মতিয়ার রহমান
বিসিএস প্রিলিমিনারি পাসের পর লিখিত পরীক্ষা হয়ে থাকে। প্রিলিমিনারিতে যারা উত্তীর্ণ হন তারাই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পান। ছয়টি বিষয়ের উপর মোট ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হয়ে থাকে। এ ছাড়া টেকনিক্যাল ক্যাডারের জন্য আলাদা নিজস্ব বিষয়ে ২০০ নম্বরের পরীক্ষা হয়। বিসিএস পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে বিসিএস লিখিত প্রস্তুতির বিষয়ভিত্তিক পরামর্শ তুলে ধরা হলো। আজ থাকছে দ্বিতীয় পর্ব-
বাংলা ২য় পত্র (১০০ নম্বর)
১. অনুবাদ: ইংরেজি থেকে বাংলা (১৫ নম্বর)
এডিটোরিয়াল নিউজ থেকে অথবা Saifur's অনুবাদ বই থেকে প্রতিদিন অনুবাদ অনুশীলন করতে হবে। কারণ অনুবাদ বাংলা ও ইংরেজি উভয় বিষয়েই রয়েছে। তাই এখানে ভালো করলে খুব সহজেই অনেক নম্বর পাওয়া সম্ভব।
২. কাল্পনিক সংলাপ (১৫ নম্বর)
অ্যাসিওরেন্সের বাংলা লিখিত গাইড বই থেকে বিগত ও অন্যান্য কাল্পনিক সংলাপগুলো একবার করে রিডিং পড়ে একটা ধারণা তৈরি করতে হবে। পরীক্ষায় কাল্পনিক সংলাপের মধ্যে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রেফারেন্স নিয়ে আসবেন। সংলাপে যুক্তিমূলক ও বিভিন্ন তথ্য সমৃদ্ধি আলোচনা করে খাতায় উপস্থাপন করতে হবে যাতে আলোচনাটি প্রাণবন্ত হয়ে উঠে।
৩. পত্র লিখন (১৫ নম্বর)
এখানে সংবাদপত্রে প্রকাশের প্রতিবেদন ও পত্র দুটি বিষয় আসে। সংবাদ পত্রে প্রকাশের প্রতিবেদনের জন্য হায়াৎ মাহমুদের 'ভাষা ও শিক্ষা' বই থেকে ফরমেট শিখে রাখতে হবে। অনেকে প্রতিবেদনের ফরম্যাট নিয়ে বিতর্ক থাকার কারণে পত্র লেখাটাকে বেশি যুক্তিযুক্ত মনে করেন। কারণ পত্রের ৬টি অংশ ঠিক থাকলে প্রতিটি অংশের জন্য আলাদা করে নম্বর বণ্টন করলেও একটা নির্দিষ্ট নম্বর পাওয়া যাবে বলে মনে করে। এ ছাড়া বিগত বছরের প্রশ্নগুলো একটু চোখ বুলিয়ে গেলে পরীক্ষায় ভালো করা যাবে।
৪. গ্রন্থ সমালোচনা (১৫ নম্বর)
গ্রন্থ সমালোচনার জন্য মোহসীনা নাজিলার শীকর গ্রন্থ সমালোচনা বইটি অনুসরণ করবে। মুক্তিযুদ্ধ, ভাষা আন্দোলন, বাংলার ইতিহাস, বঙ্গবন্ধু সম্পর্কিত লিখিত বইসমূহ ও বিখ্যাত কিছু উপন্যাস, গল্প এবং বিগত বছরগুলোতে আসা গ্রন্থ সমালোচনার ওপর প্রস্তুতি নিয়ে গেলে পরীক্ষায় কমন পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
৫. রচনা (৪০ নম্বর)
রচনা অংশের জন্য Unique বিসিএস লিখিত বাংলা রচনা ও English Essay বইটি অনুসরণ করতে পারেন। প্রয়োজনীয় ডেটা, ম্যাপ, চিত্র, গ্রাফ, উক্তি সবকিছুই সুন্দর করে দেওয়া রয়েছে বইটিতে। বিগত বছরের বিসিএস প্রশ্ন বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, বাংলাদেশের সামাজিক সমস্যা, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কার্যাবলি, সমসাময়িক আলোচিত বিষয়াবলি, সরকারের সফলতা, পরিবেশ ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক টপিকগুলো থেকে বেশি রচনা পরীক্ষায় আসে। বাংলা
ও ইংরেজি রচনা বাংলাদেশ বিষয়াবলি ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির সঙ্গে অনেক কিছুই মিল পাওয়া যাবে তাই এ দুই বিষয়ের সঙ্গে মিলিয়ে পড়লে অনেক সহজেই বিভিন্ন তথ্য আয়ত্তে এনে সুন্দর রচনা পরীক্ষায় উপস্থাপন করে আসা যায়।
মতিয়ার রহমান, ৪০ তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে (হিসাববিজ্ঞান) ২য় স্থান অর্জনকারী।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
বিসিএস প্রিলিমিনারি পাসের পর লিখিত পরীক্ষা হয়ে থাকে। প্রিলিমিনারিতে যারা উত্তীর্ণ হন তারাই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পান। ছয়টি বিষয়ের উপর মোট ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হয়ে থাকে। এ ছাড়া টেকনিক্যাল ক্যাডারের জন্য আলাদা নিজস্ব বিষয়ে ২০০ নম্বরের পরীক্ষা হয়। বিসিএস পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে বিসিএস লিখিত প্রস্তুতির বিষয়ভিত্তিক পরামর্শ তুলে ধরা হলো। আজ থাকছে দ্বিতীয় পর্ব-
বাংলা ২য় পত্র (১০০ নম্বর)
১. অনুবাদ: ইংরেজি থেকে বাংলা (১৫ নম্বর)
এডিটোরিয়াল নিউজ থেকে অথবা Saifur's অনুবাদ বই থেকে প্রতিদিন অনুবাদ অনুশীলন করতে হবে। কারণ অনুবাদ বাংলা ও ইংরেজি উভয় বিষয়েই রয়েছে। তাই এখানে ভালো করলে খুব সহজেই অনেক নম্বর পাওয়া সম্ভব।
২. কাল্পনিক সংলাপ (১৫ নম্বর)
অ্যাসিওরেন্সের বাংলা লিখিত গাইড বই থেকে বিগত ও অন্যান্য কাল্পনিক সংলাপগুলো একবার করে রিডিং পড়ে একটা ধারণা তৈরি করতে হবে। পরীক্ষায় কাল্পনিক সংলাপের মধ্যে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রেফারেন্স নিয়ে আসবেন। সংলাপে যুক্তিমূলক ও বিভিন্ন তথ্য সমৃদ্ধি আলোচনা করে খাতায় উপস্থাপন করতে হবে যাতে আলোচনাটি প্রাণবন্ত হয়ে উঠে।
৩. পত্র লিখন (১৫ নম্বর)
এখানে সংবাদপত্রে প্রকাশের প্রতিবেদন ও পত্র দুটি বিষয় আসে। সংবাদ পত্রে প্রকাশের প্রতিবেদনের জন্য হায়াৎ মাহমুদের 'ভাষা ও শিক্ষা' বই থেকে ফরমেট শিখে রাখতে হবে। অনেকে প্রতিবেদনের ফরম্যাট নিয়ে বিতর্ক থাকার কারণে পত্র লেখাটাকে বেশি যুক্তিযুক্ত মনে করেন। কারণ পত্রের ৬টি অংশ ঠিক থাকলে প্রতিটি অংশের জন্য আলাদা করে নম্বর বণ্টন করলেও একটা নির্দিষ্ট নম্বর পাওয়া যাবে বলে মনে করে। এ ছাড়া বিগত বছরের প্রশ্নগুলো একটু চোখ বুলিয়ে গেলে পরীক্ষায় ভালো করা যাবে।
৪. গ্রন্থ সমালোচনা (১৫ নম্বর)
গ্রন্থ সমালোচনার জন্য মোহসীনা নাজিলার শীকর গ্রন্থ সমালোচনা বইটি অনুসরণ করবে। মুক্তিযুদ্ধ, ভাষা আন্দোলন, বাংলার ইতিহাস, বঙ্গবন্ধু সম্পর্কিত লিখিত বইসমূহ ও বিখ্যাত কিছু উপন্যাস, গল্প এবং বিগত বছরগুলোতে আসা গ্রন্থ সমালোচনার ওপর প্রস্তুতি নিয়ে গেলে পরীক্ষায় কমন পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
৫. রচনা (৪০ নম্বর)
রচনা অংশের জন্য Unique বিসিএস লিখিত বাংলা রচনা ও English Essay বইটি অনুসরণ করতে পারেন। প্রয়োজনীয় ডেটা, ম্যাপ, চিত্র, গ্রাফ, উক্তি সবকিছুই সুন্দর করে দেওয়া রয়েছে বইটিতে। বিগত বছরের বিসিএস প্রশ্ন বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, বাংলাদেশের সামাজিক সমস্যা, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কার্যাবলি, সমসাময়িক আলোচিত বিষয়াবলি, সরকারের সফলতা, পরিবেশ ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক টপিকগুলো থেকে বেশি রচনা পরীক্ষায় আসে। বাংলা
ও ইংরেজি রচনা বাংলাদেশ বিষয়াবলি ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির সঙ্গে অনেক কিছুই মিল পাওয়া যাবে তাই এ দুই বিষয়ের সঙ্গে মিলিয়ে পড়লে অনেক সহজেই বিভিন্ন তথ্য আয়ত্তে এনে সুন্দর রচনা পরীক্ষায় উপস্থাপন করে আসা যায়।
মতিয়ার রহমান, ৪০ তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে (হিসাববিজ্ঞান) ২য় স্থান অর্জনকারী।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
ব্যবসায় শিক্ষার ওপর দেশের অন্যতম বড় প্রতিযোগিতা ও উৎসব ১০ম ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস জিনিয়াস বাংলাদেশ-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিজনেস জিনিয়াস বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) মার্কেটিং ও ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস বিভাগ যৌথভাবে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।
১২ আগস্ট ২০২৫বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের কালজয়ী রচনা ‘সুলতানার স্বপ্ন’ ইউনেসকোর ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ডে’ অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগ এ সেমিনারের আয়োজন করেছে। রোববার (১০ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের নওশের আলী লেকচার গ্যালারিতে অনুষ্ঠি
১২ আগস্ট ২০২৫আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন রোবোটিকস প্রতিযোগিতায় উল্লেখযোগ্যভাবে সফলতা অর্জনকারী ‘ইউআইইউ মার্স রোভার’, ‘ইউআইইউ অ্যাসেন্ড’ এবং ‘ইউআইইউ মেরিনার’ টিমগুলোকে সংবর্ধনা দিয়েছে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইইউ)। বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাপ ফোরামের উদ্যোগে এবং ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং অ্যান্ড স্টুডেন্ট অ্
১২ আগস্ট ২০২৫বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দেশের শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার প্রয়োজন। দেশের বাস্তব অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে গবেষণার মাধ্যমে শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কারে সিপিডিসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ। এজন্য তিনি দেশের উচ্চশিক্ষার ৭০ শতাংশ নিয়ন্ত
১২ আগস্ট ২০২৫