আজ একাধারে সুরকার, সংগীত পরিচালক ও গায়ক লাকী আখান্দ্কে হারানোর ৬ বছর পূর্ণ হলো। কিন্তু তাঁর অমর সৃষ্টিগুলো এখনো শ্রোতার হৃদয়ে জায়গা করে আছে। জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত গানের সঙ্গেই যুক্ত ছিলেন তিনি। ২০১৭ সালের ২১শে এপ্রিল দুরারোগ্য ব্যাধি ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই মারা যান লাকী আখান্দ্। পুরো একটি প্রজন্ম তাঁর সুরের মূর্ছনায় বুঁদ হয়েছেন। বর্ণিল সংগীতজীবনে গুণী এ শিল্পী উপহার দিয়েছেন অসংখ্য জনপ্রিয় গান।
‘এই নীল মনিহার’, ‘আবার এলো যে সন্ধ্যা শুধু দুজনের’, ‘আমায় ডেকো না ফিরানো যাবে না’ কিংবা ‘যেখানে সীমান্ত তোমার/সেখানে বসন্ত আমার’, – এমনি অসংখ্য কালজয়ী গানের সুরস্রষ্টা কিংবদন্তি লাকী লাকী আখান্দ্।
লাকী আখান্দের জন্ম ১৯৫৬ সালের ৭ ই জুন পুরান ঢাকার পাতলা খান লেনে। ৫ বছর বয়সেই তিনি তার বাবার কাছ থেকে সংগীতে হাতেখড়ি নেন। ১৯৬৩-১৯৬৭ সাল পর্যন্ত রেডিও এবং টেলিভিশন শিশু শিল্পী হিসেবে সংগীতবিষয়ক অনুষ্ঠানে অংশ নেন। লাকী লাকী আখান্দ্ মাত্র ১৪ বছর বয়সেই এইচএমভি পাকিস্তানে সুরকার এবং ১৬ বছর বয়সে এইচএমভি ভারতে সংগীত পরিচালক হিসেবে নিজের নাম যুক্ত করেন। সর্বশেষ তিনি বাংলাদেশ বেতারের পরিচালক (সংগীত) হিসেবে কর্মরত ছিলেন। লাকি লাকী আখান্দের প্রথম সলো অ্যালবাম ‘লাকি আখান্দ্’। ১৯৮৪ সালে সারগামের ব্যানারে এ অ্যালবাম প্রকাশ পায়।
লাকী আখান্দের গাওয়া গানগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- ‘এই নীল মনিহার’, ‘আবার এলো যে সন্ধ্যা’, ‘আমায় ডেকো না’, ‘মামনিয়া’, ‘আগে যদি জানতাম’, ‘হৃদয় আমার’ প্রভৃতি।
লাকী আখান্দের সুর ও সংগীতায়োজনে উল্লেখযোগ্য অ্যালবামগুলো হলো— ‘যেখানে সীমান্ত তোমার’ (কুমার বিশ্বজিৎ), ‘কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে’ (সামিনা চৌধুরী), ‘আবার এলো যে সন্ধ্যা’ (হ্যাপী আখন্দ), ‘কে বাঁশি বাজায়রে’ (হ্যাপী আখন্দ)।
আজ একাধারে সুরকার, সংগীত পরিচালক ও গায়ক লাকী আখান্দ্কে হারানোর ৬ বছর পূর্ণ হলো। কিন্তু তাঁর অমর সৃষ্টিগুলো এখনো শ্রোতার হৃদয়ে জায়গা করে আছে। জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত গানের সঙ্গেই যুক্ত ছিলেন তিনি। ২০১৭ সালের ২১শে এপ্রিল দুরারোগ্য ব্যাধি ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই মারা যান লাকী আখান্দ্। পুরো একটি প্রজন্ম তাঁর সুরের মূর্ছনায় বুঁদ হয়েছেন। বর্ণিল সংগীতজীবনে গুণী এ শিল্পী উপহার দিয়েছেন অসংখ্য জনপ্রিয় গান।
‘এই নীল মনিহার’, ‘আবার এলো যে সন্ধ্যা শুধু দুজনের’, ‘আমায় ডেকো না ফিরানো যাবে না’ কিংবা ‘যেখানে সীমান্ত তোমার/সেখানে বসন্ত আমার’, – এমনি অসংখ্য কালজয়ী গানের সুরস্রষ্টা কিংবদন্তি লাকী লাকী আখান্দ্।
লাকী আখান্দের জন্ম ১৯৫৬ সালের ৭ ই জুন পুরান ঢাকার পাতলা খান লেনে। ৫ বছর বয়সেই তিনি তার বাবার কাছ থেকে সংগীতে হাতেখড়ি নেন। ১৯৬৩-১৯৬৭ সাল পর্যন্ত রেডিও এবং টেলিভিশন শিশু শিল্পী হিসেবে সংগীতবিষয়ক অনুষ্ঠানে অংশ নেন। লাকী লাকী আখান্দ্ মাত্র ১৪ বছর বয়সেই এইচএমভি পাকিস্তানে সুরকার এবং ১৬ বছর বয়সে এইচএমভি ভারতে সংগীত পরিচালক হিসেবে নিজের নাম যুক্ত করেন। সর্বশেষ তিনি বাংলাদেশ বেতারের পরিচালক (সংগীত) হিসেবে কর্মরত ছিলেন। লাকি লাকী আখান্দের প্রথম সলো অ্যালবাম ‘লাকি আখান্দ্’। ১৯৮৪ সালে সারগামের ব্যানারে এ অ্যালবাম প্রকাশ পায়।
লাকী আখান্দের গাওয়া গানগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- ‘এই নীল মনিহার’, ‘আবার এলো যে সন্ধ্যা’, ‘আমায় ডেকো না’, ‘মামনিয়া’, ‘আগে যদি জানতাম’, ‘হৃদয় আমার’ প্রভৃতি।
লাকী আখান্দের সুর ও সংগীতায়োজনে উল্লেখযোগ্য অ্যালবামগুলো হলো— ‘যেখানে সীমান্ত তোমার’ (কুমার বিশ্বজিৎ), ‘কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে’ (সামিনা চৌধুরী), ‘আবার এলো যে সন্ধ্যা’ (হ্যাপী আখন্দ), ‘কে বাঁশি বাজায়রে’ (হ্যাপী আখন্দ)।
ভৌতিক গল্পের প্রতি আলাদা টান রয়েছে অর্থহীন ব্যান্ডের সাইদুস সালেহীন সুমন ও ক্রিপটিক ফেইটের শাকিব চৌধুরীর। দুই বন্ধু মিলে দেখেছেন অনেক হরর সিনেমা। ভৌতিক গল্পের সন্ধানে ছুটে গেছেন দেশের বিভিন্ন জায়গায়।
১২ আগস্ট ২০২৫আবুল হায়াত ও দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হয়েছে নাটক ‘বেলা ও বিকেল’। এতে তাঁরা দুজন অভিনয় করেছেন নামভূমিকায়। আবুল হায়াত অভিনয় করেছেন বিকেল চরিত্রে এবং দিলারা জামান বেলার ভূমিকায়।
১২ আগস্ট ২০২৫তাহসান খান ও রাফিয়াত রশিদ মিথিলার একমাত্র কন্যা আইরা তেহরীম খান। মা-বাবার মতো আইরাও নাম লেখালেন শোবিজে। শুরু হলো বিজ্ঞাপন দিয়ে। প্রথম কাজে আইরা সঙ্গে পেয়েছে মা মিথিলাকে। গত শনিবার প্রকাশ্যে এসেছে বিজ্ঞাপনটি।
১২ আগস্ট ২০২৫১৮ আগস্ট নাট্যাচার্য সেলিম আল দীনের ৭৬তম জন্মজয়ন্তী। এ উপলক্ষে চার দিনব্যাপী নাট্যোৎসবের আয়োজন করেছে ঢাকা থিয়েটার। ১৫ আগস্ট থেকে বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে শুরু হবে উৎসব, চলবে ১৮ আগস্ট পর্যন্ত। উৎসবে প্রদর্শিত হবে সেলিম আল দীনের দুটি নাটক ‘দেয়াল’ ও ‘নিমজ্জন’।
১২ আগস্ট ২০২৫