টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের টঙ্গীতে স্ত্রীকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে যুবক ও দ্বিতীয় স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৭টায় টঙ্গী পূর্ব থানার তিস্তার গেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত গুহবধূর নাম মেঘলা আক্তার (২০)। তিনি ঢাকা জেলার তেজগাঁও (নাখালপাড়া) এলাকার মো. অপু মিয়ার মেয়ে। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
এ ঘটনায় গ্রেপ্তারকরা হলেন, ওই গৃহবধুর স্বামী কবির হোসেন (২৫) ও তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী ফাতেমা (২০)। কবির কিশোরগঞ্জ জেলার সুধী গ্রামের বাদশা মিয়ার ছেলে।
পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মৃত মেঘলা কবির হোসেনের প্রথম স্ত্রী। কবির হোসেন তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী ফাতেমাকে নিয়ে মরকুন তিস্তার গেট এলাকার মোহাম্মদ আলমের বাড়িতে ভাড়া থাকেন। কবির স্থানীয় একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন। পারিবারিক কলহের জেরে কবির দ্বিতীয় স্ত্রী ফাতেমাকে নিয়ে ওই এলাকায় বাস করতেন। কবির ও মেঘলার দাম্পত্য জীবনে ছয় মাসের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। গত শুক্রবার মেঘলা স্বামীর ভাড়া বাড়িতে বেড়াতে আসেন। রোববার রাতে শিশু মেয়ের ভরণ পোষণের টাকা নেওয়াকে কেন্দ্র করে কথা-কাটাকাটি হয় তাঁদের। পরদিন সকালে ফের বাকবিতন্ডায় জড়ালে কবির স্ত্রী মেঘলাকে হাতুড়ি দিয়ে আঘাত করেন। এতে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।
পুলিশ জানায়, এ ঘটনার পরে সে টঙ্গী পূর্ব থানায় গিয়ে পুলিশকে জানায় তাঁর স্ত্রী হঠাৎ মারা গেছে। তাঁর আচরনে সন্দেহ হলে পুলিশ তাঁকে থানায় আটক করে। ঘটনাস্থলে গিয়ে স্ত্রীকে হাতুড়ি দিয়ে আঘাত করে হত্যার প্রমাণ পায়।
টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাবেদ মাসুদ জানান, এ ঘটনার নিহতের বাবা অভিযুক্ত কবির ও তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী ফাতেমার বিরুদ্ধে মামলা করেন। পরে আদালতে মাধ্যমে তাঁদের জেল হাজতে পাঠানো হয়।
গাজীপুরের টঙ্গীতে স্ত্রীকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে যুবক ও দ্বিতীয় স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৭টায় টঙ্গী পূর্ব থানার তিস্তার গেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত গুহবধূর নাম মেঘলা আক্তার (২০)। তিনি ঢাকা জেলার তেজগাঁও (নাখালপাড়া) এলাকার মো. অপু মিয়ার মেয়ে। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
এ ঘটনায় গ্রেপ্তারকরা হলেন, ওই গৃহবধুর স্বামী কবির হোসেন (২৫) ও তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী ফাতেমা (২০)। কবির কিশোরগঞ্জ জেলার সুধী গ্রামের বাদশা মিয়ার ছেলে।
পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মৃত মেঘলা কবির হোসেনের প্রথম স্ত্রী। কবির হোসেন তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী ফাতেমাকে নিয়ে মরকুন তিস্তার গেট এলাকার মোহাম্মদ আলমের বাড়িতে ভাড়া থাকেন। কবির স্থানীয় একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন। পারিবারিক কলহের জেরে কবির দ্বিতীয় স্ত্রী ফাতেমাকে নিয়ে ওই এলাকায় বাস করতেন। কবির ও মেঘলার দাম্পত্য জীবনে ছয় মাসের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। গত শুক্রবার মেঘলা স্বামীর ভাড়া বাড়িতে বেড়াতে আসেন। রোববার রাতে শিশু মেয়ের ভরণ পোষণের টাকা নেওয়াকে কেন্দ্র করে কথা-কাটাকাটি হয় তাঁদের। পরদিন সকালে ফের বাকবিতন্ডায় জড়ালে কবির স্ত্রী মেঘলাকে হাতুড়ি দিয়ে আঘাত করেন। এতে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।
পুলিশ জানায়, এ ঘটনার পরে সে টঙ্গী পূর্ব থানায় গিয়ে পুলিশকে জানায় তাঁর স্ত্রী হঠাৎ মারা গেছে। তাঁর আচরনে সন্দেহ হলে পুলিশ তাঁকে থানায় আটক করে। ঘটনাস্থলে গিয়ে স্ত্রীকে হাতুড়ি দিয়ে আঘাত করে হত্যার প্রমাণ পায়।
টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাবেদ মাসুদ জানান, এ ঘটনার নিহতের বাবা অভিযুক্ত কবির ও তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী ফাতেমার বিরুদ্ধে মামলা করেন। পরে আদালতে মাধ্যমে তাঁদের জেল হাজতে পাঠানো হয়।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫