ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
ঝিনাইদহ সদরের বড় খাজুরা গ্রামে এক যুবককে হত্যার ঘটনায় ছয়জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক বাহাউদ্দিন আহমেদ এ আদেশ দেন।
আদালতের পিপি মো. ইসমাইল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন খাজুরা শেখপাড়া গ্রামের সাইফুল ইসলাম পাভেল, একই গ্রামের আলো মিয়া, খাজুরা জোয়ারদারপাড়ার আসলাম হোসেন, একই গ্রামের ইমরান আলম, সাদ্দাম হোসেন ও রাসেল হোসেন। এঁদের মধ্যে আলো, রাসেল ও পাভেল পলাতক রয়েছেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১০ সালের এপ্রিল মাসের ১৬ তারিখ বিকেলে একটি মোটরসাইকেলে হরিণাকুণ্ডু উপজেলার বেড়বিন্নি গ্রামের বাড়ি থেকে মোবাইল ফোনে কথা বলে ঝিনাইদহ শহরে গন্ডগোল হচ্ছে বলে বের হয় রহমত উল্লাহ খোকন। পরে আর তিনি বাড়ি ফিরে আসেননি। পরদিন ১৭ এপ্রিল সকালে সদর থানাধীন বড়খাজ্রু গ্রামের একটি বাঁশবাগান থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ওই দিনই নিহত রহমত উল্লাহর চাচা আব্দুর রাজ্জাক বাদী হয়ে সদর থানায় অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন।
এই মামলার তদন্ত শেষে পুলিশ ৯ জনকে আসামি করে আদালতের চার্জশিট দেয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত সাইফুল ইসলাম পাভেল, আলো মিয়া, আসলাম হোসেন, ইমরান আলম, সাদ্দাম হোসেন ও রাসেল হোসেনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করেন। এ ছাড়া তাঁদের প্রত্যেককে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও পাঁচ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। মামলার বাকি তিন আসামিকে বেকসুর খালাস প্রদান করা হয়েছে।
ঝিনাইদহ সদরের বড় খাজুরা গ্রামে এক যুবককে হত্যার ঘটনায় ছয়জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক বাহাউদ্দিন আহমেদ এ আদেশ দেন।
আদালতের পিপি মো. ইসমাইল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন খাজুরা শেখপাড়া গ্রামের সাইফুল ইসলাম পাভেল, একই গ্রামের আলো মিয়া, খাজুরা জোয়ারদারপাড়ার আসলাম হোসেন, একই গ্রামের ইমরান আলম, সাদ্দাম হোসেন ও রাসেল হোসেন। এঁদের মধ্যে আলো, রাসেল ও পাভেল পলাতক রয়েছেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১০ সালের এপ্রিল মাসের ১৬ তারিখ বিকেলে একটি মোটরসাইকেলে হরিণাকুণ্ডু উপজেলার বেড়বিন্নি গ্রামের বাড়ি থেকে মোবাইল ফোনে কথা বলে ঝিনাইদহ শহরে গন্ডগোল হচ্ছে বলে বের হয় রহমত উল্লাহ খোকন। পরে আর তিনি বাড়ি ফিরে আসেননি। পরদিন ১৭ এপ্রিল সকালে সদর থানাধীন বড়খাজ্রু গ্রামের একটি বাঁশবাগান থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ওই দিনই নিহত রহমত উল্লাহর চাচা আব্দুর রাজ্জাক বাদী হয়ে সদর থানায় অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন।
এই মামলার তদন্ত শেষে পুলিশ ৯ জনকে আসামি করে আদালতের চার্জশিট দেয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত সাইফুল ইসলাম পাভেল, আলো মিয়া, আসলাম হোসেন, ইমরান আলম, সাদ্দাম হোসেন ও রাসেল হোসেনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করেন। এ ছাড়া তাঁদের প্রত্যেককে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও পাঁচ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। মামলার বাকি তিন আসামিকে বেকসুর খালাস প্রদান করা হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫