একদল শিক্ষার্থী নিজেদের বক্তব্যে রাঙিয়ে দিতে চাইছেন দেয়াল। সে কাজে আগ্রহী যে কেউ যুক্ত হতে পারবেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে—এমন ঘোষণা দিল দলটি। সেই সংবাদের ভিত্তিতে আগ্রহী হলেন গ্রিন ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী আজাদ হোসেন। তারুণ্যে উদ্দীপ্ত অনেক টুকরো টুকরো স্লোগান জুড়ে দিলেন সবাই মিলে। এভাবেই রাঙিয়ে তুললেন রাজধানীর ডিবি অফিসের সামনের একটি দেয়াল।
শিক্ষার্থী হিসেবে সুবাহ সামাউন ওহী আন্দোলনের সঙ্গে ছিলেন শুরু থেকে। আন্দোলন শেষে রাজধানীর বিভিন্ন দেয়ালে তিনি ও তাঁর বন্ধুরা মিলে ফিরিয়ে আনলেন ফেলে আসা দিনগুলোকে। অন্যদিকে ওহী নিজেই শখের শিল্পী। আন্দোলনে শহীদ অনেক শিক্ষার্থীর ছবির স্কেচ করেছেন তিনি। পরিকল্পনা করলেন, দেয়ালে ধর্মীয় সম্প্রীতির কথা বলবেন। যেই ভাবা সেই কাজ। বন্ধুদের জানালে রংতুলি নিয়ে তাঁর সঙ্গে যোগ দিলেন তন্বী, তাবাসসুম, অদীত, অর্ণব, আলভী,মিথি ও তাসনিম।
দেয়ালে লেখা ও ছবির মাধ্যমে নিজেদের বক্তব্য প্রচারের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ শুধু বৈচিত্র্য নয়, এই আন্দোলনকে দিয়েছিল এক ভিন্ন শক্তি। প্রতিবাদী স্লোগান কিংবা ভবিষ্যতের বাংলাদেশের স্বপ্নের কথাই নয়। দেয়ালে উঠে এসেছে কবিতার পঙ্ক্তি থেকে শুরু করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচলিত ব্যঙ্গাত্মক কথা ও চিত্র। সেই সব সময়োপযোগী করে চিত্রিত করেছিল শিক্ষার্থীরা।
ক্ষমতার উচ্চ আসন থেকে যে ব্যঙ্গ সাধারণ মানুষের উদ্দেশে করে ছুড়ে দেওয়া হয়েছিল, শিক্ষার্থীরা সেগুলোকে জনসাধারণের পক্ষ থেকে ফিরিয়ে দিয়েছে নতুন বার্তা দিয়ে।
কেউ এঁকেছে আন্দোলনে শহীদ এবং ঐতিহাসিক বিভিন্ন চরিত্রের স্কেচ। আবার কেউ এঁকেছেন ক্যালিগ্রাফি। আরবি, ইংরেজি, বাংলা ও আদিবাসী বিভিন্ন ভাষায় দেয়াললিখন হয়েছে বিভিন্ন জায়গায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সাদেকুন নাহার কথা বলেন, ‘তরুণ প্রজন্মের যে ভাষা, সেটাই মূলত দেয়ালে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে। আমরা সবাই হয়তো ভালো আঁকতে জানি না
কিন্তু আমাদের ভেতর যে প্রতিবাদ ও স্বপ্ন একই সঙ্গে খেলা করে, তার একটা প্রকাশ ঘটেছে দেয়ালে।’ তিনি জানিয়েছেন, নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে দেয়ালে স্লোগান লেখার মতোই এবারের বিপ্লবে বাংলাদেশে দেয়াললিখন কিংবা দেয়ালে আঁকা ছবি প্রতিবাদের ভাষা হিসেবে সামনে এসেছে।
এসব দেয়াললিখন ও চিত্রের মূল বক্তব্য ছিল বৈষম্যহীন সমাজ চাই। যে সমাজে থাকবে মুক্তচিন্তা, ধর্মীয় সম্প্রীতি এবং বৈষম্যহীন মানুষ। সর্বোপরি আধুনিক বাংলাদেশ কেমন হতে পারে, তার রূপরেখা।
একদল শিক্ষার্থী নিজেদের বক্তব্যে রাঙিয়ে দিতে চাইছেন দেয়াল। সে কাজে আগ্রহী যে কেউ যুক্ত হতে পারবেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে—এমন ঘোষণা দিল দলটি। সেই সংবাদের ভিত্তিতে আগ্রহী হলেন গ্রিন ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী আজাদ হোসেন। তারুণ্যে উদ্দীপ্ত অনেক টুকরো টুকরো স্লোগান জুড়ে দিলেন সবাই মিলে। এভাবেই রাঙিয়ে তুললেন রাজধানীর ডিবি অফিসের সামনের একটি দেয়াল।
শিক্ষার্থী হিসেবে সুবাহ সামাউন ওহী আন্দোলনের সঙ্গে ছিলেন শুরু থেকে। আন্দোলন শেষে রাজধানীর বিভিন্ন দেয়ালে তিনি ও তাঁর বন্ধুরা মিলে ফিরিয়ে আনলেন ফেলে আসা দিনগুলোকে। অন্যদিকে ওহী নিজেই শখের শিল্পী। আন্দোলনে শহীদ অনেক শিক্ষার্থীর ছবির স্কেচ করেছেন তিনি। পরিকল্পনা করলেন, দেয়ালে ধর্মীয় সম্প্রীতির কথা বলবেন। যেই ভাবা সেই কাজ। বন্ধুদের জানালে রংতুলি নিয়ে তাঁর সঙ্গে যোগ দিলেন তন্বী, তাবাসসুম, অদীত, অর্ণব, আলভী,মিথি ও তাসনিম।
দেয়ালে লেখা ও ছবির মাধ্যমে নিজেদের বক্তব্য প্রচারের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ শুধু বৈচিত্র্য নয়, এই আন্দোলনকে দিয়েছিল এক ভিন্ন শক্তি। প্রতিবাদী স্লোগান কিংবা ভবিষ্যতের বাংলাদেশের স্বপ্নের কথাই নয়। দেয়ালে উঠে এসেছে কবিতার পঙ্ক্তি থেকে শুরু করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচলিত ব্যঙ্গাত্মক কথা ও চিত্র। সেই সব সময়োপযোগী করে চিত্রিত করেছিল শিক্ষার্থীরা।
ক্ষমতার উচ্চ আসন থেকে যে ব্যঙ্গ সাধারণ মানুষের উদ্দেশে করে ছুড়ে দেওয়া হয়েছিল, শিক্ষার্থীরা সেগুলোকে জনসাধারণের পক্ষ থেকে ফিরিয়ে দিয়েছে নতুন বার্তা দিয়ে।
কেউ এঁকেছে আন্দোলনে শহীদ এবং ঐতিহাসিক বিভিন্ন চরিত্রের স্কেচ। আবার কেউ এঁকেছেন ক্যালিগ্রাফি। আরবি, ইংরেজি, বাংলা ও আদিবাসী বিভিন্ন ভাষায় দেয়াললিখন হয়েছে বিভিন্ন জায়গায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সাদেকুন নাহার কথা বলেন, ‘তরুণ প্রজন্মের যে ভাষা, সেটাই মূলত দেয়ালে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে। আমরা সবাই হয়তো ভালো আঁকতে জানি না
কিন্তু আমাদের ভেতর যে প্রতিবাদ ও স্বপ্ন একই সঙ্গে খেলা করে, তার একটা প্রকাশ ঘটেছে দেয়ালে।’ তিনি জানিয়েছেন, নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে দেয়ালে স্লোগান লেখার মতোই এবারের বিপ্লবে বাংলাদেশে দেয়াললিখন কিংবা দেয়ালে আঁকা ছবি প্রতিবাদের ভাষা হিসেবে সামনে এসেছে।
এসব দেয়াললিখন ও চিত্রের মূল বক্তব্য ছিল বৈষম্যহীন সমাজ চাই। যে সমাজে থাকবে মুক্তচিন্তা, ধর্মীয় সম্প্রীতি এবং বৈষম্যহীন মানুষ। সর্বোপরি আধুনিক বাংলাদেশ কেমন হতে পারে, তার রূপরেখা।
ব্যবসায় শিক্ষার ওপর দেশের অন্যতম বড় প্রতিযোগিতা ও উৎসব ১০ম ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস জিনিয়াস বাংলাদেশ-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিজনেস জিনিয়াস বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) মার্কেটিং ও ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস বিভাগ যৌথভাবে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।
১২ আগস্ট ২০২৫বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের কালজয়ী রচনা ‘সুলতানার স্বপ্ন’ ইউনেসকোর ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ডে’ অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগ এ সেমিনারের আয়োজন করেছে। রোববার (১০ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের নওশের আলী লেকচার গ্যালারিতে অনুষ্ঠি
১২ আগস্ট ২০২৫আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন রোবোটিকস প্রতিযোগিতায় উল্লেখযোগ্যভাবে সফলতা অর্জনকারী ‘ইউআইইউ মার্স রোভার’, ‘ইউআইইউ অ্যাসেন্ড’ এবং ‘ইউআইইউ মেরিনার’ টিমগুলোকে সংবর্ধনা দিয়েছে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইইউ)। বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাপ ফোরামের উদ্যোগে এবং ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং অ্যান্ড স্টুডেন্ট অ্
১২ আগস্ট ২০২৫বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দেশের শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার প্রয়োজন। দেশের বাস্তব অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে গবেষণার মাধ্যমে শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কারে সিপিডিসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ। এজন্য তিনি দেশের উচ্চশিক্ষার ৭০ শতাংশ নিয়ন্ত
১২ আগস্ট ২০২৫