দাফন সম্পন্ন হয়েছে রবীন্দ্র সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ারের। গতকাল দুপুরে ধানমন্ডি-৬ এর ঈদগাহ মসজিদে বাদ জুমা জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে নেওয়া হয় শিল্পীর মরদেহ। সেখানেই দাফন সম্পন্ন হয় তাঁর।
ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে গত ১২ ডিসেম্বর সকালে মারা যান পাপিয়া সারোয়ার। তাঁর মরদেহ বারডেম হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হয়। গতকাল শুক্রবার সকাল নয়টায় তাঁর মরদেহ নেওয়া হয় ধানমন্ডির ছায়ানট ভবনে। সেখানে শিল্পীকে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন সংগীতশিল্পীরা। এরপর বাংলাদেশ রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী সংস্থার উদ্যোগে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নেওয়া হয় মরদেহ। সেখানে শিল্পীকে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তাঁর সহকর্মী, ভক্ত-শুভাকাঙ্ক্ষী, সাংস্কৃতিক অঙ্গনের শিল্পীসহ সর্বস্তরের মানুষ। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে মরদেহ নেওয়া হয় ধানমন্ডি ২৮ নম্বরের বাসায়। দুপুরে জানাজার পর বনানী কবরস্থানে দাফন হয় পাপিয়া সারোয়ারের।
একুশে পদকপ্রাপ্ত এই রবীন্দ্রসংগীতশিল্পীর বয়স হয়েছিল ৭২। তিনি স্বামী ও দুই মেয়ে রেখে গেছেন। বড় মেয়ে জারা সারোয়ার বর্তমানে কলেজ অব নিউ জার্সিতে জীববিজ্ঞানের সহকারী অধ্যাপক আর ছোট মেয়ে জিশা সারোয়ার কানাডার অর্থ মন্ত্রণালয়ের একজন নির্বাহী।
পাপিয়া সারোয়ারের জন্ম বরিশালে। ছোটবেলা থেকেই রবীন্দ্রসংগীতের প্রতি তাঁর গভীর অনুরাগ ছিল। ষষ্ঠ শ্রেণিতে ছায়ানটে ভর্তি হন। ছায়ানটে তিনি ওয়াহিদুল হক, সন্জীদা খাতুন ও জাহেদুর রহিমের কাছে এবং পরে বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে সংগীতে দীক্ষা নেন। ১৯৬৭ সাল থেকে তিনি বেতার ও টেলিভিশনে তালিকাভুক্ত শিল্পী ছিলেন। ১৯৭৩ সালে ভারত সরকারের বৃত্তি নিয়ে শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে রবীন্দ্রসংগীতে ডিগ্রি নিতে ভারতে যান পাপিয়া সারোয়ার। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর তিনিই প্রথম ভারত সরকারের বৃত্তি নিয়ে সেখানে স্নাতক সম্পন্ন করেন। ১৯৮২ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর গানের প্রথম অ্যালবাম ‘পাপিয়া সারোয়ার’।
২০১৩ সালে বাংলা একাডেমি থেকে রবীন্দ্র পুরস্কার এবং ২০১৫ সালে ফেলোশিপ লাভ করেন পাপিয়া সারোয়ার। ২০২১ সালে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদক লাভ করেন। চলতি বছর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৩তম জন্মবার্ষিকীতে চ্যানেল আইয়ের আয়োজনে রবীন্দ্র মেলায় আজীবন সম্মাননা প্রদান করা হয় তাঁকে।
রবীন্দ্রসংগীতের পাশাপাশি আধুনিক গানেও সফল পাপিয়া সারোয়ার। তাঁর গাওয়া মনিরুজ্জামানের লেখা ও মনসুর আলীর সুর করা ‘নাই টেলিফোন নাইরে পিয়ন নাইরে টেলিগ্রাম’ ও ‘পাপিয়ারে পাপিয়া’ গান দুটি সংগীতের সব শ্রেণির শ্রোতার কাছে জনপ্রিয় করেছে তাঁকে। তাঁর সর্বশেষ অ্যালবাম ‘আকাশপানে হাত বাড়ালাম’ প্রকাশিত হয় ২০১৩ সালে।
পাপিয়া সারোয়ার দীর্ঘদিন জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত সম্মিলন পরিষদের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন এবং সর্বশেষ এই পরিষদের নির্বাহী কমিটির সদস্য ছিলেন।
দাফন সম্পন্ন হয়েছে রবীন্দ্র সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ারের। গতকাল দুপুরে ধানমন্ডি-৬ এর ঈদগাহ মসজিদে বাদ জুমা জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে নেওয়া হয় শিল্পীর মরদেহ। সেখানেই দাফন সম্পন্ন হয় তাঁর।
ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে গত ১২ ডিসেম্বর সকালে মারা যান পাপিয়া সারোয়ার। তাঁর মরদেহ বারডেম হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হয়। গতকাল শুক্রবার সকাল নয়টায় তাঁর মরদেহ নেওয়া হয় ধানমন্ডির ছায়ানট ভবনে। সেখানে শিল্পীকে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন সংগীতশিল্পীরা। এরপর বাংলাদেশ রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী সংস্থার উদ্যোগে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নেওয়া হয় মরদেহ। সেখানে শিল্পীকে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তাঁর সহকর্মী, ভক্ত-শুভাকাঙ্ক্ষী, সাংস্কৃতিক অঙ্গনের শিল্পীসহ সর্বস্তরের মানুষ। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে মরদেহ নেওয়া হয় ধানমন্ডি ২৮ নম্বরের বাসায়। দুপুরে জানাজার পর বনানী কবরস্থানে দাফন হয় পাপিয়া সারোয়ারের।
একুশে পদকপ্রাপ্ত এই রবীন্দ্রসংগীতশিল্পীর বয়স হয়েছিল ৭২। তিনি স্বামী ও দুই মেয়ে রেখে গেছেন। বড় মেয়ে জারা সারোয়ার বর্তমানে কলেজ অব নিউ জার্সিতে জীববিজ্ঞানের সহকারী অধ্যাপক আর ছোট মেয়ে জিশা সারোয়ার কানাডার অর্থ মন্ত্রণালয়ের একজন নির্বাহী।
পাপিয়া সারোয়ারের জন্ম বরিশালে। ছোটবেলা থেকেই রবীন্দ্রসংগীতের প্রতি তাঁর গভীর অনুরাগ ছিল। ষষ্ঠ শ্রেণিতে ছায়ানটে ভর্তি হন। ছায়ানটে তিনি ওয়াহিদুল হক, সন্জীদা খাতুন ও জাহেদুর রহিমের কাছে এবং পরে বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে সংগীতে দীক্ষা নেন। ১৯৬৭ সাল থেকে তিনি বেতার ও টেলিভিশনে তালিকাভুক্ত শিল্পী ছিলেন। ১৯৭৩ সালে ভারত সরকারের বৃত্তি নিয়ে শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে রবীন্দ্রসংগীতে ডিগ্রি নিতে ভারতে যান পাপিয়া সারোয়ার। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর তিনিই প্রথম ভারত সরকারের বৃত্তি নিয়ে সেখানে স্নাতক সম্পন্ন করেন। ১৯৮২ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর গানের প্রথম অ্যালবাম ‘পাপিয়া সারোয়ার’।
২০১৩ সালে বাংলা একাডেমি থেকে রবীন্দ্র পুরস্কার এবং ২০১৫ সালে ফেলোশিপ লাভ করেন পাপিয়া সারোয়ার। ২০২১ সালে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদক লাভ করেন। চলতি বছর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৩তম জন্মবার্ষিকীতে চ্যানেল আইয়ের আয়োজনে রবীন্দ্র মেলায় আজীবন সম্মাননা প্রদান করা হয় তাঁকে।
রবীন্দ্রসংগীতের পাশাপাশি আধুনিক গানেও সফল পাপিয়া সারোয়ার। তাঁর গাওয়া মনিরুজ্জামানের লেখা ও মনসুর আলীর সুর করা ‘নাই টেলিফোন নাইরে পিয়ন নাইরে টেলিগ্রাম’ ও ‘পাপিয়ারে পাপিয়া’ গান দুটি সংগীতের সব শ্রেণির শ্রোতার কাছে জনপ্রিয় করেছে তাঁকে। তাঁর সর্বশেষ অ্যালবাম ‘আকাশপানে হাত বাড়ালাম’ প্রকাশিত হয় ২০১৩ সালে।
পাপিয়া সারোয়ার দীর্ঘদিন জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত সম্মিলন পরিষদের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন এবং সর্বশেষ এই পরিষদের নির্বাহী কমিটির সদস্য ছিলেন।
ভৌতিক গল্পের প্রতি আলাদা টান রয়েছে অর্থহীন ব্যান্ডের সাইদুস সালেহীন সুমন ও ক্রিপটিক ফেইটের শাকিব চৌধুরীর। দুই বন্ধু মিলে দেখেছেন অনেক হরর সিনেমা। ভৌতিক গল্পের সন্ধানে ছুটে গেছেন দেশের বিভিন্ন জায়গায়।
১২ আগস্ট ২০২৫আবুল হায়াত ও দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হয়েছে নাটক ‘বেলা ও বিকেল’। এতে তাঁরা দুজন অভিনয় করেছেন নামভূমিকায়। আবুল হায়াত অভিনয় করেছেন বিকেল চরিত্রে এবং দিলারা জামান বেলার ভূমিকায়।
১২ আগস্ট ২০২৫তাহসান খান ও রাফিয়াত রশিদ মিথিলার একমাত্র কন্যা আইরা তেহরীম খান। মা-বাবার মতো আইরাও নাম লেখালেন শোবিজে। শুরু হলো বিজ্ঞাপন দিয়ে। প্রথম কাজে আইরা সঙ্গে পেয়েছে মা মিথিলাকে। গত শনিবার প্রকাশ্যে এসেছে বিজ্ঞাপনটি।
১২ আগস্ট ২০২৫১৮ আগস্ট নাট্যাচার্য সেলিম আল দীনের ৭৬তম জন্মজয়ন্তী। এ উপলক্ষে চার দিনব্যাপী নাট্যোৎসবের আয়োজন করেছে ঢাকা থিয়েটার। ১৫ আগস্ট থেকে বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে শুরু হবে উৎসব, চলবে ১৮ আগস্ট পর্যন্ত। উৎসবে প্রদর্শিত হবে সেলিম আল দীনের দুটি নাটক ‘দেয়াল’ ও ‘নিমজ্জন’।
১২ আগস্ট ২০২৫