রংপুর প্রতিনিধি
রংপুরে স্ত্রীকে হত্যার অপরাধে সোহেল রানা (৩৩) নামের এক যুবককে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে তাঁরা উপস্থিতিতে রংপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোস্তফা কামাল এই রায় দেন। সেই সঙ্গে আসামিকে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ডও দেওয়া হয়েছে। দণ্ডিত সোহেল রানা রংপুর মহানগরীর ধাপ মোহাম্মদপুর আটিয়াটারী এলাকার বাসিন্দা।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী রফিক হাসনাইন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ২০১৫ সালে সোহেল রানা ও সুলতানা পারভীনের পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। বিয়েতে মেয়েকে উপহার হিসেবে নগদ ২০ হাজার টাকা এবং কিছু আসবাব দেন সুলতানার বাবা সুজা মিয়া। কিন্তু বিয়ের কিছুদিন পর থেকে বাবার কাছে থেকে যৌতুক হিসেবে আরও এক লাখ টাকা আনার জন্য সুলতানাকে চাপ দিতে শুরু করেন সোহেল ও তাঁর পরিবারের লোকজন। এতে রাজি না হওয়ায় তাঁকে শারীরিক নির্যাতন শুরু করেন তাঁরা। একপর্যায়ে সুলতানাকে তাঁর বাবার বাড়িতে রেখে ঢাকায় চলে যান সোহেল। তবে মোবাইল ফোনে স্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ করতেন। ২০১৭ সালের ২৭ জুন রাতের খাওয়া শেষে সুজা, তাঁর মেয়েসহ বাড়ির সবাই ঘুমিয়ে পড়েন। পর দিন ভোরে ঘরে না পেয়ে মেয়ে সুলতানাকে খুঁজতে শুরু করেন সুজা। তখন সুলতানার মোবাইল ফোনও বন্ধ ছিল। এরপর বেলা সাড়ে তিনটার দিকে বাড়ির পাশের পাটখেত থেকে সুলতানার মরদেহ পাওয়া যায়।
এ ঘটনায় সোহেল রানাসহ তাঁর পরিবারের ৯ জনকে আসামি করে কোতোয়ালি থানায় হত্যা মামলা করেন সুলতানার বাবা সুজা মিয়া। তদন্তে অন্যদের সম্পৃক্ততা না পাওয়ায় শুধু সোহেল রানার বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা।
রংপুরে স্ত্রীকে হত্যার অপরাধে সোহেল রানা (৩৩) নামের এক যুবককে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে তাঁরা উপস্থিতিতে রংপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোস্তফা কামাল এই রায় দেন। সেই সঙ্গে আসামিকে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ডও দেওয়া হয়েছে। দণ্ডিত সোহেল রানা রংপুর মহানগরীর ধাপ মোহাম্মদপুর আটিয়াটারী এলাকার বাসিন্দা।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী রফিক হাসনাইন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ২০১৫ সালে সোহেল রানা ও সুলতানা পারভীনের পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। বিয়েতে মেয়েকে উপহার হিসেবে নগদ ২০ হাজার টাকা এবং কিছু আসবাব দেন সুলতানার বাবা সুজা মিয়া। কিন্তু বিয়ের কিছুদিন পর থেকে বাবার কাছে থেকে যৌতুক হিসেবে আরও এক লাখ টাকা আনার জন্য সুলতানাকে চাপ দিতে শুরু করেন সোহেল ও তাঁর পরিবারের লোকজন। এতে রাজি না হওয়ায় তাঁকে শারীরিক নির্যাতন শুরু করেন তাঁরা। একপর্যায়ে সুলতানাকে তাঁর বাবার বাড়িতে রেখে ঢাকায় চলে যান সোহেল। তবে মোবাইল ফোনে স্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ করতেন। ২০১৭ সালের ২৭ জুন রাতের খাওয়া শেষে সুজা, তাঁর মেয়েসহ বাড়ির সবাই ঘুমিয়ে পড়েন। পর দিন ভোরে ঘরে না পেয়ে মেয়ে সুলতানাকে খুঁজতে শুরু করেন সুজা। তখন সুলতানার মোবাইল ফোনও বন্ধ ছিল। এরপর বেলা সাড়ে তিনটার দিকে বাড়ির পাশের পাটখেত থেকে সুলতানার মরদেহ পাওয়া যায়।
এ ঘটনায় সোহেল রানাসহ তাঁর পরিবারের ৯ জনকে আসামি করে কোতোয়ালি থানায় হত্যা মামলা করেন সুলতানার বাবা সুজা মিয়া। তদন্তে অন্যদের সম্পৃক্ততা না পাওয়ায় শুধু সোহেল রানার বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫