কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জে কৃষক মফিজ উদ্দিন হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড ও অন্যজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে দুই আসামিকে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। আজ সোমবার বিকেলে কিশোরগঞ্জের দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক নার্গিস ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।
কিশোরগঞ্জ জেলা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) শাহ আজিজুল হক আজকের পত্রিকাকে রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আবুবাক্কার (৪৫) করিমগঞ্জ উপজেলা সদরের খুদিরজঙ্গল গ্রামের মৃত আ. জব্বারের ছেলে। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি মো. হারেছ (৫৫) একই গ্রামের হাচু মিয়ার ছেলে।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১০ সালের ৫ মে রাতে করিমগঞ্জ বাজার থেকে বাড়ি ফিরছিলেন কৃষক মফিজ উদ্দিন (৬৫)। পরে রাতে বাড়ি না ফিরলে স্বজনেরা খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরদিন সকালে খুদিরজঙ্গল কাঠের সেতুর নিচে তাঁর মরদেহ পাওয়া যায়।
এ ঘটনায় নিহত ব্যক্তির ছেলে আলী আকবর বাদী হয়ে ২২ মে আবুবাক্কার ও মো. হারেছকে সন্দেহভাজন আসামি করে করিমগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০১২ সালের ১২ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক শেখ আব্দুল্লাহ। দীর্ঘ সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে আদালত আজ এ রায় ঘোষণা করেন।
এ মামলার রাষ্ট্র পক্ষের আইনজীবী ছিলেন আবদুল খালেক দাদন, আসামি পক্ষে ছিলেন আলী আজগর আকন্দ সৈকত ও অ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন।
কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জে কৃষক মফিজ উদ্দিন হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড ও অন্যজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে দুই আসামিকে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। আজ সোমবার বিকেলে কিশোরগঞ্জের দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক নার্গিস ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।
কিশোরগঞ্জ জেলা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) শাহ আজিজুল হক আজকের পত্রিকাকে রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আবুবাক্কার (৪৫) করিমগঞ্জ উপজেলা সদরের খুদিরজঙ্গল গ্রামের মৃত আ. জব্বারের ছেলে। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি মো. হারেছ (৫৫) একই গ্রামের হাচু মিয়ার ছেলে।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১০ সালের ৫ মে রাতে করিমগঞ্জ বাজার থেকে বাড়ি ফিরছিলেন কৃষক মফিজ উদ্দিন (৬৫)। পরে রাতে বাড়ি না ফিরলে স্বজনেরা খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরদিন সকালে খুদিরজঙ্গল কাঠের সেতুর নিচে তাঁর মরদেহ পাওয়া যায়।
এ ঘটনায় নিহত ব্যক্তির ছেলে আলী আকবর বাদী হয়ে ২২ মে আবুবাক্কার ও মো. হারেছকে সন্দেহভাজন আসামি করে করিমগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০১২ সালের ১২ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক শেখ আব্দুল্লাহ। দীর্ঘ সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে আদালত আজ এ রায় ঘোষণা করেন।
এ মামলার রাষ্ট্র পক্ষের আইনজীবী ছিলেন আবদুল খালেক দাদন, আসামি পক্ষে ছিলেন আলী আজগর আকন্দ সৈকত ও অ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫