সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
ছাত্র জিতুর হাতে থাকা ক্রিকেট স্টাম্প দিয়ে করা আঘাতে মারা যান শিক্ষক উৎপল কুমার সরকার। তবে ঘটনার তিন দিন পেরিয়ে গেলেও মামলার আলামত সেই স্টাম্পটি স্কুলের কক্ষেই দেখতে পান গণমাধ্যমকর্মীরা। এ বিষয়ে আলোচনা শুরু হলে ঘণ্টাখানেক পর সেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এসে আলামত জব্দ করে পুলিশ। পুলিশের এমন আচরণে হতাশ শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার বেলা আড়াইটার দিকে আশুলিয়ার হাজী ইউনুস আলী কলেজে গেলে সেখানকার অফিসকক্ষ থেকে স্টাম্পটি বের করে সংবাদকর্মীদের দেখান শিক্ষকেরা। বিষয়টি টের পেয়ে ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হাজির হয় পুলিশের টিম। এরপর জব্দ করা হয় ওই স্টাম্প ও সিসিটিভি ফুটেজের ডিভিআর মেশিন। পরে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়।
হামলার ঘটনার পর দিন গত রোববার (২৬ জুন) আশুলিয়া থানায় মামলা দায়ের করেন নিহত ব্যক্তির ভাই অসীম কুমার সরকার। কিন্তু তারপরও গত হয়েছে আরও দুটি দিন। এই দুই দিনেও মামলার আলামত এমন অরক্ষিত থাকায় এবং এখনো জব্দ না হওয়ায় পুলিশের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
আলামত স্টাম্প জব্দ করতে এত সময় লাগার কারণ জানতে চাইলে আশুলিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (ওসি তদন্ত) জিয়াউল ইসলাম তিনি বলেন, ‘আমাদের কাজ চলমান আছে। এর আগে আমাদের পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে ও জব্দ করেছে।’
আলামত জব্দ করলে থানায় থাকার কথা, তাহলে ঘটনাস্থলে রাখার নিয়ম আছে কি? এমন প্রশ্ন এড়িয়ে গিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের মূল টার্গেট আসলে সিসিটিভি ক্যামেরার ডিভিআর মেশিন। আমরা সেটি আজকে জব্দ করেছি এবং এটি আমরা ফরেনসিক টেস্ট করানোর জন্য পাঠাব। আমরা আশপাশের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ ঘেঁটে দেখছি। স্টাম্পও জব্দ করা হয়েছে। ঘাতক ছাত্রকে গ্রেপ্তার করতে আমাদের একাধিক টিমের অভিযান চলমান আছে।’
উল্লেখ্য, গত শনিবার (২৫ জুন) দুপুরে আশুলিয়ার চিত্রশাইল এলাকায় হাজী ইউনুস আলী স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাঠে ওই শিক্ষকের ওপর অতর্কিত হামলা চালিয়ে ক্রিকেটের স্টাম্প দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে একই প্রতিষ্ঠানের দশম শ্রেণির ছাত্র আশরাফুল ইসলাম জিতু। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল সোমবার ভোরে শিক্ষক উৎপল কুমার সরকার মারা যান। ঘটনার পর থেকে এখনো পলাতক জিতু।
ছাত্র জিতুর হাতে থাকা ক্রিকেট স্টাম্প দিয়ে করা আঘাতে মারা যান শিক্ষক উৎপল কুমার সরকার। তবে ঘটনার তিন দিন পেরিয়ে গেলেও মামলার আলামত সেই স্টাম্পটি স্কুলের কক্ষেই দেখতে পান গণমাধ্যমকর্মীরা। এ বিষয়ে আলোচনা শুরু হলে ঘণ্টাখানেক পর সেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এসে আলামত জব্দ করে পুলিশ। পুলিশের এমন আচরণে হতাশ শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার বেলা আড়াইটার দিকে আশুলিয়ার হাজী ইউনুস আলী কলেজে গেলে সেখানকার অফিসকক্ষ থেকে স্টাম্পটি বের করে সংবাদকর্মীদের দেখান শিক্ষকেরা। বিষয়টি টের পেয়ে ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হাজির হয় পুলিশের টিম। এরপর জব্দ করা হয় ওই স্টাম্প ও সিসিটিভি ফুটেজের ডিভিআর মেশিন। পরে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়।
হামলার ঘটনার পর দিন গত রোববার (২৬ জুন) আশুলিয়া থানায় মামলা দায়ের করেন নিহত ব্যক্তির ভাই অসীম কুমার সরকার। কিন্তু তারপরও গত হয়েছে আরও দুটি দিন। এই দুই দিনেও মামলার আলামত এমন অরক্ষিত থাকায় এবং এখনো জব্দ না হওয়ায় পুলিশের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
আলামত স্টাম্প জব্দ করতে এত সময় লাগার কারণ জানতে চাইলে আশুলিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (ওসি তদন্ত) জিয়াউল ইসলাম তিনি বলেন, ‘আমাদের কাজ চলমান আছে। এর আগে আমাদের পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে ও জব্দ করেছে।’
আলামত জব্দ করলে থানায় থাকার কথা, তাহলে ঘটনাস্থলে রাখার নিয়ম আছে কি? এমন প্রশ্ন এড়িয়ে গিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের মূল টার্গেট আসলে সিসিটিভি ক্যামেরার ডিভিআর মেশিন। আমরা সেটি আজকে জব্দ করেছি এবং এটি আমরা ফরেনসিক টেস্ট করানোর জন্য পাঠাব। আমরা আশপাশের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ ঘেঁটে দেখছি। স্টাম্পও জব্দ করা হয়েছে। ঘাতক ছাত্রকে গ্রেপ্তার করতে আমাদের একাধিক টিমের অভিযান চলমান আছে।’
উল্লেখ্য, গত শনিবার (২৫ জুন) দুপুরে আশুলিয়ার চিত্রশাইল এলাকায় হাজী ইউনুস আলী স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাঠে ওই শিক্ষকের ওপর অতর্কিত হামলা চালিয়ে ক্রিকেটের স্টাম্প দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে একই প্রতিষ্ঠানের দশম শ্রেণির ছাত্র আশরাফুল ইসলাম জিতু। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল সোমবার ভোরে শিক্ষক উৎপল কুমার সরকার মারা যান। ঘটনার পর থেকে এখনো পলাতক জিতু।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫