নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে ছিনতাইয়ের পরে ছুরিকাঘাতে সম্প্রতি খুন হন সাইমন নামে এক পোশাকশ্রমিক। চার দিন আগের এই হত্যাকাণ্ডে দায়ের করা এক মামলায় দুই ছিনতাইকারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন মো. ইউসুফ (২১) ও ইকবাল (২০)।
আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর মিরপুর ২ নম্বর ডিসি অফিসে এক সংবাদ সম্মেলনে উপপুলিশ কমিশনার মো. জসীম উদ্দীন মোল্লা এসব তথ্য জানান।
ঘটনার এক দিন পর গত বুধবার ভুক্তভোগীর বাবা শাহজাহান শেখ দারুস সালাম থানায় মামলা করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ তদন্ত শুরু করে। মামলার এক দিন পর মিরপুরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এ ঘটনায় জড়িত দুই ছিনতাইকারীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা ও একটি চাকু জব্দ করা হয়। অপর আসামিকে ধরতে অভিযান চলছে।
পুলিশ জানায়, দুই মাস আগে বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ থেকে গার্মেন্টসে চাকরি করার স্বপ্ন নিয়ে রাজধানীতে আসেন সাইমন। চাচার সঙ্গে থেকে মিরপুরের একটি গার্মেন্টসে পোশাকশ্রমিকের কাজ করতেন। প্রথম মাসের বেতনের টাকা নিয়ে বন্ধুদের সঙ্গে খাওয়া-দাওয়া করতে সনি সিনেমা হল এলাকায় গিয়েছিলেন। সাইমনের সঙ্গে ছিলেন বন্ধু রাব্বি ও হৃদয়। বেতনের ১০ হাজার টাকার মধ্যে ২ হাজার টাকা খরচও করেছিলেন। কিনেছিলেন একটি প্যান্ট।
ঘোরাঘুরি শেষে সন্ধ্যায় বাসায় ফেরার পথে ভুক্তভোগী সাইমন ও রাব্বি ছিনতাইকারীর কবলে পড়েন। তিন ছিনতাইকারী তাদের দুজনকে বলে, সাইমন নাকি তাদের বড় ভাইকে মেরে মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে। ছবি মিলিয়ে দেখার কথা বলে রিকশায় মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থান এলাকায় নিয়ে যায় তাঁদের। সাইমনকে ছিনতাইকারীরা একটু দূরে নিয়ে গিয়ে মোবাইল ফোন ও টাকা ছিনিয়ে নেয়। এ সময় ছিনতাইকারীরা ভুক্তভোগীকে ছুরি দিয়ে আঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে প্রত্যক্ষদর্শীরা সাইমনকে ধরাধরি করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে ছিনতাইয়ের পরে ছুরিকাঘাতে সম্প্রতি খুন হন সাইমন নামে এক পোশাকশ্রমিক। চার দিন আগের এই হত্যাকাণ্ডে দায়ের করা এক মামলায় দুই ছিনতাইকারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন মো. ইউসুফ (২১) ও ইকবাল (২০)।
আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর মিরপুর ২ নম্বর ডিসি অফিসে এক সংবাদ সম্মেলনে উপপুলিশ কমিশনার মো. জসীম উদ্দীন মোল্লা এসব তথ্য জানান।
ঘটনার এক দিন পর গত বুধবার ভুক্তভোগীর বাবা শাহজাহান শেখ দারুস সালাম থানায় মামলা করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ তদন্ত শুরু করে। মামলার এক দিন পর মিরপুরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এ ঘটনায় জড়িত দুই ছিনতাইকারীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা ও একটি চাকু জব্দ করা হয়। অপর আসামিকে ধরতে অভিযান চলছে।
পুলিশ জানায়, দুই মাস আগে বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ থেকে গার্মেন্টসে চাকরি করার স্বপ্ন নিয়ে রাজধানীতে আসেন সাইমন। চাচার সঙ্গে থেকে মিরপুরের একটি গার্মেন্টসে পোশাকশ্রমিকের কাজ করতেন। প্রথম মাসের বেতনের টাকা নিয়ে বন্ধুদের সঙ্গে খাওয়া-দাওয়া করতে সনি সিনেমা হল এলাকায় গিয়েছিলেন। সাইমনের সঙ্গে ছিলেন বন্ধু রাব্বি ও হৃদয়। বেতনের ১০ হাজার টাকার মধ্যে ২ হাজার টাকা খরচও করেছিলেন। কিনেছিলেন একটি প্যান্ট।
ঘোরাঘুরি শেষে সন্ধ্যায় বাসায় ফেরার পথে ভুক্তভোগী সাইমন ও রাব্বি ছিনতাইকারীর কবলে পড়েন। তিন ছিনতাইকারী তাদের দুজনকে বলে, সাইমন নাকি তাদের বড় ভাইকে মেরে মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে। ছবি মিলিয়ে দেখার কথা বলে রিকশায় মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থান এলাকায় নিয়ে যায় তাঁদের। সাইমনকে ছিনতাইকারীরা একটু দূরে নিয়ে গিয়ে মোবাইল ফোন ও টাকা ছিনিয়ে নেয়। এ সময় ছিনতাইকারীরা ভুক্তভোগীকে ছুরি দিয়ে আঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে প্রত্যক্ষদর্শীরা সাইমনকে ধরাধরি করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫