ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
ঝিনাইদহে সাখাওয়াত বিশ্বাস (৩৫) নামের এক ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাচালকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তার মরদেহে ছুরিকাঘাতের চিহ্ন ছিল। আজ সোমবার সকালে উপজেলার চাপড়ী গ্রামের জয়বাংলা সেতুর কাছ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
সাখাওয়াত বিশ্বাস শৈলকুপা উপজেলার দীঘল গ্রামের লুৎফর বিশ্বাসের ছেলে। প্রাথমিকভাবে অটোরিকশাটি ছিনতাইয়ের জন্য তাঁকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে বলে জানিয়েছে পুলিশ। এ ঘটনার পর শিহাব, জাহিদ বিশ্বাস, আব্দুর রহমান রুবেল, রিপন ও সুমন নামের স্থানীয় যুবকদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে গোয়েন্দা পুলিশ।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে জানা গেছে, সাখাওয়াত বিশ্বাস ঝিনাইদহ শহরে অটোরিকশা চালিয়ে গতকাল রাতে চাপড়ী এলাকায় যান। সেখানে রাত ৩টা পর্যন্ত তিনি স্থানীয় শিহাব, জাহিদ বিশ্বাস ও আব্দুর রহমান রুবেলের সঙ্গে তাস খেলেন। এর খেলার সঙ্গীদের নিয়ে অটোরিকশা করে নিজের বাড়িতে ফিরছিলেন তিনি। পথে চাপড়ী গ্রামের জয়বাংলা সেতুর কাছে পৌঁছালে কয়েকজন দুর্বৃত্ত ধারালো অস্ত্রসহ তাঁদের গতিরোধ করে। এ সময় অটোরিকশায় থাকা যাত্রীরা পালিয়ে গেলেও সাখাওয়াত দুর্বৃত্তদের কবলে পড়েন। দুর্বৃত্তরা তাঁর শরীরের বিভিন্ন স্থানে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে অটোরিকশাটি ছিনতাইয়ের চেষ্টা করেন।এর পর বিষয়টি টের পেয়ে স্থানীয়রা ছুটে আসতে শুরু করলে অটোরিকশা রেখেই পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। পরে ঘটনস্থল থেকে অটোরিকশা ও একটি মোটরসাইকেল জব্দ করে পুলিশ।
শাখাওয়াতের অটোরিকশায় থাকা জাহিদ বিশ্বাস বলেন, ‘কয়েক জনের হাতে ধারালো অস্ত্র দেখে আমরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ি। এ সময় ঘুরাতে গেলে অটোরিকশাটি সড়কের পাশে পড়ে যায়। আমরা তিনজন দৌড় দিলেও সাখাওয়াত দৌড়াতে ব্যর্থ হয়। এ কারণে তিনি অস্ত্রধারীদের কবলে পড়েন। এদিকে দৌড় দেওয়ার আগে আমরা জয় বাংলা সেতুর কাছে সড়কের ধারে একটি গাছের সঙ্গে রিপন ও সুমন নামের স্থানীয় দুজনকে বাঁধা আবস্থায় দেখি।’
ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ সোহেল রানা বলেন, ‘ছিনতাইয়ের কারণেই ঘটনাটি ঘটতে পারে। ঠিক কি কারণে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে তা নিশ্চিত হতে বিষয়টি আমরা তদন্ত করছি। মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
ঝিনাইদহে সাখাওয়াত বিশ্বাস (৩৫) নামের এক ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাচালকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তার মরদেহে ছুরিকাঘাতের চিহ্ন ছিল। আজ সোমবার সকালে উপজেলার চাপড়ী গ্রামের জয়বাংলা সেতুর কাছ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
সাখাওয়াত বিশ্বাস শৈলকুপা উপজেলার দীঘল গ্রামের লুৎফর বিশ্বাসের ছেলে। প্রাথমিকভাবে অটোরিকশাটি ছিনতাইয়ের জন্য তাঁকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে বলে জানিয়েছে পুলিশ। এ ঘটনার পর শিহাব, জাহিদ বিশ্বাস, আব্দুর রহমান রুবেল, রিপন ও সুমন নামের স্থানীয় যুবকদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে গোয়েন্দা পুলিশ।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে জানা গেছে, সাখাওয়াত বিশ্বাস ঝিনাইদহ শহরে অটোরিকশা চালিয়ে গতকাল রাতে চাপড়ী এলাকায় যান। সেখানে রাত ৩টা পর্যন্ত তিনি স্থানীয় শিহাব, জাহিদ বিশ্বাস ও আব্দুর রহমান রুবেলের সঙ্গে তাস খেলেন। এর খেলার সঙ্গীদের নিয়ে অটোরিকশা করে নিজের বাড়িতে ফিরছিলেন তিনি। পথে চাপড়ী গ্রামের জয়বাংলা সেতুর কাছে পৌঁছালে কয়েকজন দুর্বৃত্ত ধারালো অস্ত্রসহ তাঁদের গতিরোধ করে। এ সময় অটোরিকশায় থাকা যাত্রীরা পালিয়ে গেলেও সাখাওয়াত দুর্বৃত্তদের কবলে পড়েন। দুর্বৃত্তরা তাঁর শরীরের বিভিন্ন স্থানে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে অটোরিকশাটি ছিনতাইয়ের চেষ্টা করেন।এর পর বিষয়টি টের পেয়ে স্থানীয়রা ছুটে আসতে শুরু করলে অটোরিকশা রেখেই পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। পরে ঘটনস্থল থেকে অটোরিকশা ও একটি মোটরসাইকেল জব্দ করে পুলিশ।
শাখাওয়াতের অটোরিকশায় থাকা জাহিদ বিশ্বাস বলেন, ‘কয়েক জনের হাতে ধারালো অস্ত্র দেখে আমরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ি। এ সময় ঘুরাতে গেলে অটোরিকশাটি সড়কের পাশে পড়ে যায়। আমরা তিনজন দৌড় দিলেও সাখাওয়াত দৌড়াতে ব্যর্থ হয়। এ কারণে তিনি অস্ত্রধারীদের কবলে পড়েন। এদিকে দৌড় দেওয়ার আগে আমরা জয় বাংলা সেতুর কাছে সড়কের ধারে একটি গাছের সঙ্গে রিপন ও সুমন নামের স্থানীয় দুজনকে বাঁধা আবস্থায় দেখি।’
ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ সোহেল রানা বলেন, ‘ছিনতাইয়ের কারণেই ঘটনাটি ঘটতে পারে। ঠিক কি কারণে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে তা নিশ্চিত হতে বিষয়টি আমরা তদন্ত করছি। মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫