উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
শুল্ক-কর দেওয়ার সহযোগিতার নামে প্রবাসীর স্বর্ণের বার নিয়ে উধাও হন বিমানবন্দরের দুই কর্মী। পরে অভিযান চালিয়ে স্বর্ণের বার উদ্ধার করে প্রবাসীর হাতে হস্তান্তর করে বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)। এ সময় আনোয়ার হোসেন (৪২) ও আবুল কালাম আজাদ (২৬) নামের দুই কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ বুধবার সন্ধ্যায় বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা বিমানবন্দরের এয়ারকুলার রক্ষণাবেক্ষণ কাজে নিয়োজিত বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ড্যাফোডিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে সহকারী মেকানিক হিসেবে কাজ করেন।
ভুক্তভোগী ওই প্রবাসীর নাম শহিদুল ইসলাম। মানিকগঞ্জের সিংগাইর গ্রামে তাঁর বাড়ি। সৌদি আরব থেকে গত রোববার ঢাকার বিমানবন্দরে আসেন তিনি।
প্রবাসী শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘সৌদি থেকে দুটি স্বর্ণের বার নিয়ে দেশে এসেছিলাম। বিমানবন্দরে নামার পর জানতাম না, এসব স্বর্ণের বারের শুল্ক কোথায় জমা দিতে হবে। পরে ৫ নম্বর বোর্ডিং ব্রিজের কাছে বিমানবন্দরের একজন কর্মীর কাছে, কোথায় শুল্ক জমা দিতে হবে, তা জানতে চাই। পরে তিনি আরেকজনে দেখিয়ে দেন। ওই সময় তাঁরা সহযোগিতার কথা বলে স্বর্ণের বার দুটি নিয়ে নেন। তার পর থেকে বিমানবন্দরের বিভিন্ন স্থানে ঘুরিয়ে স্বর্ণের বার নিয়ে পালিয়ে যান।’
ভুক্তভোগী প্রবাসী বলেন, ‘তাঁদেরকে খোঁজাখুঁজি করে কোথাও না পেয়ে বিমানবন্দরের বোর্ডিং ব্রিজ এলাকায় ঘুরতে থাকি। পরে বিমানবন্দরের এপিবিএন সদস্যরা কী হয়েছে, জানতে চান। বিষয়টি তাঁদেরকে খুলে বলার পর এপিবিএন সদস্যরা তাঁদেরকে খুঁজে বের করে আমার স্বর্ণের বার উদ্ধার করে দেন।’
বিমানবন্দর এপিবিএনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভুক্তভোগী প্রবাসীর অভিযোগ পাওয়ার পরপরই ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে দুজনকে শনাক্ত করা হয়। পরদিন সোমবার বিমানবন্দর থেকে তাঁদেরকে আটক করা হয়। আটকের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা অস্বীকার করলেও পরে তথ্যপ্রমাণ দেখে স্বীকার করেন এবং স্বর্ণের বার ফেরত দেন।’
তিনি বলেন, ‘গ্রেপ্তার হওয়া আনোয়ার হোসেন (৪২) ও আবুল কালাম আজাদ (২৬) বিমানবন্দরের এয়ারকুলার রক্ষণাবেক্ষণ কাজে নিয়োজিত বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ড্যাফোডিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে সহকারী মেকানিক হিসেবে কাজ করেন। তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।’
শুল্ক-কর দেওয়ার সহযোগিতার নামে প্রবাসীর স্বর্ণের বার নিয়ে উধাও হন বিমানবন্দরের দুই কর্মী। পরে অভিযান চালিয়ে স্বর্ণের বার উদ্ধার করে প্রবাসীর হাতে হস্তান্তর করে বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)। এ সময় আনোয়ার হোসেন (৪২) ও আবুল কালাম আজাদ (২৬) নামের দুই কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ বুধবার সন্ধ্যায় বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা বিমানবন্দরের এয়ারকুলার রক্ষণাবেক্ষণ কাজে নিয়োজিত বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ড্যাফোডিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে সহকারী মেকানিক হিসেবে কাজ করেন।
ভুক্তভোগী ওই প্রবাসীর নাম শহিদুল ইসলাম। মানিকগঞ্জের সিংগাইর গ্রামে তাঁর বাড়ি। সৌদি আরব থেকে গত রোববার ঢাকার বিমানবন্দরে আসেন তিনি।
প্রবাসী শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘সৌদি থেকে দুটি স্বর্ণের বার নিয়ে দেশে এসেছিলাম। বিমানবন্দরে নামার পর জানতাম না, এসব স্বর্ণের বারের শুল্ক কোথায় জমা দিতে হবে। পরে ৫ নম্বর বোর্ডিং ব্রিজের কাছে বিমানবন্দরের একজন কর্মীর কাছে, কোথায় শুল্ক জমা দিতে হবে, তা জানতে চাই। পরে তিনি আরেকজনে দেখিয়ে দেন। ওই সময় তাঁরা সহযোগিতার কথা বলে স্বর্ণের বার দুটি নিয়ে নেন। তার পর থেকে বিমানবন্দরের বিভিন্ন স্থানে ঘুরিয়ে স্বর্ণের বার নিয়ে পালিয়ে যান।’
ভুক্তভোগী প্রবাসী বলেন, ‘তাঁদেরকে খোঁজাখুঁজি করে কোথাও না পেয়ে বিমানবন্দরের বোর্ডিং ব্রিজ এলাকায় ঘুরতে থাকি। পরে বিমানবন্দরের এপিবিএন সদস্যরা কী হয়েছে, জানতে চান। বিষয়টি তাঁদেরকে খুলে বলার পর এপিবিএন সদস্যরা তাঁদেরকে খুঁজে বের করে আমার স্বর্ণের বার উদ্ধার করে দেন।’
বিমানবন্দর এপিবিএনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভুক্তভোগী প্রবাসীর অভিযোগ পাওয়ার পরপরই ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে দুজনকে শনাক্ত করা হয়। পরদিন সোমবার বিমানবন্দর থেকে তাঁদেরকে আটক করা হয়। আটকের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা অস্বীকার করলেও পরে তথ্যপ্রমাণ দেখে স্বীকার করেন এবং স্বর্ণের বার ফেরত দেন।’
তিনি বলেন, ‘গ্রেপ্তার হওয়া আনোয়ার হোসেন (৪২) ও আবুল কালাম আজাদ (২৬) বিমানবন্দরের এয়ারকুলার রক্ষণাবেক্ষণ কাজে নিয়োজিত বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ড্যাফোডিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে সহকারী মেকানিক হিসেবে কাজ করেন। তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫