খুলনা প্রতিনিধি
স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামী রফিক শেখকে মৃত্যুদণ্ড তদুপরি ৫০ হাজার টাকা জরিমানা দিয়েছেন আদালত। অপর একটি ধারায় তাঁকে ৭ বছর সশ্রম কারাদণ্ড ও ২৫ হাজার টাকা জরিমানার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার খুলনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মশিউর রহমান চৌধুরী এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এনামুল হক রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এনামুল হক জানান, ২০১৭ সালে পারিবারিকভাবে আসামি রফিক শেখের সঙ্গে ফকিরহাট উপজেলার হালিমা বেগমের ছোট মেয়ে মরিয়মের বিয়ে হয়। মরিয়ম পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে একটু বেশি মোবাইলে কথা বলতেন। মোবাইলে বেশি কথা বলায় তাঁকে সন্দেহ করতেন নিহতের স্বামী। এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে কলহ বিবাদ লেগেই থাকত। একপর্যায়ে তাঁরা উভয় নেহালপুর থেকে ফকিরহাট উপজেলার খাজুরা এলাকায় রকি শেখের ভাড়া বাড়িতে এসে ওঠেন। সেখানে এসেও তাঁর ওপর একই অভিযোগে নির্মম অত্যাচার করা হয়।
আসামি রফিক শেখ কবুতর পালন ও মোটরসাইকেল চালিয়ে সংসার চালাতেন। ২০২০ সালের ১২ আগস্ট দুপুর ১২টায় বাড়ি এসে রফিক তাঁর স্ত্রীকে না পেলে তাঁর সন্দেহের মাত্রা আরও বেড়ে যায়। বাইরে থাকার কারণ জানতে চাইলে উত্তর দিতে না পারায় স্ত্রীকে হত্যার জন্য পরিকল্পনা করতে থাকেন আসামি। পরিকল্পনা অনুযায়ী ওই দিন সকালে রফিক রূপসা উপজেলার দেবীপুর গ্রামের দীপক দাসের পানের বরজের মধ্যে পেট্রল ও একটি বস্তার মধ্যে কয়েকটি ইট রেখে আসে। রাতে বেড়ানোর কথা বলে দুজন রূপসা ব্রিজসহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে থাকেন। এরপর রাত ১০টায় তাঁরা ঘটনাস্থলে পৌঁছালে রফিক পানের বরজের সামনে এনে ভিকটিমকে ইট দিয়ে মাথায় আঘাত করতে থাকেন।
একপর্যায়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে ভিকটিমের শরীরে বস্তা পেঁচিয়ে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এর দুদিন পর তাঁর অর্ধগলিত ও পোড়া মরদেহ পাওয়া যায় রূপসা উপজেলার দেবীপুর গ্রামে দীপকের পানের বরজের মধ্যে।
এ ব্যাপারে নিহতের মা রূপসা থানায় বাদী হয়ে রফিক শেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও চারজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। একই বছরের ৩১ ডিসেম্বর তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মো. শাহাবুদ্দিন গাজী রফিক শেখকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামী রফিক শেখকে মৃত্যুদণ্ড তদুপরি ৫০ হাজার টাকা জরিমানা দিয়েছেন আদালত। অপর একটি ধারায় তাঁকে ৭ বছর সশ্রম কারাদণ্ড ও ২৫ হাজার টাকা জরিমানার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার খুলনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মশিউর রহমান চৌধুরী এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এনামুল হক রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এনামুল হক জানান, ২০১৭ সালে পারিবারিকভাবে আসামি রফিক শেখের সঙ্গে ফকিরহাট উপজেলার হালিমা বেগমের ছোট মেয়ে মরিয়মের বিয়ে হয়। মরিয়ম পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে একটু বেশি মোবাইলে কথা বলতেন। মোবাইলে বেশি কথা বলায় তাঁকে সন্দেহ করতেন নিহতের স্বামী। এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে কলহ বিবাদ লেগেই থাকত। একপর্যায়ে তাঁরা উভয় নেহালপুর থেকে ফকিরহাট উপজেলার খাজুরা এলাকায় রকি শেখের ভাড়া বাড়িতে এসে ওঠেন। সেখানে এসেও তাঁর ওপর একই অভিযোগে নির্মম অত্যাচার করা হয়।
আসামি রফিক শেখ কবুতর পালন ও মোটরসাইকেল চালিয়ে সংসার চালাতেন। ২০২০ সালের ১২ আগস্ট দুপুর ১২টায় বাড়ি এসে রফিক তাঁর স্ত্রীকে না পেলে তাঁর সন্দেহের মাত্রা আরও বেড়ে যায়। বাইরে থাকার কারণ জানতে চাইলে উত্তর দিতে না পারায় স্ত্রীকে হত্যার জন্য পরিকল্পনা করতে থাকেন আসামি। পরিকল্পনা অনুযায়ী ওই দিন সকালে রফিক রূপসা উপজেলার দেবীপুর গ্রামের দীপক দাসের পানের বরজের মধ্যে পেট্রল ও একটি বস্তার মধ্যে কয়েকটি ইট রেখে আসে। রাতে বেড়ানোর কথা বলে দুজন রূপসা ব্রিজসহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে থাকেন। এরপর রাত ১০টায় তাঁরা ঘটনাস্থলে পৌঁছালে রফিক পানের বরজের সামনে এনে ভিকটিমকে ইট দিয়ে মাথায় আঘাত করতে থাকেন।
একপর্যায়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে ভিকটিমের শরীরে বস্তা পেঁচিয়ে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এর দুদিন পর তাঁর অর্ধগলিত ও পোড়া মরদেহ পাওয়া যায় রূপসা উপজেলার দেবীপুর গ্রামে দীপকের পানের বরজের মধ্যে।
এ ব্যাপারে নিহতের মা রূপসা থানায় বাদী হয়ে রফিক শেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও চারজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। একই বছরের ৩১ ডিসেম্বর তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মো. শাহাবুদ্দিন গাজী রফিক শেখকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫