আতাউর রহমান সায়েম
প্রিয় এসএসসি পরীক্ষার্থীরা, শুভেচ্ছা নিয়ো। আজ তোমাদের জন্য বাংলা প্রথম পত্র বিষয়ের আবেদনপত্র লেখার কৌশল নিয়ে আলোচনা করব।
আবেদনপত্র লিখতে হলে ব্রিটিশ পদ্ধতি (ডান-বাম দিক) কিংবা যুক্তরাষ্ট্রীয়/আধুনিক পদ্ধতি (সব বাম দিক) যেকোনো একটা অনুসরণ করে লেখা উচিত। আধুনিক নিয়মে শুরুতে তারিখ লেখার সময় ১লা, ২রা, ৪ঠা, ৫ই, ২২শে ইত্যাদি না লিখে শুধু সংখ্যা (ফেব্রুয়ারি ০১, ২০২৩ কিংবা ১/০২/২০২৩) লেখাই উত্তম। তবে অন্য ক্ষেত্রে বর্ণনায় ইতিহাসের ঐতিহ্য হিসেবে শুধু পয়লা বৈশাখ, একুশে ফেব্রুয়ারি, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ—এগুলো লেখা যেতে পারে। আর সাল বা সন লেখার পর বাং কিংবা ইং লেখা ঠিক নয়। হয় খ্রিষ্টীয় সালকে খ্রিষ্টাব্দ, নতুবা বাংলা সনকে বঙ্গাব্দ লেখা উচিত। কোনোমতেই ডট চিহ্নের (.) পরিবর্তে অনুস্বর (ং) ব্যঞ্জনবর্ণটি লেখা যাবে না।
আধুনিক বা আমেরিকান পদ্ধতিতে আবেদনপত্রের বরাবর/মাননীয় না লিখে বরং ব্রিটিশ পদ্ধতিতে বা সনাতন পদ্ধতিতে লেখা উত্তম। অবশ্য আমাদের দেশে আমেরিকান ও ব্রিটিশ পদ্ধতিতে অর্থাৎ উভয় রীতিতে রাষ্ট্রের নির্বাহী ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে বরাবর (যেমন: সচিব) আর রাষ্ট্রের জনপ্রতিনিধিদের ক্ষেত্রে মাননীয় (যেমন: সংসদ সদস্য), মহামান্য (যেমন: রাষ্ট্রপতি) লেখার ব্যবহার প্রচলন আছে। যা হোক, পরীক্ষায় প্রশ্নপত্রের আবেদনপত্র অংশে পরীক্ষার্থীর নাম ও বিদ্যালয়ের নাম উল্লেখ না থাকলে খাতায় বিদ্যালয়ের নাম ও ঠিকানা এবং নিজের নাম প্রতীকীভাবে (যেমন: ক, খ ইত্যাদি) লেখা ভালো। মাধ্যম: শ্রেণিশিক্ষক না লিখলেও চলবে; তবে লেখা উত্তম। বিষয় লিখে বিসর্গ (ঃ) না লিখে কোলন (:) দিয়ে সংশ্লিষ্ট আবেদনের কথাটি লিখে পুরো বাক্যটির নিচে আন্ডারলাইন করা উত্তম। ‘জনাব’ (Mr.) শব্দ ব্যবহার না করে ‘মহোদয়’ (Sir.) শব্দ ব্যবহার করা উত্তম। ‘বিনত’ ও ‘বিনীত’—এ দুটো শব্দ নিয়ে একটু বিতর্ক আছে। ‘বিনত’ শব্দের অর্থ হচ্ছে-বিশেষরূপে নত হওয়া, আর ‘বিনীত’ শব্দের উপসর্গযোগে আক্ষরিক অর্থ হচ্ছে—বিশেষভাবে আনা হয়েছে। আবার ‘বিনীত’ শব্দটি ‘ইত’ প্রত্যয় যোগে গঠিত হলেও ঠিক হবে না। আবার ‘বিনীত’ শব্দটি এসেছে সংস্কৃত শব্দ থেকে; যার অর্থ হচ্ছে সুশিক্ষিত, সংস্কৃতিমান, অনাড়ম্বর ইত্যাদি। এসব গুণের অধিকারী কোনো ব্যক্তি কি অন্যের কাছে নিজেকে এভাবে বিশেষিত করতে পারেন? তাই অর্থের বিচারে এবং শব্দ গঠনে আবেদনপত্রে ‘বিনীত’ শব্দের চেয়ে ‘বিনত’ শব্দের প্রয়োগ বেশি যুক্তিসংগত। অবশ্য ‘বিনীত’ শব্দটি বাংলা ভাষায় বিশেষ করে আবেদনপত্রে যুগের পর যুগ বিভিন্ন বইয়ে প্রচলিত ভুল ব্যবহার করা হচ্ছে।
বিভিন্ন অভিধানেও ‘অনুরোধ’ অর্থে লেখা হচ্ছে। তাই পরীক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে ‘বিনীত’ শব্দটিও শুদ্ধ হিসেবে গ্রহণ করা যেতে পারে। তবে, বিনত/বিনীত লেখার পরেই সবিনয় লেখা কোনোমতেই উচিত হবে না। যেকোনো একটা লিখতে হবে। এতে একই অর্থে বাহুল্য দোষ হবে। আর ‘বাধিত’ শব্দটি না লিখে ‘মর্জি’/‘মঞ্জুর’ শব্দটি লেখাই বেশি ভালো হবে। কারণ, ‘বাধিত’ সংস্কৃত শব্দটির অর্থ হচ্ছে বিড়ম্বিত, বিরক্ত, নির্যাতিত, বাধাপ্রাপ্ত ইত্যাদি। তখন হয়তো কেউ কেউ শব্দের অর্থের বিভ্রাট মনে করতে পারেন। তবে ‘বাধিত’ শব্দটিও আমাদের দেশে আবেদনপত্রে অনেক দিন ধরে ব্যবহার করা হচ্ছে বলে এ শব্দটিকেও শুদ্ধ হিসেবে গ্রহণ করা যেতে পারে।
অনেক পরীক্ষার্থী বিনীত নিবেদক লিখে নিচে আপনার একান্ত অনুগত বাধ্যগত ছাত্র লিখে থাকে। কিন্তু এভাবে লেখা উচিত—নিবেদকের নিচে আপনার অনুগত ছাত্র/শিক্ষার্থী। ‘একান্ত’ খুব Personal কিছু বোঝায়, আর ‘বাধ্যগত’ শব্দটি ভুল। ইংরেজি obedient-এর বাংলা ‘বাধ্য’ কিংবা ‘অনুগত’ (অনুগমন থেকে অনুগত)। তাই বলে অনুগত শব্দের আদলে বাধ্যগত লেখা যায় না। কারণ, ‘বাধ্যগমন’ বলে বাংলায় কোনো শব্দ নেই। যৌথভাবে আবেদনপত্র (যেমন: শিক্ষা সফর কিংবা বনভোজন) হলে পক্ষে (যেমন: দশম শ্রেণির ছাত্রদের/শিক্ষার্থীদের পক্ষে, আব্দুর রহমান) লিখবে। নিবেদকের নিচে আপনার অনুগত ছাত্র/শিক্ষার্থী লেখার পর নিচে অনুস্বাক্ষর দিয়ে নাম, শ্রেণি, শাখা, রোল লেখা উচিত হবে। অবশ্য ছোট ক্লাসের শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে নমুনা স্বাক্ষর না দিলেও চলবে।
উল্লেখ্য, নিজেদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান ছাড়া অন্য কোনো জায়গায় (যেমন: জেলা প্রশাসক) আবেদনপত্রে ডাকযোগে পাঠানোর জন্য পোস্টাল কোডসহ ঠিকানা-সংবলিত (বামে প্রেরক, ডান দিকে প্রাপক/বরাবর, তার একটু ওপরে ও একটু ডানে ডাকটিকিট) খাম দিতে হবে। আর এক পৃষ্ঠায় আবেদনপত্র লেখা উচিত। তবে ছোট শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মধ্যে যাদের হাতের লেখা তুলনামূলকভাবে বড় করে লেখার অভ্যাস, তাদের প্রচলিত নিয়মে সর্বোচ্চ দুই পৃষ্ঠায় লেখার কথা বলা যেতে পারে। অবশ্য ব্যক্তিগত পত্র লেখার ক্ষেত্রে দুই পৃষ্ঠার বেশি হলেও কোনো সমস্যা নেই। মোদ্দাকথা, যেকোনো একটা পদ্ধতিতে পত্র-দরখাস্ত লেখা উচিত, মিশ্রণ করে লেখা উচিত নয়। কারণ, উৎসের দিক দিয়ে পত্র-দরখাস্ত ইংল্যান্ড ও আমেরিকা—এ দুই দেশের ফরমেট আমাদের দেশে অনুসরণ করা হয়।
আতাউর রহমান সায়েম
সিনিয়র সহকারী শিক্ষক, আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল, ঢাকা
প্রিয় এসএসসি পরীক্ষার্থীরা, শুভেচ্ছা নিয়ো। আজ তোমাদের জন্য বাংলা প্রথম পত্র বিষয়ের আবেদনপত্র লেখার কৌশল নিয়ে আলোচনা করব।
আবেদনপত্র লিখতে হলে ব্রিটিশ পদ্ধতি (ডান-বাম দিক) কিংবা যুক্তরাষ্ট্রীয়/আধুনিক পদ্ধতি (সব বাম দিক) যেকোনো একটা অনুসরণ করে লেখা উচিত। আধুনিক নিয়মে শুরুতে তারিখ লেখার সময় ১লা, ২রা, ৪ঠা, ৫ই, ২২শে ইত্যাদি না লিখে শুধু সংখ্যা (ফেব্রুয়ারি ০১, ২০২৩ কিংবা ১/০২/২০২৩) লেখাই উত্তম। তবে অন্য ক্ষেত্রে বর্ণনায় ইতিহাসের ঐতিহ্য হিসেবে শুধু পয়লা বৈশাখ, একুশে ফেব্রুয়ারি, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ—এগুলো লেখা যেতে পারে। আর সাল বা সন লেখার পর বাং কিংবা ইং লেখা ঠিক নয়। হয় খ্রিষ্টীয় সালকে খ্রিষ্টাব্দ, নতুবা বাংলা সনকে বঙ্গাব্দ লেখা উচিত। কোনোমতেই ডট চিহ্নের (.) পরিবর্তে অনুস্বর (ং) ব্যঞ্জনবর্ণটি লেখা যাবে না।
আধুনিক বা আমেরিকান পদ্ধতিতে আবেদনপত্রের বরাবর/মাননীয় না লিখে বরং ব্রিটিশ পদ্ধতিতে বা সনাতন পদ্ধতিতে লেখা উত্তম। অবশ্য আমাদের দেশে আমেরিকান ও ব্রিটিশ পদ্ধতিতে অর্থাৎ উভয় রীতিতে রাষ্ট্রের নির্বাহী ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে বরাবর (যেমন: সচিব) আর রাষ্ট্রের জনপ্রতিনিধিদের ক্ষেত্রে মাননীয় (যেমন: সংসদ সদস্য), মহামান্য (যেমন: রাষ্ট্রপতি) লেখার ব্যবহার প্রচলন আছে। যা হোক, পরীক্ষায় প্রশ্নপত্রের আবেদনপত্র অংশে পরীক্ষার্থীর নাম ও বিদ্যালয়ের নাম উল্লেখ না থাকলে খাতায় বিদ্যালয়ের নাম ও ঠিকানা এবং নিজের নাম প্রতীকীভাবে (যেমন: ক, খ ইত্যাদি) লেখা ভালো। মাধ্যম: শ্রেণিশিক্ষক না লিখলেও চলবে; তবে লেখা উত্তম। বিষয় লিখে বিসর্গ (ঃ) না লিখে কোলন (:) দিয়ে সংশ্লিষ্ট আবেদনের কথাটি লিখে পুরো বাক্যটির নিচে আন্ডারলাইন করা উত্তম। ‘জনাব’ (Mr.) শব্দ ব্যবহার না করে ‘মহোদয়’ (Sir.) শব্দ ব্যবহার করা উত্তম। ‘বিনত’ ও ‘বিনীত’—এ দুটো শব্দ নিয়ে একটু বিতর্ক আছে। ‘বিনত’ শব্দের অর্থ হচ্ছে-বিশেষরূপে নত হওয়া, আর ‘বিনীত’ শব্দের উপসর্গযোগে আক্ষরিক অর্থ হচ্ছে—বিশেষভাবে আনা হয়েছে। আবার ‘বিনীত’ শব্দটি ‘ইত’ প্রত্যয় যোগে গঠিত হলেও ঠিক হবে না। আবার ‘বিনীত’ শব্দটি এসেছে সংস্কৃত শব্দ থেকে; যার অর্থ হচ্ছে সুশিক্ষিত, সংস্কৃতিমান, অনাড়ম্বর ইত্যাদি। এসব গুণের অধিকারী কোনো ব্যক্তি কি অন্যের কাছে নিজেকে এভাবে বিশেষিত করতে পারেন? তাই অর্থের বিচারে এবং শব্দ গঠনে আবেদনপত্রে ‘বিনীত’ শব্দের চেয়ে ‘বিনত’ শব্দের প্রয়োগ বেশি যুক্তিসংগত। অবশ্য ‘বিনীত’ শব্দটি বাংলা ভাষায় বিশেষ করে আবেদনপত্রে যুগের পর যুগ বিভিন্ন বইয়ে প্রচলিত ভুল ব্যবহার করা হচ্ছে।
বিভিন্ন অভিধানেও ‘অনুরোধ’ অর্থে লেখা হচ্ছে। তাই পরীক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে ‘বিনীত’ শব্দটিও শুদ্ধ হিসেবে গ্রহণ করা যেতে পারে। তবে, বিনত/বিনীত লেখার পরেই সবিনয় লেখা কোনোমতেই উচিত হবে না। যেকোনো একটা লিখতে হবে। এতে একই অর্থে বাহুল্য দোষ হবে। আর ‘বাধিত’ শব্দটি না লিখে ‘মর্জি’/‘মঞ্জুর’ শব্দটি লেখাই বেশি ভালো হবে। কারণ, ‘বাধিত’ সংস্কৃত শব্দটির অর্থ হচ্ছে বিড়ম্বিত, বিরক্ত, নির্যাতিত, বাধাপ্রাপ্ত ইত্যাদি। তখন হয়তো কেউ কেউ শব্দের অর্থের বিভ্রাট মনে করতে পারেন। তবে ‘বাধিত’ শব্দটিও আমাদের দেশে আবেদনপত্রে অনেক দিন ধরে ব্যবহার করা হচ্ছে বলে এ শব্দটিকেও শুদ্ধ হিসেবে গ্রহণ করা যেতে পারে।
অনেক পরীক্ষার্থী বিনীত নিবেদক লিখে নিচে আপনার একান্ত অনুগত বাধ্যগত ছাত্র লিখে থাকে। কিন্তু এভাবে লেখা উচিত—নিবেদকের নিচে আপনার অনুগত ছাত্র/শিক্ষার্থী। ‘একান্ত’ খুব Personal কিছু বোঝায়, আর ‘বাধ্যগত’ শব্দটি ভুল। ইংরেজি obedient-এর বাংলা ‘বাধ্য’ কিংবা ‘অনুগত’ (অনুগমন থেকে অনুগত)। তাই বলে অনুগত শব্দের আদলে বাধ্যগত লেখা যায় না। কারণ, ‘বাধ্যগমন’ বলে বাংলায় কোনো শব্দ নেই। যৌথভাবে আবেদনপত্র (যেমন: শিক্ষা সফর কিংবা বনভোজন) হলে পক্ষে (যেমন: দশম শ্রেণির ছাত্রদের/শিক্ষার্থীদের পক্ষে, আব্দুর রহমান) লিখবে। নিবেদকের নিচে আপনার অনুগত ছাত্র/শিক্ষার্থী লেখার পর নিচে অনুস্বাক্ষর দিয়ে নাম, শ্রেণি, শাখা, রোল লেখা উচিত হবে। অবশ্য ছোট ক্লাসের শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে নমুনা স্বাক্ষর না দিলেও চলবে।
উল্লেখ্য, নিজেদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান ছাড়া অন্য কোনো জায়গায় (যেমন: জেলা প্রশাসক) আবেদনপত্রে ডাকযোগে পাঠানোর জন্য পোস্টাল কোডসহ ঠিকানা-সংবলিত (বামে প্রেরক, ডান দিকে প্রাপক/বরাবর, তার একটু ওপরে ও একটু ডানে ডাকটিকিট) খাম দিতে হবে। আর এক পৃষ্ঠায় আবেদনপত্র লেখা উচিত। তবে ছোট শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মধ্যে যাদের হাতের লেখা তুলনামূলকভাবে বড় করে লেখার অভ্যাস, তাদের প্রচলিত নিয়মে সর্বোচ্চ দুই পৃষ্ঠায় লেখার কথা বলা যেতে পারে। অবশ্য ব্যক্তিগত পত্র লেখার ক্ষেত্রে দুই পৃষ্ঠার বেশি হলেও কোনো সমস্যা নেই। মোদ্দাকথা, যেকোনো একটা পদ্ধতিতে পত্র-দরখাস্ত লেখা উচিত, মিশ্রণ করে লেখা উচিত নয়। কারণ, উৎসের দিক দিয়ে পত্র-দরখাস্ত ইংল্যান্ড ও আমেরিকা—এ দুই দেশের ফরমেট আমাদের দেশে অনুসরণ করা হয়।
আতাউর রহমান সায়েম
সিনিয়র সহকারী শিক্ষক, আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল, ঢাকা
ব্যবসায় শিক্ষার ওপর দেশের অন্যতম বড় প্রতিযোগিতা ও উৎসব ১০ম ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস জিনিয়াস বাংলাদেশ-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিজনেস জিনিয়াস বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) মার্কেটিং ও ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস বিভাগ যৌথভাবে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।
১২ আগস্ট ২০২৫বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের কালজয়ী রচনা ‘সুলতানার স্বপ্ন’ ইউনেসকোর ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ডে’ অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগ এ সেমিনারের আয়োজন করেছে। রোববার (১০ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের নওশের আলী লেকচার গ্যালারিতে অনুষ্ঠি
১২ আগস্ট ২০২৫আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন রোবোটিকস প্রতিযোগিতায় উল্লেখযোগ্যভাবে সফলতা অর্জনকারী ‘ইউআইইউ মার্স রোভার’, ‘ইউআইইউ অ্যাসেন্ড’ এবং ‘ইউআইইউ মেরিনার’ টিমগুলোকে সংবর্ধনা দিয়েছে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইইউ)। বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাপ ফোরামের উদ্যোগে এবং ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং অ্যান্ড স্টুডেন্ট অ্
১২ আগস্ট ২০২৫বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দেশের শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার প্রয়োজন। দেশের বাস্তব অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে গবেষণার মাধ্যমে শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কারে সিপিডিসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ। এজন্য তিনি দেশের উচ্চশিক্ষার ৭০ শতাংশ নিয়ন্ত
১২ আগস্ট ২০২৫