রুবায়েত হোসেন, খুবি
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে বাৎসরিক আবাসন ফি বাবদ বাংলাদেশি শিক্ষার্থী সৈয়দা ফাতেমা দেন ১ হাজার ২০০ টাকা। অথচ একই শিক্ষাবর্ষে এই খাতে বিদেশি শিক্ষার্থী কেশিকাকে গুনতে হয় ২০০ ইউএস ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৭ হাজার টাকা। কেবল বিদেশি শিক্ষার্থী হওয়ায় আবাসনের জন্য তাঁদের গুনতে হয় এই মোটা অঙ্কের টাকা। তবে এই বিরাট অঙ্কের বিপরীতে তাঁরা বাড়তি কোনো সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন না।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে মোট ১৯ জন বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছেন, যা এক শিক্ষাবর্ষে রেকর্ডসংখ্যক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভর্তি। তবে অন্যান্য খাতে দেশের শিক্ষার্থীদের সমপরিমাণ ফি দিলেও আবাসন ফি বাবদ অতিরিক্ত টাকা দেন তাঁরা। বিদেশি শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, অতিরিক্ত টাকা নেওয়া হলেও বিনিময়ে তাঁরা কোনো সুযোগ-সুবিধা পান না।
নেপাল থেকে পড়তে আসা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ইসিই) ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী কেশিকা স্রেষ্ঠার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আবাসনের জন্য তাঁর প্রতি অর্থবছরে ২০০ ইউএস ডলার, অর্থাৎ ১৭ হাজার বাংলাদেশি টাকা দিতে হয়। এই বিরাট অঙ্কের বিপরীতে আলাদা করে তিনি কোনো সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন না।
বিশ্ববিদ্যালয়ে আবাসনব্যবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে কেশিকা জানান, বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই তাঁদের আবাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের ৪ সিটের রুমে দুই জন করে থাকার ব্যবস্থা করেছে প্রশাসন, যার বাকি দুই সিট বরাদ্দ আছে পরবর্তী শিক্ষাবর্ষের বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য।
স্থাপত্য ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী সুরেশ বিশ্বকর্মা বলেন, ‘আমি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে থাকি। সেখানে আমাকে অতিরিক্ত কোনো সুবিধা দেওয়া হচ্ছে না। তবে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের তুলনায় আবাসন ফি বাবদ আমরা যে টাকা দিই, তার ব্যবধান অনেক।’
একই বর্ষের শিক্ষার্থী পুষ্প রাজ বলেন, ‘পার্শ্ববর্তী অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থীদের আবাসন ফি নেওয়া হয় না। তবে আমরা সম্পূর্ণ মওকুফের কথা বলছি না, কিছু টাকা অন্তত হ্রাস করা হলে আমাদের জন্য সুবিধাজনক হতো। আমরা এ ব্যাপারে ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স দপ্তরে যোগাযোগ করেছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে দ্য অফিস অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স দপ্তরের পরিচালক প্রফেসর ড. মো. মোরসালিন বিল্লাহ বলেন, ‘বিদেশি শিক্ষার্থীদের সার্বিক সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার ব্যাপারে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। সমপরিমাণ অর্থে তাঁরা যে ধরনের সুযোগ-সুবিধা প্রাপ্য, সেটা নিশ্চিত করতে আমরা কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করব।’
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে বাৎসরিক আবাসন ফি বাবদ বাংলাদেশি শিক্ষার্থী সৈয়দা ফাতেমা দেন ১ হাজার ২০০ টাকা। অথচ একই শিক্ষাবর্ষে এই খাতে বিদেশি শিক্ষার্থী কেশিকাকে গুনতে হয় ২০০ ইউএস ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৭ হাজার টাকা। কেবল বিদেশি শিক্ষার্থী হওয়ায় আবাসনের জন্য তাঁদের গুনতে হয় এই মোটা অঙ্কের টাকা। তবে এই বিরাট অঙ্কের বিপরীতে তাঁরা বাড়তি কোনো সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন না।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে মোট ১৯ জন বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছেন, যা এক শিক্ষাবর্ষে রেকর্ডসংখ্যক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভর্তি। তবে অন্যান্য খাতে দেশের শিক্ষার্থীদের সমপরিমাণ ফি দিলেও আবাসন ফি বাবদ অতিরিক্ত টাকা দেন তাঁরা। বিদেশি শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, অতিরিক্ত টাকা নেওয়া হলেও বিনিময়ে তাঁরা কোনো সুযোগ-সুবিধা পান না।
নেপাল থেকে পড়তে আসা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ইসিই) ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী কেশিকা স্রেষ্ঠার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আবাসনের জন্য তাঁর প্রতি অর্থবছরে ২০০ ইউএস ডলার, অর্থাৎ ১৭ হাজার বাংলাদেশি টাকা দিতে হয়। এই বিরাট অঙ্কের বিপরীতে আলাদা করে তিনি কোনো সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন না।
বিশ্ববিদ্যালয়ে আবাসনব্যবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে কেশিকা জানান, বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই তাঁদের আবাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের ৪ সিটের রুমে দুই জন করে থাকার ব্যবস্থা করেছে প্রশাসন, যার বাকি দুই সিট বরাদ্দ আছে পরবর্তী শিক্ষাবর্ষের বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য।
স্থাপত্য ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী সুরেশ বিশ্বকর্মা বলেন, ‘আমি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে থাকি। সেখানে আমাকে অতিরিক্ত কোনো সুবিধা দেওয়া হচ্ছে না। তবে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের তুলনায় আবাসন ফি বাবদ আমরা যে টাকা দিই, তার ব্যবধান অনেক।’
একই বর্ষের শিক্ষার্থী পুষ্প রাজ বলেন, ‘পার্শ্ববর্তী অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থীদের আবাসন ফি নেওয়া হয় না। তবে আমরা সম্পূর্ণ মওকুফের কথা বলছি না, কিছু টাকা অন্তত হ্রাস করা হলে আমাদের জন্য সুবিধাজনক হতো। আমরা এ ব্যাপারে ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স দপ্তরে যোগাযোগ করেছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে দ্য অফিস অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স দপ্তরের পরিচালক প্রফেসর ড. মো. মোরসালিন বিল্লাহ বলেন, ‘বিদেশি শিক্ষার্থীদের সার্বিক সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার ব্যাপারে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। সমপরিমাণ অর্থে তাঁরা যে ধরনের সুযোগ-সুবিধা প্রাপ্য, সেটা নিশ্চিত করতে আমরা কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করব।’
ব্যবসায় শিক্ষার ওপর দেশের অন্যতম বড় প্রতিযোগিতা ও উৎসব ১০ম ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস জিনিয়াস বাংলাদেশ-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিজনেস জিনিয়াস বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) মার্কেটিং ও ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস বিভাগ যৌথভাবে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।
১২ আগস্ট ২০২৫বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের কালজয়ী রচনা ‘সুলতানার স্বপ্ন’ ইউনেসকোর ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ডে’ অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগ এ সেমিনারের আয়োজন করেছে। রোববার (১০ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের নওশের আলী লেকচার গ্যালারিতে অনুষ্ঠি
১২ আগস্ট ২০২৫আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন রোবোটিকস প্রতিযোগিতায় উল্লেখযোগ্যভাবে সফলতা অর্জনকারী ‘ইউআইইউ মার্স রোভার’, ‘ইউআইইউ অ্যাসেন্ড’ এবং ‘ইউআইইউ মেরিনার’ টিমগুলোকে সংবর্ধনা দিয়েছে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইইউ)। বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাপ ফোরামের উদ্যোগে এবং ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং অ্যান্ড স্টুডেন্ট অ্
১২ আগস্ট ২০২৫বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দেশের শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার প্রয়োজন। দেশের বাস্তব অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে গবেষণার মাধ্যমে শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কারে সিপিডিসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ। এজন্য তিনি দেশের উচ্চশিক্ষার ৭০ শতাংশ নিয়ন্ত
১২ আগস্ট ২০২৫