নওগাঁ প্রতিনিধি
নওগাঁর সাপাহার থেকে দুই কিশোরকে চোখ বেঁধে তুলে নিয়ে যায় কয়েকজন। পরে পরিবারের লোকজনকে কল করে এক লাখ টাকা মুক্তিপণ চাওয়া হয়। বিষয়টি নিয়ে থানায় অভিযোগের পর পাঁচ যুবককে গ্রেপ্তার এবং অপহৃত দুই কিশোরকে উদ্ধার করেছে থানা-পুলিশ।।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সাপাহার থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) হাবিবুর রহমান। এর আগে বুধবার রাতে জেলার পত্নীতলা উপজেলার নজিপুর থেকে অভিযুক্ত ওই পাঁচ যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তাররা হলেন, পত্নীতলার হরিরামপুর কলেজ পাড়ার নওশাদ আলীর ছেলে মামুনুর রশিদ মামুন (৩০), নজিপুর পলি পাড়ার মেসবাউল হকের ছেলে আব্দুস সোবাহান খোকন (২৪), নজিপুর মাদ্রাসা পাড়ার আব্দুল কাদেরের ছেলে মাহমুদ হাসান সোহাগ (২৭), নওগাঁ সদরের বক্তারপুরের মোরশেদ আলমের ছেলে নাহিদ হোসেন (২০) এবং দিঘা গ্রামের জয়নাল আবেদীনের ছেলে মোহাম্মদ তরিকুল ইসলাম (২৯)।
থানা-পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গতকাল বুধবার বিকেলে সাপাহার উপজেলা সদরে ইসলামিয়া হোটেলের সামনে থেকে বৈকন্ঠপুর গ্রামের রমজান আলীর ছেলে মারুফ হোসেন (১৫) ও তার বন্ধু কলমুডাঙ্গা গ্রামের জাইবুর রহমানের ছেলে মো. মেহেদী হাসানকে (১৬) কয়েকজন যুবক মাইক্রোবাসযোগে চোখ বেঁধে তুলে নিয়ে যায়।
এরপর অপহৃত মারুফের বাবার মোবাইলে কল করে এক লাখ টাকা মুক্তিপণ চায় অপহরণকারীরা। সন্তানের কথা চিন্তা করে দুইটি মোবাইল নম্বরে ৫ হাজার করে মোট ১০ হাজার পাঠান বাবা। পরে বিষয়টি নিয়ে থানায় অভিযোগ করেন মারুফের রমজান আলী। এরপর অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত ওই যুবককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এ বিষয়ে সাপাহার থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) হাবিবুর রহমান বলেন, অভিযোগ পাওয়ার পর থানা-পুলিশ বিভিন্ন এলাকায় অভিযান শুরু করে। একপর্যায়ে তথ্য প্রযুক্তি সহায়তায় বুধবার গভীর রাতে পার্শ্ববর্তী পত্নীতলা উপজেলার নজিপুর সরদারপাড়া মোড়ে একটি ভাড়া বাসা থেকে অপহৃত দুই কিশোরকে উদ্ধার করা হয়। এ সময় গ্রেপ্তার করা হয় ওই পাঁচ যুবককে।
পুলিশের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, এ ঘটনায় মামুনের বাবা বাদী হয়ে থানায় একটি অপহরণ মামলা করেছেন। মামলার পর আসামিদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে দুপুরে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
নওগাঁর সাপাহার থেকে দুই কিশোরকে চোখ বেঁধে তুলে নিয়ে যায় কয়েকজন। পরে পরিবারের লোকজনকে কল করে এক লাখ টাকা মুক্তিপণ চাওয়া হয়। বিষয়টি নিয়ে থানায় অভিযোগের পর পাঁচ যুবককে গ্রেপ্তার এবং অপহৃত দুই কিশোরকে উদ্ধার করেছে থানা-পুলিশ।।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সাপাহার থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) হাবিবুর রহমান। এর আগে বুধবার রাতে জেলার পত্নীতলা উপজেলার নজিপুর থেকে অভিযুক্ত ওই পাঁচ যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তাররা হলেন, পত্নীতলার হরিরামপুর কলেজ পাড়ার নওশাদ আলীর ছেলে মামুনুর রশিদ মামুন (৩০), নজিপুর পলি পাড়ার মেসবাউল হকের ছেলে আব্দুস সোবাহান খোকন (২৪), নজিপুর মাদ্রাসা পাড়ার আব্দুল কাদেরের ছেলে মাহমুদ হাসান সোহাগ (২৭), নওগাঁ সদরের বক্তারপুরের মোরশেদ আলমের ছেলে নাহিদ হোসেন (২০) এবং দিঘা গ্রামের জয়নাল আবেদীনের ছেলে মোহাম্মদ তরিকুল ইসলাম (২৯)।
থানা-পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গতকাল বুধবার বিকেলে সাপাহার উপজেলা সদরে ইসলামিয়া হোটেলের সামনে থেকে বৈকন্ঠপুর গ্রামের রমজান আলীর ছেলে মারুফ হোসেন (১৫) ও তার বন্ধু কলমুডাঙ্গা গ্রামের জাইবুর রহমানের ছেলে মো. মেহেদী হাসানকে (১৬) কয়েকজন যুবক মাইক্রোবাসযোগে চোখ বেঁধে তুলে নিয়ে যায়।
এরপর অপহৃত মারুফের বাবার মোবাইলে কল করে এক লাখ টাকা মুক্তিপণ চায় অপহরণকারীরা। সন্তানের কথা চিন্তা করে দুইটি মোবাইল নম্বরে ৫ হাজার করে মোট ১০ হাজার পাঠান বাবা। পরে বিষয়টি নিয়ে থানায় অভিযোগ করেন মারুফের রমজান আলী। এরপর অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত ওই যুবককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এ বিষয়ে সাপাহার থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) হাবিবুর রহমান বলেন, অভিযোগ পাওয়ার পর থানা-পুলিশ বিভিন্ন এলাকায় অভিযান শুরু করে। একপর্যায়ে তথ্য প্রযুক্তি সহায়তায় বুধবার গভীর রাতে পার্শ্ববর্তী পত্নীতলা উপজেলার নজিপুর সরদারপাড়া মোড়ে একটি ভাড়া বাসা থেকে অপহৃত দুই কিশোরকে উদ্ধার করা হয়। এ সময় গ্রেপ্তার করা হয় ওই পাঁচ যুবককে।
পুলিশের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, এ ঘটনায় মামুনের বাবা বাদী হয়ে থানায় একটি অপহরণ মামলা করেছেন। মামলার পর আসামিদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে দুপুরে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫