তাহমিদ আল মাহাবুব খান এলিন
বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুধু পাঠ্যপুস্তক বা শ্রেণিকক্ষের শিক্ষার মধ্যেই সীমাবদ্ধ হওয়া উচিত নয়। এটি ব্যক্তিত্ব গঠনের, দক্ষতা বিকাশের এবং ভবিষ্যতের প্রস্তুতি নেওয়ার এক বিশাল ক্ষেত্র। এই সময় ক্লাব কার্যক্রমে যুক্ত হওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য অভিজ্ঞতা হতে পারে, যা তাদের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে।
দক্ষতা উন্নয়নে ভূমিকা
ক্লাবিং শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ধরনের সফট স্কিল উন্নয়নের সুযোগ দেয়। যেমন নেতৃত্বের গুণাবলি, দলগত কাজের সক্ষমতা, যোগাযোগ দক্ষতা এবং সমস্যা সমাধানের কৌশল। একটি ক্লাবে দায়িত্ব পালন করার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী কীভাবে একটি দল পরিচালনা করতে হয়, সিদ্ধান্ত নিতে হয় এবং বিভিন্ন পরিস্থিতিতে মানিয়ে নিতে হয়, সেগুলো শিখতে পারে।
পেশাগত জীবনের প্রস্তুতি
বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে ক্লাবের অভিজ্ঞতা শিক্ষার্থীদের পেশাগত জগতে একটি শক্তিশালী ভিত্তি গড়ে দেয়। অনেক ক্লাবে কর্মশালা, সেমিনার, ইন্ডাস্ট্রি ভিজিট এবং নেটওয়ার্কিং ইভেন্টের আয়োজন করা হয়। এগুলোর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা নিজেদের পছন্দের পেশার অভিজ্ঞ পেশাজীবীদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারে।
সমাজ সচেতনতা ও দায়িত্ববোধ
ক্লাবগুলো সাধারণত বিভিন্ন সামাজিক ইস্যু নিয়ে কাজ করে। শিক্ষার্থীরা এখানে স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রম, দাতব্য কাজ এবং সচেতনতামূলক প্রচারণায় অংশগ্রহণের সুযোগ পায়। এসব অভিজ্ঞতা তাদের সমাজের প্রতি দায়িত্বশীল করে তোলে এবং মানবিক গুণাবলি বিকশিত করে।
সৃজনশীলতার বিকাশ
যেসব ক্লাব সাংস্কৃতিক কার্যক্রম, নাটক, সংগীত, বিতর্ক বা অন্য সৃজনশীল কাজে জড়িত, সেখানে অংশগ্রহণ শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা বিকাশে সাহায্য করে। একাডেমিক চাপের বাইরে এ ধরনের কার্যক্রম মানসিক প্রশান্তি এনে দেয় এবং সৃজনশীল চিন্তাভাবনার উন্নয়ন ঘটায়।
আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধিতে সহায়তা
ক্লাবের বিভিন্ন কার্যক্রমে যুক্ত থাকার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা নিজের সক্ষমতা আবিষ্কার করতে পারে। বিশেষ করে, পাবলিক স্পিকিং বা নেতৃত্বের ভূমিকা পালন করার অভিজ্ঞতা তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তোলে।
আন্তর্জাতিক সুযোগ
বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাবগুলো আন্তর্জাতিক পর্যায়েও সক্রিয় থাকে। এ ধরনের ক্লাবে যুক্ত থাকার ফলে শিক্ষার্থীরা বিদেশি শিক্ষার্থী বা সংগঠনের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পান, যা তাদের গ্লোবাল পার্সপেক্টিভ তৈরি করে।
বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে ক্লাবিং শুধু সময় কাটানোর মাধ্যম নয়, বরং এটি একজন শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি তৈরি করে। একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি ক্লাবের অভিজ্ঞতা একজন শিক্ষার্থীকে আরও পরিণত, দক্ষ এবং দায়িত্বশীল করে তোলে। এ জন্য বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে সহশিক্ষা কার্যক্রমে যুক্ত হওয়ার জন্য সঠিক ক্লাব বেছে নিতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুধু পাঠ্যপুস্তক বা শ্রেণিকক্ষের শিক্ষার মধ্যেই সীমাবদ্ধ হওয়া উচিত নয়। এটি ব্যক্তিত্ব গঠনের, দক্ষতা বিকাশের এবং ভবিষ্যতের প্রস্তুতি নেওয়ার এক বিশাল ক্ষেত্র। এই সময় ক্লাব কার্যক্রমে যুক্ত হওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য অভিজ্ঞতা হতে পারে, যা তাদের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে।
দক্ষতা উন্নয়নে ভূমিকা
ক্লাবিং শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ধরনের সফট স্কিল উন্নয়নের সুযোগ দেয়। যেমন নেতৃত্বের গুণাবলি, দলগত কাজের সক্ষমতা, যোগাযোগ দক্ষতা এবং সমস্যা সমাধানের কৌশল। একটি ক্লাবে দায়িত্ব পালন করার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী কীভাবে একটি দল পরিচালনা করতে হয়, সিদ্ধান্ত নিতে হয় এবং বিভিন্ন পরিস্থিতিতে মানিয়ে নিতে হয়, সেগুলো শিখতে পারে।
পেশাগত জীবনের প্রস্তুতি
বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে ক্লাবের অভিজ্ঞতা শিক্ষার্থীদের পেশাগত জগতে একটি শক্তিশালী ভিত্তি গড়ে দেয়। অনেক ক্লাবে কর্মশালা, সেমিনার, ইন্ডাস্ট্রি ভিজিট এবং নেটওয়ার্কিং ইভেন্টের আয়োজন করা হয়। এগুলোর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা নিজেদের পছন্দের পেশার অভিজ্ঞ পেশাজীবীদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারে।
সমাজ সচেতনতা ও দায়িত্ববোধ
ক্লাবগুলো সাধারণত বিভিন্ন সামাজিক ইস্যু নিয়ে কাজ করে। শিক্ষার্থীরা এখানে স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রম, দাতব্য কাজ এবং সচেতনতামূলক প্রচারণায় অংশগ্রহণের সুযোগ পায়। এসব অভিজ্ঞতা তাদের সমাজের প্রতি দায়িত্বশীল করে তোলে এবং মানবিক গুণাবলি বিকশিত করে।
সৃজনশীলতার বিকাশ
যেসব ক্লাব সাংস্কৃতিক কার্যক্রম, নাটক, সংগীত, বিতর্ক বা অন্য সৃজনশীল কাজে জড়িত, সেখানে অংশগ্রহণ শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা বিকাশে সাহায্য করে। একাডেমিক চাপের বাইরে এ ধরনের কার্যক্রম মানসিক প্রশান্তি এনে দেয় এবং সৃজনশীল চিন্তাভাবনার উন্নয়ন ঘটায়।
আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধিতে সহায়তা
ক্লাবের বিভিন্ন কার্যক্রমে যুক্ত থাকার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা নিজের সক্ষমতা আবিষ্কার করতে পারে। বিশেষ করে, পাবলিক স্পিকিং বা নেতৃত্বের ভূমিকা পালন করার অভিজ্ঞতা তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তোলে।
আন্তর্জাতিক সুযোগ
বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাবগুলো আন্তর্জাতিক পর্যায়েও সক্রিয় থাকে। এ ধরনের ক্লাবে যুক্ত থাকার ফলে শিক্ষার্থীরা বিদেশি শিক্ষার্থী বা সংগঠনের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পান, যা তাদের গ্লোবাল পার্সপেক্টিভ তৈরি করে।
বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে ক্লাবিং শুধু সময় কাটানোর মাধ্যম নয়, বরং এটি একজন শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি তৈরি করে। একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি ক্লাবের অভিজ্ঞতা একজন শিক্ষার্থীকে আরও পরিণত, দক্ষ এবং দায়িত্বশীল করে তোলে। এ জন্য বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে সহশিক্ষা কার্যক্রমে যুক্ত হওয়ার জন্য সঠিক ক্লাব বেছে নিতে হবে।
ব্যবসায় শিক্ষার ওপর দেশের অন্যতম বড় প্রতিযোগিতা ও উৎসব ১০ম ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস জিনিয়াস বাংলাদেশ-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিজনেস জিনিয়াস বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) মার্কেটিং ও ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস বিভাগ যৌথভাবে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।
১২ আগস্ট ২০২৫বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের কালজয়ী রচনা ‘সুলতানার স্বপ্ন’ ইউনেসকোর ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ডে’ অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগ এ সেমিনারের আয়োজন করেছে। রোববার (১০ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের নওশের আলী লেকচার গ্যালারিতে অনুষ্ঠি
১২ আগস্ট ২০২৫আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন রোবোটিকস প্রতিযোগিতায় উল্লেখযোগ্যভাবে সফলতা অর্জনকারী ‘ইউআইইউ মার্স রোভার’, ‘ইউআইইউ অ্যাসেন্ড’ এবং ‘ইউআইইউ মেরিনার’ টিমগুলোকে সংবর্ধনা দিয়েছে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইইউ)। বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাপ ফোরামের উদ্যোগে এবং ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং অ্যান্ড স্টুডেন্ট অ্
১২ আগস্ট ২০২৫বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দেশের শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার প্রয়োজন। দেশের বাস্তব অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে গবেষণার মাধ্যমে শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কারে সিপিডিসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ। এজন্য তিনি দেশের উচ্চশিক্ষার ৭০ শতাংশ নিয়ন্ত
১২ আগস্ট ২০২৫