যশোর প্রতিনিধি
চাঁদার টাকা না পেয়ে যশোরের অভয়নগরের নবনির্বাচিত ইউনিয়ন পরিষদ মেম্বার উত্তম সরকারকে হত্যা করা হয়েছে। আলোচিত এ হত্যাকাণ্ডটির সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তারকৃতরা পুলিশকে প্রাথমিকভাবে এ তথ্য জানিয়েছে।
পুলিশের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, চাঞ্চল্যকর এ ঘটনার সঙ্গে পাঁচজনকে আটক করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্র, গুলিও উদ্ধার করা হয়েছে। শনিবার মধ্যে রাত থেকে ভোর পর্যন্ত খুলনা ও যশোরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এগুলো উদ্ধার করা হয়। তার মধ্যে রয়েছে একটি ওয়ান শুটার গান, ৩ রাউন্ড গুলি, ২টি গুলির খোসা, ৬ রাউন্ড ১২ বোর কার্তুজ, ১টি লোহার রড, ১টি ককটেল, ১০ গ্রাম বোমা তৈরির পাউডার (গান পাউডার), ৫০ গ্রাম বোমা তৈরির তারকাটা, ১টি শপিং ব্যাগ। এ ছাড়া উত্তম মেম্বার হত্যার মিশনে আসামিদের ব্যবহৃত মোট পাঁচটি মোবাইল ফোন, দুটি মোটরসাইকেল ও একটি এয়ারগান উদ্ধার করা হয়েছে।
আটককৃতেরা হলেন, খুলনার ডুমুরিয়ার দিঘলিয়া গ্রামের মৃত বিষ্ণুপদ মন্ডলের ছেলে বিজন কুমার মন্ডল ওরফে বিনোদ (৪২), রুদাঘরা গ্রামের ইসাহাক গোলদারের ছেলে ইকরামুল গোলদার ওরফে জুয়েল (১৯), যশোরের অভয়নগরের সুন্দলী পূর্বপাড়া গ্রামের মৃত নিতাই বিশ্বাসের ছেলে প্রজিৎ বিশ্বাস ওরফে বুলেট (৪৬), মনিরামপুরের সুজাতপুর গ্রামের পরিতোষ বিশ্বাসের ছেলে পল্লব বিশ্বাস ওরফে সুদিপ্ত (২৪) ও সাতক্ষীরার শ্যামনগরের দক্ষিণ কদমতলা গ্রামের শিবপদ মন্ডলের ছেলে প্রশান্ত মন্ডল (৩৮)। তাদের মধ্যে বিনোদ ও প্রশান্ত সরকারঘোষিত সাধারণ ক্ষমাপ্রাপ্ত চরমপন্থী দলের সদস্য। যারা পূর্বে আত্মসমর্পণ করেছিল।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, আটককৃতেরা নিউ বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টির সক্রিয় সদস্য। তারা নিহত ইউপি সদস্য উত্তম সরকারের কাছে চাঁদা দাবি করেছিলেন। কিন্তু উত্তম সরকার তাঁদের দাবিকৃত টাকা দেননি। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তারা ১০ জানুয়ারি রাতে হরিশপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনের মাঠে গুলি করে হত্যা করে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, আটককৃত ও পলাতক আসামিরা সংঘবদ্ধ কথিত ‘নিউ বিপ্লবী কমিউনিস্ট’ পার্টির সক্রিয় সদস্য। তারা পরস্পর যোগসাজশে দলীয় ছদ্মনাম ব্যবহার করে দেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের জেলাসমুহের বিভিন্ন এলাকায় হত্যা, চাঁদাবাজি সংঘটিত করে থাকে। যাদের মধ্যে অনেকেই ইতিপূর্বে বাংলাদেশ সরকারের নির্দেশে আত্মসমর্পণ করেছিলেন। তারা পুনরায় সংঘবদ্ধ হয়ে নতুন সদস্য সংগ্রহ করে নতুন দল গঠনের মাধ্যমে অভয়নগর, মনিরামপুর, কেশবপুরসহ আশপাশের জেলার মাছের ঘের দখল, চাঁদাবাজি ও হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করছে। জেলা পুলিশ এ বাহিনীর বিরুদ্ধে জোর অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
চাঁদার টাকা না পেয়ে যশোরের অভয়নগরের নবনির্বাচিত ইউনিয়ন পরিষদ মেম্বার উত্তম সরকারকে হত্যা করা হয়েছে। আলোচিত এ হত্যাকাণ্ডটির সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তারকৃতরা পুলিশকে প্রাথমিকভাবে এ তথ্য জানিয়েছে।
পুলিশের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, চাঞ্চল্যকর এ ঘটনার সঙ্গে পাঁচজনকে আটক করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্র, গুলিও উদ্ধার করা হয়েছে। শনিবার মধ্যে রাত থেকে ভোর পর্যন্ত খুলনা ও যশোরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এগুলো উদ্ধার করা হয়। তার মধ্যে রয়েছে একটি ওয়ান শুটার গান, ৩ রাউন্ড গুলি, ২টি গুলির খোসা, ৬ রাউন্ড ১২ বোর কার্তুজ, ১টি লোহার রড, ১টি ককটেল, ১০ গ্রাম বোমা তৈরির পাউডার (গান পাউডার), ৫০ গ্রাম বোমা তৈরির তারকাটা, ১টি শপিং ব্যাগ। এ ছাড়া উত্তম মেম্বার হত্যার মিশনে আসামিদের ব্যবহৃত মোট পাঁচটি মোবাইল ফোন, দুটি মোটরসাইকেল ও একটি এয়ারগান উদ্ধার করা হয়েছে।
আটককৃতেরা হলেন, খুলনার ডুমুরিয়ার দিঘলিয়া গ্রামের মৃত বিষ্ণুপদ মন্ডলের ছেলে বিজন কুমার মন্ডল ওরফে বিনোদ (৪২), রুদাঘরা গ্রামের ইসাহাক গোলদারের ছেলে ইকরামুল গোলদার ওরফে জুয়েল (১৯), যশোরের অভয়নগরের সুন্দলী পূর্বপাড়া গ্রামের মৃত নিতাই বিশ্বাসের ছেলে প্রজিৎ বিশ্বাস ওরফে বুলেট (৪৬), মনিরামপুরের সুজাতপুর গ্রামের পরিতোষ বিশ্বাসের ছেলে পল্লব বিশ্বাস ওরফে সুদিপ্ত (২৪) ও সাতক্ষীরার শ্যামনগরের দক্ষিণ কদমতলা গ্রামের শিবপদ মন্ডলের ছেলে প্রশান্ত মন্ডল (৩৮)। তাদের মধ্যে বিনোদ ও প্রশান্ত সরকারঘোষিত সাধারণ ক্ষমাপ্রাপ্ত চরমপন্থী দলের সদস্য। যারা পূর্বে আত্মসমর্পণ করেছিল।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, আটককৃতেরা নিউ বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টির সক্রিয় সদস্য। তারা নিহত ইউপি সদস্য উত্তম সরকারের কাছে চাঁদা দাবি করেছিলেন। কিন্তু উত্তম সরকার তাঁদের দাবিকৃত টাকা দেননি। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তারা ১০ জানুয়ারি রাতে হরিশপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনের মাঠে গুলি করে হত্যা করে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, আটককৃত ও পলাতক আসামিরা সংঘবদ্ধ কথিত ‘নিউ বিপ্লবী কমিউনিস্ট’ পার্টির সক্রিয় সদস্য। তারা পরস্পর যোগসাজশে দলীয় ছদ্মনাম ব্যবহার করে দেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের জেলাসমুহের বিভিন্ন এলাকায় হত্যা, চাঁদাবাজি সংঘটিত করে থাকে। যাদের মধ্যে অনেকেই ইতিপূর্বে বাংলাদেশ সরকারের নির্দেশে আত্মসমর্পণ করেছিলেন। তারা পুনরায় সংঘবদ্ধ হয়ে নতুন সদস্য সংগ্রহ করে নতুন দল গঠনের মাধ্যমে অভয়নগর, মনিরামপুর, কেশবপুরসহ আশপাশের জেলার মাছের ঘের দখল, চাঁদাবাজি ও হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করছে। জেলা পুলিশ এ বাহিনীর বিরুদ্ধে জোর অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫