সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
সাভারে পলাশ চন্দ্র নামে এক যুবকের পথরোধ করে ‘তোর কাছে আমি টাকা পাই, আমার পাওনা টাকা দে’ এ ধরনের কথা বলে ছিনতাইয়ের চেষ্টা চালায় চারজন। এতে বাধা দিলে ছিনতাইকারীরা খেপে গিয়ে তাঁর শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ছুরিকাঘাত করে। এদিকে বাঁচার জন্য দৌড় দিলে রাস্তার ওপর পড়ে যান পলাশ। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় তাঁকে হাসপাতালে নিলেও আর বাঁচানো যায়নি।
২৫ মে রাতে এ ঘটনায় জড়িত দুই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা জেলা উত্তর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। আজ মঙ্গলবার গ্রেপ্তার দুই যুবককে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে সোমবার রাতে সাভার ও আশুলিয়ার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাঁদের দেখানো জায়গা থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরিটিও উদ্ধার করে হয়েছে।
এসব তথ্য জানিয়েছেন ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আসাদুজ্জামান।
নিহত পলাশ চন্দ্র মিস্ত্রি (৩৭) পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া থানার বেতমোহর গ্রামের মাখন লাল মিস্ত্রির ছেলে। তিনি আশুলিয়ার নবীনগরে জালালাবাদ মডেল টাউনে স্ত্রী ও ৫ বছরের ছেলেসন্তানসহ বসবাস করতেন। আশুলিয়ার খেজুরবাগান এলাকায় কসমোপলিটন ইন্ডাস্ট্রিজ পোশাক কারখানায় সিনিয়র এক্সিকিউটিভ হিসেবে কাজ করতেন তিনি।
গ্রেপ্তাররা হলেন সাভারের কলমা জিনজিরা এলাকার আব্দুল ওহাব আলীর ছেলে মনির হোসেন ওরফে মনির কসাই (৩০), মাগুরা জেলার শালিখা থানার বংগারামপুর গ্রামের বাবুল মোল্লার ছেলে হাবিব মোল্লা (২৫)। তাঁদের বিরুদ্ধে মাদকসহ একাধিক মামলা রয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত আরও দুই আসামি পলাতক রয়েছেন।
২৬ মে সাভার থানায় মামলা দায়ের করেছেন নিহতের ছোট ভাই পীযূষ চন্দ্র মিস্ত্রি। এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২৫ মে রাত ৯টার দিকে কর্মস্থল থেকে ফেরার পথে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের সিঅ্যান্ডবি বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ছিনতাইকারীদের হামলার শিকার হন পলাশ চন্দ্র। সেখান থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এসপি আসাদুজ্জামান বলেন, ‘ছিনতাইকারী এ চক্রটি ছিনতাই করার জন্য গল্প সাজায়। পরে ছিনতাইয়ে বাধা দিলে ভুক্তভোগীকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। ঢাকা জেলা উত্তর গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে। প্রাথমিকভাবে তাঁরা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন এবং তাঁরা জানিয়েছেন যে তাঁদের দলে মোট চারজন ছিল। বাকি দুজনকেও গ্রেপ্তার করতে অভিযান চলমান আছে।’
সাভারে পলাশ চন্দ্র নামে এক যুবকের পথরোধ করে ‘তোর কাছে আমি টাকা পাই, আমার পাওনা টাকা দে’ এ ধরনের কথা বলে ছিনতাইয়ের চেষ্টা চালায় চারজন। এতে বাধা দিলে ছিনতাইকারীরা খেপে গিয়ে তাঁর শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ছুরিকাঘাত করে। এদিকে বাঁচার জন্য দৌড় দিলে রাস্তার ওপর পড়ে যান পলাশ। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় তাঁকে হাসপাতালে নিলেও আর বাঁচানো যায়নি।
২৫ মে রাতে এ ঘটনায় জড়িত দুই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা জেলা উত্তর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। আজ মঙ্গলবার গ্রেপ্তার দুই যুবককে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে সোমবার রাতে সাভার ও আশুলিয়ার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাঁদের দেখানো জায়গা থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরিটিও উদ্ধার করে হয়েছে।
এসব তথ্য জানিয়েছেন ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আসাদুজ্জামান।
নিহত পলাশ চন্দ্র মিস্ত্রি (৩৭) পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া থানার বেতমোহর গ্রামের মাখন লাল মিস্ত্রির ছেলে। তিনি আশুলিয়ার নবীনগরে জালালাবাদ মডেল টাউনে স্ত্রী ও ৫ বছরের ছেলেসন্তানসহ বসবাস করতেন। আশুলিয়ার খেজুরবাগান এলাকায় কসমোপলিটন ইন্ডাস্ট্রিজ পোশাক কারখানায় সিনিয়র এক্সিকিউটিভ হিসেবে কাজ করতেন তিনি।
গ্রেপ্তাররা হলেন সাভারের কলমা জিনজিরা এলাকার আব্দুল ওহাব আলীর ছেলে মনির হোসেন ওরফে মনির কসাই (৩০), মাগুরা জেলার শালিখা থানার বংগারামপুর গ্রামের বাবুল মোল্লার ছেলে হাবিব মোল্লা (২৫)। তাঁদের বিরুদ্ধে মাদকসহ একাধিক মামলা রয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত আরও দুই আসামি পলাতক রয়েছেন।
২৬ মে সাভার থানায় মামলা দায়ের করেছেন নিহতের ছোট ভাই পীযূষ চন্দ্র মিস্ত্রি। এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২৫ মে রাত ৯টার দিকে কর্মস্থল থেকে ফেরার পথে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের সিঅ্যান্ডবি বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ছিনতাইকারীদের হামলার শিকার হন পলাশ চন্দ্র। সেখান থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এসপি আসাদুজ্জামান বলেন, ‘ছিনতাইকারী এ চক্রটি ছিনতাই করার জন্য গল্প সাজায়। পরে ছিনতাইয়ে বাধা দিলে ভুক্তভোগীকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। ঢাকা জেলা উত্তর গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে। প্রাথমিকভাবে তাঁরা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন এবং তাঁরা জানিয়েছেন যে তাঁদের দলে মোট চারজন ছিল। বাকি দুজনকেও গ্রেপ্তার করতে অভিযান চলমান আছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫