বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
সাম্প্রতিক সময়ে শোবিজ তারকাদের রাজনৈতিক পরিচয় নিয়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর শিল্পীদের মধ্যে তৈরি হয়েছে বিভক্তি। অনেকে আড়াল করে রেখেছেন নিজেদের, কেউ কেউ পাড়ি জমিয়েছেন দেশের বাইরে। মামলার আসামি হয়েছেন বেশ কয়েকজন শিল্পী। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে এ বিষয়ে নিজের মতামত জানালেন চলচ্চিত্র অভিনেতা বাপ্পারাজ। বললেন, শিল্পীদের রাজনীতি করা উচিত নয়। পাশাপাশি প্রশ্ন তুললেন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির কার্যক্রম নিয়ে।
শিল্পীদের রাজনীতি করা প্রসঙ্গে বাপ্পারাজ বলেন, ‘শিল্পীদের রাজনীতি করা উচিত না। যদি করতেই হয়, তাহলে অভিনয় ক্যারিয়ার থেকে অবসর নিয়ে রাজনীতিকে ভিন্ন ক্যারিয়ার হিসেবে নেওয়া যেতে পারে। একটা পেশায় যুক্ত থেকে যখন কেউ রাজনীতিতে যুক্ত হয়, তখন সে নানাবিধ সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করবে। অন্যের তোষামোদ করতে হবে; যেটা ইদানীং হয়েছে। আমাদের শিল্পীদের মধ্যে অনেকেই (রাজনৈতিক) সুযোগ নিত। সুযোগ নিতে গিয়েই বিপদে পড়েছে।’
চিত্রনায়ক বাপ্পারাজ জানিয়েছেন, তিনি কখনো কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না, ভবিষ্যতেও রাজনীতিতে জড়াতে চান না। বাপ্পারাজ বলেন, ‘আমি রাজনীতি কখনো করিনি, এখনো করি না এবং ভবিষ্যতেও করব না। আমি অনেক অনুষ্ঠানে গিয়েছি। দাওয়াত দিলে আমি আওয়ামী লীগের পার্টিতে গিয়েছি, বিএনপির পার্টিতেও গিয়েছি, ছবি তুলেছি। কিন্তু আমাদের পেছনে তো পুলিশ দৌড়ায় না। আমাদের তো কেউ বলে না, তুমি এটা করছ কেন বা ওটা করলা কেন? কারণ, আমি কখনো সুযোগ নিতে চাইনি। পেশাগত কাজটাই করে গেছি।’
শিল্পীদের রাজনীতি করা উচিত না। যদি করতেই হয়, তাহলে অভিনয় থেকে অবসর নিয়ে রাজনীতিকে ভিন্ন ক্যারিয়ার হিসেবে নেওয়া যেতে পারে।
সাম্প্রতিক সময়ে রাজনৈতিক কারণে শিল্পীরা হেনস্তা হলেও চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি নীরব ভূমিকা পালন করছে। এ নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়েছে সংগঠনটি। সমিতির কার্যক্রম নিয়ে বাপ্পারাজ বলেন, ‘কিছু লোক যুক্ত হওয়ার পর শিল্পীদের সংগঠনটি একটা দলের চাটুকার হয়ে গিয়েছিল। শিল্পীদের নয়, মনে হচ্ছিল কোনো দলের মুখপাত্র হিসেবেই কাজ করছে। বাইরের লোকজনকে এনে মালা পরানো হতো। আমাদের নিয়ে গিয়ে বলা হতো, তাদের সঙ্গে দাঁড়িয়ে ছবি তোলেন। অন্যের স্বার্থ হাসিলের জন্য তার পাশে গিয়ে ছবি তোলা তো শিল্পীদের কাজ না। অবস্থা এমন দাঁড়াল, স্বার্থের জন্য আমি যাব, ফায়দা হাসিল করব—এই কারণেই এসব তোষামোদি করে গেছে। এমন তো হওয়ার কথা ছিল না।’
সাম্প্রতিক সময়ে শোবিজ তারকাদের রাজনৈতিক পরিচয় নিয়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর শিল্পীদের মধ্যে তৈরি হয়েছে বিভক্তি। অনেকে আড়াল করে রেখেছেন নিজেদের, কেউ কেউ পাড়ি জমিয়েছেন দেশের বাইরে। মামলার আসামি হয়েছেন বেশ কয়েকজন শিল্পী। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে এ বিষয়ে নিজের মতামত জানালেন চলচ্চিত্র অভিনেতা বাপ্পারাজ। বললেন, শিল্পীদের রাজনীতি করা উচিত নয়। পাশাপাশি প্রশ্ন তুললেন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির কার্যক্রম নিয়ে।
শিল্পীদের রাজনীতি করা প্রসঙ্গে বাপ্পারাজ বলেন, ‘শিল্পীদের রাজনীতি করা উচিত না। যদি করতেই হয়, তাহলে অভিনয় ক্যারিয়ার থেকে অবসর নিয়ে রাজনীতিকে ভিন্ন ক্যারিয়ার হিসেবে নেওয়া যেতে পারে। একটা পেশায় যুক্ত থেকে যখন কেউ রাজনীতিতে যুক্ত হয়, তখন সে নানাবিধ সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করবে। অন্যের তোষামোদ করতে হবে; যেটা ইদানীং হয়েছে। আমাদের শিল্পীদের মধ্যে অনেকেই (রাজনৈতিক) সুযোগ নিত। সুযোগ নিতে গিয়েই বিপদে পড়েছে।’
চিত্রনায়ক বাপ্পারাজ জানিয়েছেন, তিনি কখনো কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না, ভবিষ্যতেও রাজনীতিতে জড়াতে চান না। বাপ্পারাজ বলেন, ‘আমি রাজনীতি কখনো করিনি, এখনো করি না এবং ভবিষ্যতেও করব না। আমি অনেক অনুষ্ঠানে গিয়েছি। দাওয়াত দিলে আমি আওয়ামী লীগের পার্টিতে গিয়েছি, বিএনপির পার্টিতেও গিয়েছি, ছবি তুলেছি। কিন্তু আমাদের পেছনে তো পুলিশ দৌড়ায় না। আমাদের তো কেউ বলে না, তুমি এটা করছ কেন বা ওটা করলা কেন? কারণ, আমি কখনো সুযোগ নিতে চাইনি। পেশাগত কাজটাই করে গেছি।’
শিল্পীদের রাজনীতি করা উচিত না। যদি করতেই হয়, তাহলে অভিনয় থেকে অবসর নিয়ে রাজনীতিকে ভিন্ন ক্যারিয়ার হিসেবে নেওয়া যেতে পারে।
সাম্প্রতিক সময়ে রাজনৈতিক কারণে শিল্পীরা হেনস্তা হলেও চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি নীরব ভূমিকা পালন করছে। এ নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়েছে সংগঠনটি। সমিতির কার্যক্রম নিয়ে বাপ্পারাজ বলেন, ‘কিছু লোক যুক্ত হওয়ার পর শিল্পীদের সংগঠনটি একটা দলের চাটুকার হয়ে গিয়েছিল। শিল্পীদের নয়, মনে হচ্ছিল কোনো দলের মুখপাত্র হিসেবেই কাজ করছে। বাইরের লোকজনকে এনে মালা পরানো হতো। আমাদের নিয়ে গিয়ে বলা হতো, তাদের সঙ্গে দাঁড়িয়ে ছবি তোলেন। অন্যের স্বার্থ হাসিলের জন্য তার পাশে গিয়ে ছবি তোলা তো শিল্পীদের কাজ না। অবস্থা এমন দাঁড়াল, স্বার্থের জন্য আমি যাব, ফায়দা হাসিল করব—এই কারণেই এসব তোষামোদি করে গেছে। এমন তো হওয়ার কথা ছিল না।’
ভৌতিক গল্পের প্রতি আলাদা টান রয়েছে অর্থহীন ব্যান্ডের সাইদুস সালেহীন সুমন ও ক্রিপটিক ফেইটের শাকিব চৌধুরীর। দুই বন্ধু মিলে দেখেছেন অনেক হরর সিনেমা। ভৌতিক গল্পের সন্ধানে ছুটে গেছেন দেশের বিভিন্ন জায়গায়।
১৯ দিন আগেআবুল হায়াত ও দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হয়েছে নাটক ‘বেলা ও বিকেল’। এতে তাঁরা দুজন অভিনয় করেছেন নামভূমিকায়। আবুল হায়াত অভিনয় করেছেন বিকেল চরিত্রে এবং দিলারা জামান বেলার ভূমিকায়।
১৯ দিন আগেতাহসান খান ও রাফিয়াত রশিদ মিথিলার একমাত্র কন্যা আইরা তেহরীম খান। মা-বাবার মতো আইরাও নাম লেখালেন শোবিজে। শুরু হলো বিজ্ঞাপন দিয়ে। প্রথম কাজে আইরা সঙ্গে পেয়েছে মা মিথিলাকে। গত শনিবার প্রকাশ্যে এসেছে বিজ্ঞাপনটি।
১৯ দিন আগে১৮ আগস্ট নাট্যাচার্য সেলিম আল দীনের ৭৬তম জন্মজয়ন্তী। এ উপলক্ষে চার দিনব্যাপী নাট্যোৎসবের আয়োজন করেছে ঢাকা থিয়েটার। ১৫ আগস্ট থেকে বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে শুরু হবে উৎসব, চলবে ১৮ আগস্ট পর্যন্ত। উৎসবে প্রদর্শিত হবে সেলিম আল দীনের দুটি নাটক ‘দেয়াল’ ও ‘নিমজ্জন’।
১৯ দিন আগে