নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগের থেকে প্রাথমিকের ৩০ শতাংশ এবং মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের ১৫ শতাংশ কম শিক্ষার্থী স্কুল-কলেজে আসছে। এদের মধ্যে অনেকেই পড়াশোনা ছেড়ে দিয়েছে। করোনা মহামারির মধ্যে সারা দেশে কত শিক্ষার্থী ঝরে গেছে, সেই তথ্য সংগ্রহ করছে সরকার। কিন্তু টানা দেড় বছরের বেশি সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় যেসব শিক্ষার্থী আর স্কুল-কলেজে আসছে না, তাদের ফেরাতে এখনো কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
শিক্ষা প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলছেন, মহামারির মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়াশোনার পরিবেশ আগে নিশ্চিত করতে চান তাঁরা। কতসংখ্যক শিক্ষার্থী ক্লাসে আসছে না, আরও কিছুদিন উপস্থিতির হার দেখে তা নিশ্চিত হবেন তাঁরা। এরপর ঝরেপড়া শিক্ষার্থীদের বিষয়ে করণীয় নির্ধারণ করা হবে।
করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয় সরকার। ১২ সেপ্টেম্বর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিয়ে পঞ্চম, দশম, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে সপ্তাহে ছয় দিন করে ক্লাস নেওয়া হচ্ছে। অন্য শ্রেণির ক্লাস হচ্ছে সপ্তাহে এক দিন।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন) উত্তম কুমার দাশ গতকাল শনিবার আজকের পত্রিকাকে জানান, প্রথম থেকে চতুর্থ শ্রেণিতে ৫০-৬০ শতাংশ শিক্ষার্থী উপস্থিত থাকছে। আর পঞ্চমে উপস্থিতির হার ৭০-৭৫ শতাংশ। স্বাভাবিক সময়ে প্রাথমিকে ৮০-৯৫ শতাংশ শিক্ষার্থী উপস্থিত থাকত। তিনি বলেন, ‘প্রাথমিকের কত শিক্ষার্থী ঝরে গেছে, সেই তথ্য নির্ণয়ে আমরা কাজ করছি। তবে আমরা আশা করছি, শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হারে উত্তরণ ঘটাতে পারব। শহর থেকে যেসব শিক্ষার্থী গ্রামে গেছে, তারা গ্রামের স্কুল ভর্তি হবে। আমাদের এখন মূল লক্ষ্য বাচ্চাদের স্কুলে আনা। স্কুলে শিক্ষার্থীর উপস্থিতি খুব ধীরে ধীরে বাড়ছে।’
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন) অধ্যাপক মো. আমির হোসেন জানান, দশম, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে গড়ে ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থী উপস্থিত থাকছে। করোনার আগে এসব শ্রেণিতে ৮০-৮৫ শতাংশ শিক্ষার্থী উপস্থিত থাকত। এখন ঢাকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোয় ৮০ শতাংশ শিক্ষার্থী উপস্থিত থাকলেও গ্রামে এই সংখ্যা ৭০ শতাংশের নিচে নেমে গেছে।
আমির হোসেন বলেন, মাধ্যমিকের সব শ্রেণিতে প্রতিদিন ক্লাস হয় না। কোনো বিদ্যালয়ে এক দিন এক শ্রেণির ক্লাস হলেও অন্য বিদ্যালয়ে হয়তো সেদিন অন্য শ্রেণির ক্লাস হচ্ছে। স্কুল খোলার পর ছয় দিন ক্লাস হয়েছে। ফলে ষষ্ঠ-নবম শ্রেণির কত শতাংশ শিক্ষার্থী অনুপস্থিত থাকছে, সেই তথ্য পেতে আরও কিছুটা সময় লাগবে।
এ বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, যেসব শিক্ষার্থী এখনো স্কুল-কলেজে আসছে না, তাদের সবাই ঝরে যায়নি। অনেক অভিভাবক এখনো সন্তানদের স্কুলে পাঠাচ্ছেন না। তাঁরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন। এখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ওপর বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে। তবে এটা ঠিক, যেসব শিক্ষার্থী অনুপস্থিত থাকছে, তাদের মধ্যে অনেকেই ঝরে যাবে। ঝরেপড়াদের ফেরাতে এখনো পরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হয়নি। কতসংখ্যক শিক্ষার্থী ঝরে পড়েছে সারা দেশে, সেই তথ্য সংগ্রহের পর এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
১২ হাজার কিন্ডারগার্টেন বন্ধ
দেশের অর্ধলাখ কিন্ডারগার্টেনের মধ্যে করোনা মহামারির মধ্যে অন্তত ১২ হাজার প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে বলে কিন্ডারগার্টেন অ্যাসোসিয়েশনগুলো জানিয়েছে। তাদের হিসাবে এসব প্রতিষ্ঠানের দেড় লাখেরও বেশি শিক্ষক বেকার হয়ে গেছেন। বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ঐক্য পরিষদের চেয়ারম্যান এম ইকবাল বাহার চৌধুরী বলেন, তাঁদের জরিপ অনুযায়ী ২০ হাজার কিন্ডারগার্টেন এখনো খোলেনি। ৬০ হাজার কিন্ডারগার্টেনের মধ্যে ৪০ হাজার প্রতিষ্ঠান খুলেছে।
ইকবাল বাহার বলেন, অনেক প্রতিষ্ঠান খোলার পর এখন টিকে থাকার কৌশল খুঁজছে। কিছু প্রতিষ্ঠান খোলার প্রস্তুতি নিচ্ছে। আগামী নভেম্বর-ডিসেম্বরে হয়তো আরও ১০ হাজার প্রতিষ্ঠান খুলতে পারে। কিন্তু ১০ হাজার প্রতিষ্ঠান একেবারেই বন্ধ হয়ে গেছে। তিনি বলেন, ‘একেকটি প্রতিষ্ঠানে গড়ে ১৩ জনের বেশি শিক্ষক রয়েছেন। সেই হিসাবে ২০ হাজার প্রতিষ্ঠানে আড়াই লাখেরও বেশি শিক্ষক বেকার হয়ে পড়েছেন। অনেকে কোনো দিন আর শিক্ষকতা পেশায় ফিরবেন না। বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান এখন শিক্ষকসংকটে রয়েছে।’
তবে দেশের সব কিন্ডারগার্টেন সংগঠনকে নিয়ে গড়া কিন্ডারগার্টেন ও সমমান স্কুল রক্ষা জাতীয় কমিটির হিসাবে এখন পর্যন্ত ১২ হাজার কিন্ডারগার্টেন খোলেনি। এই সংগঠনের সদস্যসচিব জাহাঙ্গীর কবির রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, যেসব প্রতিষ্ঠান খুলেছে, সেখানকার ৫০ শতাংশ শিক্ষার্থী এখনো স্কুলে আসছে না। অনেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে। অনেকে পড়াশোনা ছেড়ে দিয়েছে। অনেক প্রতিষ্ঠান শিক্ষক পাচ্ছে না। কারণ, অনেক শিক্ষক এখন অন্য কাজ করছেন। অনেকে গ্রামে চলে গেছেন। ১২ হাজার প্রতিষ্ঠানের দেড় লাখের বেশি শিক্ষক বেকার হয়ে গেছেন।
আগের থেকে প্রাথমিকের ৩০ শতাংশ এবং মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের ১৫ শতাংশ কম শিক্ষার্থী স্কুল-কলেজে আসছে। এদের মধ্যে অনেকেই পড়াশোনা ছেড়ে দিয়েছে। করোনা মহামারির মধ্যে সারা দেশে কত শিক্ষার্থী ঝরে গেছে, সেই তথ্য সংগ্রহ করছে সরকার। কিন্তু টানা দেড় বছরের বেশি সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় যেসব শিক্ষার্থী আর স্কুল-কলেজে আসছে না, তাদের ফেরাতে এখনো কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
শিক্ষা প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলছেন, মহামারির মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়াশোনার পরিবেশ আগে নিশ্চিত করতে চান তাঁরা। কতসংখ্যক শিক্ষার্থী ক্লাসে আসছে না, আরও কিছুদিন উপস্থিতির হার দেখে তা নিশ্চিত হবেন তাঁরা। এরপর ঝরেপড়া শিক্ষার্থীদের বিষয়ে করণীয় নির্ধারণ করা হবে।
করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয় সরকার। ১২ সেপ্টেম্বর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিয়ে পঞ্চম, দশম, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে সপ্তাহে ছয় দিন করে ক্লাস নেওয়া হচ্ছে। অন্য শ্রেণির ক্লাস হচ্ছে সপ্তাহে এক দিন।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন) উত্তম কুমার দাশ গতকাল শনিবার আজকের পত্রিকাকে জানান, প্রথম থেকে চতুর্থ শ্রেণিতে ৫০-৬০ শতাংশ শিক্ষার্থী উপস্থিত থাকছে। আর পঞ্চমে উপস্থিতির হার ৭০-৭৫ শতাংশ। স্বাভাবিক সময়ে প্রাথমিকে ৮০-৯৫ শতাংশ শিক্ষার্থী উপস্থিত থাকত। তিনি বলেন, ‘প্রাথমিকের কত শিক্ষার্থী ঝরে গেছে, সেই তথ্য নির্ণয়ে আমরা কাজ করছি। তবে আমরা আশা করছি, শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হারে উত্তরণ ঘটাতে পারব। শহর থেকে যেসব শিক্ষার্থী গ্রামে গেছে, তারা গ্রামের স্কুল ভর্তি হবে। আমাদের এখন মূল লক্ষ্য বাচ্চাদের স্কুলে আনা। স্কুলে শিক্ষার্থীর উপস্থিতি খুব ধীরে ধীরে বাড়ছে।’
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন) অধ্যাপক মো. আমির হোসেন জানান, দশম, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে গড়ে ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থী উপস্থিত থাকছে। করোনার আগে এসব শ্রেণিতে ৮০-৮৫ শতাংশ শিক্ষার্থী উপস্থিত থাকত। এখন ঢাকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোয় ৮০ শতাংশ শিক্ষার্থী উপস্থিত থাকলেও গ্রামে এই সংখ্যা ৭০ শতাংশের নিচে নেমে গেছে।
আমির হোসেন বলেন, মাধ্যমিকের সব শ্রেণিতে প্রতিদিন ক্লাস হয় না। কোনো বিদ্যালয়ে এক দিন এক শ্রেণির ক্লাস হলেও অন্য বিদ্যালয়ে হয়তো সেদিন অন্য শ্রেণির ক্লাস হচ্ছে। স্কুল খোলার পর ছয় দিন ক্লাস হয়েছে। ফলে ষষ্ঠ-নবম শ্রেণির কত শতাংশ শিক্ষার্থী অনুপস্থিত থাকছে, সেই তথ্য পেতে আরও কিছুটা সময় লাগবে।
এ বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, যেসব শিক্ষার্থী এখনো স্কুল-কলেজে আসছে না, তাদের সবাই ঝরে যায়নি। অনেক অভিভাবক এখনো সন্তানদের স্কুলে পাঠাচ্ছেন না। তাঁরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন। এখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ওপর বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে। তবে এটা ঠিক, যেসব শিক্ষার্থী অনুপস্থিত থাকছে, তাদের মধ্যে অনেকেই ঝরে যাবে। ঝরেপড়াদের ফেরাতে এখনো পরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হয়নি। কতসংখ্যক শিক্ষার্থী ঝরে পড়েছে সারা দেশে, সেই তথ্য সংগ্রহের পর এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
১২ হাজার কিন্ডারগার্টেন বন্ধ
দেশের অর্ধলাখ কিন্ডারগার্টেনের মধ্যে করোনা মহামারির মধ্যে অন্তত ১২ হাজার প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে বলে কিন্ডারগার্টেন অ্যাসোসিয়েশনগুলো জানিয়েছে। তাদের হিসাবে এসব প্রতিষ্ঠানের দেড় লাখেরও বেশি শিক্ষক বেকার হয়ে গেছেন। বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ঐক্য পরিষদের চেয়ারম্যান এম ইকবাল বাহার চৌধুরী বলেন, তাঁদের জরিপ অনুযায়ী ২০ হাজার কিন্ডারগার্টেন এখনো খোলেনি। ৬০ হাজার কিন্ডারগার্টেনের মধ্যে ৪০ হাজার প্রতিষ্ঠান খুলেছে।
ইকবাল বাহার বলেন, অনেক প্রতিষ্ঠান খোলার পর এখন টিকে থাকার কৌশল খুঁজছে। কিছু প্রতিষ্ঠান খোলার প্রস্তুতি নিচ্ছে। আগামী নভেম্বর-ডিসেম্বরে হয়তো আরও ১০ হাজার প্রতিষ্ঠান খুলতে পারে। কিন্তু ১০ হাজার প্রতিষ্ঠান একেবারেই বন্ধ হয়ে গেছে। তিনি বলেন, ‘একেকটি প্রতিষ্ঠানে গড়ে ১৩ জনের বেশি শিক্ষক রয়েছেন। সেই হিসাবে ২০ হাজার প্রতিষ্ঠানে আড়াই লাখেরও বেশি শিক্ষক বেকার হয়ে পড়েছেন। অনেকে কোনো দিন আর শিক্ষকতা পেশায় ফিরবেন না। বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান এখন শিক্ষকসংকটে রয়েছে।’
তবে দেশের সব কিন্ডারগার্টেন সংগঠনকে নিয়ে গড়া কিন্ডারগার্টেন ও সমমান স্কুল রক্ষা জাতীয় কমিটির হিসাবে এখন পর্যন্ত ১২ হাজার কিন্ডারগার্টেন খোলেনি। এই সংগঠনের সদস্যসচিব জাহাঙ্গীর কবির রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, যেসব প্রতিষ্ঠান খুলেছে, সেখানকার ৫০ শতাংশ শিক্ষার্থী এখনো স্কুলে আসছে না। অনেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে। অনেকে পড়াশোনা ছেড়ে দিয়েছে। অনেক প্রতিষ্ঠান শিক্ষক পাচ্ছে না। কারণ, অনেক শিক্ষক এখন অন্য কাজ করছেন। অনেকে গ্রামে চলে গেছেন। ১২ হাজার প্রতিষ্ঠানের দেড় লাখের বেশি শিক্ষক বেকার হয়ে গেছেন।
ব্যবসায় শিক্ষার ওপর দেশের অন্যতম বড় প্রতিযোগিতা ও উৎসব ১০ম ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস জিনিয়াস বাংলাদেশ-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিজনেস জিনিয়াস বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) মার্কেটিং ও ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস বিভাগ যৌথভাবে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।
১২ আগস্ট ২০২৫বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের কালজয়ী রচনা ‘সুলতানার স্বপ্ন’ ইউনেসকোর ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ডে’ অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগ এ সেমিনারের আয়োজন করেছে। রোববার (১০ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের নওশের আলী লেকচার গ্যালারিতে অনুষ্ঠি
১২ আগস্ট ২০২৫আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন রোবোটিকস প্রতিযোগিতায় উল্লেখযোগ্যভাবে সফলতা অর্জনকারী ‘ইউআইইউ মার্স রোভার’, ‘ইউআইইউ অ্যাসেন্ড’ এবং ‘ইউআইইউ মেরিনার’ টিমগুলোকে সংবর্ধনা দিয়েছে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইইউ)। বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাপ ফোরামের উদ্যোগে এবং ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং অ্যান্ড স্টুডেন্ট অ্
১২ আগস্ট ২০২৫বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দেশের শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার প্রয়োজন। দেশের বাস্তব অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে গবেষণার মাধ্যমে শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কারে সিপিডিসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ। এজন্য তিনি দেশের উচ্চশিক্ষার ৭০ শতাংশ নিয়ন্ত
১২ আগস্ট ২০২৫