নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জালিয়াতির মাধ্যমে সম্পত্তি আত্মসাতের দুই মামলায় ট্রান্সকম গ্রুপের তিন কর্মকর্তাকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেন তাদের জামিন দেন।
জামিনপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন—ট্রান্সকম গ্রুপের সহকারী কোম্পানি সচিব মোহাম্মদ মোসাদ্দেক, ব্যবস্থাপক (কোম্পানি সেক্রেটারি) আবু ইউসূফ মো. সিদ্দিক ও পরিচালক (করপোরেট ফাইন্যান্স) আবদুল্লাহ আল মামুন।
জামিনের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন তিনজনের আইনজীবী শেখ জামিরুল ইসলাম।
এর আগে ২১ এপ্রিল এই তিনজনের জামিন বাতিল করে আদালত তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেন। ইউসুফ ও মোসাদ্দেককে এক মামলায় ও আবদুল্লাহ আল মামুনকে আরেক মামলায় জামিন বাতিল করে রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। রিমান্ড শেষে গত ২৪ এপ্রিল তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।
২২ ফেব্রুয়ারি ট্রান্সকম গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সিমিন রহমান, তাঁর মা ট্রান্সকমের কর্ণধার প্রয়াত লতিফুর রহমানের স্ত্রী শাহনাজ রহমান ও ছেলে যারাইফ আয়াত হোসেনসহ ট্রান্সকমের অন্যান্য কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতিসহ সম্পত্তি আত্মসাতের তিনটি মামলা দায়ের করেন লতিফুর রহমানের ছোট মেয়ে শাযরেহ হক।
তিনটি মামলার প্রত্যেক মামলায় সিমিন রহমানকে আসামি করা হয়। লতিফুর রহমানের স্ত্রী শাহনাজ রহমানকে দুটি মামলায় আসামি করা হয়। সিমিন রহমানের ছেলে যারাইফ আয়াত হোসেনকে একটি মামলায় আসামি করা হয়।
এ ছাড়া ট্রান্সকম গ্রুপের পাঁচ কর্মকর্তাকে আসামি করা হয়। তাঁরা হলেন—গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক (করপোরেট অ্যাফেয়ার্স-আইন) মো. ফখরুজ্জামান ভূঁইয়া, পরিচালক (করপোরেট ফাইন্যান্স) কামরুল হাসান, পরিচালক (করপোরেট ফাইন্যান্স) আবদুল্লাহ আল মামুন, সহকারী কোম্পানি সচিব মোহাম্মদ মোসাদ্দেক ও ব্যবস্থাপক (কোম্পানি সেক্রেটারি) আবু ইউসূফ মো. সিদ্দিক।
ট্রান্সকমের পাঁচ কর্মকর্তার মধ্যে দুজন ফখরুজ্জামান ভূইয়া ও কামরুল হাসানকে তিনটি মামলাতেই আসামি করা হয়। অপর তিন কর্মকর্তাকে একটি করে মামলায় আসামি করা হয়।
মামলাগুলোতে প্রয়াত লতিফুর রহমানের এবং আরশাদ অলিউর রহমানের স্বাক্ষর জাল করে অবৈধভাবে ট্রান্সকম গ্রুপের শেয়ার স্থানান্তর, লতিফুর রহমানের টাকা বেআইনিভাবে এক হিসাব থেকে অন্য হিসাবে স্থানান্তর করে আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।
গত ৩ এপ্রিল সিমিন রহমান তাঁর মা ও ছেলে আদালতে আত্মসমর্পণ করার পর আদালত জামিন দেন।
উল্লেখ্য, এই তিন মামলা দায়েরের পর শাযরেহ হক তাঁর বোন সিমিন রহমানসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলাটিও বর্তমানে তদন্তাধীন রয়েছে।
জালিয়াতির মাধ্যমে সম্পত্তি আত্মসাতের দুই মামলায় ট্রান্সকম গ্রুপের তিন কর্মকর্তাকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেন তাদের জামিন দেন।
জামিনপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন—ট্রান্সকম গ্রুপের সহকারী কোম্পানি সচিব মোহাম্মদ মোসাদ্দেক, ব্যবস্থাপক (কোম্পানি সেক্রেটারি) আবু ইউসূফ মো. সিদ্দিক ও পরিচালক (করপোরেট ফাইন্যান্স) আবদুল্লাহ আল মামুন।
জামিনের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন তিনজনের আইনজীবী শেখ জামিরুল ইসলাম।
এর আগে ২১ এপ্রিল এই তিনজনের জামিন বাতিল করে আদালত তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেন। ইউসুফ ও মোসাদ্দেককে এক মামলায় ও আবদুল্লাহ আল মামুনকে আরেক মামলায় জামিন বাতিল করে রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। রিমান্ড শেষে গত ২৪ এপ্রিল তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।
২২ ফেব্রুয়ারি ট্রান্সকম গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সিমিন রহমান, তাঁর মা ট্রান্সকমের কর্ণধার প্রয়াত লতিফুর রহমানের স্ত্রী শাহনাজ রহমান ও ছেলে যারাইফ আয়াত হোসেনসহ ট্রান্সকমের অন্যান্য কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতিসহ সম্পত্তি আত্মসাতের তিনটি মামলা দায়ের করেন লতিফুর রহমানের ছোট মেয়ে শাযরেহ হক।
তিনটি মামলার প্রত্যেক মামলায় সিমিন রহমানকে আসামি করা হয়। লতিফুর রহমানের স্ত্রী শাহনাজ রহমানকে দুটি মামলায় আসামি করা হয়। সিমিন রহমানের ছেলে যারাইফ আয়াত হোসেনকে একটি মামলায় আসামি করা হয়।
এ ছাড়া ট্রান্সকম গ্রুপের পাঁচ কর্মকর্তাকে আসামি করা হয়। তাঁরা হলেন—গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক (করপোরেট অ্যাফেয়ার্স-আইন) মো. ফখরুজ্জামান ভূঁইয়া, পরিচালক (করপোরেট ফাইন্যান্স) কামরুল হাসান, পরিচালক (করপোরেট ফাইন্যান্স) আবদুল্লাহ আল মামুন, সহকারী কোম্পানি সচিব মোহাম্মদ মোসাদ্দেক ও ব্যবস্থাপক (কোম্পানি সেক্রেটারি) আবু ইউসূফ মো. সিদ্দিক।
ট্রান্সকমের পাঁচ কর্মকর্তার মধ্যে দুজন ফখরুজ্জামান ভূইয়া ও কামরুল হাসানকে তিনটি মামলাতেই আসামি করা হয়। অপর তিন কর্মকর্তাকে একটি করে মামলায় আসামি করা হয়।
মামলাগুলোতে প্রয়াত লতিফুর রহমানের এবং আরশাদ অলিউর রহমানের স্বাক্ষর জাল করে অবৈধভাবে ট্রান্সকম গ্রুপের শেয়ার স্থানান্তর, লতিফুর রহমানের টাকা বেআইনিভাবে এক হিসাব থেকে অন্য হিসাবে স্থানান্তর করে আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।
গত ৩ এপ্রিল সিমিন রহমান তাঁর মা ও ছেলে আদালতে আত্মসমর্পণ করার পর আদালত জামিন দেন।
উল্লেখ্য, এই তিন মামলা দায়েরের পর শাযরেহ হক তাঁর বোন সিমিন রহমানসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলাটিও বর্তমানে তদন্তাধীন রয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫