নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ২৯ জন ছিনতাইকারীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৩। সংঘবদ্ধ এসব ছিনতাইকারীর কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে দেশীয় অস্ত্র।
আজ শুক্রবার র্যাব-৩-এর মিডিয়া অফিসার এএসপি ফারজানা হক স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় প্রতিদিনই ছিনতাইয়ের শিকার হয় এবং ছিনতাইকারীদের আঘাতে আহত হয় পথচারী ও বিভিন্ন পরিবহনের যাত্রীরা। ভুক্তভোগীদের অনেকেই কোনো আইনি পদক্ষেপ নেয় না। ফলে সংঘবদ্ধ ছিনতাইকারী চক্রের তৎপরতা দিনে দিনে বেপরোয়াভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ছিনতাইকারী চক্রের সদস্যদের প্রায় সবাই মাদকাসক্ত। সাম্প্রতিককালে ছিনতাইকারী চক্রের তৎপরতা বৃদ্ধির বিষয়টি ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে প্রচারিত হচ্ছে। ফলশ্রুতিতে র্যাব উক্ত ছিনতাইকারীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে।
গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রাজধানীতে ছিনতাই বেশি হয় এমন কিছু স্থান চিহ্নিত করে সেখানে নজরদারি বাড়ায় র্যাব। নজরে রাখা এলাকায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে অভিযান চালিয়ে এসব ছিনতাইকারীকে গ্রেপ্তার করা হয় ৷ র্যাবের দাবি, গতকাল কমলাপুর এলাকা থেকে এক নারীর গলা থেকে স্বর্ণের চেইন ছিনতাই করে দৌড়ে পালানোর সময় মো. আরিফ হোসেন নামে এক ছিনতাইকারীর পিছু ধাওয়া করে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। তারপর অভিযান চালিয়ে রাজধানীর কমলাপুর, শাহজাহানপুর, মতিঝিল, মুগদা, পল্টন, হাতিরঝিল ও তেজগাঁও এলাকা থেকে অন্য ছিনতাইকারীদের গ্রেপ্তার করা হয়। এসব ছিনতাইকারীর কাছ থেকে ১৮টি মোবাইল ফোন, সাতটি সুইচ গিয়ার, দুটি অ্যান্টি কাটার, ছয়টি ব্লেড, একটি কাঁচি, চাকু, ক্ষুর, বিষাক্ত মলমের কৌটা, স্বর্ণের চেইন এবং নগদ ৩২৪ টাকা উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তার করা ছিনতাইকারীরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে র্যাবকে জানিয়েছে, রাজধানীর বাসস্ট্যান্ড, রেল স্টেশন এলাকায় ছিনতাইকারী সদস্যরা ঘোরাফেরা করতে থাকে। তারপর যাত্রীদের টার্গেট করে কখনো তাদের দেশীয় অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে, কখনো বিষাক্ত চেতনানাশক ওষুধ মিশিয়ে খাওয়ানোর চেষ্টা করে। এভাবে তার সর্বস্ব কেড়ে নিয়ে তারা ভিড়ের মধ্যে মিশে যায়। এ ছাড়া কখনো ভিড়ের মধ্যে যাত্রীদের চোখে-মুখে বিষাক্ত মলম বা মরিচের গুঁড়া বা বিষাক্ত স্প্রে করে যাত্রীদের যন্ত্রণায় কাতর করে সর্বস্ব কেড়ে নেয়। উক্ত সময়ে ভুক্তভোগীদের পরিবারের সদস্যরা সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েন।
এ ছাড়া সংঘবদ্ধ ছিনতাইকারীরা রাজধানীর বিভিন্ন অলিগলিতে ওত পেতে থাকে। সুযোগ পাওয়া মাত্রই তারা পথচারী, রিকশা আরোহী, যানজটে থাকা সিএনজি, অটোরিকশার যাত্রীদের ধারালো অস্ত্র প্রদর্শন করে সর্বস্ব লুটে নেয়। সন্ধ্যা থেকে ভোর পর্যন্ত তুলনামূলক জনশূন্য রাস্তা, লঞ্চঘাট, বাসস্ট্যান্ড, রেল স্টেশন এলাকায় ছিনতাইকারীরা বেপরোয়া হয়ে ওঠে। তাদের ছিনতাইয়ের কাজে বাধা দিলে তারা নিরীহ পথচারীদের প্রাণঘাতী আঘাত করতে দ্বিধাবোধ করে না বলে র্যাব দাবি করছে।
দৈনিক বাংলা মোড় থেকে সচিবালয় সড়ক সন্ধ্যা হলেই পথচারীদের জন্য ভয়ংকর হয়ে ওঠে ছিনতাইকারীদের দৌরাত্ম্যে। রাজধানীর অন্তত ১৪টি সড়ককে চিহ্নিত করেছে র্যাব। সড়কগুলো হলো খিলগাঁও মালিবাগ রেলগেট, পীরজঙ্গি মাজার ক্রসিং, কমলাপুর বটতলা, মতিঝিল কালভার্ট রোড, নাসিরের টেক হাতিরঝিল, শাহবাগ, গুলবাগ, রাজউক ক্রসিং, ইউবিএল ক্রসিং, পল্টন মোড়, গোলাপ শাহ মাজার ক্রসিং, হাইকোর্ট ক্রসিং, মানিকনগর স্টেডিয়ামের সামনে, নন্দীপাড়া ব্রিজ ও বাসাবো ক্রসিং।
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ২৯ জন ছিনতাইকারীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৩। সংঘবদ্ধ এসব ছিনতাইকারীর কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে দেশীয় অস্ত্র।
আজ শুক্রবার র্যাব-৩-এর মিডিয়া অফিসার এএসপি ফারজানা হক স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় প্রতিদিনই ছিনতাইয়ের শিকার হয় এবং ছিনতাইকারীদের আঘাতে আহত হয় পথচারী ও বিভিন্ন পরিবহনের যাত্রীরা। ভুক্তভোগীদের অনেকেই কোনো আইনি পদক্ষেপ নেয় না। ফলে সংঘবদ্ধ ছিনতাইকারী চক্রের তৎপরতা দিনে দিনে বেপরোয়াভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ছিনতাইকারী চক্রের সদস্যদের প্রায় সবাই মাদকাসক্ত। সাম্প্রতিককালে ছিনতাইকারী চক্রের তৎপরতা বৃদ্ধির বিষয়টি ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে প্রচারিত হচ্ছে। ফলশ্রুতিতে র্যাব উক্ত ছিনতাইকারীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে।
গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রাজধানীতে ছিনতাই বেশি হয় এমন কিছু স্থান চিহ্নিত করে সেখানে নজরদারি বাড়ায় র্যাব। নজরে রাখা এলাকায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে অভিযান চালিয়ে এসব ছিনতাইকারীকে গ্রেপ্তার করা হয় ৷ র্যাবের দাবি, গতকাল কমলাপুর এলাকা থেকে এক নারীর গলা থেকে স্বর্ণের চেইন ছিনতাই করে দৌড়ে পালানোর সময় মো. আরিফ হোসেন নামে এক ছিনতাইকারীর পিছু ধাওয়া করে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। তারপর অভিযান চালিয়ে রাজধানীর কমলাপুর, শাহজাহানপুর, মতিঝিল, মুগদা, পল্টন, হাতিরঝিল ও তেজগাঁও এলাকা থেকে অন্য ছিনতাইকারীদের গ্রেপ্তার করা হয়। এসব ছিনতাইকারীর কাছ থেকে ১৮টি মোবাইল ফোন, সাতটি সুইচ গিয়ার, দুটি অ্যান্টি কাটার, ছয়টি ব্লেড, একটি কাঁচি, চাকু, ক্ষুর, বিষাক্ত মলমের কৌটা, স্বর্ণের চেইন এবং নগদ ৩২৪ টাকা উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তার করা ছিনতাইকারীরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে র্যাবকে জানিয়েছে, রাজধানীর বাসস্ট্যান্ড, রেল স্টেশন এলাকায় ছিনতাইকারী সদস্যরা ঘোরাফেরা করতে থাকে। তারপর যাত্রীদের টার্গেট করে কখনো তাদের দেশীয় অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে, কখনো বিষাক্ত চেতনানাশক ওষুধ মিশিয়ে খাওয়ানোর চেষ্টা করে। এভাবে তার সর্বস্ব কেড়ে নিয়ে তারা ভিড়ের মধ্যে মিশে যায়। এ ছাড়া কখনো ভিড়ের মধ্যে যাত্রীদের চোখে-মুখে বিষাক্ত মলম বা মরিচের গুঁড়া বা বিষাক্ত স্প্রে করে যাত্রীদের যন্ত্রণায় কাতর করে সর্বস্ব কেড়ে নেয়। উক্ত সময়ে ভুক্তভোগীদের পরিবারের সদস্যরা সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েন।
এ ছাড়া সংঘবদ্ধ ছিনতাইকারীরা রাজধানীর বিভিন্ন অলিগলিতে ওত পেতে থাকে। সুযোগ পাওয়া মাত্রই তারা পথচারী, রিকশা আরোহী, যানজটে থাকা সিএনজি, অটোরিকশার যাত্রীদের ধারালো অস্ত্র প্রদর্শন করে সর্বস্ব লুটে নেয়। সন্ধ্যা থেকে ভোর পর্যন্ত তুলনামূলক জনশূন্য রাস্তা, লঞ্চঘাট, বাসস্ট্যান্ড, রেল স্টেশন এলাকায় ছিনতাইকারীরা বেপরোয়া হয়ে ওঠে। তাদের ছিনতাইয়ের কাজে বাধা দিলে তারা নিরীহ পথচারীদের প্রাণঘাতী আঘাত করতে দ্বিধাবোধ করে না বলে র্যাব দাবি করছে।
দৈনিক বাংলা মোড় থেকে সচিবালয় সড়ক সন্ধ্যা হলেই পথচারীদের জন্য ভয়ংকর হয়ে ওঠে ছিনতাইকারীদের দৌরাত্ম্যে। রাজধানীর অন্তত ১৪টি সড়ককে চিহ্নিত করেছে র্যাব। সড়কগুলো হলো খিলগাঁও মালিবাগ রেলগেট, পীরজঙ্গি মাজার ক্রসিং, কমলাপুর বটতলা, মতিঝিল কালভার্ট রোড, নাসিরের টেক হাতিরঝিল, শাহবাগ, গুলবাগ, রাজউক ক্রসিং, ইউবিএল ক্রসিং, পল্টন মোড়, গোলাপ শাহ মাজার ক্রসিং, হাইকোর্ট ক্রসিং, মানিকনগর স্টেডিয়ামের সামনে, নন্দীপাড়া ব্রিজ ও বাসাবো ক্রসিং।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫