নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির নামে জাল সার্টিফিকেট বিক্রির অভিযোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ডা. মো. সাইদুর রহমানসহ গ্রেপ্তার ছয়জনকে দুই দিন করে রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর হাকিম আতাউল্লাহ এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
উপাচার্যের অন্য পাঁচজন সহকারী হলেন নুরুল হক সরকার ওরফে শেখ মনি সরকার, মোয়াজ্জেম হোসেন, ডা. মো. সাইদুর রহমান ওরফে নজরুল, মাহফুজুর রহমান মাহফুজ, ডা. মো. আমান উল্লাহ ও দেবাশীষ কুণ্ডু।
আসামি সাইদুর রহমান ‘প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি’, ‘পিস ব্লেন্ড ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি’ ও ‘পিস ল্যান্ড ইউনিভার্সিটি’ নামে ৩টি ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। ছয় আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। তাঁদের পাঁচ দিন করে রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা।
এ সময় আসামিপক্ষে আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিল পূর্বক জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে প্রত্যেকের দুই দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর মালিবাগের প্যারামাউন্ট টাওয়ারে অভিযান চালিয়ে এদের গ্রেপ্তার করে পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে অসংখ্য জাল সনদপত্র, জাল সনদ ও সনদ তৈরির সরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
এ ছাড়া ৪টি বিভিন্ন ব্যাংকের চেক, ভুয়া সনদ দেওয়ার বিজ্ঞাপনের পেপার কাটিং ও লিফলেট, প্রেসক্রিপশন, অসংখ্য ভিজিটিং কার্ড, নব দিগন্ত ডায়াগনস্টিক সেন্টার অ্যান্ড ডক্টরস চেম্বারের কপি ও একটি সিপিইউ, একটি মনিটর, একটি কিবোর্ড ও একটি প্রিন্টারও জব্দ করা হয়েছে।
মামলার সূত্রে জানা যায়, চক্রটি প্রায় দুই দশক ধরে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির নামে ভুয়া সার্টিফিকেট বিক্রির ব্যবসা করে আসছিল। প্রতারণার কাজে তারা ভুয়া ওয়েবসাইট, বিভিন্ন পত্রপত্রিকা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আকর্ষণীয় বিজ্ঞাপন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভুয়া আদেশ ও হাইকোর্টের জাল রিট আদেশ প্রদর্শন করে। তাঁরা এমবিবিএস, বিডিএস, এমফিল, পিএইচডি, ইঞ্জিনিয়ারিং, অ্যাডভোকেট শিপসহ ১৪৪টি বিষয়ের ওপরে অসংখ্য ভুয়া সার্টিফিকেট দেওয়ার নামে কয়েক কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
এ ঘটনায় আসামিদের বিরুদ্ধে রাজধানীর রমনা থানায় মামলা করে ডিবি।
প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির নামে জাল সার্টিফিকেট বিক্রির অভিযোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ডা. মো. সাইদুর রহমানসহ গ্রেপ্তার ছয়জনকে দুই দিন করে রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর হাকিম আতাউল্লাহ এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
উপাচার্যের অন্য পাঁচজন সহকারী হলেন নুরুল হক সরকার ওরফে শেখ মনি সরকার, মোয়াজ্জেম হোসেন, ডা. মো. সাইদুর রহমান ওরফে নজরুল, মাহফুজুর রহমান মাহফুজ, ডা. মো. আমান উল্লাহ ও দেবাশীষ কুণ্ডু।
আসামি সাইদুর রহমান ‘প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি’, ‘পিস ব্লেন্ড ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি’ ও ‘পিস ল্যান্ড ইউনিভার্সিটি’ নামে ৩টি ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। ছয় আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। তাঁদের পাঁচ দিন করে রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা।
এ সময় আসামিপক্ষে আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিল পূর্বক জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে প্রত্যেকের দুই দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর মালিবাগের প্যারামাউন্ট টাওয়ারে অভিযান চালিয়ে এদের গ্রেপ্তার করে পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে অসংখ্য জাল সনদপত্র, জাল সনদ ও সনদ তৈরির সরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
এ ছাড়া ৪টি বিভিন্ন ব্যাংকের চেক, ভুয়া সনদ দেওয়ার বিজ্ঞাপনের পেপার কাটিং ও লিফলেট, প্রেসক্রিপশন, অসংখ্য ভিজিটিং কার্ড, নব দিগন্ত ডায়াগনস্টিক সেন্টার অ্যান্ড ডক্টরস চেম্বারের কপি ও একটি সিপিইউ, একটি মনিটর, একটি কিবোর্ড ও একটি প্রিন্টারও জব্দ করা হয়েছে।
মামলার সূত্রে জানা যায়, চক্রটি প্রায় দুই দশক ধরে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির নামে ভুয়া সার্টিফিকেট বিক্রির ব্যবসা করে আসছিল। প্রতারণার কাজে তারা ভুয়া ওয়েবসাইট, বিভিন্ন পত্রপত্রিকা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আকর্ষণীয় বিজ্ঞাপন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভুয়া আদেশ ও হাইকোর্টের জাল রিট আদেশ প্রদর্শন করে। তাঁরা এমবিবিএস, বিডিএস, এমফিল, পিএইচডি, ইঞ্জিনিয়ারিং, অ্যাডভোকেট শিপসহ ১৪৪টি বিষয়ের ওপরে অসংখ্য ভুয়া সার্টিফিকেট দেওয়ার নামে কয়েক কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
এ ঘটনায় আসামিদের বিরুদ্ধে রাজধানীর রমনা থানায় মামলা করে ডিবি।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫