বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
কিংবদন্তি নির্মাতা ঋত্বিক ঘটকের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক ছিল গীতিকার কাওসার আহমেদ চৌধুরীর। তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে এক সাক্ষাৎকারে কাওসার আহমেদ চৌধুরী বলেছিলেন, ‘সারা জীবন এক স্টেশনের টিকিট কেটে উঠেছি গাড়িতে, আর নেমে গেছি কোনো অজানা স্টেশনে। যেখানে নামার কথা ছিল না। চলচ্চিত্র মাথায় ছিল। চলচ্চিত্র সম্পর্কেও পড়াশোনা করেছি। তারপর চাকরি জীবনে এসে আমি ঋত্বিক কুমার ঘটকের শিষ্য, মানে তাঁর সন্তানের মতো থাকতাম। একই ঘরে একই বিছানায় ঘুমিয়েছি। পুনের ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউটে পাঠানোর জন্য আমাকে সিলেক্ট করেছিলেন। তবে কোনো কারণে আমার যাওয়া হয়নি। তাঁর শেষ ছবি ‘‘যুক্তি তক্কো গপ্পো’’তে আমাকে একটা চরিত্রেও মনোনয়ন করেছিলেন।’
ঋত্বিক ঘটক এবং কাওসার আহমেদ চৌধুরী—দুজনের কেউ আজ বেঁচে নেই। তাঁদের সম্পর্কের গভীর ভাব, আবেগ আর শূন্যতার বেদনায় কাওসার আহমেদ চৌধুরী লিখেছিলেন ‘স্মরণে ঋত্বিক’ শিরোনামের গান। তবে গানটি প্রকাশের আগেই পরপারে চলে যান গীতিকার। অবশেষে সেই অপ্রকাশিত গানে কণ্ঠ দিলেন সংগীতশিল্পী নাফিস কামাল।
নাফিস জানান, ২২ ফেব্রুয়ারি কাওসার আহমেদ চৌধুরীর প্রয়াণ দিবসে মুক্তি পাবে এই গানের ভিডিও। স্মরণে ঋত্বিক গানের সুর করেছেন সৈয়দ কল্লোল, সংগীতায়োজনে তুষার রহমান। ইউনিভার্সাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সহযোগিতায় এবং কুল এক্সপোজারের প্রযোজনায় গানটি প্রকাশ পাচ্ছে। ভিডিও পরিচালনা করেছেন সাগর সেন ও শেহাজ সিন্ধু।
কুল এক্সপোজারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এরশাদুল হক টিংকু বলেন, ‘কাওসার আহমেদ চৌধুরী এই অনবদ্য গান নাফিস কামালের হাতে তুলে দিয়েছিলেন সংগীতায়োজনের জন্য। যদিও এর সুরারোপ শুনে যেতে পারেননি তিনি। আর ঋত্বিক ঘটককে আমরা হারিয়েছি সেই ১৯৭৬ সালে। তবে দুজনের হৃদয়ে ছিল বাংলাদেশের প্রতি ভালোবাসা, যা প্রতিফলিত হয়েছে এই গানের চিত্রায়ণে।’ সুরকার সৈয়দ কল্লোল জানান, গানটির মধ্যে তাঁদের শিল্প, সাহিত্য, সংগীত ও চলচ্চিত্রচর্চার বর্ণনার মাধ্যমে উঠে এসেছে বাংলার মানুষের জীবনসংগ্রাম, দুর্দশা ও আত্মপরিচয়ের সন্ধান।
কাওসার আহমেদ চৌধুরীর একমাত্র সন্তান প্রতীক তাঁর বাবার অপ্রকাশিত গানটি রিলিজ হচ্ছে জেনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। বাবার গানটির অরিজিনাল স্ক্রিপ্ট থেকে শুরু করে সেই সময়ের কিছু ফটোগ্রাফ ও দুর্লভ তথ্য প্রদান করে সহায়তা করেছেন তিনি।
কিংবদন্তি নির্মাতা ঋত্বিক ঘটকের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক ছিল গীতিকার কাওসার আহমেদ চৌধুরীর। তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে এক সাক্ষাৎকারে কাওসার আহমেদ চৌধুরী বলেছিলেন, ‘সারা জীবন এক স্টেশনের টিকিট কেটে উঠেছি গাড়িতে, আর নেমে গেছি কোনো অজানা স্টেশনে। যেখানে নামার কথা ছিল না। চলচ্চিত্র মাথায় ছিল। চলচ্চিত্র সম্পর্কেও পড়াশোনা করেছি। তারপর চাকরি জীবনে এসে আমি ঋত্বিক কুমার ঘটকের শিষ্য, মানে তাঁর সন্তানের মতো থাকতাম। একই ঘরে একই বিছানায় ঘুমিয়েছি। পুনের ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউটে পাঠানোর জন্য আমাকে সিলেক্ট করেছিলেন। তবে কোনো কারণে আমার যাওয়া হয়নি। তাঁর শেষ ছবি ‘‘যুক্তি তক্কো গপ্পো’’তে আমাকে একটা চরিত্রেও মনোনয়ন করেছিলেন।’
ঋত্বিক ঘটক এবং কাওসার আহমেদ চৌধুরী—দুজনের কেউ আজ বেঁচে নেই। তাঁদের সম্পর্কের গভীর ভাব, আবেগ আর শূন্যতার বেদনায় কাওসার আহমেদ চৌধুরী লিখেছিলেন ‘স্মরণে ঋত্বিক’ শিরোনামের গান। তবে গানটি প্রকাশের আগেই পরপারে চলে যান গীতিকার। অবশেষে সেই অপ্রকাশিত গানে কণ্ঠ দিলেন সংগীতশিল্পী নাফিস কামাল।
নাফিস জানান, ২২ ফেব্রুয়ারি কাওসার আহমেদ চৌধুরীর প্রয়াণ দিবসে মুক্তি পাবে এই গানের ভিডিও। স্মরণে ঋত্বিক গানের সুর করেছেন সৈয়দ কল্লোল, সংগীতায়োজনে তুষার রহমান। ইউনিভার্সাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সহযোগিতায় এবং কুল এক্সপোজারের প্রযোজনায় গানটি প্রকাশ পাচ্ছে। ভিডিও পরিচালনা করেছেন সাগর সেন ও শেহাজ সিন্ধু।
কুল এক্সপোজারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এরশাদুল হক টিংকু বলেন, ‘কাওসার আহমেদ চৌধুরী এই অনবদ্য গান নাফিস কামালের হাতে তুলে দিয়েছিলেন সংগীতায়োজনের জন্য। যদিও এর সুরারোপ শুনে যেতে পারেননি তিনি। আর ঋত্বিক ঘটককে আমরা হারিয়েছি সেই ১৯৭৬ সালে। তবে দুজনের হৃদয়ে ছিল বাংলাদেশের প্রতি ভালোবাসা, যা প্রতিফলিত হয়েছে এই গানের চিত্রায়ণে।’ সুরকার সৈয়দ কল্লোল জানান, গানটির মধ্যে তাঁদের শিল্প, সাহিত্য, সংগীত ও চলচ্চিত্রচর্চার বর্ণনার মাধ্যমে উঠে এসেছে বাংলার মানুষের জীবনসংগ্রাম, দুর্দশা ও আত্মপরিচয়ের সন্ধান।
কাওসার আহমেদ চৌধুরীর একমাত্র সন্তান প্রতীক তাঁর বাবার অপ্রকাশিত গানটি রিলিজ হচ্ছে জেনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। বাবার গানটির অরিজিনাল স্ক্রিপ্ট থেকে শুরু করে সেই সময়ের কিছু ফটোগ্রাফ ও দুর্লভ তথ্য প্রদান করে সহায়তা করেছেন তিনি।
ভৌতিক গল্পের প্রতি আলাদা টান রয়েছে অর্থহীন ব্যান্ডের সাইদুস সালেহীন সুমন ও ক্রিপটিক ফেইটের শাকিব চৌধুরীর। দুই বন্ধু মিলে দেখেছেন অনেক হরর সিনেমা। ভৌতিক গল্পের সন্ধানে ছুটে গেছেন দেশের বিভিন্ন জায়গায়।
২৪ দিন আগেআবুল হায়াত ও দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হয়েছে নাটক ‘বেলা ও বিকেল’। এতে তাঁরা দুজন অভিনয় করেছেন নামভূমিকায়। আবুল হায়াত অভিনয় করেছেন বিকেল চরিত্রে এবং দিলারা জামান বেলার ভূমিকায়।
২৪ দিন আগেতাহসান খান ও রাফিয়াত রশিদ মিথিলার একমাত্র কন্যা আইরা তেহরীম খান। মা-বাবার মতো আইরাও নাম লেখালেন শোবিজে। শুরু হলো বিজ্ঞাপন দিয়ে। প্রথম কাজে আইরা সঙ্গে পেয়েছে মা মিথিলাকে। গত শনিবার প্রকাশ্যে এসেছে বিজ্ঞাপনটি।
২৪ দিন আগে১৮ আগস্ট নাট্যাচার্য সেলিম আল দীনের ৭৬তম জন্মজয়ন্তী। এ উপলক্ষে চার দিনব্যাপী নাট্যোৎসবের আয়োজন করেছে ঢাকা থিয়েটার। ১৫ আগস্ট থেকে বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে শুরু হবে উৎসব, চলবে ১৮ আগস্ট পর্যন্ত। উৎসবে প্রদর্শিত হবে সেলিম আল দীনের দুটি নাটক ‘দেয়াল’ ও ‘নিমজ্জন’।
২৪ দিন আগে