শাহ বিলিয়া জুলফিকার
পরিকল্পনা ও সময় ব্যবস্থাপনা
সুসংগঠিত সময়সূচি তৈরি কর, যা প্রতিদিনের পড়াশোনা ও পুনরাবৃত্তি নিশ্চিত করবে। সময়সূচিতে প্রতিটি বিষয় ও অধ্যায়ের জন্য পর্যাপ্ত সময় বরাদ্দ রাখবে। সঠিক পরিকল্পনা ও সময় ব্যবস্থাপনার মধ্য দিয়ে প্রতিটি বিষয়ে ভালোভাবে প্রস্তুতি নেওয়া সহজ হবে।
পাঠ্যবই ও নোট
পরীক্ষায় ভালো করার জন্য পাঠ্যবই ভালোভাবে পড়ার বিকল্প নেই। পাঠ্যবই সব সময় শিক্ষার্থীদের নির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কে মৌলিক ধারণা এবং তত্ত্ব প্রদান করে। তাই অধ্যায়ের মূল বিষয়গুলো নোট করে পড়। প্রয়োজনে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, সূত্র ও ডায়াগ্রামগুলো আলাদাভাবে লিখে রাখতে পার। পরীক্ষার আগে দ্রুত পুনরাবৃত্তির জন্য নোট বেশ ভালো কাজে দেয়।
সুস্বাস্থ্য বজায় রাখা
পর্যাপ্ত ঘুম ও সঠিক খাদ্যাভ্যাস শারীরিক ও মানসিক—উভয় ধরনের স্বাস্থ্যের জন্য খুব জরুরি। তাই কেবল একটানা পড়াশোনা করলেই হবে না। সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য পর্যাপ্ত ঘুমাতেও হবে। পাশাপাশি পড়ার ফাঁকে সাময়িক বিরতি নিতে হবে। শরীর সতেজ রাখতে হালকা ব্যায়ামও করতে পার। ব্যায়াম মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ানোর জন্য খুব জরুরি, যা উচ্চ মনোযোগ ও স্মৃতিশক্তি বজায় রাখার ক্ষেত্রে সহায়ক। মনে রাখবে, সুস্থ শরীর মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।
বিশেষ পরামর্শ
নমুনা প্রশ্নপত্র: বিগত বছরের প্রশ্নপত্র এবং মডেল টেস্টের প্রশ্নপত্র সমাধান কর। এর মধ্য দিয়ে পরীক্ষা ও প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে ভালো ধারণা পেতে পার।
পুনরাবৃত্তি: প্রতিটি অধ্যায়ের পুনরাবৃত্তি কর। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো বেশি জোর দিয়ে পড়। প্রয়োজনে দুর্বল বিষয়গুলোর জন্য বেশি সময় দাও।
অনুশীলনমূলক পরীক্ষা: নিজেকে যাচাই করার জন্য প্রতিদিন অন্তত একটি করে পরীক্ষা দাও। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সেই পরীক্ষার সব প্রশ্নের সমাধান করার চেষ্টা করবে। এর মধ্য দিয়ে সময় ব্যবস্থাপনা ও চাপ সামলানোর দক্ষতা বাড়বে। পাশাপাশি পরীক্ষার বাস্তব অভিজ্ঞতাও তৈরি হবে।
মানসিক প্রস্তুতি: আত্মবিশ্বাস বজায় রাখ এবং সব সময় ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে পড়াশোনা কর। এ ক্ষেত্রে চাপমুক্ত থাকতে ধ্যান বা রিল্যাক্সেশন টেকনিক ব্যবহার করতে পার।
সহায়তা গ্রহণ: পরীক্ষার জন্য হাতে সময় খুব কম। এ সময় কোনো বিষয় বুঝতে অসুবিধা হলে কোনো দ্বিধা ছাড়া শিক্ষকের সাহায্য নাও। পাশাপাশি বন্ধু বা সহপাঠীদের সঙ্গে আলোচনা করেও সমস্যার সমাধান করতে পার। মূল কথা হচ্ছে, সমস্যা নিয়ে বসে থাকলে চলবে না। নিজের পরীক্ষা খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে।
পরীক্ষা চলাকালে করণীয়: পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর কোনো চাপ নেওয়া বা হতাশ হওয়া যাবে না। কোনো একটি পরীক্ষা খারাপ হলেও ভেঙে পড়বে না। এর বদলে বাকি পরীক্ষাগুলো সচেতনতার সঙ্গে ভালো দেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।
পরিকল্পনা ও সময় ব্যবস্থাপনা
সুসংগঠিত সময়সূচি তৈরি কর, যা প্রতিদিনের পড়াশোনা ও পুনরাবৃত্তি নিশ্চিত করবে। সময়সূচিতে প্রতিটি বিষয় ও অধ্যায়ের জন্য পর্যাপ্ত সময় বরাদ্দ রাখবে। সঠিক পরিকল্পনা ও সময় ব্যবস্থাপনার মধ্য দিয়ে প্রতিটি বিষয়ে ভালোভাবে প্রস্তুতি নেওয়া সহজ হবে।
পাঠ্যবই ও নোট
পরীক্ষায় ভালো করার জন্য পাঠ্যবই ভালোভাবে পড়ার বিকল্প নেই। পাঠ্যবই সব সময় শিক্ষার্থীদের নির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কে মৌলিক ধারণা এবং তত্ত্ব প্রদান করে। তাই অধ্যায়ের মূল বিষয়গুলো নোট করে পড়। প্রয়োজনে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, সূত্র ও ডায়াগ্রামগুলো আলাদাভাবে লিখে রাখতে পার। পরীক্ষার আগে দ্রুত পুনরাবৃত্তির জন্য নোট বেশ ভালো কাজে দেয়।
সুস্বাস্থ্য বজায় রাখা
পর্যাপ্ত ঘুম ও সঠিক খাদ্যাভ্যাস শারীরিক ও মানসিক—উভয় ধরনের স্বাস্থ্যের জন্য খুব জরুরি। তাই কেবল একটানা পড়াশোনা করলেই হবে না। সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য পর্যাপ্ত ঘুমাতেও হবে। পাশাপাশি পড়ার ফাঁকে সাময়িক বিরতি নিতে হবে। শরীর সতেজ রাখতে হালকা ব্যায়ামও করতে পার। ব্যায়াম মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ানোর জন্য খুব জরুরি, যা উচ্চ মনোযোগ ও স্মৃতিশক্তি বজায় রাখার ক্ষেত্রে সহায়ক। মনে রাখবে, সুস্থ শরীর মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।
বিশেষ পরামর্শ
নমুনা প্রশ্নপত্র: বিগত বছরের প্রশ্নপত্র এবং মডেল টেস্টের প্রশ্নপত্র সমাধান কর। এর মধ্য দিয়ে পরীক্ষা ও প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে ভালো ধারণা পেতে পার।
পুনরাবৃত্তি: প্রতিটি অধ্যায়ের পুনরাবৃত্তি কর। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো বেশি জোর দিয়ে পড়। প্রয়োজনে দুর্বল বিষয়গুলোর জন্য বেশি সময় দাও।
অনুশীলনমূলক পরীক্ষা: নিজেকে যাচাই করার জন্য প্রতিদিন অন্তত একটি করে পরীক্ষা দাও। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সেই পরীক্ষার সব প্রশ্নের সমাধান করার চেষ্টা করবে। এর মধ্য দিয়ে সময় ব্যবস্থাপনা ও চাপ সামলানোর দক্ষতা বাড়বে। পাশাপাশি পরীক্ষার বাস্তব অভিজ্ঞতাও তৈরি হবে।
মানসিক প্রস্তুতি: আত্মবিশ্বাস বজায় রাখ এবং সব সময় ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে পড়াশোনা কর। এ ক্ষেত্রে চাপমুক্ত থাকতে ধ্যান বা রিল্যাক্সেশন টেকনিক ব্যবহার করতে পার।
সহায়তা গ্রহণ: পরীক্ষার জন্য হাতে সময় খুব কম। এ সময় কোনো বিষয় বুঝতে অসুবিধা হলে কোনো দ্বিধা ছাড়া শিক্ষকের সাহায্য নাও। পাশাপাশি বন্ধু বা সহপাঠীদের সঙ্গে আলোচনা করেও সমস্যার সমাধান করতে পার। মূল কথা হচ্ছে, সমস্যা নিয়ে বসে থাকলে চলবে না। নিজের পরীক্ষা খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে।
পরীক্ষা চলাকালে করণীয়: পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর কোনো চাপ নেওয়া বা হতাশ হওয়া যাবে না। কোনো একটি পরীক্ষা খারাপ হলেও ভেঙে পড়বে না। এর বদলে বাকি পরীক্ষাগুলো সচেতনতার সঙ্গে ভালো দেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।
ব্যবসায় শিক্ষার ওপর দেশের অন্যতম বড় প্রতিযোগিতা ও উৎসব ১০ম ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস জিনিয়াস বাংলাদেশ-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিজনেস জিনিয়াস বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) মার্কেটিং ও ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস বিভাগ যৌথভাবে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।
১২ আগস্ট ২০২৫বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের কালজয়ী রচনা ‘সুলতানার স্বপ্ন’ ইউনেসকোর ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ডে’ অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগ এ সেমিনারের আয়োজন করেছে। রোববার (১০ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের নওশের আলী লেকচার গ্যালারিতে অনুষ্ঠি
১২ আগস্ট ২০২৫আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন রোবোটিকস প্রতিযোগিতায় উল্লেখযোগ্যভাবে সফলতা অর্জনকারী ‘ইউআইইউ মার্স রোভার’, ‘ইউআইইউ অ্যাসেন্ড’ এবং ‘ইউআইইউ মেরিনার’ টিমগুলোকে সংবর্ধনা দিয়েছে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইইউ)। বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাপ ফোরামের উদ্যোগে এবং ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং অ্যান্ড স্টুডেন্ট অ্
১২ আগস্ট ২০২৫বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দেশের শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার প্রয়োজন। দেশের বাস্তব অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে গবেষণার মাধ্যমে শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কারে সিপিডিসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ। এজন্য তিনি দেশের উচ্চশিক্ষার ৭০ শতাংশ নিয়ন্ত
১২ আগস্ট ২০২৫