দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত ভাষা ও সংস্কৃতি বিকাশ কেন্দ্র ‘কিং সেজং ইনস্টিটিউট’ চালু করতে যাচ্ছে ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (আইইউবি)। গত ৯ আগস্ট দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে আইইউবির উপাচার্য তানভীর হাসানের হাতে প্রয়োজনীয় সনদ হস্তান্তর করে কিং সেজং ইনস্টিটিউট ফাউন্ডেশন। প্রতিষ্ঠানটির পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
গত ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের ‘উইন্ডো অন কোরিয়া’ অনুদান পায় আইইউবি। সেই অনুদানের অর্থে ক্যাম্পাসে একটি ‘কোরিয়া কর্নার’ স্থাপনের কাজ চলছে, যা বিশ্ববিদ্যালয়টির কমিউনিটি এনগেজমেন্ট কর্মকৌশলের অংশ। এখানে দক্ষিণ কোরিয়ার ভাষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক বিভিন্ন উপকরণ রাখা হবে যা থাকবে সবার জন্য উন্মুক্ত। এরই ধারাবাহিকতায়, ‘কিং সেজং ইনস্টিটিউট’ স্থাপনের পরিকল্পনা করেছে আইইউবি। ইনস্টিটিউট স্থাপনের জন্য প্রয়োজনীয় অনুমোদনের বিষয়টি বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের বিবেচনাধীন রয়েছে। ইনস্টিটিউট স্থাপিত হলে সরাসরি কোরিয়ান ভাষাভাষীদের কাছ থেকে ভাষাটি শেখার সুযোগ তৈরি হবে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের।
আইইউবির উপাচার্য তানভীর হাসান বলেন, ‘আইইউবিতে কিং সেজং ইনস্টিটিউট স্থাপনের সুযোগ পাওয়া একটি অনন্য সম্মান। এটি আইইউবির গোয়িং গ্লোবাল এবং কমিউনিটি এনগেজমেন্ট কর্মকৌশলের সাথেও সামঞ্জস্যপূর্ণ। আমাদের অন্যতম লক্ষ্য হলো, শিক্ষার্থীদের সচেতন বিশ্বনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা যার জন্য মাতৃভাষা ছাড়াও অন্য ভাষার জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। কিং সেজং ইনস্টিটিউট চালু হলে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি সবার জন্য সহজে কোরিয়ান ভাষা শেখার সুযোগ তৈরি হবে।’
বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং-কিউন বলেন, ‘আমরা অত্যন্ত আনন্দিত যে আমাদের দীর্ঘদিনের অংশীদার ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি কিং সেজং ইনস্টিটিউট স্থাপন করতে যাচ্ছে। বাংলাদেশে কোরিয়ান ভাষা ও সংস্কৃতির বিকাশে আইইউবি প্রায় এক দশক ধরে অগ্রগামী ভূমিকা পালন করে আসছে। আমি আশা করি, এই ইনস্টিটিউট স্থাপনের মাধ্যমে দুই দেশের বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও জোরদার হবে।’
কিং সেজং ইনস্টিটিউটের নামকরণ করা হয়েছে কোরিয়ান বর্ণমালার প্রবক্তা সেজং দ্য গ্রেটের নামানুসারে। বর্তমানে বিশ্বের ৮০টি দেশে ২৩৪টি কিং সেজং ইনস্টিটিউট চালু আছে। দক্ষিণ কোরিয়ার সংস্কৃতি, ক্রীড়া ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অধীন কিং সেজং ইনস্টিটিউট ফাউন্ডেশন বিশ্বজুড়ে এই ইনস্টিটিউটগুলোর কার্যক্রম দেখভাল করে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষের মাঝে কোরিয়ান ভাষা ও সংস্কৃতি সম্পর্কে আগ্রহ তৈরিতে কাজ করে এই ইনস্টিটিউটগুলো।
দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত ভাষা ও সংস্কৃতি বিকাশ কেন্দ্র ‘কিং সেজং ইনস্টিটিউট’ চালু করতে যাচ্ছে ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (আইইউবি)। গত ৯ আগস্ট দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে আইইউবির উপাচার্য তানভীর হাসানের হাতে প্রয়োজনীয় সনদ হস্তান্তর করে কিং সেজং ইনস্টিটিউট ফাউন্ডেশন। প্রতিষ্ঠানটির পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
গত ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের ‘উইন্ডো অন কোরিয়া’ অনুদান পায় আইইউবি। সেই অনুদানের অর্থে ক্যাম্পাসে একটি ‘কোরিয়া কর্নার’ স্থাপনের কাজ চলছে, যা বিশ্ববিদ্যালয়টির কমিউনিটি এনগেজমেন্ট কর্মকৌশলের অংশ। এখানে দক্ষিণ কোরিয়ার ভাষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক বিভিন্ন উপকরণ রাখা হবে যা থাকবে সবার জন্য উন্মুক্ত। এরই ধারাবাহিকতায়, ‘কিং সেজং ইনস্টিটিউট’ স্থাপনের পরিকল্পনা করেছে আইইউবি। ইনস্টিটিউট স্থাপনের জন্য প্রয়োজনীয় অনুমোদনের বিষয়টি বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের বিবেচনাধীন রয়েছে। ইনস্টিটিউট স্থাপিত হলে সরাসরি কোরিয়ান ভাষাভাষীদের কাছ থেকে ভাষাটি শেখার সুযোগ তৈরি হবে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের।
আইইউবির উপাচার্য তানভীর হাসান বলেন, ‘আইইউবিতে কিং সেজং ইনস্টিটিউট স্থাপনের সুযোগ পাওয়া একটি অনন্য সম্মান। এটি আইইউবির গোয়িং গ্লোবাল এবং কমিউনিটি এনগেজমেন্ট কর্মকৌশলের সাথেও সামঞ্জস্যপূর্ণ। আমাদের অন্যতম লক্ষ্য হলো, শিক্ষার্থীদের সচেতন বিশ্বনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা যার জন্য মাতৃভাষা ছাড়াও অন্য ভাষার জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। কিং সেজং ইনস্টিটিউট চালু হলে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি সবার জন্য সহজে কোরিয়ান ভাষা শেখার সুযোগ তৈরি হবে।’
বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং-কিউন বলেন, ‘আমরা অত্যন্ত আনন্দিত যে আমাদের দীর্ঘদিনের অংশীদার ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি কিং সেজং ইনস্টিটিউট স্থাপন করতে যাচ্ছে। বাংলাদেশে কোরিয়ান ভাষা ও সংস্কৃতির বিকাশে আইইউবি প্রায় এক দশক ধরে অগ্রগামী ভূমিকা পালন করে আসছে। আমি আশা করি, এই ইনস্টিটিউট স্থাপনের মাধ্যমে দুই দেশের বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও জোরদার হবে।’
কিং সেজং ইনস্টিটিউটের নামকরণ করা হয়েছে কোরিয়ান বর্ণমালার প্রবক্তা সেজং দ্য গ্রেটের নামানুসারে। বর্তমানে বিশ্বের ৮০টি দেশে ২৩৪টি কিং সেজং ইনস্টিটিউট চালু আছে। দক্ষিণ কোরিয়ার সংস্কৃতি, ক্রীড়া ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অধীন কিং সেজং ইনস্টিটিউট ফাউন্ডেশন বিশ্বজুড়ে এই ইনস্টিটিউটগুলোর কার্যক্রম দেখভাল করে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষের মাঝে কোরিয়ান ভাষা ও সংস্কৃতি সম্পর্কে আগ্রহ তৈরিতে কাজ করে এই ইনস্টিটিউটগুলো।
ব্যবসায় শিক্ষার ওপর দেশের অন্যতম বড় প্রতিযোগিতা ও উৎসব ১০ম ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস জিনিয়াস বাংলাদেশ-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিজনেস জিনিয়াস বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) মার্কেটিং ও ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস বিভাগ যৌথভাবে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।
১২ আগস্ট ২০২৫বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের কালজয়ী রচনা ‘সুলতানার স্বপ্ন’ ইউনেসকোর ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ডে’ অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগ এ সেমিনারের আয়োজন করেছে। রোববার (১০ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের নওশের আলী লেকচার গ্যালারিতে অনুষ্ঠি
১২ আগস্ট ২০২৫আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন রোবোটিকস প্রতিযোগিতায় উল্লেখযোগ্যভাবে সফলতা অর্জনকারী ‘ইউআইইউ মার্স রোভার’, ‘ইউআইইউ অ্যাসেন্ড’ এবং ‘ইউআইইউ মেরিনার’ টিমগুলোকে সংবর্ধনা দিয়েছে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইইউ)। বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাপ ফোরামের উদ্যোগে এবং ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং অ্যান্ড স্টুডেন্ট অ্
১২ আগস্ট ২০২৫বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দেশের শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার প্রয়োজন। দেশের বাস্তব অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে গবেষণার মাধ্যমে শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কারে সিপিডিসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ। এজন্য তিনি দেশের উচ্চশিক্ষার ৭০ শতাংশ নিয়ন্ত
১২ আগস্ট ২০২৫