ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি মালয়েশিয়ার (আইআইইউএম) স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী সুমাইয়া জাফরিন চৌধুরী। তিনি দেশটিতে বাংলাদেশিদের উচ্চশিক্ষার সুযোগ, স্কলারশিপ এবং ভবিষ্যতে ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ নিয়ে কথা বলেছেন। তাঁর কথা শুনেছেন নাদিম মজিদ।
নাদিম মজিদ
উচ্চশিক্ষার জন্য বাংলাদেশিরা কেন মালয়েশিয়াকে পছন্দ করতে পারে?
মালয়েশিয়া বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি আকর্ষণীয় গন্তব্য। কারণ, এখানে টিউশন ফি তুলনামূলক কম, জীবনযাত্রার ব্যয় পশ্চিমা দেশের চেয়ে কম এবং উন্নতমানের শিক্ষাব্যবস্থা রয়েছে। দেশটির অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এবং গবেষণা ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে ভালো অবস্থানে রয়েছে। এ ছাড়া মালয়েশিয়ায় ইসলামিক সংস্কৃতির প্রভাব থাকায় মুসলিম শিক্ষার্থীদের জন্য এটি একটি স্বস্তিদায়ক পরিবেশ তৈরি করে।
মাস্টার্স এবং পিএইচডির জন্য মালয়েশিয়া বাংলাদেশিদের জন্য কী ধরনের সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে?
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা মালয়েশিয়ায় বিভিন্ন স্কলারশিপ ও গবেষণা তহবিলের সুবিধা নিতে পারে। যেমন Malaysian International Scholarship (MIS), MyBrain 15 (স্থানীয়দের জন্য হলেও কিছু ক্ষেত্রে বিদেশিরাও সুযোগ পেতে পারে), এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিজস্ব স্কলারশিপ। পিএইচডি শিক্ষার্থীরা অনেক সময় গবেষণার জন্য ভাতা পেয়ে থাকেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট বা টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করার সুযোগ দেওয়া হয়।
একজন শিক্ষার্থী মালয়েশিয়ায় উচ্চশিক্ষা নিতে চাইলে কী ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন?
বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রোগ্রাম নির্বাচন: নিজের পছন্দ অনুযায়ী মালয়েশিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট ঘেঁটে প্রোগ্রামের যোগ্যতা ও সুযোগ-সুবিধা যাচাই করা।
ভর্তিপ্রক্রিয়া: প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত করা। যেমন অ্যাকাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট, রিকমেন্ডেশন লেটার, স্টেটমেন্ট অব পারপাস এবং ইংরেজি দক্ষতার সার্টিফিকেট (IELTS/TOEFL)।
ভিসা প্রসেসিং: মালয়েশিয়ান স্টুডেন্ট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দেওয়া এবং ইমিগ্রেশন প্রসেস সম্পন্ন করা।
আবাসন ও খরচ পরিকল্পনা: থাকার জায়গা খুঁজে নেওয়া এবং মাসিক ব্যয় পরিকল্পনা করা।
পড়াশোনা শেষে মালয়েশিয়ায় ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ কেমন?
মালয়েশিয়ায় উচ্চশিক্ষা শেষে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক কোম্পানিতে চাকরির ভালো সুযোগ রয়েছে। বিশেষ করে আইটি, ইঞ্জিনিয়ারিং, ব্যবসা ব্যবস্থাপনা, গবেষণা ও উন্নয়ন এবং শিক্ষা খাতে। তবে, বিদেশিদের জন্য মালয়েশিয়ায় চাকরি পাওয়া কিছুটা প্রতিযোগিতামূলক এবং নির্দিষ্ট কিছু পেশায় স্থানীয়দের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। যাঁরা পড়াশোনা চলাকালীন ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে সংযুক্ত থাকতে পারেন বা ইন্টার্নশিপ করেন, তাঁদের জন্য চাকরি পাওয়ার সুযোগ বেশি থাকে।
মালয়েশিয়ার কোন কোন শহরে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বাংলাদেশি রয়েছে?
মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর (Kuala Lumpur), সেলাঙ্গর (Selangor), জহর বারু (Johor Bahru), পেনাং (Penang) এবং মালাক্কা (Malacca) শহরে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বাংলাদেশি শিক্ষার্থী, কর্মজীবী এবং ব্যবসায়ী রয়েছে। বিশেষ করে কুয়ালালামপুর ও সেলাঙ্গরে বাংলাদেশিদের সংখ্যা বেশি। কারণ এখানে প্রধান বিশ্ববিদ্যালয় ও কর্মসংস্থানের সুযোগ বেশি।
উচ্চশিক্ষার জন্য বাংলাদেশিরা কেন মালয়েশিয়াকে পছন্দ করতে পারে?
মালয়েশিয়া বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি আকর্ষণীয় গন্তব্য। কারণ, এখানে টিউশন ফি তুলনামূলক কম, জীবনযাত্রার ব্যয় পশ্চিমা দেশের চেয়ে কম এবং উন্নতমানের শিক্ষাব্যবস্থা রয়েছে। দেশটির অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এবং গবেষণা ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে ভালো অবস্থানে রয়েছে। এ ছাড়া মালয়েশিয়ায় ইসলামিক সংস্কৃতির প্রভাব থাকায় মুসলিম শিক্ষার্থীদের জন্য এটি একটি স্বস্তিদায়ক পরিবেশ তৈরি করে।
মাস্টার্স এবং পিএইচডির জন্য মালয়েশিয়া বাংলাদেশিদের জন্য কী ধরনের সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে?
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা মালয়েশিয়ায় বিভিন্ন স্কলারশিপ ও গবেষণা তহবিলের সুবিধা নিতে পারে। যেমন Malaysian International Scholarship (MIS), MyBrain 15 (স্থানীয়দের জন্য হলেও কিছু ক্ষেত্রে বিদেশিরাও সুযোগ পেতে পারে), এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিজস্ব স্কলারশিপ। পিএইচডি শিক্ষার্থীরা অনেক সময় গবেষণার জন্য ভাতা পেয়ে থাকেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট বা টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করার সুযোগ দেওয়া হয়।
একজন শিক্ষার্থী মালয়েশিয়ায় উচ্চশিক্ষা নিতে চাইলে কী ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন?
বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রোগ্রাম নির্বাচন: নিজের পছন্দ অনুযায়ী মালয়েশিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট ঘেঁটে প্রোগ্রামের যোগ্যতা ও সুযোগ-সুবিধা যাচাই করা।
ভর্তিপ্রক্রিয়া: প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত করা। যেমন অ্যাকাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট, রিকমেন্ডেশন লেটার, স্টেটমেন্ট অব পারপাস এবং ইংরেজি দক্ষতার সার্টিফিকেট (IELTS/TOEFL)।
ভিসা প্রসেসিং: মালয়েশিয়ান স্টুডেন্ট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দেওয়া এবং ইমিগ্রেশন প্রসেস সম্পন্ন করা।
আবাসন ও খরচ পরিকল্পনা: থাকার জায়গা খুঁজে নেওয়া এবং মাসিক ব্যয় পরিকল্পনা করা।
পড়াশোনা শেষে মালয়েশিয়ায় ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ কেমন?
মালয়েশিয়ায় উচ্চশিক্ষা শেষে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক কোম্পানিতে চাকরির ভালো সুযোগ রয়েছে। বিশেষ করে আইটি, ইঞ্জিনিয়ারিং, ব্যবসা ব্যবস্থাপনা, গবেষণা ও উন্নয়ন এবং শিক্ষা খাতে। তবে, বিদেশিদের জন্য মালয়েশিয়ায় চাকরি পাওয়া কিছুটা প্রতিযোগিতামূলক এবং নির্দিষ্ট কিছু পেশায় স্থানীয়দের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। যাঁরা পড়াশোনা চলাকালীন ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে সংযুক্ত থাকতে পারেন বা ইন্টার্নশিপ করেন, তাঁদের জন্য চাকরি পাওয়ার সুযোগ বেশি থাকে।
মালয়েশিয়ার কোন কোন শহরে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বাংলাদেশি রয়েছে?
মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর (Kuala Lumpur), সেলাঙ্গর (Selangor), জহর বারু (Johor Bahru), পেনাং (Penang) এবং মালাক্কা (Malacca) শহরে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বাংলাদেশি শিক্ষার্থী, কর্মজীবী এবং ব্যবসায়ী রয়েছে। বিশেষ করে কুয়ালালামপুর ও সেলাঙ্গরে বাংলাদেশিদের সংখ্যা বেশি। কারণ এখানে প্রধান বিশ্ববিদ্যালয় ও কর্মসংস্থানের সুযোগ বেশি।
ব্যবসায় শিক্ষার ওপর দেশের অন্যতম বড় প্রতিযোগিতা ও উৎসব ১০ম ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস জিনিয়াস বাংলাদেশ-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিজনেস জিনিয়াস বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) মার্কেটিং ও ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস বিভাগ যৌথভাবে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।
২০ দিন আগেবেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের কালজয়ী রচনা ‘সুলতানার স্বপ্ন’ ইউনেসকোর ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ডে’ অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগ এ সেমিনারের আয়োজন করেছে। রোববার (১০ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের নওশের আলী লেকচার গ্যালারিতে অনুষ্ঠি
২০ দিন আগেআন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন রোবোটিকস প্রতিযোগিতায় উল্লেখযোগ্যভাবে সফলতা অর্জনকারী ‘ইউআইইউ মার্স রোভার’, ‘ইউআইইউ অ্যাসেন্ড’ এবং ‘ইউআইইউ মেরিনার’ টিমগুলোকে সংবর্ধনা দিয়েছে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইইউ)। বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাপ ফোরামের উদ্যোগে এবং ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং অ্যান্ড স্টুডেন্ট অ্
২০ দিন আগেবৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দেশের শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার প্রয়োজন। দেশের বাস্তব অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে গবেষণার মাধ্যমে শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কারে সিপিডিসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ। এজন্য তিনি দেশের উচ্চশিক্ষার ৭০ শতাংশ নিয়ন্ত
২০ দিন আগে