বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ায় মায়ের সঙ্গে হরিবাসর অনুষ্ঠানে আসা এক শিশুকে (৫) গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে এক যুবকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত যুবক সুকুমার দাসকে (২৫) আটক করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বগুড়া সদরের শশিবদনী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত শিশুর নাম বন্ধন কুমার দাস (৫)। সে গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার খানসামা গ্রামের রবি কুমার দাসের ছেলে। রবি কুমার তাঁর শ্বশুরবাড়ি বগুড়া সদর উপজেলার লাহিড়ীপাড়া ইউনিয়নের বথুয়াবাড়ি গ্রামে থাকতেন।
আটক সুকুমার দাস সদর উপজেলার নুনগোলা ইউনিয়নের শশীবদনী গ্রামের ঝুমুর দাসের ছেলে। তিনি বগুড়া আইন কলেজে ভর্তি হয়েছেন। সম্পর্কে ওই শিশুটির নানা হন সুকুমার দাস।
নুনগোলা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য আব্দুল মজিদ বলেন, কাকলী রানী গত মঙ্গলবার তাঁর মামার বাড়ি শশীবদনী গ্রামে ছেলে বন্ধনকে সঙ্গে নিয়ে হরিবাসর অনুষ্ঠানে যান। আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কাকলীর মামা সুকুমার বন্ধনসহ দুই শিশুকে তাঁর ঘরে ডেকে নিয়ে যান। এ সময় সে ধান কাটার কাঁচি দিয়ে বন্ধনের গলায় আঘাত করলে অন্য শিশুটি ভয়ে সেখান থেকে পালিয়ে যায়। পরে গ্রামের লোকজন ওই শিশুর কাছ থেকে বিষয়টি জানার পর ঘরে গিয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় বন্ধনকে উদ্ধার করেন।
ইউপি সদস্য আরও বলেন, স্থানীয়রা শিশুটিকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে নিলে সেখানকার চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। গ্রামবাসী ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠায় সুকুমার তার বাড়ির একটি ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দেয়। পরে পুলিশ গিয়ে তাঁকে আটক করে।
বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক শাহিনুজ্জামান শাহীন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আটক সুকুমার হত্যার কারণ সম্পর্কে কোনো কিছু জানাননি। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। শিশুটির লাশ ময়নাতদন্তের জন্য শজিমেক হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি।
বগুড়ায় মায়ের সঙ্গে হরিবাসর অনুষ্ঠানে আসা এক শিশুকে (৫) গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে এক যুবকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত যুবক সুকুমার দাসকে (২৫) আটক করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বগুড়া সদরের শশিবদনী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত শিশুর নাম বন্ধন কুমার দাস (৫)। সে গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার খানসামা গ্রামের রবি কুমার দাসের ছেলে। রবি কুমার তাঁর শ্বশুরবাড়ি বগুড়া সদর উপজেলার লাহিড়ীপাড়া ইউনিয়নের বথুয়াবাড়ি গ্রামে থাকতেন।
আটক সুকুমার দাস সদর উপজেলার নুনগোলা ইউনিয়নের শশীবদনী গ্রামের ঝুমুর দাসের ছেলে। তিনি বগুড়া আইন কলেজে ভর্তি হয়েছেন। সম্পর্কে ওই শিশুটির নানা হন সুকুমার দাস।
নুনগোলা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য আব্দুল মজিদ বলেন, কাকলী রানী গত মঙ্গলবার তাঁর মামার বাড়ি শশীবদনী গ্রামে ছেলে বন্ধনকে সঙ্গে নিয়ে হরিবাসর অনুষ্ঠানে যান। আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কাকলীর মামা সুকুমার বন্ধনসহ দুই শিশুকে তাঁর ঘরে ডেকে নিয়ে যান। এ সময় সে ধান কাটার কাঁচি দিয়ে বন্ধনের গলায় আঘাত করলে অন্য শিশুটি ভয়ে সেখান থেকে পালিয়ে যায়। পরে গ্রামের লোকজন ওই শিশুর কাছ থেকে বিষয়টি জানার পর ঘরে গিয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় বন্ধনকে উদ্ধার করেন।
ইউপি সদস্য আরও বলেন, স্থানীয়রা শিশুটিকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে নিলে সেখানকার চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। গ্রামবাসী ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠায় সুকুমার তার বাড়ির একটি ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দেয়। পরে পুলিশ গিয়ে তাঁকে আটক করে।
বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক শাহিনুজ্জামান শাহীন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আটক সুকুমার হত্যার কারণ সম্পর্কে কোনো কিছু জানাননি। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। শিশুটির লাশ ময়নাতদন্তের জন্য শজিমেক হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫