নিজস্ব প্রতিবেদক
জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ কল পেয়ে চট্টগ্রাম থেকে অপহৃত দুই শিশুকে সিলেটে উদ্ধার করেছে পুলিশ।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর পরিদর্শক আনোয়ার সাত্তার এ তথ্য জানান।
আনোয়ার সাত্তার জানান, সকাল সোয়া ১০টায় মোবারক নামে একজন ব্যক্তি সিলেটের দক্ষিণ সুরমার পূর্বাশা মার্কেট এলাকা থেকে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে জানান, তিনি একজন ব্যবসায়ী, পূর্বাশা মার্কেটে তাঁর একটি ট্রাক্টর স্পেয়ার পার্টসের দোকান রয়েছে। সকালে দোকান খুলতে এলে মার্কেটের পাশে দুটি কান্নারত শিশু দেখে তাদের কাছে এগিয়ে যান। শিশু দুটির কাছ থেকে জানতে পেরেছেন, তারা দুটি চট্টগ্রামে থাকে।
ওই ব্যক্তি আরও জানান, বুধবার বিকেলে মাঠে খেলাধুলা করার সময় এক লোক তাদের সঙ্গে ভাব জমিয়ে কিছু খেতে দেয়, এরপর তাদের ঘুম চলে আসে। সকালে তারা ঘুম ভেঙে দেখে তাদের হাত-পা বাঁধা অবস্থায় একটি খালি কন্টেইনারের মধ্যে রয়েছে। অনেক চেষ্টা করে বাঁধন খুলে দেখতে পায় একটি রেল স্টেশনের কাছে আছে। এরপর তারা হাঁটতে হাঁটতে তাঁর দোকানের সামনে চলে আসে। এরপর ওই ব্যক্তি ৯৯৯-এ ফোন দেন।
৯৯৯-এর পরিদর্শক আনোয়ার জানান, ৯৯৯-এ কলটি রিসিভ করেন কনস্টেবল মামুনুর রশিদ। কনস্টেবল মামুন তাৎক্ষণিকভাবে দক্ষিণ সুরমা থানায় বিষয়টি জানান। এরপর ৯৯৯ ডিসপ্যাচার এসআই মো. ফজলে হাসান শাহ কলার এবং সংশ্লিষ্ট থানা-পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে পুলিশি তৎপরতার হালনাগাদ নিতে থাকেন।
সংবাদ পেয়ে দক্ষিণ সুরমা থানার একটি দল ঘটনাস্থলে যায় এবং শিশু দুটিকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। শিশু দুটির একটির নাম আলাউদ্দীন (১৪), বাবার নাম কনু মিয়া। অপরজন ফয়সাল (৭), বাবার মৃত বাদশা মিয়া।
দুজনই কুমিল্লার মুরাদনগরের বাসিন্দা। পরিবারের সঙ্গে চট্টগ্রামে থাকে। এরই মধ্যে শিশু আলাউদ্দীনের বাবার সঙ্গে দক্ষিণ সুরমা থানা-পুলিশের যোগাযোগ হয়েছে। তিনি চট্টগ্রাম থেকে সিলেটের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন।
জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ কল পেয়ে চট্টগ্রাম থেকে অপহৃত দুই শিশুকে সিলেটে উদ্ধার করেছে পুলিশ।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর পরিদর্শক আনোয়ার সাত্তার এ তথ্য জানান।
আনোয়ার সাত্তার জানান, সকাল সোয়া ১০টায় মোবারক নামে একজন ব্যক্তি সিলেটের দক্ষিণ সুরমার পূর্বাশা মার্কেট এলাকা থেকে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে জানান, তিনি একজন ব্যবসায়ী, পূর্বাশা মার্কেটে তাঁর একটি ট্রাক্টর স্পেয়ার পার্টসের দোকান রয়েছে। সকালে দোকান খুলতে এলে মার্কেটের পাশে দুটি কান্নারত শিশু দেখে তাদের কাছে এগিয়ে যান। শিশু দুটির কাছ থেকে জানতে পেরেছেন, তারা দুটি চট্টগ্রামে থাকে।
ওই ব্যক্তি আরও জানান, বুধবার বিকেলে মাঠে খেলাধুলা করার সময় এক লোক তাদের সঙ্গে ভাব জমিয়ে কিছু খেতে দেয়, এরপর তাদের ঘুম চলে আসে। সকালে তারা ঘুম ভেঙে দেখে তাদের হাত-পা বাঁধা অবস্থায় একটি খালি কন্টেইনারের মধ্যে রয়েছে। অনেক চেষ্টা করে বাঁধন খুলে দেখতে পায় একটি রেল স্টেশনের কাছে আছে। এরপর তারা হাঁটতে হাঁটতে তাঁর দোকানের সামনে চলে আসে। এরপর ওই ব্যক্তি ৯৯৯-এ ফোন দেন।
৯৯৯-এর পরিদর্শক আনোয়ার জানান, ৯৯৯-এ কলটি রিসিভ করেন কনস্টেবল মামুনুর রশিদ। কনস্টেবল মামুন তাৎক্ষণিকভাবে দক্ষিণ সুরমা থানায় বিষয়টি জানান। এরপর ৯৯৯ ডিসপ্যাচার এসআই মো. ফজলে হাসান শাহ কলার এবং সংশ্লিষ্ট থানা-পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে পুলিশি তৎপরতার হালনাগাদ নিতে থাকেন।
সংবাদ পেয়ে দক্ষিণ সুরমা থানার একটি দল ঘটনাস্থলে যায় এবং শিশু দুটিকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। শিশু দুটির একটির নাম আলাউদ্দীন (১৪), বাবার নাম কনু মিয়া। অপরজন ফয়সাল (৭), বাবার মৃত বাদশা মিয়া।
দুজনই কুমিল্লার মুরাদনগরের বাসিন্দা। পরিবারের সঙ্গে চট্টগ্রামে থাকে। এরই মধ্যে শিশু আলাউদ্দীনের বাবার সঙ্গে দক্ষিণ সুরমা থানা-পুলিশের যোগাযোগ হয়েছে। তিনি চট্টগ্রাম থেকে সিলেটের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫