সিনেমার শুটিংয়ের জন্য বলিউডের অনেক প্রতিষ্ঠানেরই নিজস্ব স্টুডিও আছে। রয়েছে দাদা সাহেব ফালকে ফিল্ম সিটি বা রামোজি ফিল্ম সিটির মতো বিখ্যাত স্টুডিও। যেমন বাংলাদেশের ‘বঙ্গবন্ধু’ বায়োপিকের শুটিং হচ্ছে দাদা সাহেব ফালকে ফিল্ম সিটিতে। এই সিটির কোথাও টুঙ্গিপাড়ার নদীর ঘাট বা ফুটবল মাঠ, কোথাও আবার জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিবিজড়িত কলকাতার বেকার হোস্টেল তৈরি হয়েছে। এসব শুটিং স্টুডিও ছাড়াও ভারতজুড়ে হরদম চলে ছবির শুটিং। সেসব ছবিতে স্বাদ মেটে ভারত-দর্শনের।
কাশ্মীর
‘কাশ্মীর কি কলি’, ‘হিনা’, ‘দিল সে’, ‘মিশন কাশ্মীর’সহ কত যে বিখ্যাত ছবির শুটিং হয়েছে এই স্থানে, তার ইয়ত্তা নেই। কাশ্মীরকে অনেক নামেই ডাকা হয়—ঋষিভূমি, যোগীস্থান, শারদাপীঠ বা শারদাস্থান ইত্যাদি। তবে সম্রাট জাহাঙ্গীরের দেওয়া ‘ভূস্বর্গ’ নামটিই সবচেয়ে জনপ্রিয়। কাশ্মীরকে বলা হয় সুখী উপত্যকা। এই সৌন্দর্য আর কাশ্মীরকে ঘিরে ভারত-পাকিস্তানের চলমান দ্বন্দ্ব নিয়েও তৈরি হয়েছে বহু ছবির। কাশ্মীরে শুটিং হয়েছে এমন আরও কয়েকটি ছবি হলো ‘দিলজালে’, ‘হাইওয়ে’, ‘আই লাভ ইন্ডিয়া’, ‘যাব তাক হ্যায় জান’, ‘কাশ্মীর ডায়রি’, ‘মিশন কাশ্মীর’, ‘রকস্টার, ‘রোজা’, ‘নোটবুক’, ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ ইত্যাদি।
বারানসি
বেনারস নামেই বেশি পরিচিত। বারানসির মতো ফটোজেনিক জায়গা বোধ হয় কমই আছে। সত্যজিৎ রায় কিংবা ঋতুপর্ণ ঘোষের ছবিতেও গঙ্গাতীরের এই পুরোনো শহর নিজের বৈচিত্র্যকে চিনিয়েছে। ‘নৌকাডুবি’, ‘চোখের বালি’, ‘হর হর ব্যোমকেশ’-এর মতো বাংলা ছবি তো আছেই, ‘ওয়াটার’, ‘লাগা চুনরি মে দাগ’, ‘রঞ্জনা’, ‘মাসান’ ইত্যাদি হিন্দি ছবিতেও সমান গরিমায় উঠে এসেছে এ শহরের বিচিত্র চরিত্র।
রাজস্থান
‘রং দে বাসন্তি’ ছবির ‘মাস্তি কি পাঠশালা’ গানের কথা মনে পড়ে? রাজস্থানের নাহারগড় দুর্গে শুটিং হয়েছিল ছবিটির। ‘রামলীলা’ ও ‘পদ্মাবত’ ছবিরও কয়েকটি দৃশ্যের শুটিং হয়েছে এখানে। ইদানীং পরিচালকদের খুবই পছন্দের জায়গা রাজস্থান। আমির প্যালেসে শুটিং হয়েছিল সোনম কাপুর অভিনীত ‘খুবসুরত’ ছবির। পর্যটকদের কাছে অসম্ভব জনপ্রিয় এ প্যালেসটি। দীপিকার ‘বাজিরাও মাস্তানি’ ছাড়াও মধুবালা, দিলীপ কুমারের ‘মুঘল-ই-আজম’ ছবির ‘পেয়ার কিয়া তো ডরনা ক্যয়া’ গানেরও শুটিং হয়েছে এখানে। আউটডোরে তো হয়ই, শিস মহল, আজমির শরিফসহ কয়েকটি প্যালেসে নিয়মিত শুটিং হয়।
গোয়া
শুটিং লোকেশন হিসেবে গোয়া নামটাও বেশ জনপ্রিয়। ‘দিল চাহতা হ্যায়’, ‘গোলমাল সিরিজ’, ‘সিংহম’, ‘ডিয়ার জিন্দেগি’সহ বেশ লম্বা তালিকা। সমুদ্রপারের এই শহরের নাম বললেই যেন মনে সজীবতার হাতছানি জাগে। ‘গোলমাল’খ্যাত রোহিত শেঠি একবার বলেছিলেন, মুম্বাই তাঁর জন্মভূমি হলেও, গোয়া তাঁর কর্মভূমি। সেখানে কাজের গতি পাই, পাই ভিন্ন এক প্রশান্তি।
উটি
ইদানীং উটির জৌলুশে কিছুটা ভাটা পড়লেও দক্ষিণের এই পাহাড়ি শহরে বহু শুটিং হয়েছে! ‘পেয়ার ঝুকতা নেহি’, ‘কর্জ’, ‘সদমা’, ‘হাম আপকে হ্যায় কৌন’সহ অসংখ্য ছবির শুটিং হয়েছে উটিতে। একটা সময়ে তো মিঠুন চক্রবর্তীর বেশির ভাগ ছবির শুটিং হতো এখানে। ঋষি কাপুর, সুভাষ ঘাই, মহেশ ভাটদেরও পছন্দের জায়গা ছিল উটি।
শিমলা
শিমলার উডভিলে প্যালেস হোটেলে শুধু কারিনা কাপুরের ‘থ্রি ইডিয়টস’ ছবির পালিয়ে যাওয়ার দৃশ্যই নয়, ‘ব্ল্যাক’, ‘রাজু চাচা’, ‘স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার’, ‘ব্যাঙ ব্যাঙ’, ‘যাব উই মেট’, ‘মুকাদ্দর কা সিকান্দর’ ছাড়াও বেশ কয়েকটি ছবির শুটিং হয়েছে এখানে।
এভাবেই হরেক রঙে, রূপে ভারতের নানা জায়গাকে সেলুলয়েডের মায়াজালে বুনেছে বলিউড ছবির নির্মাতারা।
সিনেমার শুটিংয়ের জন্য বলিউডের অনেক প্রতিষ্ঠানেরই নিজস্ব স্টুডিও আছে। রয়েছে দাদা সাহেব ফালকে ফিল্ম সিটি বা রামোজি ফিল্ম সিটির মতো বিখ্যাত স্টুডিও। যেমন বাংলাদেশের ‘বঙ্গবন্ধু’ বায়োপিকের শুটিং হচ্ছে দাদা সাহেব ফালকে ফিল্ম সিটিতে। এই সিটির কোথাও টুঙ্গিপাড়ার নদীর ঘাট বা ফুটবল মাঠ, কোথাও আবার জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিবিজড়িত কলকাতার বেকার হোস্টেল তৈরি হয়েছে। এসব শুটিং স্টুডিও ছাড়াও ভারতজুড়ে হরদম চলে ছবির শুটিং। সেসব ছবিতে স্বাদ মেটে ভারত-দর্শনের।
কাশ্মীর
‘কাশ্মীর কি কলি’, ‘হিনা’, ‘দিল সে’, ‘মিশন কাশ্মীর’সহ কত যে বিখ্যাত ছবির শুটিং হয়েছে এই স্থানে, তার ইয়ত্তা নেই। কাশ্মীরকে অনেক নামেই ডাকা হয়—ঋষিভূমি, যোগীস্থান, শারদাপীঠ বা শারদাস্থান ইত্যাদি। তবে সম্রাট জাহাঙ্গীরের দেওয়া ‘ভূস্বর্গ’ নামটিই সবচেয়ে জনপ্রিয়। কাশ্মীরকে বলা হয় সুখী উপত্যকা। এই সৌন্দর্য আর কাশ্মীরকে ঘিরে ভারত-পাকিস্তানের চলমান দ্বন্দ্ব নিয়েও তৈরি হয়েছে বহু ছবির। কাশ্মীরে শুটিং হয়েছে এমন আরও কয়েকটি ছবি হলো ‘দিলজালে’, ‘হাইওয়ে’, ‘আই লাভ ইন্ডিয়া’, ‘যাব তাক হ্যায় জান’, ‘কাশ্মীর ডায়রি’, ‘মিশন কাশ্মীর’, ‘রকস্টার, ‘রোজা’, ‘নোটবুক’, ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ ইত্যাদি।
বারানসি
বেনারস নামেই বেশি পরিচিত। বারানসির মতো ফটোজেনিক জায়গা বোধ হয় কমই আছে। সত্যজিৎ রায় কিংবা ঋতুপর্ণ ঘোষের ছবিতেও গঙ্গাতীরের এই পুরোনো শহর নিজের বৈচিত্র্যকে চিনিয়েছে। ‘নৌকাডুবি’, ‘চোখের বালি’, ‘হর হর ব্যোমকেশ’-এর মতো বাংলা ছবি তো আছেই, ‘ওয়াটার’, ‘লাগা চুনরি মে দাগ’, ‘রঞ্জনা’, ‘মাসান’ ইত্যাদি হিন্দি ছবিতেও সমান গরিমায় উঠে এসেছে এ শহরের বিচিত্র চরিত্র।
রাজস্থান
‘রং দে বাসন্তি’ ছবির ‘মাস্তি কি পাঠশালা’ গানের কথা মনে পড়ে? রাজস্থানের নাহারগড় দুর্গে শুটিং হয়েছিল ছবিটির। ‘রামলীলা’ ও ‘পদ্মাবত’ ছবিরও কয়েকটি দৃশ্যের শুটিং হয়েছে এখানে। ইদানীং পরিচালকদের খুবই পছন্দের জায়গা রাজস্থান। আমির প্যালেসে শুটিং হয়েছিল সোনম কাপুর অভিনীত ‘খুবসুরত’ ছবির। পর্যটকদের কাছে অসম্ভব জনপ্রিয় এ প্যালেসটি। দীপিকার ‘বাজিরাও মাস্তানি’ ছাড়াও মধুবালা, দিলীপ কুমারের ‘মুঘল-ই-আজম’ ছবির ‘পেয়ার কিয়া তো ডরনা ক্যয়া’ গানেরও শুটিং হয়েছে এখানে। আউটডোরে তো হয়ই, শিস মহল, আজমির শরিফসহ কয়েকটি প্যালেসে নিয়মিত শুটিং হয়।
গোয়া
শুটিং লোকেশন হিসেবে গোয়া নামটাও বেশ জনপ্রিয়। ‘দিল চাহতা হ্যায়’, ‘গোলমাল সিরিজ’, ‘সিংহম’, ‘ডিয়ার জিন্দেগি’সহ বেশ লম্বা তালিকা। সমুদ্রপারের এই শহরের নাম বললেই যেন মনে সজীবতার হাতছানি জাগে। ‘গোলমাল’খ্যাত রোহিত শেঠি একবার বলেছিলেন, মুম্বাই তাঁর জন্মভূমি হলেও, গোয়া তাঁর কর্মভূমি। সেখানে কাজের গতি পাই, পাই ভিন্ন এক প্রশান্তি।
উটি
ইদানীং উটির জৌলুশে কিছুটা ভাটা পড়লেও দক্ষিণের এই পাহাড়ি শহরে বহু শুটিং হয়েছে! ‘পেয়ার ঝুকতা নেহি’, ‘কর্জ’, ‘সদমা’, ‘হাম আপকে হ্যায় কৌন’সহ অসংখ্য ছবির শুটিং হয়েছে উটিতে। একটা সময়ে তো মিঠুন চক্রবর্তীর বেশির ভাগ ছবির শুটিং হতো এখানে। ঋষি কাপুর, সুভাষ ঘাই, মহেশ ভাটদেরও পছন্দের জায়গা ছিল উটি।
শিমলা
শিমলার উডভিলে প্যালেস হোটেলে শুধু কারিনা কাপুরের ‘থ্রি ইডিয়টস’ ছবির পালিয়ে যাওয়ার দৃশ্যই নয়, ‘ব্ল্যাক’, ‘রাজু চাচা’, ‘স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার’, ‘ব্যাঙ ব্যাঙ’, ‘যাব উই মেট’, ‘মুকাদ্দর কা সিকান্দর’ ছাড়াও বেশ কয়েকটি ছবির শুটিং হয়েছে এখানে।
এভাবেই হরেক রঙে, রূপে ভারতের নানা জায়গাকে সেলুলয়েডের মায়াজালে বুনেছে বলিউড ছবির নির্মাতারা।
ভৌতিক গল্পের প্রতি আলাদা টান রয়েছে অর্থহীন ব্যান্ডের সাইদুস সালেহীন সুমন ও ক্রিপটিক ফেইটের শাকিব চৌধুরীর। দুই বন্ধু মিলে দেখেছেন অনেক হরর সিনেমা। ভৌতিক গল্পের সন্ধানে ছুটে গেছেন দেশের বিভিন্ন জায়গায়।
১২ আগস্ট ২০২৫আবুল হায়াত ও দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হয়েছে নাটক ‘বেলা ও বিকেল’। এতে তাঁরা দুজন অভিনয় করেছেন নামভূমিকায়। আবুল হায়াত অভিনয় করেছেন বিকেল চরিত্রে এবং দিলারা জামান বেলার ভূমিকায়।
১২ আগস্ট ২০২৫তাহসান খান ও রাফিয়াত রশিদ মিথিলার একমাত্র কন্যা আইরা তেহরীম খান। মা-বাবার মতো আইরাও নাম লেখালেন শোবিজে। শুরু হলো বিজ্ঞাপন দিয়ে। প্রথম কাজে আইরা সঙ্গে পেয়েছে মা মিথিলাকে। গত শনিবার প্রকাশ্যে এসেছে বিজ্ঞাপনটি।
১২ আগস্ট ২০২৫১৮ আগস্ট নাট্যাচার্য সেলিম আল দীনের ৭৬তম জন্মজয়ন্তী। এ উপলক্ষে চার দিনব্যাপী নাট্যোৎসবের আয়োজন করেছে ঢাকা থিয়েটার। ১৫ আগস্ট থেকে বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে শুরু হবে উৎসব, চলবে ১৮ আগস্ট পর্যন্ত। উৎসবে প্রদর্শিত হবে সেলিম আল দীনের দুটি নাটক ‘দেয়াল’ ও ‘নিমজ্জন’।
১২ আগস্ট ২০২৫