বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে তৈরি একটি গান গাইবেন বিশ্বের ১৩০ ভাষার ১৩০ জন কণ্ঠশিল্পী। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বিশ্বের বুকে ছড়িয়ে দিতে অভিন্ন কথা (১২৯টি ভাষান্তরিত) ও সুরে তৈরি হচ্ছে এই গান। গানটির সংগীত পরিচালনা করছেন বাংলাদেশের সংগীত পরিচালক সৈয়দ সুজন, গানের কথা লিখেছেন তৌহিদুল ইসলাম এবং সুর করেছেন রিছিল জাদু ও সৈয়দ সুজন। চলতি বছরেই আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হবে গানটির। ২০২২-এর মাঝামাঝি সময়ে বিশ্বব্যাপী ১৩০টি গান প্রকাশিত হবে সমাপনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে।
ইতিমধ্যে বাংলাদেশ ছাড়া এশিয়ার ছয়টি দেশের শিল্পীদের ভয়েস নেওয়া সম্পন্ন হয়েছে। দেশ ছয়টি হলো শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, ভুটান, নেপাল, ইন্দোনেশিয়া ও আফগানিস্তান। ভারতের একাধিক শিল্পী থাকার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সুরকার সুজন। বাংলাদেশ ও ভারতীয় শিল্পীদের নিয়ে বিশদ আয়োজন থাকবে বলে জানিয়েছেন সুজন। এ ছাড়া প্রথমবারের মতো মিউজিশিয়ান পেড্রো ইউস্টাচে, আনুশকা শংকর, আরিক ইমপ্রোটা, ভায়োলিন ব্রাদার্সের মতো শীর্ষ যন্ত্রীদের এই গানে বাজানোর কথা রয়েছে।
এ প্রসঙ্গে সংগীত পরিচালক সৈয়দ সুজন বলেন, ‘বাংলাদেশে এ ধরনের কাজ আগে হয়েছে বলে আমার জানা নেই। আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কথা সারা বিশ্বে গানের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য আমাদের এই প্রয়াস। আমরা এরই মধ্যে অনেক দূর এগিয়েছি। আশা করছি, এ বছর উদ্বোধনী আয়োজনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরুর ঘোষণা দেব। আগামী বছরেই সারা বিশ্বের সামনে প্রকাশ করব গানটি।’
সুরকার সুজন আরও বলেন, ‘১৩০টি ভাষায় ১৩০ জন আন্তর্জাতিক মানের সংগীতশিল্পীকে নিয়ে ১৩০টি অভিন্ন গান ও ভিডিও নির্মাণ করা হবে। গানটি গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে জায়গা করে নেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ, এর আগে একটি গান এত ভাষায় এত শিল্পী গাননি।’
বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে তৈরি একটি গান গাইবেন বিশ্বের ১৩০ ভাষার ১৩০ জন কণ্ঠশিল্পী। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বিশ্বের বুকে ছড়িয়ে দিতে অভিন্ন কথা (১২৯টি ভাষান্তরিত) ও সুরে তৈরি হচ্ছে এই গান। গানটির সংগীত পরিচালনা করছেন বাংলাদেশের সংগীত পরিচালক সৈয়দ সুজন, গানের কথা লিখেছেন তৌহিদুল ইসলাম এবং সুর করেছেন রিছিল জাদু ও সৈয়দ সুজন। চলতি বছরেই আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হবে গানটির। ২০২২-এর মাঝামাঝি সময়ে বিশ্বব্যাপী ১৩০টি গান প্রকাশিত হবে সমাপনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে।
ইতিমধ্যে বাংলাদেশ ছাড়া এশিয়ার ছয়টি দেশের শিল্পীদের ভয়েস নেওয়া সম্পন্ন হয়েছে। দেশ ছয়টি হলো শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, ভুটান, নেপাল, ইন্দোনেশিয়া ও আফগানিস্তান। ভারতের একাধিক শিল্পী থাকার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সুরকার সুজন। বাংলাদেশ ও ভারতীয় শিল্পীদের নিয়ে বিশদ আয়োজন থাকবে বলে জানিয়েছেন সুজন। এ ছাড়া প্রথমবারের মতো মিউজিশিয়ান পেড্রো ইউস্টাচে, আনুশকা শংকর, আরিক ইমপ্রোটা, ভায়োলিন ব্রাদার্সের মতো শীর্ষ যন্ত্রীদের এই গানে বাজানোর কথা রয়েছে।
এ প্রসঙ্গে সংগীত পরিচালক সৈয়দ সুজন বলেন, ‘বাংলাদেশে এ ধরনের কাজ আগে হয়েছে বলে আমার জানা নেই। আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কথা সারা বিশ্বে গানের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য আমাদের এই প্রয়াস। আমরা এরই মধ্যে অনেক দূর এগিয়েছি। আশা করছি, এ বছর উদ্বোধনী আয়োজনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরুর ঘোষণা দেব। আগামী বছরেই সারা বিশ্বের সামনে প্রকাশ করব গানটি।’
সুরকার সুজন আরও বলেন, ‘১৩০টি ভাষায় ১৩০ জন আন্তর্জাতিক মানের সংগীতশিল্পীকে নিয়ে ১৩০টি অভিন্ন গান ও ভিডিও নির্মাণ করা হবে। গানটি গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে জায়গা করে নেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ, এর আগে একটি গান এত ভাষায় এত শিল্পী গাননি।’
ভৌতিক গল্পের প্রতি আলাদা টান রয়েছে অর্থহীন ব্যান্ডের সাইদুস সালেহীন সুমন ও ক্রিপটিক ফেইটের শাকিব চৌধুরীর। দুই বন্ধু মিলে দেখেছেন অনেক হরর সিনেমা। ভৌতিক গল্পের সন্ধানে ছুটে গেছেন দেশের বিভিন্ন জায়গায়।
১২ আগস্ট ২০২৫আবুল হায়াত ও দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হয়েছে নাটক ‘বেলা ও বিকেল’। এতে তাঁরা দুজন অভিনয় করেছেন নামভূমিকায়। আবুল হায়াত অভিনয় করেছেন বিকেল চরিত্রে এবং দিলারা জামান বেলার ভূমিকায়।
১২ আগস্ট ২০২৫তাহসান খান ও রাফিয়াত রশিদ মিথিলার একমাত্র কন্যা আইরা তেহরীম খান। মা-বাবার মতো আইরাও নাম লেখালেন শোবিজে। শুরু হলো বিজ্ঞাপন দিয়ে। প্রথম কাজে আইরা সঙ্গে পেয়েছে মা মিথিলাকে। গত শনিবার প্রকাশ্যে এসেছে বিজ্ঞাপনটি।
১২ আগস্ট ২০২৫১৮ আগস্ট নাট্যাচার্য সেলিম আল দীনের ৭৬তম জন্মজয়ন্তী। এ উপলক্ষে চার দিনব্যাপী নাট্যোৎসবের আয়োজন করেছে ঢাকা থিয়েটার। ১৫ আগস্ট থেকে বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে শুরু হবে উৎসব, চলবে ১৮ আগস্ট পর্যন্ত। উৎসবে প্রদর্শিত হবে সেলিম আল দীনের দুটি নাটক ‘দেয়াল’ ও ‘নিমজ্জন’।
১২ আগস্ট ২০২৫