নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের নান্দাইলে তাসলিমা আক্তার (৩৫) নামের এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার সকালে উপজেলার মোয়াজ্জেমপুর ইউনিয়নের কৃষ্ণচন্দ্রপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। স্বজনদের দাবি গৃহবধূকে পিটিয়ে ও মুখে বিষ ঢেলে হত্যা করা হয়েছে।
তাসলিমা আক্তার কৃষ্ণচন্দ্রপুর গ্রামের আমিনুল ইসলামের স্ত্রী। তাঁর লাশ উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাশেদুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত শেষে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নিহত তাসলিমার বড় ভাই দ্বীন ইসলাম বলেন, ‘গত এক বছর ধরে তাসলিমার সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে স্বামীর বাড়ির লোকজন ঝগড়া করতেন। অনেক সময় ঝগড়ায় শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়েছে। এসব বিষয় নিয়ে একাধিকবার গ্রাম্য-সালিস হয়েছে। আজকেও আমার বোনের সঙ্গে তাঁর শ্বশুর-শাশুড়ি ঝগড়া করছিল। এর একপর্যায়ে তাসলিমাকে পিটিয়ে হত্যা করে মুখে ইঁদুরের বিষ ঢেলে হাসপাতালে নিয়ে যান।’
তাসলিমার ভগ্নীপতি মোতালেব বলেন, ‘তাসলিমার মৃত্যুর পরে আমাদেরকে জানানো হয়েছে। পরে তাছলিমার স্বামীর বাড়িতে এসে শুনি শ্বশুর-শাশুড়ির সঙ্গে তাঁর ঝগড়া হয়েছিল। এটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড।’
এ বিষয়ে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য আব্দুল হাকিম বলেন, ‘আমি ঘটনা শুনেছি। মেয়ের বাড়ির লোকজন বলতেছে মেয়েকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। আবার ছেলের বাড়ির লোকজন বলতেছে রাগে আত্মহত্যা করেছে।’
অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তাসলিমার শ্বশুর আব্দুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, ‘পিটিয়ে হত্যার কথা মিথ্যা। তাসলিমা ইঁদুরের বিষ খেয়ে মারা গেছে। আমরা হাসপাতালে নিলে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।’
ময়মনসিংহের নান্দাইলে তাসলিমা আক্তার (৩৫) নামের এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার সকালে উপজেলার মোয়াজ্জেমপুর ইউনিয়নের কৃষ্ণচন্দ্রপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। স্বজনদের দাবি গৃহবধূকে পিটিয়ে ও মুখে বিষ ঢেলে হত্যা করা হয়েছে।
তাসলিমা আক্তার কৃষ্ণচন্দ্রপুর গ্রামের আমিনুল ইসলামের স্ত্রী। তাঁর লাশ উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাশেদুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত শেষে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নিহত তাসলিমার বড় ভাই দ্বীন ইসলাম বলেন, ‘গত এক বছর ধরে তাসলিমার সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে স্বামীর বাড়ির লোকজন ঝগড়া করতেন। অনেক সময় ঝগড়ায় শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়েছে। এসব বিষয় নিয়ে একাধিকবার গ্রাম্য-সালিস হয়েছে। আজকেও আমার বোনের সঙ্গে তাঁর শ্বশুর-শাশুড়ি ঝগড়া করছিল। এর একপর্যায়ে তাসলিমাকে পিটিয়ে হত্যা করে মুখে ইঁদুরের বিষ ঢেলে হাসপাতালে নিয়ে যান।’
তাসলিমার ভগ্নীপতি মোতালেব বলেন, ‘তাসলিমার মৃত্যুর পরে আমাদেরকে জানানো হয়েছে। পরে তাছলিমার স্বামীর বাড়িতে এসে শুনি শ্বশুর-শাশুড়ির সঙ্গে তাঁর ঝগড়া হয়েছিল। এটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড।’
এ বিষয়ে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য আব্দুল হাকিম বলেন, ‘আমি ঘটনা শুনেছি। মেয়ের বাড়ির লোকজন বলতেছে মেয়েকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। আবার ছেলের বাড়ির লোকজন বলতেছে রাগে আত্মহত্যা করেছে।’
অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তাসলিমার শ্বশুর আব্দুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, ‘পিটিয়ে হত্যার কথা মিথ্যা। তাসলিমা ইঁদুরের বিষ খেয়ে মারা গেছে। আমরা হাসপাতালে নিলে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫