়ে সংবাদমাধ্যমটি কথা বলেছে কলকাতার টিভি সিরিয়ালের কয়েকজন অভিনয়শিল্পী ও প্রযোজকের সঙ্গে। এ তালিকায় আছেন স্বাগতা মুখোপাধ্যায়, স্নেহাশিস চক্রবর্তী ও অম্বরীশ ভট্টাচার্য।
স্বাগতা মুখোপাধ্যায়, যিনি এখন অভিনয় করছেন জি বাংলার ‘সর্বজয়া’ সিরিয়ালের নেতিবাচক চরিত্রে, তাঁর যুক্তি— এ সমাজে বাস্তবেই এমন চরিত্র আছে অনেক। তাহলে সিরিয়ালের চরিত্ররা কী দোষ করলো!
প্রযোজক ও পরিচালক স্নেহাশিষ চক্রবর্তীর মতে, সিরিয়ালে শুধু ইতিবাচক চরিত্র দেখালে গল্প আকর্ষণ হারাবে।
তবে খলনায়িকা চরিত্রকে সিরিয়ালে অতটা জরুরী মনে করছেন না অভিনেতা অম্বরীশ ভট্টাচার্য। তাঁর যুক্তি— শুধু চরিত্রের ভালো দিক দেখিয়ে যদি সিরিয়াল তৈরি করা যায়, এবং সেটি যদি সবার জন্য মঙ্গলজনক হয়, তাহলে সেটাই করা উচিত।
ভৌতিক গল্পের প্রতি আলাদা টান রয়েছে অর্থহীন ব্যান্ডের সাইদুস সালেহীন সুমন ও ক্রিপটিক ফেইটের শাকিব চৌধুরীর। দুই বন্ধু মিলে দেখেছেন অনেক হরর সিনেমা। ভৌতিক গল্পের সন্ধানে ছুটে গেছেন দেশের বিভিন্ন জায়গায়।
১২ আগস্ট ২০২৫আবুল হায়াত ও দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হয়েছে নাটক ‘বেলা ও বিকেল’। এতে তাঁরা দুজন অভিনয় করেছেন নামভূমিকায়। আবুল হায়াত অভিনয় করেছেন বিকেল চরিত্রে এবং দিলারা জামান বেলার ভূমিকায়।
১২ আগস্ট ২০২৫তাহসান খান ও রাফিয়াত রশিদ মিথিলার একমাত্র কন্যা আইরা তেহরীম খান। মা-বাবার মতো আইরাও নাম লেখালেন শোবিজে। শুরু হলো বিজ্ঞাপন দিয়ে। প্রথম কাজে আইরা সঙ্গে পেয়েছে মা মিথিলাকে। গত শনিবার প্রকাশ্যে এসেছে বিজ্ঞাপনটি।
১২ আগস্ট ২০২৫১৮ আগস্ট নাট্যাচার্য সেলিম আল দীনের ৭৬তম জন্মজয়ন্তী। এ উপলক্ষে চার দিনব্যাপী নাট্যোৎসবের আয়োজন করেছে ঢাকা থিয়েটার। ১৫ আগস্ট থেকে বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে শুরু হবে উৎসব, চলবে ১৮ আগস্ট পর্যন্ত। উৎসবে প্রদর্শিত হবে সেলিম আল দীনের দুটি নাটক ‘দেয়াল’ ও ‘নিমজ্জন’।
১২ আগস্ট ২০২৫