ঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর শাহবাগ তিন নেতার মাজারের ভেতরে মারামারিতে পুলিশের এক সহকারী উপপরিদর্শকসহ (এএসআই) দুইজন আহত হয়েছেন। তাঁদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে মাজারের সামনে ঘটনাটি ঘটে। আহতরা হলেন—শাহবাগ থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) ইদ্রিস আলী (৩০) এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী ইফতেখার হাসান মেহেদী (মিথুন) (৩৮)। মেহেদীকে চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসা হয়।
আহত মেহেদী জানান, তাঁরা মতিঝিল এজিবি কলোনীতে মামুন অ্যান্ড ব্রাদার্স নামে একটি ডেকোরেশন কোম্পানিতে কাজ করেন। বিকেলে মেহেদী ও তাঁর আরেক সহকর্মী রিদওয়ান একটি কাজে তিন নেতার মাজারে আসেন। মাজারের সামনে ফুটপাতে বসে ছিলেন। একটি বিষয় নিয়ে রিদওয়ানের সঙ্গে তাঁর কথা কাটাকাটি হয়। রিদওয়ানকে মারধর করেন। রিদওয়ান চিৎকার করলে দায়িত্বরত এএসআই ইদ্রিস আলী এগিয়ে আসেন।
মেহেদী অভিযোগ করেন, এএসআই ইদ্রিস কোনো কারণ ছাড়াই তাঁকে মারধর করেন। একটি লোহার টুকরা দিয়ে মাথায় বাড়ি দেন। এতে তাঁর মাথা ফেটে যায়। কাছে থাকা ৮ হাজার টাকাসহ মানিব্যাগ হারিয়ে যায়।
তবে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা এএসআই ইদ্রিস বলেন, ‘তিন নেতার মাজারের ভেতরে মেহেদী নামে ওই যুবক তাঁর সহকর্মী রিদওয়ানকে মারধর করছিলেন। এ সময় কাছে এগিয়ে গিয়ে মারামারি থামানোর চেষ্টা করি। কিন্তু মেহেদী আমার ওপর চড়াও হন। আমার ইউনিফর্ম ছিঁড়ে ফেলে। ওয়ারলেস সেটটি ভেঙে ফেলে। তাঁকে ধরতে গিয়ে পড়ে আহত হই।’
এ ব্যাপারে প্রত্যক্ষদর্শী পথচারী মো. ফয়সাল বলেন, ‘ঘটনার সময় সে ওই রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলাম। এ সময় মাজারের ভেতরে দুইজন মারামারি করছিল। তখন ডিউটিরত পুলিশ তাদের মাজার থেকে বের হয়ে আসতে বলে। কয়েকবার তাদের ডাক দেয়। না শুনলে পুলিশ সদস্য ভেতরে গিয়ে এক যুবককে ধরে বাইরে আনতে যায়। পরে ওই যুবক ও পুলিশের মধ্যে হাতাহাতি হয়। এতে দুজন আহত হয়।’
এ ব্যাপারে শাহবাগ থানার ওসি মওদুত হাওলাদার বলেন, ‘তিন নেতার মাজারের ভেতরে মারামারির ঘটনা ঘটে। সেখানে ডিউটিরত আমাদের পুলিশ সদস্য মারামারি বন্ধ করতে বলে এবং মাজার থেকে বের হতে বলে। অনেকবার নিষেধ করার সত্ত্বেও তারা সেখানে মারামারি করছিল।’
ওসি আরও বলেন, ‘পুলিশ মেহেদী নামে এক যুবককে চড় থাপ্পড় মেরে রাস্তায় নিয়ে আসছিল। এ সময় মেহেদী পুলিশের পোশাক ধরে তাকে মারধর করে। এতে পুলিশের পোশাক ছিঁড়ে যায় ও ওয়ারলেস সেট ভেঙে যায়। মেহেদীকে আটক করা হয়েছে। দুজনকে ঢাকা মেডিকেলে কলেজ হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।’
রাজধানীর শাহবাগ তিন নেতার মাজারের ভেতরে মারামারিতে পুলিশের এক সহকারী উপপরিদর্শকসহ (এএসআই) দুইজন আহত হয়েছেন। তাঁদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে মাজারের সামনে ঘটনাটি ঘটে। আহতরা হলেন—শাহবাগ থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) ইদ্রিস আলী (৩০) এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী ইফতেখার হাসান মেহেদী (মিথুন) (৩৮)। মেহেদীকে চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসা হয়।
আহত মেহেদী জানান, তাঁরা মতিঝিল এজিবি কলোনীতে মামুন অ্যান্ড ব্রাদার্স নামে একটি ডেকোরেশন কোম্পানিতে কাজ করেন। বিকেলে মেহেদী ও তাঁর আরেক সহকর্মী রিদওয়ান একটি কাজে তিন নেতার মাজারে আসেন। মাজারের সামনে ফুটপাতে বসে ছিলেন। একটি বিষয় নিয়ে রিদওয়ানের সঙ্গে তাঁর কথা কাটাকাটি হয়। রিদওয়ানকে মারধর করেন। রিদওয়ান চিৎকার করলে দায়িত্বরত এএসআই ইদ্রিস আলী এগিয়ে আসেন।
মেহেদী অভিযোগ করেন, এএসআই ইদ্রিস কোনো কারণ ছাড়াই তাঁকে মারধর করেন। একটি লোহার টুকরা দিয়ে মাথায় বাড়ি দেন। এতে তাঁর মাথা ফেটে যায়। কাছে থাকা ৮ হাজার টাকাসহ মানিব্যাগ হারিয়ে যায়।
তবে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা এএসআই ইদ্রিস বলেন, ‘তিন নেতার মাজারের ভেতরে মেহেদী নামে ওই যুবক তাঁর সহকর্মী রিদওয়ানকে মারধর করছিলেন। এ সময় কাছে এগিয়ে গিয়ে মারামারি থামানোর চেষ্টা করি। কিন্তু মেহেদী আমার ওপর চড়াও হন। আমার ইউনিফর্ম ছিঁড়ে ফেলে। ওয়ারলেস সেটটি ভেঙে ফেলে। তাঁকে ধরতে গিয়ে পড়ে আহত হই।’
এ ব্যাপারে প্রত্যক্ষদর্শী পথচারী মো. ফয়সাল বলেন, ‘ঘটনার সময় সে ওই রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলাম। এ সময় মাজারের ভেতরে দুইজন মারামারি করছিল। তখন ডিউটিরত পুলিশ তাদের মাজার থেকে বের হয়ে আসতে বলে। কয়েকবার তাদের ডাক দেয়। না শুনলে পুলিশ সদস্য ভেতরে গিয়ে এক যুবককে ধরে বাইরে আনতে যায়। পরে ওই যুবক ও পুলিশের মধ্যে হাতাহাতি হয়। এতে দুজন আহত হয়।’
এ ব্যাপারে শাহবাগ থানার ওসি মওদুত হাওলাদার বলেন, ‘তিন নেতার মাজারের ভেতরে মারামারির ঘটনা ঘটে। সেখানে ডিউটিরত আমাদের পুলিশ সদস্য মারামারি বন্ধ করতে বলে এবং মাজার থেকে বের হতে বলে। অনেকবার নিষেধ করার সত্ত্বেও তারা সেখানে মারামারি করছিল।’
ওসি আরও বলেন, ‘পুলিশ মেহেদী নামে এক যুবককে চড় থাপ্পড় মেরে রাস্তায় নিয়ে আসছিল। এ সময় মেহেদী পুলিশের পোশাক ধরে তাকে মারধর করে। এতে পুলিশের পোশাক ছিঁড়ে যায় ও ওয়ারলেস সেট ভেঙে যায়। মেহেদীকে আটক করা হয়েছে। দুজনকে ঢাকা মেডিকেলে কলেজ হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫