পাবনা প্রতিনিধি
পাবনা পৌর আওয়ামী লীগ নেতা সাইদার মালিথা হত্যা মামলায় হেমায়েতপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন মালিথাসহ ২৩ জনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে পাবনা অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-২ এর বিচারক ইসরাত জাহান মুন্নি তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠিয়ে দেন।
আলাউদ্দিন মালিথা ছাড়া অন্যান্য আসামিরা হলেন, আলাউদ্দিন মালিথার ৭ ভাই গাফুরিয়াবাদ গ্রামের হায়দার মালিথা (৪৮), রঞ্জু মালিথা (৪০), দুলাল মালিথা (৫৫), রাজু মালিথা (৪৫), আশরাফ মালিথা (৬৫), উজ্জল মালিথা (৩১) ও সঞ্জু মালিথা (২৮)। এ ছাড়া স্বপন মালিথা (৪০), শহরের চক ছাতিয়ানি মহল্লার আশিক মালিথা (২৫), গাফুরিয়াবাদ গ্রামের খোকন মালিথা (৩০), রোকন মালিথা (২৮), আব্দুস সামাদ মালিথা (৩৫) ও জলিল মালিথা (৩০), হৃদয় মালিথা (২০), নাছির মালিথা (৩৫), চর প্রতাপপুর গ্রামের শরীফ প্রামাণিক (৩২), পিন্টু (৩৮) ও কৃষ্ণদিয়ার গ্রামের আব্দুর রাজ্জাক (৬০)।
এর আগে ঘটনার তিন দিন পরে এজাহারভুক্ত দুই আসামি স্বপন ও আশিক মালিথাসহ পাবনা শহরের কাশিপুরের রিপন খান (২৭), মাটিয়া সড়ক গোপালপুরের নুরুজ্জামান রাকিব (২৪), একই এলাকার ইয়াসিন আরাফাত ইস্তি (২৬) ও চক ছাতিয়ানির আলিফ মালিথাকে (২২) দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আর বাকিরা চলতি মাসের ৩ অক্টোবর হাইকোর্ট থেকে অস্থায়ী জামিন নিয়েছিলেন।
আজ সোমবার জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ায় ১৭ জন হাইকোর্টের নির্দেশনা মতে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। আর কারাগারে থাকা ৬ জনকে হাজির করা হয়। পরে শুনানি শেষে ২৩ জনকেই কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত। এ ছাড়া এজাহারভুক্ত আসলাম শেখ এখনো পলাতক রয়েছেন।
আদালতের রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন পিপি অ্যাডভোকেট আব্দুস সামাদ খান রতন। আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট তৌফিক ইমাম খান ও বাদীপক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মীর রাকিব আলম রিজন।
এতে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে অ্যাডভোকেট মীর রাকিব আলম রিজন বলেন, ‘হাইকোর্টে জামিনপ্রাপ্ত আসামিরা আত্মসমর্পণ করেছিলেন। বিচারক তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠিয়েছেন। আশা করি দ্রুতই বিচার কার্যক্রম শুরু হবে।’
উল্লেখ্য, গত ৯ সেপ্টেম্বর দুপুর ১টার দিকে পাবনা সদর উপজেলার হেমায়েতপুর ইউনিয়নের চর বাঙাবাড়িয়ার নজুর মোড়ে চা খাচ্ছিলেন সাইদার মালিথা (৫০)। এ সময় ৬-৭ জন সন্ত্রাসী তাঁকে ঘিরে ধরে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা করে। নিহত সাইদার মালিথা হেমায়েতপুরের চর প্রতাপপুর কাবলিপাড়ার মৃত হারান মালিথার ছেলে। তিনি পাবনা পৌর আওয়ামী লীগের কার্যকরী সদস্য ছিলেন।
পাবনা পৌর আওয়ামী লীগ নেতা সাইদার মালিথা হত্যা মামলায় হেমায়েতপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন মালিথাসহ ২৩ জনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে পাবনা অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-২ এর বিচারক ইসরাত জাহান মুন্নি তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠিয়ে দেন।
আলাউদ্দিন মালিথা ছাড়া অন্যান্য আসামিরা হলেন, আলাউদ্দিন মালিথার ৭ ভাই গাফুরিয়াবাদ গ্রামের হায়দার মালিথা (৪৮), রঞ্জু মালিথা (৪০), দুলাল মালিথা (৫৫), রাজু মালিথা (৪৫), আশরাফ মালিথা (৬৫), উজ্জল মালিথা (৩১) ও সঞ্জু মালিথা (২৮)। এ ছাড়া স্বপন মালিথা (৪০), শহরের চক ছাতিয়ানি মহল্লার আশিক মালিথা (২৫), গাফুরিয়াবাদ গ্রামের খোকন মালিথা (৩০), রোকন মালিথা (২৮), আব্দুস সামাদ মালিথা (৩৫) ও জলিল মালিথা (৩০), হৃদয় মালিথা (২০), নাছির মালিথা (৩৫), চর প্রতাপপুর গ্রামের শরীফ প্রামাণিক (৩২), পিন্টু (৩৮) ও কৃষ্ণদিয়ার গ্রামের আব্দুর রাজ্জাক (৬০)।
এর আগে ঘটনার তিন দিন পরে এজাহারভুক্ত দুই আসামি স্বপন ও আশিক মালিথাসহ পাবনা শহরের কাশিপুরের রিপন খান (২৭), মাটিয়া সড়ক গোপালপুরের নুরুজ্জামান রাকিব (২৪), একই এলাকার ইয়াসিন আরাফাত ইস্তি (২৬) ও চক ছাতিয়ানির আলিফ মালিথাকে (২২) দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আর বাকিরা চলতি মাসের ৩ অক্টোবর হাইকোর্ট থেকে অস্থায়ী জামিন নিয়েছিলেন।
আজ সোমবার জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ায় ১৭ জন হাইকোর্টের নির্দেশনা মতে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। আর কারাগারে থাকা ৬ জনকে হাজির করা হয়। পরে শুনানি শেষে ২৩ জনকেই কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত। এ ছাড়া এজাহারভুক্ত আসলাম শেখ এখনো পলাতক রয়েছেন।
আদালতের রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন পিপি অ্যাডভোকেট আব্দুস সামাদ খান রতন। আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট তৌফিক ইমাম খান ও বাদীপক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মীর রাকিব আলম রিজন।
এতে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে অ্যাডভোকেট মীর রাকিব আলম রিজন বলেন, ‘হাইকোর্টে জামিনপ্রাপ্ত আসামিরা আত্মসমর্পণ করেছিলেন। বিচারক তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠিয়েছেন। আশা করি দ্রুতই বিচার কার্যক্রম শুরু হবে।’
উল্লেখ্য, গত ৯ সেপ্টেম্বর দুপুর ১টার দিকে পাবনা সদর উপজেলার হেমায়েতপুর ইউনিয়নের চর বাঙাবাড়িয়ার নজুর মোড়ে চা খাচ্ছিলেন সাইদার মালিথা (৫০)। এ সময় ৬-৭ জন সন্ত্রাসী তাঁকে ঘিরে ধরে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা করে। নিহত সাইদার মালিথা হেমায়েতপুরের চর প্রতাপপুর কাবলিপাড়ার মৃত হারান মালিথার ছেলে। তিনি পাবনা পৌর আওয়ামী লীগের কার্যকরী সদস্য ছিলেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫