হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জে কৃষক তোতা মিয়া হত্যা মামলায় পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি দুজনকে যাবজ্জীবন ও ছয়জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪টায় হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আজিজুল হক এ রায় দেন। এ মামলার বাকি ১৩ আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন—সিজিল মিয়া (৩৫), বশির আহমেদ ভিংরাজ, জিতু মিয়া (৫২), শাহ আলম (৩০) ও ফজল মিয়া (৫০)। যাবজ্জীবনপ্রাপ্তরা হলেন আলফু মিয়ার ছেলে ইউনুছ মিয়া ও আব্দুল্লাহ মিয়া (৫৩)।
হবিগঞ্জ আদালতের সহকারী (পিপি) মোহাম্মদ মুছা মিয়া রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আইনজীবী মোহাম্মদ মুছা মিয়া জানান, ২০১৪ সালের ১ আগস্ট হবিগঞ্জ সদর উপজেলার গোপায়া ইউনিয়নের দীঘলবাক গ্রামে প্রকাশ্যে কৃষক তোতা মিয়াকে হত্যা করা হয়। পরদিন তোতা মিয়ার ছেলে মো. আব্দুল কাইয়ুম বাদী হয়ে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানায় হত্যা মামলা করেন। ৩৩ জনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দেয় পুলিশ। পরে ২৯ জনের সাক্ষ্যের প্রেক্ষিতে আদালত আজ বিকেলে এ রায় দেন।
মামলায় জানা গেছে, ওই গ্রামের শাহআলম রাস্তা বন্ধ করে ঘর তৈরি করলে তোতা মিয়ার কাছে সালিসের জন্য যান স্থানীয়রা। এ সময় শাহআলম প্ররোচনায় আসামিরা তোতা মিয়া ও অন্যান্যদের ওপর হামলা চালায়। দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আঘাত করে তোতা মিয়া আহত হন। হামলার ঘটনায় আরও বেশ আহত করা হন। গুরুতর অবস্থায় তোতা মিয়াকে হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেলা সদর হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. নুরুজ্জামান এ রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে জানান, এই রায়ের মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। নিহত কৃষক তোতা মিয়ার পরিবার এতে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
হবিগঞ্জে কৃষক তোতা মিয়া হত্যা মামলায় পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি দুজনকে যাবজ্জীবন ও ছয়জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪টায় হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আজিজুল হক এ রায় দেন। এ মামলার বাকি ১৩ আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন—সিজিল মিয়া (৩৫), বশির আহমেদ ভিংরাজ, জিতু মিয়া (৫২), শাহ আলম (৩০) ও ফজল মিয়া (৫০)। যাবজ্জীবনপ্রাপ্তরা হলেন আলফু মিয়ার ছেলে ইউনুছ মিয়া ও আব্দুল্লাহ মিয়া (৫৩)।
হবিগঞ্জ আদালতের সহকারী (পিপি) মোহাম্মদ মুছা মিয়া রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আইনজীবী মোহাম্মদ মুছা মিয়া জানান, ২০১৪ সালের ১ আগস্ট হবিগঞ্জ সদর উপজেলার গোপায়া ইউনিয়নের দীঘলবাক গ্রামে প্রকাশ্যে কৃষক তোতা মিয়াকে হত্যা করা হয়। পরদিন তোতা মিয়ার ছেলে মো. আব্দুল কাইয়ুম বাদী হয়ে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানায় হত্যা মামলা করেন। ৩৩ জনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দেয় পুলিশ। পরে ২৯ জনের সাক্ষ্যের প্রেক্ষিতে আদালত আজ বিকেলে এ রায় দেন।
মামলায় জানা গেছে, ওই গ্রামের শাহআলম রাস্তা বন্ধ করে ঘর তৈরি করলে তোতা মিয়ার কাছে সালিসের জন্য যান স্থানীয়রা। এ সময় শাহআলম প্ররোচনায় আসামিরা তোতা মিয়া ও অন্যান্যদের ওপর হামলা চালায়। দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আঘাত করে তোতা মিয়া আহত হন। হামলার ঘটনায় আরও বেশ আহত করা হন। গুরুতর অবস্থায় তোতা মিয়াকে হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেলা সদর হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. নুরুজ্জামান এ রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে জানান, এই রায়ের মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। নিহত কৃষক তোতা মিয়ার পরিবার এতে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫